অনলাইন ডেস্ক
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ আকস্মিক ইরান সফরে গিয়ে দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার সঙ্গে এবং প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এরপর একই দিনে তিনি দামেস্কে রওনা হয়েছেন। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ইরানের সুপ্রিম ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের (এসএনএসসি) সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি সংবাদমাধ্যম নুরনিউজের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানিয়েছে, গতকাল রোববার বাশার আল আসাদ অঘোষিত সফরে তেহরান যান। সেখানে তিনি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এবং প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ওয়েবসাইটও বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বৈঠকের সময় খামেনি আসাদকে বলেছেন, ‘বৈশ্বিক যুদ্ধে আসাদের বিজয় সিরিয়ার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়িয়েছে। সিরিয়ার সঙ্গে ইরান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে চায়।’
খামেনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধের আগের সিরিয়া এবং এখনকার সিরিয়া এক নয়। এটা ঠিক যে, আগে ধ্বংসস্তূপ ছিল না। গৃহযুদ্ধে সিরিয়ার অনেক ক্ষতি হয়েছে বটে, তবে বিশ্বের কাছে সিরিয়ার সম্মান ও বিশ্বাসযোগ্যতা এখন অনেক বেড়েছে এবং সবাই সিরিয়াকে এখন একটি শক্তি হিসেবে দেখছে।’
২০১১ সালে সিরিয়ায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর দ্বিতীয়বারের মতো তেহরান সফর করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। এর আগে ২০১৯ সালে তিনি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সেই সময়ে কুদস ফোর্সের কমান্ডার-ইন-চিফ কাসেম সোলাইমানি তাঁর সঙ্গে ছিলেন। পরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময়ে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ইরাকে মার্কিন ড্রোন হামলায় কাসেম সোলাইমানি নিহত হন।
আল-জাজিরা জানিয়েছে, রোববারের বৈঠকে কাসেম সোলাইমানিকে স্মরণ করেছেন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। তিনি বলেছেন, ‘ইরান ও সিরিয়ার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উভয় দেশের জন্য অত্যাবশ্যক। আমাদের সম্পর্ককে কখনোই চিড় ধরতে দেওয়া উচিত নয়, বরং সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে হবে।’
বাশার আল আসাদও ইরানের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘গত চার দশক ধরে আঞ্চলিক ইস্যুতে বিশেষ করে ফিলিস্তিন ইস্যুতে ইরানের অবস্থান অত্যন্ত যৌক্তিক এবং সঠিক।’
ইরানকে বলা হয় সিরিয়ার সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক মিত্র। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে একাধিক দেশ বাশার আল আসাদের নিন্দা করলেও ইরান সব সময় তাঁর পাশে থেকেছে। গৃহযুদ্ধে সিরিয়াকে আর্থিক এবং সামরিক সহযোগিতাও করেছে ইরান।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ আকস্মিক ইরান সফরে গিয়ে দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার সঙ্গে এবং প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এরপর একই দিনে তিনি দামেস্কে রওনা হয়েছেন। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ইরানের সুপ্রিম ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের (এসএনএসসি) সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি সংবাদমাধ্যম নুরনিউজের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানিয়েছে, গতকাল রোববার বাশার আল আসাদ অঘোষিত সফরে তেহরান যান। সেখানে তিনি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এবং প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ওয়েবসাইটও বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বৈঠকের সময় খামেনি আসাদকে বলেছেন, ‘বৈশ্বিক যুদ্ধে আসাদের বিজয় সিরিয়ার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়িয়েছে। সিরিয়ার সঙ্গে ইরান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে চায়।’
খামেনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধের আগের সিরিয়া এবং এখনকার সিরিয়া এক নয়। এটা ঠিক যে, আগে ধ্বংসস্তূপ ছিল না। গৃহযুদ্ধে সিরিয়ার অনেক ক্ষতি হয়েছে বটে, তবে বিশ্বের কাছে সিরিয়ার সম্মান ও বিশ্বাসযোগ্যতা এখন অনেক বেড়েছে এবং সবাই সিরিয়াকে এখন একটি শক্তি হিসেবে দেখছে।’
২০১১ সালে সিরিয়ায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর দ্বিতীয়বারের মতো তেহরান সফর করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। এর আগে ২০১৯ সালে তিনি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সেই সময়ে কুদস ফোর্সের কমান্ডার-ইন-চিফ কাসেম সোলাইমানি তাঁর সঙ্গে ছিলেন। পরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময়ে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ইরাকে মার্কিন ড্রোন হামলায় কাসেম সোলাইমানি নিহত হন।
আল-জাজিরা জানিয়েছে, রোববারের বৈঠকে কাসেম সোলাইমানিকে স্মরণ করেছেন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। তিনি বলেছেন, ‘ইরান ও সিরিয়ার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উভয় দেশের জন্য অত্যাবশ্যক। আমাদের সম্পর্ককে কখনোই চিড় ধরতে দেওয়া উচিত নয়, বরং সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে হবে।’
বাশার আল আসাদও ইরানের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘গত চার দশক ধরে আঞ্চলিক ইস্যুতে বিশেষ করে ফিলিস্তিন ইস্যুতে ইরানের অবস্থান অত্যন্ত যৌক্তিক এবং সঠিক।’
ইরানকে বলা হয় সিরিয়ার সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক মিত্র। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে একাধিক দেশ বাশার আল আসাদের নিন্দা করলেও ইরান সব সময় তাঁর পাশে থেকেছে। গৃহযুদ্ধে সিরিয়াকে আর্থিক এবং সামরিক সহযোগিতাও করেছে ইরান।
ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস ও রানী ক্যামিলা দক্ষিণ এশিয়া সফরের পরিকল্পনা করেছেন। এই সফরের অংশ হিসেবে তাঁরা ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশেও সফর করতে পারেন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সম্ভাব্য সফরের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছে। ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের জন্য প্রস্তাবিত সফরের খসড়াও তৈরি করা হচ
৭ ঘণ্টা আগেহেজ ফান্ডের ম্যানেজার স্কট বেসেন্টকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ৬২ বছর বয়সী বেসেন্ট, বিনিয়োগকারী সংস্থা ‘কি স্কয়ার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টে’র প্রতিষ্ঠাতা।
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
১১ ঘণ্টা আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
১২ ঘণ্টা আগে