অনলাইন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যের একসময়ের সমৃদ্ধ দেশ সিরিয়ায় ১৩ বছর ধরে চলছে গৃহযুদ্ধ। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের নেতৃত্বে সরকারি বাহিনী ও একাধিক বিদ্রোহী বাহিনীর মধ্যকার লড়াইয়ে দেশটি পুরোপুরিই বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। বছর কয়েক আগে, বিদ্রোহীদের হাতে কিছু অঞ্চল ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলেও সম্প্রতি আবারও বিদ্রোহীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। নতুন করে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বিস্তৃত গৃহযুদ্ধের।
সিরিয়ার বিদ্রোহী যোদ্ধারা হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) নেতৃত্বে আলেপ্পো এবং হামা শহরের দিকে দক্ষিণে অগ্রসর হচ্ছে। এই বিষয়টি সিরিয়ার ১৩ বছর ধরা চলা গৃহযুদ্ধের এক নতুন পর্বের সূচনা করতে পারে। সিরিয়ার সেনাবাহিনী শনিবার আলেপ্পো থেকে অস্থায়ীভাবে তাদের সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়ে বলেছে, পুনরায় সংগঠিত হয়ে তারা বিদ্রোহীদের ওপর পাল্টা আক্রমণ চালাবে।
প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাহিনী ২০১৬ সাল থেকে আলেপ্পো নিয়ন্ত্রণ করছিল। এই বিষয়টি সম্ভব হয়েছিল তাঁর মিত্র ইরান, রাশিয়া এবং হিজবুল্লাহর সহায়তার কারণে। রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলোর ব্যাপক আক্রমণের ফলে ২০ লাখ বাসিন্দার শহরটি পুনরায় দখল করতে সক্ষম হয় বাশার আল-আসাদ বাহিনী।
সিরিয়ায় ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছে মূলত চারটি গোষ্ঠী। সেগুলো হলো—১. সিরিয়ার সরকারি বাহিনী, ২. সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস। কুর্দি সংখ্যাগরিষ্ঠ ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত এই গোষ্ঠীটি সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলের কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। ৩. এইচটিএস এবং অন্যান্য মিত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী সিরিয়ার কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণ করে এবং ৪. তুর্কি এবং তুরস্ক সিরিয়ার বিদ্রোহী বাহিনী সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলের কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।
চিত্রে লাল চিহ্নিত অংশ—যা সিরিয়ার বেশির ভাগ—নিয়ন্ত্রণ করে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী। যেখানে রাজধানী দামেস্ক, হামা ও হোমসের মতো উল্লেখযোগ্য শহর আছে। হলুদ চিহ্নিত অংশ নিয়ন্ত্রণ করে কুর্দি সংখ্যাগরিষ্ঠ সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্স। এ ছাড়া, আলেপ্পো, ইদলিবসহ বেশ কিছু অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করছে হায়াত তাহরির আল-শাম নামক একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এ ছাড়া, আফরিন, রাস আল আইন ও আল-আবইয়াদ নামক শহরসহ কিছু অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে তুরস্ক সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এ ছাড়া, জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটস বা দায়েশও সামান্য কিছু অঞ্চল এখনো নিয়ন্ত্রণ করছে।
মধ্যপ্রাচ্যের একসময়ের সমৃদ্ধ দেশ সিরিয়ায় ১৩ বছর ধরে চলছে গৃহযুদ্ধ। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের নেতৃত্বে সরকারি বাহিনী ও একাধিক বিদ্রোহী বাহিনীর মধ্যকার লড়াইয়ে দেশটি পুরোপুরিই বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। বছর কয়েক আগে, বিদ্রোহীদের হাতে কিছু অঞ্চল ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলেও সম্প্রতি আবারও বিদ্রোহীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। নতুন করে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বিস্তৃত গৃহযুদ্ধের।
সিরিয়ার বিদ্রোহী যোদ্ধারা হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) নেতৃত্বে আলেপ্পো এবং হামা শহরের দিকে দক্ষিণে অগ্রসর হচ্ছে। এই বিষয়টি সিরিয়ার ১৩ বছর ধরা চলা গৃহযুদ্ধের এক নতুন পর্বের সূচনা করতে পারে। সিরিয়ার সেনাবাহিনী শনিবার আলেপ্পো থেকে অস্থায়ীভাবে তাদের সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়ে বলেছে, পুনরায় সংগঠিত হয়ে তারা বিদ্রোহীদের ওপর পাল্টা আক্রমণ চালাবে।
প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাহিনী ২০১৬ সাল থেকে আলেপ্পো নিয়ন্ত্রণ করছিল। এই বিষয়টি সম্ভব হয়েছিল তাঁর মিত্র ইরান, রাশিয়া এবং হিজবুল্লাহর সহায়তার কারণে। রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলোর ব্যাপক আক্রমণের ফলে ২০ লাখ বাসিন্দার শহরটি পুনরায় দখল করতে সক্ষম হয় বাশার আল-আসাদ বাহিনী।
সিরিয়ায় ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছে মূলত চারটি গোষ্ঠী। সেগুলো হলো—১. সিরিয়ার সরকারি বাহিনী, ২. সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস। কুর্দি সংখ্যাগরিষ্ঠ ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত এই গোষ্ঠীটি সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলের কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। ৩. এইচটিএস এবং অন্যান্য মিত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী সিরিয়ার কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণ করে এবং ৪. তুর্কি এবং তুরস্ক সিরিয়ার বিদ্রোহী বাহিনী সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলের কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।
চিত্রে লাল চিহ্নিত অংশ—যা সিরিয়ার বেশির ভাগ—নিয়ন্ত্রণ করে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী। যেখানে রাজধানী দামেস্ক, হামা ও হোমসের মতো উল্লেখযোগ্য শহর আছে। হলুদ চিহ্নিত অংশ নিয়ন্ত্রণ করে কুর্দি সংখ্যাগরিষ্ঠ সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্স। এ ছাড়া, আলেপ্পো, ইদলিবসহ বেশ কিছু অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করছে হায়াত তাহরির আল-শাম নামক একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এ ছাড়া, আফরিন, রাস আল আইন ও আল-আবইয়াদ নামক শহরসহ কিছু অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে তুরস্ক সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এ ছাড়া, জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটস বা দায়েশও সামান্য কিছু অঞ্চল এখনো নিয়ন্ত্রণ করছে।
গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
১৪ মিনিট আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
৪৩ মিনিট আগেআগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
২ ঘণ্টা আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তিন ধাপে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি। আজ শনিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তি অনুমোদিত হওয়ার পর ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির প্রথম পর্যায়ে তাঁরা
৩ ঘণ্টা আগে