অনলাইন ডেস্ক
সর্বশেষ আজ মঙ্গলবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে ইউরোপের তিন দেশ স্পেন, নরওয়ে ও আয়ারল্যান্ড। এর আগে গত বুধবার (২২ মে) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়টি আগাম জানিয়ে দিয়েছিল এই তিন দেশ। এ ঘটনার জের ধরে সেদিনই ইসরায়েলের কর্তৃপক্ষ আয়ারল্যান্ড ও নরওয়েতে অবস্থান করা রাষ্ট্রদূতদের জরুরি আলোচনার কথা বলে প্রত্যাহার করে নিয়েছিল। ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাৎজ সেদিন বলেছিলেন, ‘আজ আমি আয়ারল্যান্ড ও নরওয়েকে একটি সুস্পষ্ট বার্তা দিচ্ছি—ইসরায়েল এই বিষয়ে নীরব থাকবে না।’
সে সময় স্পেন থেকেও ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহারের হুমকি দিয়েছিলেন কাৎজ।
নরওয়ে, স্পেন ও আয়ারল্যান্ড এমন একসময়ে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে, যখন ইউরোপের আরও কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে। এর মধ্যে স্লোভেনিয়া, মাল্টা ও বেলজিয়ামের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড ও স্পেন ছাড়াও ইউরোপের আরও ৯টি দেশ ইতিপূর্বে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
আল জাজিরার তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে এমন আরও কয়েকটি দেশ হলো—বাহামা দ্বীপপুঞ্জ, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাকো, জ্যামাইকা ও বার্বাডোজ।
এর আগে ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে বেশ কিছু দেশ। এর মধ্যে ২০২৩ সালে স্বীকৃতি দেয় মেক্সিকো। ২০১৯ সালে স্বীকৃতি দিয়েছিল সেইন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, ২০১৮ সালে কলম্বিয়া, ২০১৫ সালে সেইন্ট লুসিয়া, ২০১৪ সালে সুইডেন, ২০১৩ সালে গুয়াতেমালা, হাইতি ও ভ্যাটিকান এবং ২০১২ সালে স্বীকৃতি দেয় থাইল্যান্ড।
২০১১ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছিল উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশ। সেবার ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের সদস্য করতে একটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল। তবে জাতিসংঘের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকো ফিলিস্তিনকে পূর্ণ সদস্য হিসেবে মর্যাদা দিয়েছিল। ২০১১ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া দেশগুলো হলো চিলি, গায়ানা, পেরু, সুরিনাম, উরুগুয়ে, লেসোথো, দক্ষিণ সুদান, সিরিয়া, লাইবেরিয়া, এল সালভাদর, হন্ডুরাস, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্র্যানাডাইনস, বেলিজ, ডোমিনিকা, অ্যান্টিগা অ্যান্ড বারমুডা, গ্রানাডা, গ্রিনল্যান্ড ও আইসল্যান্ড।
এর আগের দশকে অর্থাৎ ২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছিল আরও ১২টি দেশ। এর মধ্যে ২০১০ সালে স্বীকৃতি দেয় ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া ও ইকুয়েডর। ২০০৯ সালে ভেনেজুয়েলা ও ডমিনিকান রিপাবলিক, ২০০৮ সালে কোস্টারিকা, লেবানন ও আইভরি কোস্ট, ২০০৬ সালে মন্টেনেগ্রো, ২০০৫ সালে প্যারাগুয়ে এবং ২০০৪ সালে স্বীকৃতি দেয় পূর্ব তিমুর।
১৯৮৯ থেকে ১৯৯৯ সালের মধ্যে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয় ২১টি দেশ। এর মধ্যে ১৯৯৮ সালে স্বীকৃতি দেয় মালাউই, ১৯৯৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা ও কিরগিজস্তান, ১৯৯৪ সালে তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান ও পাপুয়া নিউগিনি, ১৯৯২ সালে কাজাখস্তান, আজারবাইজান, তুর্কমিনিস্তান, জর্জিয়া ও বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ১৯৯১ সালে এস্বাতিনি এবং ১৯৮৯ সালে স্বীকৃতি দেয় রুয়ান্ডা, ইথিওপিয়া, ইরান, বেনিন, কেনিয়া, ইকুয়েটোরিয়া গিনি, ভানুয়াতু ও ফিলিপাইনস।
এক বছরের মধ্যে ফিলিস্তিনকে সবচেয়ে বেশি দেশ স্বীকৃতি দিয়েছিল ১৯৮৮ সালে। সেই বছরের ১৫ নভেম্বর প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাত ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন এবং তিনি এর রাজধানী হিসেবে জেরুজালেমের কথা উল্লেখ করেছিলেন। সেবার প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয় বাংলাদেশ ও ভারত সহ বিশ্বের ৮৩টি দেশ। ১৯৮৮ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া দেশগুলো হলো আলজেরিয়া, বাহরাইন, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, কুয়েত, লিবিয়া, মালয়েশিয়া, মৌরিতানিয়া, মরক্কো, সোমালিয়া, তিউনিসিয়া, তুরস্ক, ইয়েমেন, আফগানিস্তান, কিউবা, জর্ডান, মাদাগাস্কার, মাল্টা, নিকারাগুয়া, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সার্বিয়া, জাম্বিয়া, আলবেনিয়া, ব্রুনেই, জিবুতি, মরিশাস, সুদান, সাইপ্রাস, চেক রিপাবলিক, স্লোভাকিয়া, মিসর, গাম্বিয়া, ভারত, নাইজেরিয়া, সেশেলস, শ্রীলঙ্কা, নামিবিয়া, রাশিয়া, বেলারুশ, ইউক্রেন, ভিয়েতনাম, চীন, বুরকিনা ফাসো, কমোরোস, গিনি, গিনি-বিসাও, কম্বোডিয়া, মালি, মঙ্গোলিয়া, সেনেগাল, হাঙ্গেরি, ক্যাপ ভার্দে, উত্তর কোরিয়া, নাইজার, রোমানিয়া, তাঞ্জানিয়া, বুলগেরিয়া, মালদ্বীপ, ঘানা, টগো, জিম্বাবুয়ে, চাদ, লাওস, সিয়েরা লিওন, উগান্ডা, রিপাবলিক অব কঙ্গো, অ্যাঙ্গোলা, মোজাম্বিক, সাও টমি অ্যান্ড প্রিন্সিপে, গ্যাবন, ওমান, পোল্যান্ড, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, বতসোয়ানা, নেপাল, বুরুন্ডি, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, ভুটান ও পশ্চিম সাহারা।
এ হিসাবে দেখা যাচ্ছে, জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত বেশির ভাগ দেশই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য করার জন্য সংস্থাটির ১৯৩টি দেশের মধ্যে ১৪৩ দেশই ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। সংস্থাটির সদস্য ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি না দেওয়া দেশগুলোর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলো ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও যুক্তরাজ্য।
সর্বশেষ আজ মঙ্গলবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে ইউরোপের তিন দেশ স্পেন, নরওয়ে ও আয়ারল্যান্ড। এর আগে গত বুধবার (২২ মে) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়টি আগাম জানিয়ে দিয়েছিল এই তিন দেশ। এ ঘটনার জের ধরে সেদিনই ইসরায়েলের কর্তৃপক্ষ আয়ারল্যান্ড ও নরওয়েতে অবস্থান করা রাষ্ট্রদূতদের জরুরি আলোচনার কথা বলে প্রত্যাহার করে নিয়েছিল। ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাৎজ সেদিন বলেছিলেন, ‘আজ আমি আয়ারল্যান্ড ও নরওয়েকে একটি সুস্পষ্ট বার্তা দিচ্ছি—ইসরায়েল এই বিষয়ে নীরব থাকবে না।’
সে সময় স্পেন থেকেও ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহারের হুমকি দিয়েছিলেন কাৎজ।
নরওয়ে, স্পেন ও আয়ারল্যান্ড এমন একসময়ে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে, যখন ইউরোপের আরও কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে। এর মধ্যে স্লোভেনিয়া, মাল্টা ও বেলজিয়ামের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড ও স্পেন ছাড়াও ইউরোপের আরও ৯টি দেশ ইতিপূর্বে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
আল জাজিরার তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে এমন আরও কয়েকটি দেশ হলো—বাহামা দ্বীপপুঞ্জ, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাকো, জ্যামাইকা ও বার্বাডোজ।
এর আগে ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে বেশ কিছু দেশ। এর মধ্যে ২০২৩ সালে স্বীকৃতি দেয় মেক্সিকো। ২০১৯ সালে স্বীকৃতি দিয়েছিল সেইন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, ২০১৮ সালে কলম্বিয়া, ২০১৫ সালে সেইন্ট লুসিয়া, ২০১৪ সালে সুইডেন, ২০১৩ সালে গুয়াতেমালা, হাইতি ও ভ্যাটিকান এবং ২০১২ সালে স্বীকৃতি দেয় থাইল্যান্ড।
২০১১ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছিল উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশ। সেবার ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের সদস্য করতে একটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল। তবে জাতিসংঘের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকো ফিলিস্তিনকে পূর্ণ সদস্য হিসেবে মর্যাদা দিয়েছিল। ২০১১ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া দেশগুলো হলো চিলি, গায়ানা, পেরু, সুরিনাম, উরুগুয়ে, লেসোথো, দক্ষিণ সুদান, সিরিয়া, লাইবেরিয়া, এল সালভাদর, হন্ডুরাস, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্র্যানাডাইনস, বেলিজ, ডোমিনিকা, অ্যান্টিগা অ্যান্ড বারমুডা, গ্রানাডা, গ্রিনল্যান্ড ও আইসল্যান্ড।
এর আগের দশকে অর্থাৎ ২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছিল আরও ১২টি দেশ। এর মধ্যে ২০১০ সালে স্বীকৃতি দেয় ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া ও ইকুয়েডর। ২০০৯ সালে ভেনেজুয়েলা ও ডমিনিকান রিপাবলিক, ২০০৮ সালে কোস্টারিকা, লেবানন ও আইভরি কোস্ট, ২০০৬ সালে মন্টেনেগ্রো, ২০০৫ সালে প্যারাগুয়ে এবং ২০০৪ সালে স্বীকৃতি দেয় পূর্ব তিমুর।
১৯৮৯ থেকে ১৯৯৯ সালের মধ্যে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয় ২১টি দেশ। এর মধ্যে ১৯৯৮ সালে স্বীকৃতি দেয় মালাউই, ১৯৯৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা ও কিরগিজস্তান, ১৯৯৪ সালে তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান ও পাপুয়া নিউগিনি, ১৯৯২ সালে কাজাখস্তান, আজারবাইজান, তুর্কমিনিস্তান, জর্জিয়া ও বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ১৯৯১ সালে এস্বাতিনি এবং ১৯৮৯ সালে স্বীকৃতি দেয় রুয়ান্ডা, ইথিওপিয়া, ইরান, বেনিন, কেনিয়া, ইকুয়েটোরিয়া গিনি, ভানুয়াতু ও ফিলিপাইনস।
এক বছরের মধ্যে ফিলিস্তিনকে সবচেয়ে বেশি দেশ স্বীকৃতি দিয়েছিল ১৯৮৮ সালে। সেই বছরের ১৫ নভেম্বর প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাত ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন এবং তিনি এর রাজধানী হিসেবে জেরুজালেমের কথা উল্লেখ করেছিলেন। সেবার প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয় বাংলাদেশ ও ভারত সহ বিশ্বের ৮৩টি দেশ। ১৯৮৮ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া দেশগুলো হলো আলজেরিয়া, বাহরাইন, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, কুয়েত, লিবিয়া, মালয়েশিয়া, মৌরিতানিয়া, মরক্কো, সোমালিয়া, তিউনিসিয়া, তুরস্ক, ইয়েমেন, আফগানিস্তান, কিউবা, জর্ডান, মাদাগাস্কার, মাল্টা, নিকারাগুয়া, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সার্বিয়া, জাম্বিয়া, আলবেনিয়া, ব্রুনেই, জিবুতি, মরিশাস, সুদান, সাইপ্রাস, চেক রিপাবলিক, স্লোভাকিয়া, মিসর, গাম্বিয়া, ভারত, নাইজেরিয়া, সেশেলস, শ্রীলঙ্কা, নামিবিয়া, রাশিয়া, বেলারুশ, ইউক্রেন, ভিয়েতনাম, চীন, বুরকিনা ফাসো, কমোরোস, গিনি, গিনি-বিসাও, কম্বোডিয়া, মালি, মঙ্গোলিয়া, সেনেগাল, হাঙ্গেরি, ক্যাপ ভার্দে, উত্তর কোরিয়া, নাইজার, রোমানিয়া, তাঞ্জানিয়া, বুলগেরিয়া, মালদ্বীপ, ঘানা, টগো, জিম্বাবুয়ে, চাদ, লাওস, সিয়েরা লিওন, উগান্ডা, রিপাবলিক অব কঙ্গো, অ্যাঙ্গোলা, মোজাম্বিক, সাও টমি অ্যান্ড প্রিন্সিপে, গ্যাবন, ওমান, পোল্যান্ড, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, বতসোয়ানা, নেপাল, বুরুন্ডি, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, ভুটান ও পশ্চিম সাহারা।
এ হিসাবে দেখা যাচ্ছে, জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত বেশির ভাগ দেশই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য করার জন্য সংস্থাটির ১৯৩টি দেশের মধ্যে ১৪৩ দেশই ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। সংস্থাটির সদস্য ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি না দেওয়া দেশগুলোর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলো ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও যুক্তরাজ্য।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা কেন্দ্রিক স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতারা কাতার ত্যাগ করেছেন। তবে দেশটির রাজধানী দোহায় অবস্থিত হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় এখনো বন্ধ হয়নি। গোষ্ঠীটির শীর্ষ নেতারা কাতার ত্যাগ করে তুরস্কে গিয়েছেন এমন গুঞ্জন শোনা গেলেও বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাই, এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠে
১ few সেকেন্ড আগেপ্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলারের সার্বভৌম সম্পদ তহবিল সৌদি আরবের পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের (এমবিএস) সরাসরি নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এই তহবিলের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
৩১ মিনিট আগেইপসোসের সমীক্ষায় ভারতে ডাক্তার, সেনাবাহিনীর সদস্য এবং শিক্ষক সবচেয়ে বিশ্বস্ত পেশাজীবী হিসেবে বিবেচিত। বিপরীতে, রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী ও পুরোহিতরা আস্থার তালিকার তলানিতে।
১ ঘণ্টা আগেদেয়ালে স্কচটেপ দিয়ে আটকানো একটি সাধারণ কলা হলেও এটি আসলে একটি শিল্পকর্ম। ইতালিয়ান শিল্পী মরিজিও ক্যাটালান এই শিল্পের স্রষ্টা। ধারণা করা হয়েছিল, চলতি সপ্তাহেই সথোবির নিলামে এই কলাটি বাংলাদেশি মুদ্রায় মান অনুযায়ী প্রায় ১২ কোটি টাকায় বিক্রি হতে পারে। তবে শেষ পর্যন্ত এটি প্রত্যাশার চেয়ে ছয় গুণেরও বেশি
১ ঘণ্টা আগে