কলকাতা প্রতিনিধি
ভারত জোড়ো পদযাত্রায় মহারাষ্ট্রে প্রবেশ করে বিতর্ক ফের উসকে দিলেন কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছেন, ‘পরাধীন ভারতে বিনায়ক দামোদর সাভারকর জেল থেকে মুক্তির জন্য ইংরেজদের কাছে মুচলেকা দিয়ে গোলামি করতে চেয়েছিলেন। আর তাঁকেই স্বাধীনতাসংগ্রামী হিসাবে পূজা করছে বিজেপি।’
পাল্টা আক্রমণ হানতে দেরি করেনি বিজেপিও। দলের মুখপাত্র অমিত মালব্য তৎক্ষণাৎ এক টুইটে বলেন, ‘১৯২৩ সালের সেপ্টেম্বরে মতিলাল নেহরু ক্ষমা চেয়ে পুত্র জওহরলালকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনেন।’
জওহরলাল নেহরুর মেয়ে ইন্দিরা গান্ধী রাহুলের ঠাকুরমা। বিজেপি চিরকালই নেহরু-গান্ধীর সমালোচক। কংগ্রেস আবার সাভারকারের বিরোধী। তবে সাভারকার নিয়ে রাহুলের মন্তব্য মহারাষ্ট্রের কংগ্রেসের জোটসঙ্গী শিবসেনার উদ্ভব ঠাকরেও সমর্থন করেননি।
ভারত জোড়ো পদযাত্রায় বেরিয়ে প্রায় প্রতিদিনই খবরের শিরোনাম আদায় করে নিচ্ছেন কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী রাহুল গান্ধী। মহারাষ্ট্রের মাটিতে দাঁড়িয়ে সাভারকারকে নিয়ে তাঁর বিরূপ মন্তব্য বিতর্ক তৈরি করলেও কংগ্রেস নেতৃত্বের বড় অংশ মনে করছেন, আখেরে লাভ হচ্ছে দলেরই। কারণ এই বিতর্কের ফলে বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে কংগ্রেসের খবর।
এমনিতেই রাহুলের টানা রাজনৈতিক কর্মসূচি কংগ্রেস কর্মীদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে। পদযাত্রায় সাধারণ কংগ্রেস কর্মী ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন স্তরের নেতারা যোগ দিচ্ছেন; প্রচারেও ঝড় উঠছে। একান্তে বিজেপি নেতারাও মনে করছেন, ১৫০ দিনের পদযাত্রায় নেমে বেশ সফল রাহুল। সেই সাফল্য ভোটের বাক্সে নিয়ে যেতে পারলেও অনেকেই মনে করেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিকল্প হিসেবে বিরোধী শিবিরের অন্যান্য নেতাকে অনেকটাই পেছনে ফেলে দিতে সক্ষম হয়েছেন গান্ধী পরিবারের এই সদস্য।
এদিকে সাভারকার নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় তাঁর বিরুদ্ধে মহারাষ্ট্র পুলিশের কাছে এফআইআর দায়ের করেছেন এক বিজেপি সমর্থক। কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্র না দমে পাল্টা হুমকি দিয়ে রাহুল বলেছেন, জেলে গেলেও তিনি সত্য গোপন করবেন না।
টুইটে তিনি লেখেন, ‘সাভারকরজি ব্রিটিশদের সাহায্য করেছিলেন। ব্রিটিশদের কাছে চিঠি লিখে বলেছিলেন—স্যার, আমি আপনার গোলাম হতে চাই।’
রাহুলের এই মন্তব্যকে সমর্থন না করলেও মহারাষ্ট্রের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী উদ্ভব ঠাকরে বিজেপির দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁর মতে, সাভারকার সবার শ্রদ্ধেয়। তবে কংগ্রেস নেতাদেরও স্বাধীনতাসংগ্রামে বিশাল অবদান রয়েছে।
ভারত জোড়ো পদযাত্রায় মহারাষ্ট্রে প্রবেশ করে বিতর্ক ফের উসকে দিলেন কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছেন, ‘পরাধীন ভারতে বিনায়ক দামোদর সাভারকর জেল থেকে মুক্তির জন্য ইংরেজদের কাছে মুচলেকা দিয়ে গোলামি করতে চেয়েছিলেন। আর তাঁকেই স্বাধীনতাসংগ্রামী হিসাবে পূজা করছে বিজেপি।’
পাল্টা আক্রমণ হানতে দেরি করেনি বিজেপিও। দলের মুখপাত্র অমিত মালব্য তৎক্ষণাৎ এক টুইটে বলেন, ‘১৯২৩ সালের সেপ্টেম্বরে মতিলাল নেহরু ক্ষমা চেয়ে পুত্র জওহরলালকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনেন।’
জওহরলাল নেহরুর মেয়ে ইন্দিরা গান্ধী রাহুলের ঠাকুরমা। বিজেপি চিরকালই নেহরু-গান্ধীর সমালোচক। কংগ্রেস আবার সাভারকারের বিরোধী। তবে সাভারকার নিয়ে রাহুলের মন্তব্য মহারাষ্ট্রের কংগ্রেসের জোটসঙ্গী শিবসেনার উদ্ভব ঠাকরেও সমর্থন করেননি।
ভারত জোড়ো পদযাত্রায় বেরিয়ে প্রায় প্রতিদিনই খবরের শিরোনাম আদায় করে নিচ্ছেন কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী রাহুল গান্ধী। মহারাষ্ট্রের মাটিতে দাঁড়িয়ে সাভারকারকে নিয়ে তাঁর বিরূপ মন্তব্য বিতর্ক তৈরি করলেও কংগ্রেস নেতৃত্বের বড় অংশ মনে করছেন, আখেরে লাভ হচ্ছে দলেরই। কারণ এই বিতর্কের ফলে বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে কংগ্রেসের খবর।
এমনিতেই রাহুলের টানা রাজনৈতিক কর্মসূচি কংগ্রেস কর্মীদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে। পদযাত্রায় সাধারণ কংগ্রেস কর্মী ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন স্তরের নেতারা যোগ দিচ্ছেন; প্রচারেও ঝড় উঠছে। একান্তে বিজেপি নেতারাও মনে করছেন, ১৫০ দিনের পদযাত্রায় নেমে বেশ সফল রাহুল। সেই সাফল্য ভোটের বাক্সে নিয়ে যেতে পারলেও অনেকেই মনে করেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিকল্প হিসেবে বিরোধী শিবিরের অন্যান্য নেতাকে অনেকটাই পেছনে ফেলে দিতে সক্ষম হয়েছেন গান্ধী পরিবারের এই সদস্য।
এদিকে সাভারকার নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় তাঁর বিরুদ্ধে মহারাষ্ট্র পুলিশের কাছে এফআইআর দায়ের করেছেন এক বিজেপি সমর্থক। কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্র না দমে পাল্টা হুমকি দিয়ে রাহুল বলেছেন, জেলে গেলেও তিনি সত্য গোপন করবেন না।
টুইটে তিনি লেখেন, ‘সাভারকরজি ব্রিটিশদের সাহায্য করেছিলেন। ব্রিটিশদের কাছে চিঠি লিখে বলেছিলেন—স্যার, আমি আপনার গোলাম হতে চাই।’
রাহুলের এই মন্তব্যকে সমর্থন না করলেও মহারাষ্ট্রের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী উদ্ভব ঠাকরে বিজেপির দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁর মতে, সাভারকার সবার শ্রদ্ধেয়। তবে কংগ্রেস নেতাদেরও স্বাধীনতাসংগ্রামে বিশাল অবদান রয়েছে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে আসন্ন কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হতে পারে। ওয়াশিংটন সফররত এই নেতা হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের পর ফক্স নিউজকে এই কথা বলেন। ট্রাম্প নিজেও জানিয়েছে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই যুদ্ধ শেষ হয়ে
৫ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দেশ ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর (ডিআরসি) পূর্বাঞ্চলে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত প্রায় দুই মাসে নিহত হয়েছেন ৭ হাজারের বেশি মানুষ। দেশটির প্রধানমন্ত্রী জুডিথ সুমিনওয়া বিষয়টি নিশ্চিত...
৬ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে বন্দর ও জ্বালানি শোধনাগার নির্মাণ করবে রাশিয়া। এই বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ ছাড়া, দেশটিতে বিদ্যুৎ, সার, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল উৎপাদন খাতেও রাশিয়ার বিনিয়োগ নিয়ে জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর...
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ বলেছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকা দখলের প্রস্তুতি নিচ্ছে। নতুন সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হবে এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হচ্ছে। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা...
৯ ঘণ্টা আগে