অনলাইন ডেস্ক
ভারতে যারা সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) আওতায় নতুন করে নাগরিকত্ব নিতে চায়, তাদের ‘মুসলমানি’ চিহ্ন তথা খতনা করা হয়েছে কি না, তা যাচাই করে দেখা উচিত। এমনকি বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতা তথাগত রায়। গত সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে নিজ অ্যাকাউন্ট থেকে এক টুইটে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজেপি নেতা ও মেঘালয়ের সাবেক এই গভর্নরের এই মন্তব্য তাঁর নিজ রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতজুড়েই বিতর্ক উসকে দিয়েছে। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে।
তথাগত রায় তাঁর টুইটে লেখেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গে সিএএ সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। লোকজনের বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দিনে দিনে বাড়ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবশ্যই জেগে উঠতে হবে এবং বিলম্ব না করে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো পরিষ্কার করতে হবে—বাংলাদেশে মুসলিমদের নির্যাতনের শিকার একজন হিন্দু, যে কিনা এক কাপড়ে ভারতে প্রবেশ করেছে, সে কোন উপায়ে নাগরিকত্ব পাবে? যিনি পালিয়ে আছেন (নির্যাতন থেকে বাঁচতে) তাঁর নাগরিকত্ব আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হলে তাঁর কী হবে?’
মেঘালয়ের সাবেক এই গভর্নর তাঁর টুইটে আরও লিখেন, ‘আমার মনে হয় প্রশ্নগুলোর উত্তর নিম্নরূপ হওয়া উচিত—যিনি নাগরিকত্ব নিতে চান তাঁকে অবশ্যই হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টান হতে হবে। একজন পুরুষের ধর্মীয় অবস্থা পরীক্ষা জন্য অবশ্যই তাঁর মুসলমানি বা খতনা করা হয়েছে কি না কিংবা সে অন্য কোনো অবস্থায় আছে কি না, তা দেখতে হবে।’
এ সময় নারীদের নাগরিকত্বের বিষয়ে তথাগত রায় বলেন, ‘যেসব পুরুষ হিন্দু বলে প্রমাণিত হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে থাকা সব নারীকে অবশ্যই নাগরিকত্বের অধিকারী বলে ধরে নেওয়া উচিত।’ পরে সমালোচনার মুখে নিজের অবস্থানকে সমর্থন করে তিনি অপর এক টুইটে বলেন, ‘আমি পরামর্শ দিয়েছিলাম, যখন কোনো পুরুষের ধর্ম নিয়ে সংশয় তৈরি হবে, তখন তাঁর খতনা যাচাই করে দেখা যেতে পারে। কারণ, মুসলমানেরা সম্পূর্ণভাবে সিএএর বাইরে।’
ভারতে যারা সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) আওতায় নতুন করে নাগরিকত্ব নিতে চায়, তাদের ‘মুসলমানি’ চিহ্ন তথা খতনা করা হয়েছে কি না, তা যাচাই করে দেখা উচিত। এমনকি বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতা তথাগত রায়। গত সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে নিজ অ্যাকাউন্ট থেকে এক টুইটে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজেপি নেতা ও মেঘালয়ের সাবেক এই গভর্নরের এই মন্তব্য তাঁর নিজ রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতজুড়েই বিতর্ক উসকে দিয়েছে। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে।
তথাগত রায় তাঁর টুইটে লেখেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গে সিএএ সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। লোকজনের বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দিনে দিনে বাড়ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবশ্যই জেগে উঠতে হবে এবং বিলম্ব না করে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো পরিষ্কার করতে হবে—বাংলাদেশে মুসলিমদের নির্যাতনের শিকার একজন হিন্দু, যে কিনা এক কাপড়ে ভারতে প্রবেশ করেছে, সে কোন উপায়ে নাগরিকত্ব পাবে? যিনি পালিয়ে আছেন (নির্যাতন থেকে বাঁচতে) তাঁর নাগরিকত্ব আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হলে তাঁর কী হবে?’
মেঘালয়ের সাবেক এই গভর্নর তাঁর টুইটে আরও লিখেন, ‘আমার মনে হয় প্রশ্নগুলোর উত্তর নিম্নরূপ হওয়া উচিত—যিনি নাগরিকত্ব নিতে চান তাঁকে অবশ্যই হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টান হতে হবে। একজন পুরুষের ধর্মীয় অবস্থা পরীক্ষা জন্য অবশ্যই তাঁর মুসলমানি বা খতনা করা হয়েছে কি না কিংবা সে অন্য কোনো অবস্থায় আছে কি না, তা দেখতে হবে।’
এ সময় নারীদের নাগরিকত্বের বিষয়ে তথাগত রায় বলেন, ‘যেসব পুরুষ হিন্দু বলে প্রমাণিত হয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে থাকা সব নারীকে অবশ্যই নাগরিকত্বের অধিকারী বলে ধরে নেওয়া উচিত।’ পরে সমালোচনার মুখে নিজের অবস্থানকে সমর্থন করে তিনি অপর এক টুইটে বলেন, ‘আমি পরামর্শ দিয়েছিলাম, যখন কোনো পুরুষের ধর্ম নিয়ে সংশয় তৈরি হবে, তখন তাঁর খতনা যাচাই করে দেখা যেতে পারে। কারণ, মুসলমানেরা সম্পূর্ণভাবে সিএএর বাইরে।’
ফ্রান্সের চরম ডানপন্থী নেত্রী ও ন্যাশনাল র্যালি দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মেরিন ল পেনকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে এই রায় দেওয়া হয়েছে। এছাড়া তাঁকে
১০ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৪টার দিকে সেক্টর-২০ গুরুদ্বারা চৌকের জেব্রা ক্রসিংয়ে জনপ্রিয় হরিয়ানি গানের তালে নাচছিলেন অজয় কুন্ডুর স্ত্রী জ্যোতি। সেক্টর ৩২-এর একটি মন্দিরে পূজা শেষে তিনি তার ননদ পূজার সহায়তায় এই রিল ভিডিও ধারণ করেন।
১০ ঘণ্টা আগে২০০৫ সালে গোপনে তৈরি করা হয়েছিল এই শহরটি। পূর্ববর্তী সামরিক শাসকেরা তৈরি করেছিলেন বিশাল সড়ক, অতিকায় সরকারি ভবন আর প্রাসাদসম স্থাপত্য। কিন্তু ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়েছে হাসপাতাল, মন্ত্রণালয়ের ভবন, এমনকি রাষ্ট্রপতি ভবনের সোনালি সিঁড়িও। বিদ্যুৎ, পানি, ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন। মন্ত্রীরা কাজ করছেন ধ্বংসস্তূ
১৩ ঘণ্টা আগেভারতের কিংবদন্তি শিল্পপতি রতন টাটার বিশাল সম্পত্তি কীভাবে বণ্টন হবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছিল জল্পনা-কল্পনা। তবে সম্প্রতি আদালতে জমা দেওয়া তাঁর উইল থেকে জানা গেছে, প্রয়াত এই শিল্পপতির প্রায় ৩ হাজার ৮০০ কোটি রুপির সম্পত্তির বেশির ভাগ অংশই দাতব্য ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করা হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে