অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে এখনো সরকারব্যবস্থা হিসেবে প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্রকে পছন্দ করেন বেশির ভাগ মানুষ। কিন্তু নিজ নিজ দেশে যেভাবে গণতান্ত্রিক চর্চা বা শাসনব্যবস্থা চলছে, তা নিয়ে অসন্তুষ্ট তাঁরা। অর্থাৎ, এসব দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার আবেদন কমেছে। গতকাল বুধবার গবেষণা সংস্থা পিউ রিসার্চের এক জরিপ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত বিশ্বের ২৪টি গণতান্ত্রিক দেশে এই জরিপ চালায় পিউ রিসার্চ। এই জরিপে অংশ নেন অন্তত ৩০ হাজার ৮৬১ জন।
জরিপের ফলাফল থেকে দেখা গেছে, বিশ্বের ৭৭ শতাংশ মানুষ মনে করেন, শাসনব্যবস্থা হিসেবে প্রতিনিধিত্বশীল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ‘ভালো’। অন্তত অন্য যেসব বিকল্প আছে, সেগুলোর চেয়ে ভালো। তবে জরিপে অংশ নেওয়াদের মধ্যে ৫৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, তাঁদের নিজ নিজ দেশে যেভাবে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে বা শাসনব্যবস্থা চলছে, তাতে তাঁরা সন্তুষ্ট নন।
জরিপে অংশ নেওয়া ২২টি দেশে আগেও জরিপ চালিয়েছিল পিউ রিসার্চ। ২০১৭ সালে এ ধরনের একটি জরিপ চালিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। সে সময় গণতন্ত্রের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে যাঁরা ব্যবস্থাটিকে ‘খুবই ভালো’ বলে উত্তর দিয়েছিলেন, তাঁদের সেই সংখ্যা সর্বশেষ জরিপে অর্ধেকে নেমে এসেছে।
পিউ রিসার্চের গ্লোবাল অ্যাটিচিউড গবেষণা বিভাগের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিচার্ড উইক বলেছেন, ‘জনগণ প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র পছন্দ করে। কিন্তু আপনি এখানে দেখতে পাচ্ছেন যে, এটি কীভাবে কাজ করছে তা নিয়ে তারা সত্যিই হতাশ। জনগণ সঙ্গে তাদের প্রতিনিধিদের একটি সত্যিকারের যোগাযোগবিচ্ছিন্নতা আছে।’
এই ২৪ দেশ থেকে জরিপে অংশ নেওয়াদের মধ্যে ৭৪ শতাংশই মনে করেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জনগণের ব্যাপারে ভাবে না। এই ২৪টি দেশের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে মাত্র ১০ জন নেতা নিজ নিজ দেশের জনগণের একটি বড় অংশের কাছ থেকে ইতিবাচক রেটিং পেয়েছেন।
যেসব দেশে জরিপ চালানো হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে উত্তর আমেরিকার দেশ হলো—কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র। মধ্য ও লাতিন আমেরিকার দেশগুলো হলো—মেক্সিকো, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। ইউরোপের দেশগুলো হলো—সুইডেন, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, পোল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, হাঙ্গেরি, গ্রিস ও স্পেন।
এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলের দেশগুলো হলো—ইসরায়েল, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া এবং আফ্রিকার দেশগুলো হলো—কেনিয়া, নাইজেরিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে এখনো সরকারব্যবস্থা হিসেবে প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্রকে পছন্দ করেন বেশির ভাগ মানুষ। কিন্তু নিজ নিজ দেশে যেভাবে গণতান্ত্রিক চর্চা বা শাসনব্যবস্থা চলছে, তা নিয়ে অসন্তুষ্ট তাঁরা। অর্থাৎ, এসব দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার আবেদন কমেছে। গতকাল বুধবার গবেষণা সংস্থা পিউ রিসার্চের এক জরিপ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত বিশ্বের ২৪টি গণতান্ত্রিক দেশে এই জরিপ চালায় পিউ রিসার্চ। এই জরিপে অংশ নেন অন্তত ৩০ হাজার ৮৬১ জন।
জরিপের ফলাফল থেকে দেখা গেছে, বিশ্বের ৭৭ শতাংশ মানুষ মনে করেন, শাসনব্যবস্থা হিসেবে প্রতিনিধিত্বশীল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ‘ভালো’। অন্তত অন্য যেসব বিকল্প আছে, সেগুলোর চেয়ে ভালো। তবে জরিপে অংশ নেওয়াদের মধ্যে ৫৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, তাঁদের নিজ নিজ দেশে যেভাবে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে বা শাসনব্যবস্থা চলছে, তাতে তাঁরা সন্তুষ্ট নন।
জরিপে অংশ নেওয়া ২২টি দেশে আগেও জরিপ চালিয়েছিল পিউ রিসার্চ। ২০১৭ সালে এ ধরনের একটি জরিপ চালিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। সে সময় গণতন্ত্রের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে যাঁরা ব্যবস্থাটিকে ‘খুবই ভালো’ বলে উত্তর দিয়েছিলেন, তাঁদের সেই সংখ্যা সর্বশেষ জরিপে অর্ধেকে নেমে এসেছে।
পিউ রিসার্চের গ্লোবাল অ্যাটিচিউড গবেষণা বিভাগের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিচার্ড উইক বলেছেন, ‘জনগণ প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র পছন্দ করে। কিন্তু আপনি এখানে দেখতে পাচ্ছেন যে, এটি কীভাবে কাজ করছে তা নিয়ে তারা সত্যিই হতাশ। জনগণ সঙ্গে তাদের প্রতিনিধিদের একটি সত্যিকারের যোগাযোগবিচ্ছিন্নতা আছে।’
এই ২৪ দেশ থেকে জরিপে অংশ নেওয়াদের মধ্যে ৭৪ শতাংশই মনে করেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জনগণের ব্যাপারে ভাবে না। এই ২৪টি দেশের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে মাত্র ১০ জন নেতা নিজ নিজ দেশের জনগণের একটি বড় অংশের কাছ থেকে ইতিবাচক রেটিং পেয়েছেন।
যেসব দেশে জরিপ চালানো হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে উত্তর আমেরিকার দেশ হলো—কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র। মধ্য ও লাতিন আমেরিকার দেশগুলো হলো—মেক্সিকো, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। ইউরোপের দেশগুলো হলো—সুইডেন, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, পোল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, হাঙ্গেরি, গ্রিস ও স্পেন।
এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলের দেশগুলো হলো—ইসরায়েল, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া এবং আফ্রিকার দেশগুলো হলো—কেনিয়া, নাইজেরিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
১০ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
১১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে