অনলাইন ডেস্ক
উত্তর দিল্লির রোহিনীতে আদালতকক্ষের ভেতরে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিপক্ষ গ্রুপের হামলায় দিল্লির কুখ্যাত সন্ত্রাসী জিতেন্দ্র গোগী নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া দুই হামলাকারীও নিরাপত্তা কর্মীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন। জিতেন্দ্র গোগী বেশ কয়েকটি মামলার আসামি। গত বছরের মার্চ থেকে তিনি তিহারের কারাগারে বন্দী ছিলেন। আজ তাঁকে আদালতে হাজির করা হলে প্রতিপক্ষ ‘টিল্লু গ্যাং’ গুলি চালায়। হামলাকারীরা আইনজীবীদের পোশাক পরা ছিল। তাঁরা আইনজীবীদের পোশাক পরে আদালতে শুনানিতে অংশ নেয়। এরপর জিতেন্দ্র গোগীকে লক্ষ্য করে তিনবার গুলি চালানো হয়। নিরাপত্তা কর্মীরা পাল্টা গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই হামলাকারী নিহত হয়। একটি ভিডিওতে আদালতের ভেতর গুলির শব্দ শোনা যায়।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আদালতের মতো একটি জায়গায় এমন গোলাগুলির ঘটনা আদালতের নিরাপত্তার বিষয়টিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
দিল্লি পুলিশের কমিশনার রাকেশ আস্থানা এনডিটিভিকে বলেন, ‘প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপের দুজন আদালতে গোগীর ওপর হামলা চালায়। তখন পুলিশও পাল্টা গুলি করে। এতে দুই হামলাকারী নিহত হয়।’
রাকেশ আস্থানা আরও বলেন, ‘পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় মোট তিনজন নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে দুই হামলাকারী ও শীর্ষ সন্ত্রাসী গোগী রয়েছে। এই ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাঁদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আইনজীবী ললিত কুমার বলেন, 'হামলা চলাকালে বিচারক, আইনজীবীরা আদালতকক্ষে উপস্থিত ছিলেন। আইনজীবীদের পোশাক পড়ে থাকা ওই দুজন হাটতে থাকেন এবং গুলি চালাতে থাকেন।'
জানা গেছে, কয়েক বছর ধরেই টিল্লু গ্যাং ও জিতেন্দ্র গোগী গ্রুপের সংঘর্ষ চলে আসছিল। দু'পক্ষের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ২৫ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
উত্তর দিল্লির রোহিনীতে আদালতকক্ষের ভেতরে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিপক্ষ গ্রুপের হামলায় দিল্লির কুখ্যাত সন্ত্রাসী জিতেন্দ্র গোগী নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া দুই হামলাকারীও নিরাপত্তা কর্মীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন। জিতেন্দ্র গোগী বেশ কয়েকটি মামলার আসামি। গত বছরের মার্চ থেকে তিনি তিহারের কারাগারে বন্দী ছিলেন। আজ তাঁকে আদালতে হাজির করা হলে প্রতিপক্ষ ‘টিল্লু গ্যাং’ গুলি চালায়। হামলাকারীরা আইনজীবীদের পোশাক পরা ছিল। তাঁরা আইনজীবীদের পোশাক পরে আদালতে শুনানিতে অংশ নেয়। এরপর জিতেন্দ্র গোগীকে লক্ষ্য করে তিনবার গুলি চালানো হয়। নিরাপত্তা কর্মীরা পাল্টা গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই হামলাকারী নিহত হয়। একটি ভিডিওতে আদালতের ভেতর গুলির শব্দ শোনা যায়।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আদালতের মতো একটি জায়গায় এমন গোলাগুলির ঘটনা আদালতের নিরাপত্তার বিষয়টিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
দিল্লি পুলিশের কমিশনার রাকেশ আস্থানা এনডিটিভিকে বলেন, ‘প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপের দুজন আদালতে গোগীর ওপর হামলা চালায়। তখন পুলিশও পাল্টা গুলি করে। এতে দুই হামলাকারী নিহত হয়।’
রাকেশ আস্থানা আরও বলেন, ‘পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় মোট তিনজন নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে দুই হামলাকারী ও শীর্ষ সন্ত্রাসী গোগী রয়েছে। এই ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাঁদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আইনজীবী ললিত কুমার বলেন, 'হামলা চলাকালে বিচারক, আইনজীবীরা আদালতকক্ষে উপস্থিত ছিলেন। আইনজীবীদের পোশাক পড়ে থাকা ওই দুজন হাটতে থাকেন এবং গুলি চালাতে থাকেন।'
জানা গেছে, কয়েক বছর ধরেই টিল্লু গ্যাং ও জিতেন্দ্র গোগী গ্রুপের সংঘর্ষ চলে আসছিল। দু'পক্ষের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ২৫ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৫ ঘণ্টা আগে