অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হুঁশিয়ার করে বলেছেন যে, প্রস্তাবিত নতুন জোট সরকার দেশটির "নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক" হতে পারে। উগ্র-জাতীয়তাবাদী নেতা নাফতালি বেনেট মধ্যপন্থী ইয়াইর লাপিদের সাথে আলোচনায় বসবেন এমন ঘোষণার পর গতকাল রোববার নেতানিয়াহু এমন মন্তব্য করেন।
নেতানিয়াহু বলেন, বামপন্থী কোন সরকার গঠন করবেন না- এ ধরণের সরকার ইসরায়েলের নিরাপত্তা এবং ভবিষ্যতের জন্য বিপজ্জনক হবে।
এরইমধ্যে নেতানিয়াহু ইসরায়েলের ডানপন্থী রাজনীতিবিদদের আহ্বান জানিয়েছেন যে, তারা যাতে কোন ধরণের চুক্তিতে সমর্থন না দেয়।
নতুন জোট সরকার গঠনের জন্য বুধবার পর্যন্ত সময় হাতে পাচ্ছেন ইসরায়েলের প্রধান বিরোধী দলীয় নেতা ইয়াইর লাপিড।
ডানপন্থী নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ২০০৯ সাল থেকে টানা ক্ষমতায়। তার এ সময়ে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগের বিচার চলছে আদালতে। তবে তিনি নিজে এসব দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
মাত্র দু’বছরের মধ্যে চারটি পার্লামেন্ট নির্বাচন হয়েছে। কিন্তু এ সময়ে টেকসই কোনো সরকার গঠিত হয়নি। সর্বশেষ সেখানে নির্বাচন হয়েছে গত ২৩ মার্চ। সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি নেতানিয়াহুর দল লিকুদ পার্টি।
এমন পরিস্থিতিতিতে বিরোধী দল ইয়েশ আটিদ পার্টির নেতা ইয়াইর লাপিডকে নতুন সরকার গঠনের জন্য ২৮ দিনের সময় বেঁধে দেয় ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট । এ সময় শেষ হচ্ছে আগামী বুধবার।
এ সময়ের ১২০ সদস্যের পার্লামেন্টে সরকার গঠন করতে হলে ৬১টি আসন পেতে হবে। পার্লামেন্টে বেনেটের দলের কাছে মাত্র ছয়জন সদস্য আছে। কিন্তু এই ছয়জনের সমর্থন সরকার গঠনের ক্ষেত্রে খুবই জরুরি। কারণ এই আসনগুলো দিয়ে ইয়াইর লাপিডকে কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হবে।
গাজায় ১১ দিনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর বেনেট শেষ পর্যন্ত গতকাল রোববার মধ্যপন্থী নেতা ইয়াইর লাপিডের সঙ্গে কোয়ালিশন করতে রাজি হয়। আর এতেই ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষকেরা।
ঢাকা: ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হুঁশিয়ার করে বলেছেন যে, প্রস্তাবিত নতুন জোট সরকার দেশটির "নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক" হতে পারে। উগ্র-জাতীয়তাবাদী নেতা নাফতালি বেনেট মধ্যপন্থী ইয়াইর লাপিদের সাথে আলোচনায় বসবেন এমন ঘোষণার পর গতকাল রোববার নেতানিয়াহু এমন মন্তব্য করেন।
নেতানিয়াহু বলেন, বামপন্থী কোন সরকার গঠন করবেন না- এ ধরণের সরকার ইসরায়েলের নিরাপত্তা এবং ভবিষ্যতের জন্য বিপজ্জনক হবে।
এরইমধ্যে নেতানিয়াহু ইসরায়েলের ডানপন্থী রাজনীতিবিদদের আহ্বান জানিয়েছেন যে, তারা যাতে কোন ধরণের চুক্তিতে সমর্থন না দেয়।
নতুন জোট সরকার গঠনের জন্য বুধবার পর্যন্ত সময় হাতে পাচ্ছেন ইসরায়েলের প্রধান বিরোধী দলীয় নেতা ইয়াইর লাপিড।
ডানপন্থী নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ২০০৯ সাল থেকে টানা ক্ষমতায়। তার এ সময়ে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগের বিচার চলছে আদালতে। তবে তিনি নিজে এসব দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
মাত্র দু’বছরের মধ্যে চারটি পার্লামেন্ট নির্বাচন হয়েছে। কিন্তু এ সময়ে টেকসই কোনো সরকার গঠিত হয়নি। সর্বশেষ সেখানে নির্বাচন হয়েছে গত ২৩ মার্চ। সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি নেতানিয়াহুর দল লিকুদ পার্টি।
এমন পরিস্থিতিতিতে বিরোধী দল ইয়েশ আটিদ পার্টির নেতা ইয়াইর লাপিডকে নতুন সরকার গঠনের জন্য ২৮ দিনের সময় বেঁধে দেয় ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট । এ সময় শেষ হচ্ছে আগামী বুধবার।
এ সময়ের ১২০ সদস্যের পার্লামেন্টে সরকার গঠন করতে হলে ৬১টি আসন পেতে হবে। পার্লামেন্টে বেনেটের দলের কাছে মাত্র ছয়জন সদস্য আছে। কিন্তু এই ছয়জনের সমর্থন সরকার গঠনের ক্ষেত্রে খুবই জরুরি। কারণ এই আসনগুলো দিয়ে ইয়াইর লাপিডকে কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হবে।
গাজায় ১১ দিনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর বেনেট শেষ পর্যন্ত গতকাল রোববার মধ্যপন্থী নেতা ইয়াইর লাপিডের সঙ্গে কোয়ালিশন করতে রাজি হয়। আর এতেই ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষকেরা।
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে’ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
১ ঘণ্টা আগেবিদায়ের আগে ৯ লাখের বেশি অভিবাসীর সুরক্ষায় বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। এর ফলে ভেনেজুয়েলা, এল সালভাদর, ইউক্রেন ও সুদানের এই অভিবাসীরা আরও ১৮ মাস যুক্তরাষ্ট্রের থাকার ও কাজের নিশ্চয়তা পেলেন। আর মাত্র আট দিন পরই নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেক। এমন সময়ে এই সিদ্ধান্তকে ‘কৌশলগত
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ দাবানলে বিপুলসংখ্যক ঘরবাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। বিখ্যাত হলিউড এলাকা হিসেবে পরিচিত এই এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে অনেকেই শোবিজ ইন্ডাস্ট্রির সেলিব্রিটি। বিপুল অর্থবিত্তের মানুষ এখানে বসবাস করেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্যাসিফিক প্যালিসেইডস নামে পরিচিত এই অঞ্চলে জেমি লি কার্টিস ও বিলি ক্রিস্টালের মতো হলিউড তারকারা বাস করতেন। কিন্তু এখন আর কিছুই নেই এখানে। তদন্তকারীরা বলছেন, লস অ্যাঞ্জেলেসের পাহাড়বেষ্টিত পিয়েদ্রা মোরাদা ড্রাইভের একটি বাড়ির পেছন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। এই বাড়ি ঘন জঙ্গলে ঘেরা একটি উপত্যকার ওপর অব
২ ঘণ্টা আগে