অনলাইন ডেস্ক
ভারতের বিহারের মাধেপুরা জেলার ওরাই গ্রামের বাসিন্দা ৮৪ বছরের বৃদ্ধ ব্রহ্মদেব মণ্ডল। তাঁর দাবি, তিনি করোনা টিকার ১১টি ডোজ নিয়ে ফেলেছেন। ১২ নম্বর ডোজ নিতেও এসেছিলেন, কিন্তু শেষে ধরা পড়ে যান টিকাকর্মীদের হাতে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিহার রাজ্য সরকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রহ্মদেব মণ্ডল ভারতীয় ডাক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী। তিনি করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন ২০২১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। এরপর প্রতি মাসে একটি করে টিকার ডোজ নিয়েছেন। ১১ নম্বর ডোজটি ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে নিয়েছিলেন। প্রতিটি ক্ষেত্রেই ওই বৃদ্ধ ডায়েরিতে লিখে রেখেছেন কবে কোথা থেকে তিনি টিকা নিয়েছেন। সেই তথ্য অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, ব্রহ্মদেব মণ্ডল ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত একটি করে ডোজ নিয়েছেন। শুধু সেপ্টেম্বর মাসেই তিনটি ডোজ নিয়েছেন ওই বৃদ্ধ। কীভাবে তিনি এতগুলো টিকার ডোজ নিতে সক্ষম হলেন তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
ব্রহ্মদেব মণ্ডল বলেন, টিকা হলো অমৃত। আমার শরীরে এখন অনেক অক্সিজেন, আমি ঠান্ডা ও সর্দিতেও ভুগছি না।
জানা যাচ্ছে, ওই বৃদ্ধ আটবার তাঁর আধার কার্ড ব্যবহার করে টিকা নিয়েছেন, তবে ফোন নম্বর অন্য ব্যবহার করছেন। বাকি সময় ভোটার আইডি কার্ড ও বউয়ের ফোন নম্বর ব্যবহার করে টিকা নিয়েছেন। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিহারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
মাধেপুরা জেলার সিভিল সার্জন অমরেন্দ্র প্রতাপ সাহি বলেন, ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে। যদি ১১টি ডোজ পাওয়ার ঘটনা সত্য হয়ে থাকে, তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এটি স্থানীয় টিকাকরণ কেন্দ্রের গাফিলতিতে হয়েছে। সম্ভবত টিকাকর্মীরা সময়মতো ডেটাবেইস আপডেট করেননি বা কোনো দুর্নীতির জেরে ওই বৃদ্ধ এতবার টিকা পেয়েছেন। আপাতত ওই ব্যক্তির শারীরিক পরীক্ষা করা হচ্ছে। পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে।
ভারতের বিহারের মাধেপুরা জেলার ওরাই গ্রামের বাসিন্দা ৮৪ বছরের বৃদ্ধ ব্রহ্মদেব মণ্ডল। তাঁর দাবি, তিনি করোনা টিকার ১১টি ডোজ নিয়ে ফেলেছেন। ১২ নম্বর ডোজ নিতেও এসেছিলেন, কিন্তু শেষে ধরা পড়ে যান টিকাকর্মীদের হাতে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিহার রাজ্য সরকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রহ্মদেব মণ্ডল ভারতীয় ডাক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী। তিনি করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন ২০২১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। এরপর প্রতি মাসে একটি করে টিকার ডোজ নিয়েছেন। ১১ নম্বর ডোজটি ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে নিয়েছিলেন। প্রতিটি ক্ষেত্রেই ওই বৃদ্ধ ডায়েরিতে লিখে রেখেছেন কবে কোথা থেকে তিনি টিকা নিয়েছেন। সেই তথ্য অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, ব্রহ্মদেব মণ্ডল ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত একটি করে ডোজ নিয়েছেন। শুধু সেপ্টেম্বর মাসেই তিনটি ডোজ নিয়েছেন ওই বৃদ্ধ। কীভাবে তিনি এতগুলো টিকার ডোজ নিতে সক্ষম হলেন তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
ব্রহ্মদেব মণ্ডল বলেন, টিকা হলো অমৃত। আমার শরীরে এখন অনেক অক্সিজেন, আমি ঠান্ডা ও সর্দিতেও ভুগছি না।
জানা যাচ্ছে, ওই বৃদ্ধ আটবার তাঁর আধার কার্ড ব্যবহার করে টিকা নিয়েছেন, তবে ফোন নম্বর অন্য ব্যবহার করছেন। বাকি সময় ভোটার আইডি কার্ড ও বউয়ের ফোন নম্বর ব্যবহার করে টিকা নিয়েছেন। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিহারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
মাধেপুরা জেলার সিভিল সার্জন অমরেন্দ্র প্রতাপ সাহি বলেন, ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে। যদি ১১টি ডোজ পাওয়ার ঘটনা সত্য হয়ে থাকে, তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এটি স্থানীয় টিকাকরণ কেন্দ্রের গাফিলতিতে হয়েছে। সম্ভবত টিকাকর্মীরা সময়মতো ডেটাবেইস আপডেট করেননি বা কোনো দুর্নীতির জেরে ওই বৃদ্ধ এতবার টিকা পেয়েছেন। আপাতত ওই ব্যক্তির শারীরিক পরীক্ষা করা হচ্ছে। পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে।
১৯৯৮ সালের ৩ এপ্রিল ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্ম নেওয়া প্যারিস তাঁর ভাইদের সঙ্গে ছয় বছর বয়স পর্যন্ত হোম স্কুলিং করেছেন। মাইকেল তাঁর সন্তানদের ব্যক্তিগত জীবন রক্ষা করতে খুব সচেতন ছিলেন। তাই তিনি প্রায় সময়ই ক্যামেরার সামনে পড়ে গেলে সন্তানদের লুকিয়ে ফেলতেন কিংবা মুখ ঢেকে দিতেন।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্প প্রশাসনের বৈদেশিক সহায়তা স্থগিতের আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন। গত মাসে ট্রাম্প প্রশাসনকে বৈদেশিক সহায়তা চালু রাখার জন্য সাময়িক অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন মার্কিন জেলা জজ আমির আলী। এর বিপরীতে করা ট্রাম্প প্রশাসনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান...
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে চীন। জানিয়ে দিয়েছে, তারা যেকোনো ধরনের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত নতুন বাণিজ্য শুল্কের জবাবে এই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে দেশটি।
৪ ঘণ্টা আগেসদ্য সমাপ্ত মহাকুম্ভের সাফল্যের গল্প শুনিয়েছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। রাজ্য বিধানসভায় দেওয়া এক ভাষণে তিনি জানিয়েছেন, একজন নৌকার মালিক ও তাঁর পরিবার মেলার ৪৫ দিনে ৩০ কোটি রুপি আয় করেছে। মুখ্যমন্ত্রীর মতে, এই নৌকার মালিকের ১৩০টি নৌকা ছিল; যার প্রতিটি থেকে তিনি মেলার সময় গড়ে ২৩ লাখ
৫ ঘণ্টা আগে