অনলাইন ডেস্ক
যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজার শাসন কার্যক্রম যৌথভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে ঐকমত্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী দুটি গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহ। একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে লেবাননের সম্প্রচারমাধ্যম আল-মায়েদিনকে বলেছেন, এই বিষয়ে হামাস ও ফাতাহের মধ্যে মিসরের রাজধানীতে যে আলোচনা হয়েছে তা ইতিবাচক।
সূত্রটি জানিয়েছে, গাজা শাসনের লক্ষ্যে একটি কৌশলগত প্রশাসনিক কাঠামোর বিষয়ে মৌলিক অগ্রগতি অর্জন করেছে। তবে উভয় পক্ষের মধ্যে বেশ কয়েকটি বিতর্কিত বিষয় রয়ে গেছে। এই বিষয়ে উভয় পক্ষ আরও আলোচন চালিয়ে যাবে বলেও জানিয়েছে ওই সূত্র।
সূত্রটি জানিয়েছে, হামাস পেশাদার ও দক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত একটি প্রশাসনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। যারা রামাল্লায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করবে। তবে ফাতাহ চায়, এই প্রশাসনিক কমিটি সরাসরি সরকারের সঙ্গে যুক্ত থাক। এ ছাড়া, মিসর এই শাসন কাঠামোকে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক অংশীদারদের মাঝে গ্রহণযোগ্য করার জন্য পদক্ষেপ নেবে বলেও জানিয়েছে সূত্রটি।
তবে, হামাস-ফাতাহ ঐক্যের পরও একটি বড় অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। কারণ, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজা উপত্যকায় এমন একটি প্রশাসন পরিচালনা করতে দেবে এর নিশ্চয়তা নেই। এ ছাড়া, আল মায়েদিনকে এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি আলোচনা থমকে আছে এবং এক দুষ্টচক্রে প্রবেশ করেছে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধবিরতির আংশিক প্রস্তাবটি আর কার্যকর নয়।
গত শনিবার রাতে ফাতাহর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্বাস জাকি আল-মায়েদিনকে বলেছেন, ফাতাহ ও হামাস ফিলিস্তিনের দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল। তাদের মধ্যকার সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে। ফাতাহের এই কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, এই দুই দলের মধ্যকার সহযোগিতা ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর যার নিজেদের অভিভাবকত্ব আরোপ করতে চায় তাদের পথ বন্ধ করে দেয়।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজার শাসন কার্যক্রম যৌথভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে ঐকমত্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী দুটি গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহ। একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে লেবাননের সম্প্রচারমাধ্যম আল-মায়েদিনকে বলেছেন, এই বিষয়ে হামাস ও ফাতাহের মধ্যে মিসরের রাজধানীতে যে আলোচনা হয়েছে তা ইতিবাচক।
সূত্রটি জানিয়েছে, গাজা শাসনের লক্ষ্যে একটি কৌশলগত প্রশাসনিক কাঠামোর বিষয়ে মৌলিক অগ্রগতি অর্জন করেছে। তবে উভয় পক্ষের মধ্যে বেশ কয়েকটি বিতর্কিত বিষয় রয়ে গেছে। এই বিষয়ে উভয় পক্ষ আরও আলোচন চালিয়ে যাবে বলেও জানিয়েছে ওই সূত্র।
সূত্রটি জানিয়েছে, হামাস পেশাদার ও দক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত একটি প্রশাসনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। যারা রামাল্লায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করবে। তবে ফাতাহ চায়, এই প্রশাসনিক কমিটি সরাসরি সরকারের সঙ্গে যুক্ত থাক। এ ছাড়া, মিসর এই শাসন কাঠামোকে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক অংশীদারদের মাঝে গ্রহণযোগ্য করার জন্য পদক্ষেপ নেবে বলেও জানিয়েছে সূত্রটি।
তবে, হামাস-ফাতাহ ঐক্যের পরও একটি বড় অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। কারণ, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজা উপত্যকায় এমন একটি প্রশাসন পরিচালনা করতে দেবে এর নিশ্চয়তা নেই। এ ছাড়া, আল মায়েদিনকে এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি আলোচনা থমকে আছে এবং এক দুষ্টচক্রে প্রবেশ করেছে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধবিরতির আংশিক প্রস্তাবটি আর কার্যকর নয়।
গত শনিবার রাতে ফাতাহর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্বাস জাকি আল-মায়েদিনকে বলেছেন, ফাতাহ ও হামাস ফিলিস্তিনের দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল। তাদের মধ্যকার সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে। ফাতাহের এই কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, এই দুই দলের মধ্যকার সহযোগিতা ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর যার নিজেদের অভিভাবকত্ব আরোপ করতে চায় তাদের পথ বন্ধ করে দেয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে আদানি গ্রুপের প্রধান গৌতম আদানিকে ঘুষ ও জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত করার পর আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠীটির শেয়ারদরে ধস নেমেছে। আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর আজ বৃহস্পতিবার নাগাদ গোষ্ঠীটি ২৭ বিলিয়ন ডলার বা ২ লাখ ২৮ হাজার কোটি
৩ মিনিট আগেপাকিস্তানে যাত্রীবাহী একটি বাসে অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে অন্তত ৩৮ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া, এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ২৯ জন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য
৩৭ মিনিট আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা কেন্দ্রিক স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতারা কাতার ত্যাগ করেছেন। তবে দেশটির রাজধানী দোহায় অবস্থিত হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় এখনো বন্ধ হয়নি। গোষ্ঠীটির শীর্ষ নেতারা কাতার ত্যাগ করে তুরস্কে গিয়েছেন এমন গুঞ্জন শোনা গেলেও বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাই, এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠে
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলারের সার্বভৌম সম্পদ তহবিল সৌদি আরবের পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের (এমবিএস) সরাসরি নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এই তহবিলের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
১ ঘণ্টা আগে