অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা চলছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে। সেই দিনের পর থেকে বলা যায়, গাজায় নিরবচ্ছিন্ন হত্যাকাণ্ড চালিয় যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী, মাঝের স্বল্প সময়ের যুদ্ধবিরতি ছাড়া। প্রায় দেড় বছর ধরে চলা ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞে গাজায় নিহত শিশুর সংখ্যা বেড়ে ১৫ হাজার ৬১৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে মিডল ইস্ট মনিটর গতকাল মঙ্গলবার জানিয়েছে, গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে পরিচালিত ইসরায়েলি হামলায় ১৫ হাজার ৬১৩ শিশু নিহত হয়েছে। এই সংখ্যা গাজা ভূখণ্ডে মোট শহীদ হওয়া ৫০ হাজার ৮২ জনের ৩১ শতাংশ।
মন্ত্রণালয়ের টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রকাশিত এক ইনফোগ্রাফিককে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইনফোগ্রাফিকটি ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ২০২৫ সালের ২৩ মার্চ পর্যন্ত শিশু হতাহতের চিত্র তুলে ধরে। ইনফ্রোগ্রাফিক অনুযায়ী, শিশুর প্রাণহানির সংখ্যা অবরুদ্ধ অঞ্চলটিতে নিহত মোট ফিলিস্তিনির ৩১ শতাংশ। এ ছাড়া, এই সময়ে ইসরায়েলি আগ্রাসনে আহত হয়েছে আরও ৩৩ হাজার ৯০০ শিশু, যা মোট আহত ১ লাখ ১৩ হাজার ৪০৮ জনের ৩০ শতাংশ।
ইনফ্রোগ্রাফিকটিতে আরও বলা হয়েছে, এই সময়ে ইসরায়েল ৮২৫ জন এক বছরের কম বয়সী শিশুকে হত্যা করেছে এবং ২৭৪টি শিশু জন্ম নেওয়ার পরই মারা গেছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার ভোর থেকে ইসরায়েল তাদের গণহত্যা পুনরায় শুরু করার পর ৭৩০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১ হাজার ৩৬৭ জন আহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এদিকে, তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে গাজা উপত্যকায় ত্রাণ প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রশাসন। চিকিৎসা সরঞ্জাম, জ্বালানিসংকট আর হামলার তীব্রতায় উপত্যকাজুড়ে সব হাসপাতালেই কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া দিনে দিনে কঠিন থেকে আরও কঠিন হয়ে পড়ছে। এ ছাড়া, ইসরায়েলি হামলায় যে পরিমাণ মানুষ হতাহত হচ্ছে, সে তুলনায় চিকিৎসাসেবা দেওয়ার সক্ষমতা নেই হাসপাতালগুলোর।
ত্রাণ প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না, তার ওপর কোনো ধরনের পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই হাসপাতালে হামলা চালাচ্ছে—একে আন্তর্জাতিক আইনের চরম লঙ্ঘন বলছেন ফিলিস্তিনিরা।
প্রায় এক মাসের যুদ্ধবিরতির পর গত ১৮ মার্চ থেকে অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজায় পুনরায় বর্বরতা শুরু করেছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন। ইসরায়েলি আগ্রাসনে এই এক সপ্তাহে প্রাণ গেছে সাত শতাধিক ফিলিস্তিনির। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর উপত্যকায় নেতানিয়াহু প্রশাসনের বর্বরতা শুরুর পর গত ১৮ মাসের যুদ্ধে গাজায় ৫০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন, যাদের ১৭ হাজারই শিশু।
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা চলছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে। সেই দিনের পর থেকে বলা যায়, গাজায় নিরবচ্ছিন্ন হত্যাকাণ্ড চালিয় যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী, মাঝের স্বল্প সময়ের যুদ্ধবিরতি ছাড়া। প্রায় দেড় বছর ধরে চলা ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞে গাজায় নিহত শিশুর সংখ্যা বেড়ে ১৫ হাজার ৬১৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে মিডল ইস্ট মনিটর গতকাল মঙ্গলবার জানিয়েছে, গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে পরিচালিত ইসরায়েলি হামলায় ১৫ হাজার ৬১৩ শিশু নিহত হয়েছে। এই সংখ্যা গাজা ভূখণ্ডে মোট শহীদ হওয়া ৫০ হাজার ৮২ জনের ৩১ শতাংশ।
মন্ত্রণালয়ের টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রকাশিত এক ইনফোগ্রাফিককে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইনফোগ্রাফিকটি ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ২০২৫ সালের ২৩ মার্চ পর্যন্ত শিশু হতাহতের চিত্র তুলে ধরে। ইনফ্রোগ্রাফিক অনুযায়ী, শিশুর প্রাণহানির সংখ্যা অবরুদ্ধ অঞ্চলটিতে নিহত মোট ফিলিস্তিনির ৩১ শতাংশ। এ ছাড়া, এই সময়ে ইসরায়েলি আগ্রাসনে আহত হয়েছে আরও ৩৩ হাজার ৯০০ শিশু, যা মোট আহত ১ লাখ ১৩ হাজার ৪০৮ জনের ৩০ শতাংশ।
ইনফ্রোগ্রাফিকটিতে আরও বলা হয়েছে, এই সময়ে ইসরায়েল ৮২৫ জন এক বছরের কম বয়সী শিশুকে হত্যা করেছে এবং ২৭৪টি শিশু জন্ম নেওয়ার পরই মারা গেছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার ভোর থেকে ইসরায়েল তাদের গণহত্যা পুনরায় শুরু করার পর ৭৩০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১ হাজার ৩৬৭ জন আহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এদিকে, তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে গাজা উপত্যকায় ত্রাণ প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রশাসন। চিকিৎসা সরঞ্জাম, জ্বালানিসংকট আর হামলার তীব্রতায় উপত্যকাজুড়ে সব হাসপাতালেই কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া দিনে দিনে কঠিন থেকে আরও কঠিন হয়ে পড়ছে। এ ছাড়া, ইসরায়েলি হামলায় যে পরিমাণ মানুষ হতাহত হচ্ছে, সে তুলনায় চিকিৎসাসেবা দেওয়ার সক্ষমতা নেই হাসপাতালগুলোর।
ত্রাণ প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না, তার ওপর কোনো ধরনের পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই হাসপাতালে হামলা চালাচ্ছে—একে আন্তর্জাতিক আইনের চরম লঙ্ঘন বলছেন ফিলিস্তিনিরা।
প্রায় এক মাসের যুদ্ধবিরতির পর গত ১৮ মার্চ থেকে অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজায় পুনরায় বর্বরতা শুরু করেছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন। ইসরায়েলি আগ্রাসনে এই এক সপ্তাহে প্রাণ গেছে সাত শতাধিক ফিলিস্তিনির। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর উপত্যকায় নেতানিয়াহু প্রশাসনের বর্বরতা শুরুর পর গত ১৮ মাসের যুদ্ধে গাজায় ৫০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন, যাদের ১৭ হাজারই শিশু।
মিয়ানমারে গত শুক্রবার দুপুরে আঘাত হানা ৭ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পের ভয়াবহ প্রভাব পড়েছে প্রতিবেশী থাইল্যান্ডেও। কাঁপুনি অনুভূত হয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, কম্বোডিয়া ও চীন পর্যন্ত। মিয়ানমারের জান্তা সরকারের বরাতে গতকাল শনিবার বিবিসি জানিয়েছে, ভূমিকম্পে মিয়ানমারে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৭ জনে দাঁড়িয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স বলেছেন, গ্রিনল্যান্ডের জন্য ডেনমার্কের বদলে মার্কিন নিরাপত্তা ছাতার নিচে আসা ভালো হবে। তবে ওয়াশিংটন বিশ্বাস করে, অঞ্চলটির সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য কোনো বলপ্রয়োগের প্রয়োজন হবে না। গত শুক্রবার গ্রিনল্যান্ডে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের পিটুফিক ঘাঁটিতে...
৬ ঘণ্টা আগেট্রাম্প প্রশাসন ২ এপ্রিল থেকে কানাডার সফটউড লাকড়ির ওপর শুল্ক প্রায় দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২৭ শতাংশ করার পরিকল্পনা নিয়েছে। সম্ভাব্য নতুন শুল্ক আরোপের ফলে সফটউড লাকড়ির মূল্য ৫০ শতাংশের বেশি বেড়ে যেতে পারে। এতে টয়লেট পেপার এবং পেপার টাওয়েল তৈরিতে ব্যবহৃত কানাডার নর্দার্ন ব্লিচড সফটউড ক্র্যাফট পাল্পের (এনবিএস
৯ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৬৪৪ জনে পৌঁছেছে। প্রতিবেশী থাইল্যান্ডে নিহত হয়েছে অন্তত ১০ জন। এদিকে আজ শনিবার থেকে বিভিন্ন বিদেশি উদ্ধারকারী দলগুলোকে দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় সহায়তাও দেওয়া শুরু হয়ে গেছে গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত দেশটিতে।
১০ ঘণ্টা আগে