অনলাইন ডেস্ক
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের শহর পুনেতে এক যুবক সম্প্রতি চাকরি ছেড়েছেন। অনিকেত নামের সেই যুবকের ভাষায়, তার কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ ছিল ‘জঘন্য’! তাঁর চাকরি ছাড়ার উপলক্ষটি নেহাতই মামুলি ছিল না। বিক্রয় সহযোগী হিসেবে কাজ করা অনিকেতের বন্ধুরা তাঁর কর্মক্ষেত্রের শেষ দিনে ঢাকঢোল নিয়ে হাজির হয়েছিলেন তাঁর অফিসের বাইরে। এরপর বসের সামনে নেচেকুঁদে বিদায় নিয়েছেন অনিকেত।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
অফিস থেকে এই অপ্রচলিত প্রস্থানের ভিডিওটি অনলাইনে পোস্ট করেছেন কনটেন্ট নির্মাতা অনীশ ভগত। পোস্টের ক্যাপশনে অনীশ লিখেছেন, ‘আমি মনে করি, আপনারা অনেকেই এই ঘটনাটি বুঝতে পারছেন। কর্মক্ষেত্রের বিষাক্ত পরিবেশের কারণে অনেকেই ভুগছে। সম্মান ও অধিকারের অভাব দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রেই।’
অনীশ ভগতের দাবি, এই বিষাক্ত পরিবেশের কারণেই তিন বছরের চাকরি ছেড়েছেন অনিকেত। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা ভিডিওতে অনিকেত বলেছিলেন যে, তাঁর বেতনও বাড়ছিল না। আর বসের কাছ থেকে কোনো সম্মান পেতেন না। মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান অনিকেতের মনে হতো, তিনি একটি জায়গাতেই আটকে আছেন।
তাই চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন অনিকেত। তাঁর বিদায়কে স্মরণীয় করে রাখতে অনিকেতের বন্ধুরা এবং অনীশ ভগত অফিসের বাইরে একটি সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করেন। ঢোল নিয়ে এসে অফিসের বাইরে অপেক্ষা করেন তাঁরা। অনিকেতের বস অফিস থেকে বের হওয়ামাত্রই অনিকেত তাঁর হাত ধরে বলেন, ‘দুঃখিত স্যার, বিদায়।’ তারপরই তিনি ঢোলের তালে তালে নাচতে শুরু করেন। এ অবস্থায় অনিকেতের বস দারুণ ক্ষেপে যান বলেই মনে হয়েছে। তিনি ভিডিও ধারণ বন্ধ করারও চেষ্টা করেন।
অনীশ ভগত বলেন, ‘অনিকেতের বস, কোম্পানির ম্যানেজার ভীষণ ক্ষিপ্ত হয়ে লোকজনকে ঠেলে সরিয়ে দিচ্ছিলেন। আমি এখন জানি, কেন অনিকেত চাকরি ছেড়েছে।’
পরে অনিকেতকে নিয়ে তাঁর বন্ধুরা মন্দিরে যান। সন্ধ্যায় অনীশ ভগত এবং অনিকেতের বন্ধুরা পার্টির আয়োজন করেন। অনিকেতকে উপহার দেওয়া হয় কেক এবং পোস্টার। সেই পোস্টারে লেখা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বহুবার উচ্চারিত স্লোগান, ‘আত্মনির্ভর ভারত’।
অনীশ ভগত বলেন, ‘অনিকেত এখন ফিটনেস প্রশিক্ষক হতে চান। তিনি জিমনেশিয়াম উপযোগী কয়েক জোড়া জুতাও উপহার পেয়েছেন। অনিকেত তাঁর পরবর্তী পদক্ষেপ শুরু করতে প্রস্তুত। আমি আশা করি, এই গল্পটি মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে।’
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের শহর পুনেতে এক যুবক সম্প্রতি চাকরি ছেড়েছেন। অনিকেত নামের সেই যুবকের ভাষায়, তার কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ ছিল ‘জঘন্য’! তাঁর চাকরি ছাড়ার উপলক্ষটি নেহাতই মামুলি ছিল না। বিক্রয় সহযোগী হিসেবে কাজ করা অনিকেতের বন্ধুরা তাঁর কর্মক্ষেত্রের শেষ দিনে ঢাকঢোল নিয়ে হাজির হয়েছিলেন তাঁর অফিসের বাইরে। এরপর বসের সামনে নেচেকুঁদে বিদায় নিয়েছেন অনিকেত।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
অফিস থেকে এই অপ্রচলিত প্রস্থানের ভিডিওটি অনলাইনে পোস্ট করেছেন কনটেন্ট নির্মাতা অনীশ ভগত। পোস্টের ক্যাপশনে অনীশ লিখেছেন, ‘আমি মনে করি, আপনারা অনেকেই এই ঘটনাটি বুঝতে পারছেন। কর্মক্ষেত্রের বিষাক্ত পরিবেশের কারণে অনেকেই ভুগছে। সম্মান ও অধিকারের অভাব দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রেই।’
অনীশ ভগতের দাবি, এই বিষাক্ত পরিবেশের কারণেই তিন বছরের চাকরি ছেড়েছেন অনিকেত। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা ভিডিওতে অনিকেত বলেছিলেন যে, তাঁর বেতনও বাড়ছিল না। আর বসের কাছ থেকে কোনো সম্মান পেতেন না। মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান অনিকেতের মনে হতো, তিনি একটি জায়গাতেই আটকে আছেন।
তাই চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন অনিকেত। তাঁর বিদায়কে স্মরণীয় করে রাখতে অনিকেতের বন্ধুরা এবং অনীশ ভগত অফিসের বাইরে একটি সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করেন। ঢোল নিয়ে এসে অফিসের বাইরে অপেক্ষা করেন তাঁরা। অনিকেতের বস অফিস থেকে বের হওয়ামাত্রই অনিকেত তাঁর হাত ধরে বলেন, ‘দুঃখিত স্যার, বিদায়।’ তারপরই তিনি ঢোলের তালে তালে নাচতে শুরু করেন। এ অবস্থায় অনিকেতের বস দারুণ ক্ষেপে যান বলেই মনে হয়েছে। তিনি ভিডিও ধারণ বন্ধ করারও চেষ্টা করেন।
অনীশ ভগত বলেন, ‘অনিকেতের বস, কোম্পানির ম্যানেজার ভীষণ ক্ষিপ্ত হয়ে লোকজনকে ঠেলে সরিয়ে দিচ্ছিলেন। আমি এখন জানি, কেন অনিকেত চাকরি ছেড়েছে।’
পরে অনিকেতকে নিয়ে তাঁর বন্ধুরা মন্দিরে যান। সন্ধ্যায় অনীশ ভগত এবং অনিকেতের বন্ধুরা পার্টির আয়োজন করেন। অনিকেতকে উপহার দেওয়া হয় কেক এবং পোস্টার। সেই পোস্টারে লেখা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বহুবার উচ্চারিত স্লোগান, ‘আত্মনির্ভর ভারত’।
অনীশ ভগত বলেন, ‘অনিকেত এখন ফিটনেস প্রশিক্ষক হতে চান। তিনি জিমনেশিয়াম উপযোগী কয়েক জোড়া জুতাও উপহার পেয়েছেন। অনিকেত তাঁর পরবর্তী পদক্ষেপ শুরু করতে প্রস্তুত। আমি আশা করি, এই গল্পটি মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে।’
সুপারশপ তো বটেই রাস্তার পাশে ফুটপাতেও আমরা চাইলেই একটি কলা কিনতে পারি। এর জন্য পকেটে অন্তত ১০ টাকা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সেই একই কলা, শুধু দেওয়ালের মধ্যে একটি টেপ দিয়ে আটকানো—এর দাম নাকি ১০ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যাবে!
৭ ঘণ্টা আগেঝাড়খন্ডের মাদ্রাসাগুলোতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ মিডিয়া প্রধান মোহাম্মদ আফিফ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বৈরুতের কেন্দ্রস্থলে রাস আল-নাবা এলাকায় আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির একটি ভবনে হামলা হয়। আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির মহাসচিব আলি হিজাজি আল মায়াদিনকে নিশ্চিত করেছেন, হামলার সময় আফিফ ওই ভবনে ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেআশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
৯ ঘণ্টা আগে