অনলাইন ডেস্ক
ভারতে শিক্ষা খাতকে ঘিরে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ছে। দেশটিতে এখন শিক্ষা খাতের ব্যবসার আকার প্রায় ১১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। প্রতিনিয়ত খোলা হচ্ছে নতুন নতুন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। হাজার হাজার তরুণ স্নাতক ডিগ্রি নিচ্ছেন, কিন্তু চাকরি পাচ্ছেন না।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, একটি চাকরি পাওয়ার আশায় হাজার হাজার ভারতীয় তরুণ দুটি বা তিনটি পর্যন্ত ডিগ্রি নিচ্ছেন। এতে প্রচুর অর্থ ব্যয় হচ্ছে তাঁদের। ভারতের ছোট ছোট অ্যাপার্টমেন্ট ভবনগুলোর ভেতরে গড়ে উঠেছে প্রচুর কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়।
এদিকে ভারতের রাস্তাগুলোর পাশে দেখা যায় চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া সারি সারি বিলবোর্ড। তার পরও চাকরি পাচ্ছে না দুই-তিনটি ডিগ্রি নেওয়া তরুণ প্রজন্ম। রহস্য কোথায়?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ এক অদ্ভুত প্যারাডক্স। যাঁরা প্রচুর অর্থ ব্যয় করে স্নাতকসহ দুই-তিনটি ডিগ্রি নিচ্ছেন, তাঁদের কর্মক্ষেত্রের জ্ঞান খুবই কম। ব্লুমবার্গ অন্তত দুই ডজন শিক্ষার্থীর সাক্ষাৎকার নিয়ে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে।
প্রতিভা মূল্যায়ন সংস্থা হুইবক্স বলেছে, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ ভারত। দেশটির সরকার দেশে বেশি তরুণ-তরুণী থাকার সুবিধার কথা প্রায়ই বলে। কিন্তু দেশটির মোট স্নাতকদের অর্ধেকই বেকার সমস্যায় ভুগছে।
ভারতের নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে, মিশ্র শিক্ষাব্যবস্থার কারণে দক্ষ গ্র্যাজুয়েট পাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে ভারতে বেকারত্ব এখন ৭ শতাংশের বেশি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রায়ই বিভিন্ন বক্তৃতায় লক্ষাধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু কীভাবে এই কর্মসংস্থান তৈরি হবে, তা অজানা।
এমজি মোটর ইন্ডিয়ার মানবসম্পদ পরিচালক ইয়েশ্বিন্দর পাতিয়াল বলেন, ‘আমরা প্রয়োজনীয় দক্ষতাসম্পন্ন স্নাতক পাই না। নিয়োগের ক্ষেত্রে এটিই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
মধ্যভারতের এক ব্যস্ত শহরের নাম ভূপাল। সেখানে অন্তত ২০ লাখ ২৬ হাজার মানুষ বাস করে। শহরটির বিভিন্ন রাস্তার পাশে ডিগ্রি ও চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণদের আকৃষ্টকারী প্রচুর বিলবোর্ড টানিয়ে রেখেছে বেসরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এ থেকে বোঝা যায়, একসময় উচ্চশিক্ষা শুধু ধনীদের এখতিয়ারে থাকলেও এখন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরাও ডিগ্রি নিতে নিজেদের ভাগ্য বদল করতে চায়। তাদের আকৃষ্ট করতেই এসব বিজ্ঞাপন।
ব্লুমবার্গের সাক্ষাৎকারে শিক্ষার্থীরা শিক্ষায় অধিক বিনিয়োগের পেছনে বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করেছেন। কেউ বলেছেন, তাঁরা সামাজিক মর্যাদা বাড়াতে চান। কেউ বলেছেন, তাঁদের বিয়ের সম্ভাবনা বাড়ানোর জন্য ডিগ্রি নেন। কেউ বলেছেন, সরকারি চাকরির জন্য অ্যাকাডেমিক ডিগ্রি প্রয়োজন, এ জন্য তারা শিক্ষায় বিনিয়োগ করেন।
ভূপালের ২৫ বছর বয়সী তরুণ তন্ময় মণ্ডল জানান, তিনি প্রকৌশলে স্নাতক ডিগ্রি নেওয়ার জন্য ৪ হাজার ডলার খরচ করেছেন। তিনি নিশ্চিত ছিলেন যে ডিগ্রিটি তাঁকে একটি ভালো চাকরি ও উন্নত জীবন দেবে। কিন্তু সেই আশার গুড়ে বালি পড়েছে।
তন্ময় বলেন, ‘আমাদের পরিবারের মাসিক আয় মাত্র ৪২০ ডলার। টিউশন ফি দিতে আমার পরিবারের অনেক কষ্ট হতো। কিন্তু পড়াশোনা শেষ করার পর এখন দেখছি, আমার শিক্ষকেরা আমাকে এমন কিছুই শেখাননি যা আমার চাকরির জন্য প্রয়োজন হয়। একের পর এক চাকরির সাক্ষাৎকার দিচ্ছি, কিন্তু চাকরি হচ্ছে না। গত তিন বছর ধরে আমি বেকার।’
তন্ময় মণ্ডল এখন ভাবছেন, চাকরির প্রয়োজনে তিনি এখন একটি কারিগরি ডিগ্রি নেবেন।
তন্ময়ের মতো অসংখ্য বেকার স্নাতক তরুণকে কারিগরি ডিগ্রি দিতে ভূপালে প্রচুর কারিগরি প্রতিষ্ঠান গজিয়ে উঠেছে। শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাঁরা দক্ষতা বাড়াতে নিয়মিত ডিগ্রির পাশাপাশি কারিগরি ডিগ্রি নিচ্ছেন, যাতে ভালো কোনো চাকরি হয়।
ভারতের হাজার হাজার বেকার তরুণ এসব ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন কারিগরি কোর্স করার জন্য প্রতিদিন পঙ্গপালের মতো ভর্তি হচ্ছেন। দেশটির সরকারি সংস্থা ইন্ডিয়া ব্র্যান্ড ইক্যুইটি ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, ভারতে শিক্ষা খাতের অর্থনীতির আকার ২০২৫ সালের মধ্যে ২২ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে গিয়ে ঠেকবে। বর্তমানে এটি রয়েছে ১১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ডিন এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষা উপদেষ্টা বোর্ডের সাবেক সদস্য অনিল সদগোপাল বলেছেন, ‘একদিকে শিক্ষার ব্যয় বাড়ছে, অন্যদিকে শিক্ষিত বেকারও বাড়ছে। প্রতিদিন হাজার হাজার তরুণ বেকার হচ্ছেন। এর ফলে সমাজে অস্থিরতা বাড়ছে।’
মানবসম্পদ সংস্থা এসএইচএল বলেছে, সফটওয়্যার সম্পর্কিত চাকরিতে নিয়োগের জন্য মাত্র ৩ দশমিক ৮ শতাংশ প্রার্থীর মধ্যে প্রয়োজনীয় দক্ষতা পাওয়া যায়।
ইনফোসিস লিমিটেডের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা মোহন দাস পাই বলেন, ‘আমরা যেসব স্নাতক নিয়োগ দিই, তাঁদের প্রত্যেককে পরবর্তীতে প্রশিক্ষণ দিতে হয়। ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের নিয়োগ দেওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে বাধ্য হয়। কারণ তাঁরা কেউই চাকরির জন্য প্রস্তুত নন। তাঁদের প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত করা হয়।’
ভারতে শিক্ষা খাতকে ঘিরে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ছে। দেশটিতে এখন শিক্ষা খাতের ব্যবসার আকার প্রায় ১১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। প্রতিনিয়ত খোলা হচ্ছে নতুন নতুন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। হাজার হাজার তরুণ স্নাতক ডিগ্রি নিচ্ছেন, কিন্তু চাকরি পাচ্ছেন না।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, একটি চাকরি পাওয়ার আশায় হাজার হাজার ভারতীয় তরুণ দুটি বা তিনটি পর্যন্ত ডিগ্রি নিচ্ছেন। এতে প্রচুর অর্থ ব্যয় হচ্ছে তাঁদের। ভারতের ছোট ছোট অ্যাপার্টমেন্ট ভবনগুলোর ভেতরে গড়ে উঠেছে প্রচুর কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়।
এদিকে ভারতের রাস্তাগুলোর পাশে দেখা যায় চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া সারি সারি বিলবোর্ড। তার পরও চাকরি পাচ্ছে না দুই-তিনটি ডিগ্রি নেওয়া তরুণ প্রজন্ম। রহস্য কোথায়?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ এক অদ্ভুত প্যারাডক্স। যাঁরা প্রচুর অর্থ ব্যয় করে স্নাতকসহ দুই-তিনটি ডিগ্রি নিচ্ছেন, তাঁদের কর্মক্ষেত্রের জ্ঞান খুবই কম। ব্লুমবার্গ অন্তত দুই ডজন শিক্ষার্থীর সাক্ষাৎকার নিয়ে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে।
প্রতিভা মূল্যায়ন সংস্থা হুইবক্স বলেছে, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ ভারত। দেশটির সরকার দেশে বেশি তরুণ-তরুণী থাকার সুবিধার কথা প্রায়ই বলে। কিন্তু দেশটির মোট স্নাতকদের অর্ধেকই বেকার সমস্যায় ভুগছে।
ভারতের নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে, মিশ্র শিক্ষাব্যবস্থার কারণে দক্ষ গ্র্যাজুয়েট পাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে ভারতে বেকারত্ব এখন ৭ শতাংশের বেশি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রায়ই বিভিন্ন বক্তৃতায় লক্ষাধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু কীভাবে এই কর্মসংস্থান তৈরি হবে, তা অজানা।
এমজি মোটর ইন্ডিয়ার মানবসম্পদ পরিচালক ইয়েশ্বিন্দর পাতিয়াল বলেন, ‘আমরা প্রয়োজনীয় দক্ষতাসম্পন্ন স্নাতক পাই না। নিয়োগের ক্ষেত্রে এটিই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
মধ্যভারতের এক ব্যস্ত শহরের নাম ভূপাল। সেখানে অন্তত ২০ লাখ ২৬ হাজার মানুষ বাস করে। শহরটির বিভিন্ন রাস্তার পাশে ডিগ্রি ও চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণদের আকৃষ্টকারী প্রচুর বিলবোর্ড টানিয়ে রেখেছে বেসরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এ থেকে বোঝা যায়, একসময় উচ্চশিক্ষা শুধু ধনীদের এখতিয়ারে থাকলেও এখন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরাও ডিগ্রি নিতে নিজেদের ভাগ্য বদল করতে চায়। তাদের আকৃষ্ট করতেই এসব বিজ্ঞাপন।
ব্লুমবার্গের সাক্ষাৎকারে শিক্ষার্থীরা শিক্ষায় অধিক বিনিয়োগের পেছনে বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করেছেন। কেউ বলেছেন, তাঁরা সামাজিক মর্যাদা বাড়াতে চান। কেউ বলেছেন, তাঁদের বিয়ের সম্ভাবনা বাড়ানোর জন্য ডিগ্রি নেন। কেউ বলেছেন, সরকারি চাকরির জন্য অ্যাকাডেমিক ডিগ্রি প্রয়োজন, এ জন্য তারা শিক্ষায় বিনিয়োগ করেন।
ভূপালের ২৫ বছর বয়সী তরুণ তন্ময় মণ্ডল জানান, তিনি প্রকৌশলে স্নাতক ডিগ্রি নেওয়ার জন্য ৪ হাজার ডলার খরচ করেছেন। তিনি নিশ্চিত ছিলেন যে ডিগ্রিটি তাঁকে একটি ভালো চাকরি ও উন্নত জীবন দেবে। কিন্তু সেই আশার গুড়ে বালি পড়েছে।
তন্ময় বলেন, ‘আমাদের পরিবারের মাসিক আয় মাত্র ৪২০ ডলার। টিউশন ফি দিতে আমার পরিবারের অনেক কষ্ট হতো। কিন্তু পড়াশোনা শেষ করার পর এখন দেখছি, আমার শিক্ষকেরা আমাকে এমন কিছুই শেখাননি যা আমার চাকরির জন্য প্রয়োজন হয়। একের পর এক চাকরির সাক্ষাৎকার দিচ্ছি, কিন্তু চাকরি হচ্ছে না। গত তিন বছর ধরে আমি বেকার।’
তন্ময় মণ্ডল এখন ভাবছেন, চাকরির প্রয়োজনে তিনি এখন একটি কারিগরি ডিগ্রি নেবেন।
তন্ময়ের মতো অসংখ্য বেকার স্নাতক তরুণকে কারিগরি ডিগ্রি দিতে ভূপালে প্রচুর কারিগরি প্রতিষ্ঠান গজিয়ে উঠেছে। শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাঁরা দক্ষতা বাড়াতে নিয়মিত ডিগ্রির পাশাপাশি কারিগরি ডিগ্রি নিচ্ছেন, যাতে ভালো কোনো চাকরি হয়।
ভারতের হাজার হাজার বেকার তরুণ এসব ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন কারিগরি কোর্স করার জন্য প্রতিদিন পঙ্গপালের মতো ভর্তি হচ্ছেন। দেশটির সরকারি সংস্থা ইন্ডিয়া ব্র্যান্ড ইক্যুইটি ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, ভারতে শিক্ষা খাতের অর্থনীতির আকার ২০২৫ সালের মধ্যে ২২ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে গিয়ে ঠেকবে। বর্তমানে এটি রয়েছে ১১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ডিন এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষা উপদেষ্টা বোর্ডের সাবেক সদস্য অনিল সদগোপাল বলেছেন, ‘একদিকে শিক্ষার ব্যয় বাড়ছে, অন্যদিকে শিক্ষিত বেকারও বাড়ছে। প্রতিদিন হাজার হাজার তরুণ বেকার হচ্ছেন। এর ফলে সমাজে অস্থিরতা বাড়ছে।’
মানবসম্পদ সংস্থা এসএইচএল বলেছে, সফটওয়্যার সম্পর্কিত চাকরিতে নিয়োগের জন্য মাত্র ৩ দশমিক ৮ শতাংশ প্রার্থীর মধ্যে প্রয়োজনীয় দক্ষতা পাওয়া যায়।
ইনফোসিস লিমিটেডের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা মোহন দাস পাই বলেন, ‘আমরা যেসব স্নাতক নিয়োগ দিই, তাঁদের প্রত্যেককে পরবর্তীতে প্রশিক্ষণ দিতে হয়। ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের নিয়োগ দেওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে বাধ্য হয়। কারণ তাঁরা কেউই চাকরির জন্য প্রস্তুত নন। তাঁদের প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত করা হয়।’
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
৯ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
১০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে