অনলাইন ডেস্ক
ভারতের ৮৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক দেশটিতে কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে। সম্প্রতি মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ভারত ছাড়াও বিশ্বের আরও বেশ কয়েকটি মধ্যম আয়ের দেশের প্রাপ্তবয়স্ক জনগণের বড় একটি অংশই মনে করে, তাদের দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসন চলতে পারে।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পিউ রিসার্চ সেন্টারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের ২৪টি দেশে গণতন্ত্র ও বিভিন্ন ধরনের শাসনব্যবস্থার ওপর একটি জরিপ পরিচালনা করা হয়। সেখানে দেখা যায়, এসব দেশের অন্তত ৩১ শতাংশ মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে।
পিউ রিসার্চ সেন্টার কর্তৃত্ববাদী শাসন বা সরকারব্যবস্থা বলতে বুঝিয়েছে, যখন কোনো একজন দৃঢ় বা শক্তিশালী নেতা পার্লামেন্ট বা আদালতের কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ ছাড়াই যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন কিংবা যখন সশস্ত্র বাহিনী কোনো দেশ শাসন করে।
জরিপের ২৪টি দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে ভারতে। দেশটির ৮৫ শতাংশ মানুষ এই ধরনের শাসনব্যবস্থার পক্ষে। এই জরিপে সবচেয়ে কম মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে সুইডেনে। দেশটির মাত্র ৮ শতাংশ মানুষ এ ধরনের শাসনের পক্ষে। মূলত উন্নত দেশগুলোর তুলনায় মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে কর্তৃত্ববাদী শাসনের প্রতি মানুষের সমর্থন বেশি।
জরিপ থেকে দেখা গেছে, ভারতের পর সবচেয়ে বেশি মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে ইন্দোনেশিয়ায়। দেশটিতে প্রায় ৭৭ শতাংশ মানুষ এ ধরনের শাসনব্যবস্থার পক্ষে। এর পরপরই আছে মেক্সিকো। দেশটির ৭১ শতাংশ মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে জরিপে।
উন্নত দেশগুলোতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে জাপানে। দেশটির ৪১ শতাংশ মানুষ এ ধরনের শাসনের পক্ষে। এর পরেই আছে প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির ৪০ শতাংশ এই ধরনের শাসনের পক্ষে। এরপরই আছে যুক্তরাজ্যের অবস্থান। দেশটির ৩৭ শতাংশ মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে। এ ধরনের শাসনব্যবস্থা চায় যুক্তরাষ্ট্রের ৩২ শতাংশ মানুষ।
ভারতের ৮৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক দেশটিতে কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে। সম্প্রতি মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ভারত ছাড়াও বিশ্বের আরও বেশ কয়েকটি মধ্যম আয়ের দেশের প্রাপ্তবয়স্ক জনগণের বড় একটি অংশই মনে করে, তাদের দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসন চলতে পারে।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পিউ রিসার্চ সেন্টারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের ২৪টি দেশে গণতন্ত্র ও বিভিন্ন ধরনের শাসনব্যবস্থার ওপর একটি জরিপ পরিচালনা করা হয়। সেখানে দেখা যায়, এসব দেশের অন্তত ৩১ শতাংশ মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে।
পিউ রিসার্চ সেন্টার কর্তৃত্ববাদী শাসন বা সরকারব্যবস্থা বলতে বুঝিয়েছে, যখন কোনো একজন দৃঢ় বা শক্তিশালী নেতা পার্লামেন্ট বা আদালতের কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ ছাড়াই যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন কিংবা যখন সশস্ত্র বাহিনী কোনো দেশ শাসন করে।
জরিপের ২৪টি দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে ভারতে। দেশটির ৮৫ শতাংশ মানুষ এই ধরনের শাসনব্যবস্থার পক্ষে। এই জরিপে সবচেয়ে কম মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে সুইডেনে। দেশটির মাত্র ৮ শতাংশ মানুষ এ ধরনের শাসনের পক্ষে। মূলত উন্নত দেশগুলোর তুলনায় মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে কর্তৃত্ববাদী শাসনের প্রতি মানুষের সমর্থন বেশি।
জরিপ থেকে দেখা গেছে, ভারতের পর সবচেয়ে বেশি মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে ইন্দোনেশিয়ায়। দেশটিতে প্রায় ৭৭ শতাংশ মানুষ এ ধরনের শাসনব্যবস্থার পক্ষে। এর পরপরই আছে মেক্সিকো। দেশটির ৭১ শতাংশ মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে জরিপে।
উন্নত দেশগুলোতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে মত দিয়েছে জাপানে। দেশটির ৪১ শতাংশ মানুষ এ ধরনের শাসনের পক্ষে। এর পরেই আছে প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির ৪০ শতাংশ এই ধরনের শাসনের পক্ষে। এরপরই আছে যুক্তরাজ্যের অবস্থান। দেশটির ৩৭ শতাংশ মানুষ কর্তৃত্ববাদী শাসনের পক্ষে। এ ধরনের শাসনব্যবস্থা চায় যুক্তরাষ্ট্রের ৩২ শতাংশ মানুষ।
এখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
৫ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
১২ মিনিট আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
১৪ মিনিট আগেরাশিয়া থেকে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইনের মাধ্যমে ইউরোপে, বিশেষ করে জার্মানিতে গ্যাস সরবরাহ করা হতো। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়া থেকে গ্যাস গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে