ইরান-সিরিয়া সম্পর্কের ইতিহাস মূলত ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর শুরু হয়। সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের পিতা হাফিজ আল-আসাদের শাসনের সময় ইরানের সঙ্গে আঞ্চলিক সহযোগিতা গড়ে তোলে দামেস্ক। বিশেষ করে ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময়। ২০০০ সালে বাশার আল-আসাদ প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরও সিরিয়া ইরানকে তার মূল কৌশলগত সহযোগী হিসেবে ধ
সিরিয়ার সেনাবাহিনীর পতনের পর দেশটির বিপুল অস্ত্র এখন লেবাননে পাচার হচ্ছে। আসাদের পতন তাই লেবাননের অস্ত্র ব্যবসায়ীদের জন্য বড় লাভের সুযোগ তৈরি করেছে। বুধবার বৈরুতের নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক সূত্রগুলো এমনটাই জানিয়েছে।
বিদ্রোহীরা দখলে নিয়েছে আলেপ্পো, হামাসহ রাজধানী দামেস্কও। অজ্ঞাত স্থানে চলে গিয়েছেন বাশার আল-আসাদ। আর সিরিয়া হয়ে আছে ধ্বংসস্তূপ। দেশটির ৫ লাখেরও বেশি মানুষ নিহত এবং ১ কোটি ৩০ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের পতন হয়েছে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের। আল-আসাদ একটি উড়োজাহাজে করে দামেস্ক ছেড়ে অজানা গন্তব্যে চলে গেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এর মধ্য দিয়ে, সিরিয়ায় আল-আসাদ পরিবারের প্রায় ৫৪ বছরের শাসনের অবসান হয়েছে
গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে নিজের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনে মনোযোগ দিয়েছিলেন গোলানি। আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার পর আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষ এবং সিরিয়ার ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের সমর্থন লাভের প্রচেষ্টা তাঁর কর্মকাণ্ডের একটি উল্লেখযোগ্য দিক।
২০১১ সাল থেকে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। মাঝে বিরতি থাকলেও নতুন করে বিদ্রোহীদের হামলা দেশটির দীর্ঘদিন ধরে চলা গৃহযুদ্ধ উসকে দিয়েছে। গত বুধবার শুরু হওয়া এ সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ৪৫৭ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।
মধ্যপ্রাচ্যের একসময়ের সমৃদ্ধ দেশ সিরিয়ায় ১৩ বছর ধরে চলছে গৃহযুদ্ধ। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের নেতৃত্বে সরকারি বাহিনী ও একাধিক বিদ্রোহী বাহিনীর মধ্যকার লড়াইয়ে দেশটি পুরোপুরিই বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। বছর কয়েক আগে, বিদ্রোহীদের হাতে কিছু অঞ্চল ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলেও সম্প্রতি আবারও...
সিরিয়ার সশস্ত্র বিদ্রোহীরা দাবি করেছে, তারা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেপ্পোতে প্রবেশ করেছে। শুক্রবার সিএনএন জানিয়েছে, ২০১৬ সালে সরকারি বাহিনী শহরটি পুনর্দখল করেছিল। কিন্তু ৮ বছর পর হঠাৎ করে আবারও এই শহরটিতে ঢুকে পড়েছে অস্ত্রধারীরা।
রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় একটি সেমিনারে মিয়ানমারের জাতীয় ঐক্য সরকার এবং বিভিন্ন জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠীসহ জান্তাবিরোধী শক্তিগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত। সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্সের একটি বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্সের’ আয়োজনে ওই ইভেন্ট নভেম্বরের মাঝামাঝিত
গত তিন বছরে বিশ্বজুড়ে গৃহযুদ্ধ এবং বিভিন্ন দেশের মধ্যকার সংঘাতে মৃত্যুর সংখ্যা তিন দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অসলোর (প্রাইও) গবেষণায় দেখা গেছে যে, যুদ্ধক্ষেত্রে মৃত্যুর সংখ্যা আগের দুই বছরের তুলনায় কমলেও ২০২১ সাল থেকে বেসামরিক নাগরিকসহ সংঘাত সম্পর্কিত মৃত্যুর সামগ্র
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের একটি গ্রামে গত সপ্তাহে অভিযান চালিয়ে অন্তত ৫০ জনকে হত্যা করেছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির কাছে জান্তা বাহিনীর নৃশংসতার কথা বলেছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। জান্তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিদ্রোহী গ্রুপ আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যদের খোঁজে জিজ্ঞাসাবাদ চালায় মি
কাগজে কলমে ফরাসি সামরিক বাহিনী বর্তমানে দেশটিতে ‘সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই’ করার জন্য রয়েছে এবং মালি সরকারকে উত্তরাঞ্চলে তার কর্তৃত্ব পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করছে। কিন্তু একটি সুদূর দেশে ফরাসি সৈন্যদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ করার পেছনে প্যারিসের সিদ্ধান্তের আসল কারণ হলো ফরাসি অর্থনৈতিক এবং ভূ-কৌশলগত স্বার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪১ শতাংশ ভোটার মনে করেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দেশে একটি গৃহযুদ্ধ সংঘটিত হতে পারে। এই ৪১ শতাংশ ভোটারের মধ্যে আবার ১৬ শতাংশ মনে করেন, এই গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা খুবই বেশি। সম্প্রতি মার্কিন জরিপ প্রতিষ্ঠান রাসমুসেন রিপোর্টসের
লেবাননের গৃহযুদ্ধের সময় থেকে প্রায় সাত বছর জিম্মি করে রাখা হয়েছিল মার্কিন সাংবাদিক টেরি অ্যান্ডারসনকে। গতকাল রোববার ৭৬ বছর বয়সে কিংবদন্তি এই সাংবাদিকের মৃত্যু হয়।
১১ বছর আগে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের মধ্যে ভয়াবহ বোমা হামলায় ধ্বংস হয় গ্রামের পর গ্রাম। সেই সময় ছোট্ট এক শিশুকে হারিয়ে ফেলেন তার মা-বাবা। কোথাও খুঁজে না পেয়ে প্রায় আশা হারিয়ে ফেলছিলেন তাঁরা। সেই ছেলেকে এবার সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গিয়ে খুঁজে পেলেন মা। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ এ তথ্য জান
হাইতির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্সে সংবাদমাধ্যমকে গ্যাং লিডার জিমি চেরিজিয়ার বলেন, ‘এরিয়েল হেনরি যদি পদত্যাগ না করেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি তাকে সমর্থন করতে থাকে তাহলে শুরু হতে পারে গৃহযুদ্ধ—যা আমাদের গণহত্যার দিকে নিয়ে যাবে। হয় স্বর্গ নয়তো নরকে পরিণত হবে হাইতি। বড় বড় হোটেলে বসে থাকা গুটিকয়েক কয়েক ধ
মিয়ানমারে জান্তা–বিরোধী যোদ্ধারা এরই মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। তারা চীন সীমান্তের নিকটবর্তী সামরিক চৌকি এবং গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। অভিযান এখনো অব্যাহত। জান্তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের এই সাফল্য মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বেইজিংকে আরও ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে পড়তে বাধ্য করেছে।