অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল–মালিকিকে ভিসা দেওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে গণমাধ্যমের সামনে কথা বলায় বিধি–নিষেধ আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটরে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে অনুসারে, সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সংবাদ সম্মেলনে সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান বলেন, মার্কিন কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে কোনো সাংবাদিক বা গণমাধ্যমকর্মীর সঙ্গে কথা বলতে নিষেধ করেছে।
বিন ফারহান বলেন, ‘মার্কিন সরকার রিয়াদ আল–মালিকির ওপর বিধি–নিষেধ আরোপ করেছে, যার কারণে তিনি গণমাধ্যমের কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন না বা গণমাধ্যমের সঙ্গে কোনোভাবে জড়িত হতে পারবেন না।’
সিএনএন তুর্ক ও হুরিয়েতের সাংবাদিক ইউনুস পাকসয় এ প্রসঙ্গে বিন ফারহানকে প্রশ্ন করেন, ‘তিনি (রিয়াদ আল–মালিকি) কথা বললে কী হবে?’ সৌদি মন্ত্রী এর জবাবে বলেন, ‘এতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।’
এ সংবাদ সম্মেলন ও বক্তব্যের পর বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ওয়াশিংটন ও জো বাইডেন প্রশাসন ভিসা অনুমোদনের পূর্বশর্ত হিসেবে ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
তবে মার্কিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এমন দাবি অস্বীকার করে আসছে। মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের আইনে ভিসার রেকর্ডগুলো গোপনীয়, তাই আমরা কোনো পৃথক ভিসা সংক্রান্ত বিবরণ নিয়ে আলোচনা করতে পারি না। তবে যুক্তরাষ্ট্র অভিবাসন আইনে এমন কোনো বিধান নেই যাতে কোনো ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলা নিষিদ্ধ করে এবং আমরা এমন কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করিনি যা কোনো ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে নিষেধ করে।’
যদিও আল–মালিকির ওপর বিধিনিষেধ আরোপের তথ্যটি এখনো যাচাই করা সম্ভব হয়নি, তবুও বিন ফারহানের বক্তব্যকেই অনেকে এ তথ্যের নিশ্চয়তা বলে ধরে নিচ্ছেন। যদি এ তথ্য সত্য হয়ে থাকে তবে তা বেশ কয়েকটি প্রশ্নের জন্ম দেয়—কেন ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ওপর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলা নিয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলো, যেদিকে ইসরায়েল গাজা অবরোধ ও নির্বিচারে বোমা হামলার মতো যুদ্ধাপরাধ করার পরও যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে কোনো নিন্দাও জানানো হয়নি।
ফিলিস্তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল–মালিকিকে ভিসা দেওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে গণমাধ্যমের সামনে কথা বলায় বিধি–নিষেধ আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটরে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে অনুসারে, সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সংবাদ সম্মেলনে সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান বলেন, মার্কিন কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে কোনো সাংবাদিক বা গণমাধ্যমকর্মীর সঙ্গে কথা বলতে নিষেধ করেছে।
বিন ফারহান বলেন, ‘মার্কিন সরকার রিয়াদ আল–মালিকির ওপর বিধি–নিষেধ আরোপ করেছে, যার কারণে তিনি গণমাধ্যমের কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন না বা গণমাধ্যমের সঙ্গে কোনোভাবে জড়িত হতে পারবেন না।’
সিএনএন তুর্ক ও হুরিয়েতের সাংবাদিক ইউনুস পাকসয় এ প্রসঙ্গে বিন ফারহানকে প্রশ্ন করেন, ‘তিনি (রিয়াদ আল–মালিকি) কথা বললে কী হবে?’ সৌদি মন্ত্রী এর জবাবে বলেন, ‘এতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।’
এ সংবাদ সম্মেলন ও বক্তব্যের পর বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ওয়াশিংটন ও জো বাইডেন প্রশাসন ভিসা অনুমোদনের পূর্বশর্ত হিসেবে ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
তবে মার্কিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এমন দাবি অস্বীকার করে আসছে। মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের আইনে ভিসার রেকর্ডগুলো গোপনীয়, তাই আমরা কোনো পৃথক ভিসা সংক্রান্ত বিবরণ নিয়ে আলোচনা করতে পারি না। তবে যুক্তরাষ্ট্র অভিবাসন আইনে এমন কোনো বিধান নেই যাতে কোনো ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলা নিষিদ্ধ করে এবং আমরা এমন কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করিনি যা কোনো ব্যক্তিকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে নিষেধ করে।’
যদিও আল–মালিকির ওপর বিধিনিষেধ আরোপের তথ্যটি এখনো যাচাই করা সম্ভব হয়নি, তবুও বিন ফারহানের বক্তব্যকেই অনেকে এ তথ্যের নিশ্চয়তা বলে ধরে নিচ্ছেন। যদি এ তথ্য সত্য হয়ে থাকে তবে তা বেশ কয়েকটি প্রশ্নের জন্ম দেয়—কেন ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ওপর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলা নিয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলো, যেদিকে ইসরায়েল গাজা অবরোধ ও নির্বিচারে বোমা হামলার মতো যুদ্ধাপরাধ করার পরও যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে কোনো নিন্দাও জানানো হয়নি।
গতকাল শুক্রবার ৪৮ তম কলকাতা বইমেলা ২০২৫–এর লোগো উদ্বোধন হয়। এবারের থিম জার্মান। আগামী ২৮ জানুয়ারি বইমেলার উদ্বোধন। তবে এবার ১ হাজার ৫০টি স্টলের মধ্যে বাংলাদেশি কোনো স্টল নেই। আগামী ২৮ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই বইমেলা।
২৮ মিনিট আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল প্রস্তাব করেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ইইউয়ের রাজনৈতিক সংলাপ আনুষ্ঠানিকভাবে স্থগিত করা হোক। গাজা উপত্যকায় আন্তর্জাতিক আইন অবমাননার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। গতকাল শুক্রবার এক ব্লগ পোস্টে এ
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ভারতের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানি বাড়ানোর এবং কোটি কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ তৈরি করেছে। এমনটাই জানানো হয়েছে অল ইন্ডিয়া প্রফেশনাল কংগ্রেসের (এআইপিসি) এক চিঠিতে। গত ১২ নভেম্বর ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের কাছে লেখা চিঠিতে এআইপিসির সভাপতি
২ ঘণ্টা আগেশিল্পকর্ম লুটের নেটওয়ার্ক ধরতে এ তদন্ত চলমান। এসব নেটওয়ার্কের মধ্যে রয়েছে, ন্যান্সি ওয়েনার এবং সুবাস কাপুরের মতো দাগি পাচারকারীরা। সুবাস কাপুর একজন প্রত্নসম্পদ ব্যবসায়ী, তাঁর নিউইয়র্ক গ্যালারির মাধ্যমে কোটি কোটি ডলার মূল্যের শিল্পকর্ম লুটের নেটওয়ার্ক পরিচালিত হয়। দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় তিনি ১০ বছরের কা
৩ ঘণ্টা আগে