অনলাইন ডেস্ক
মিসরের নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় পেয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট ফাত্তাহ এল সিসি। এর মধ্য দিয়ে তৃতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে ২০৩০ সাল পর্যন্ত দেশটির নেতৃত্ব দেবেন তিনি। আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় ঘোষণায় এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে আমিরাত-ভিত্তিক দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের সাবেক জেনারেল সিসি প্রথমবারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন ২০১৪ সালে। এবারের নির্বাচনে কাস্ট হওয়া ভোটের ৮৯.৬ শতাংশই তিনি পেয়েছেন। সংখ্যার দিক দিয়ে তাঁকে প্রায় ৪০ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছে।
মিসরের জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত পরিসংখ্যান অনুসারে, সিসির তিন প্রতিদ্বন্দ্বী সম্মিলিতভাবে ৫০ লাখেরও কম ভোট পেয়েছেন।
কমিশনের চেয়ারম্যান হাজেম বাদাউই একটি সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন, এবার দেশটিতে সর্বকালের সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রায় ৬৬.৮ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন। সাড়ে ১০ কোটি জনসংখ্যার দেশ মিসরে নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৬ কোটি ৭০ লাখ।
একই সম্মেলনে কমিশনের নির্বাহী পরিচালক আহমেদ এল বেন্ডারি বলেন, ‘এটি একটি ঐতিহাসিক দিন যেদিন আমরা আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক ফল সংগ্রহ করি।’
৬৯ বছর বয়সী সিসি এমন এক সময়ে নির্বাচিত হলেন যখন দেশটি একটি নিষ্ঠুর অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছে এবং পাশের ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের কারণে শঙ্কিত।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিসির পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি আগে থেকেই ধারণা করা হয়েছিল। এ অবস্থায় নির্বাচনী প্রচারেও সিসিকে দেখা যায়নি। এর বদলে তিনি বরং গাজা যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করতে কায়রো সফরকারী বিদেশি নেতা এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে অগণিত বৈঠকের মাধ্যমে ব্যস্ত সময় পার করেছেন।
যুদ্ধে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা এবং গাজার বাসিন্দাদের মিসরের সিনাই উপদ্বীপে ঠেলে দেওয়ার বিরুদ্ধে বারবার সতর্কতা নিজ দেশে সিসির অবস্থানকে শক্তিশালী করেছে।
ধারণা করা হচ্ছে, পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর দেশের অর্থনৈতিক পুনর্গঠনকে অগ্রাধিকার দেবেন সিসি। করোনা মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে দেশটির অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে সিসির সমালোচকেরা দাবি করেন—বিপুল ঋণ এবং অপ্রয়োজনীয় বড় প্রকল্পে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করার কারণেই দেশে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে।
মিসরের নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় পেয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট ফাত্তাহ এল সিসি। এর মধ্য দিয়ে তৃতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে ২০৩০ সাল পর্যন্ত দেশটির নেতৃত্ব দেবেন তিনি। আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় ঘোষণায় এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে আমিরাত-ভিত্তিক দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের সাবেক জেনারেল সিসি প্রথমবারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন ২০১৪ সালে। এবারের নির্বাচনে কাস্ট হওয়া ভোটের ৮৯.৬ শতাংশই তিনি পেয়েছেন। সংখ্যার দিক দিয়ে তাঁকে প্রায় ৪০ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছে।
মিসরের জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত পরিসংখ্যান অনুসারে, সিসির তিন প্রতিদ্বন্দ্বী সম্মিলিতভাবে ৫০ লাখেরও কম ভোট পেয়েছেন।
কমিশনের চেয়ারম্যান হাজেম বাদাউই একটি সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন, এবার দেশটিতে সর্বকালের সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রায় ৬৬.৮ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন। সাড়ে ১০ কোটি জনসংখ্যার দেশ মিসরে নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৬ কোটি ৭০ লাখ।
একই সম্মেলনে কমিশনের নির্বাহী পরিচালক আহমেদ এল বেন্ডারি বলেন, ‘এটি একটি ঐতিহাসিক দিন যেদিন আমরা আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক ফল সংগ্রহ করি।’
৬৯ বছর বয়সী সিসি এমন এক সময়ে নির্বাচিত হলেন যখন দেশটি একটি নিষ্ঠুর অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছে এবং পাশের ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের কারণে শঙ্কিত।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিসির পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি আগে থেকেই ধারণা করা হয়েছিল। এ অবস্থায় নির্বাচনী প্রচারেও সিসিকে দেখা যায়নি। এর বদলে তিনি বরং গাজা যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করতে কায়রো সফরকারী বিদেশি নেতা এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে অগণিত বৈঠকের মাধ্যমে ব্যস্ত সময় পার করেছেন।
যুদ্ধে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা এবং গাজার বাসিন্দাদের মিসরের সিনাই উপদ্বীপে ঠেলে দেওয়ার বিরুদ্ধে বারবার সতর্কতা নিজ দেশে সিসির অবস্থানকে শক্তিশালী করেছে।
ধারণা করা হচ্ছে, পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর দেশের অর্থনৈতিক পুনর্গঠনকে অগ্রাধিকার দেবেন সিসি। করোনা মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে দেশটির অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে সিসির সমালোচকেরা দাবি করেন—বিপুল ঋণ এবং অপ্রয়োজনীয় বড় প্রকল্পে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করার কারণেই দেশে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে।
হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র ভারত। নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর দেশটিতে হিন্দু আধিপত্য ক্রমশ বাড়ছে। সম্প্রতি দিল্লি হাইকোর্টে হিন্দুদের অধিকার ও রীতিনীতি সুরক্ষার জন্য ‘সনাতন ধর্ম রক্ষা বোর্ড’ নামে একটি বোর্ড গঠনের আবেদন করে ‘সনাতন হিন্দু সেবা সংঘ ট্রাস্ট’ নামে একটি সংগঠন। এই বোর্ড গঠনের জন্য জনস্বা
১ ঘণ্টা আগেঅভিনেতার বিয়ে ছাড়াই সন্তান জন্মের ঘোষণাটি দক্ষিণ কোরিয়ায় সামাজিক প্রথার বাইরে গিয়ে পরিবার গঠন নিয়ে একটি জাতীয় বিতর্ককে উসকে দিয়েছে। বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, সম্প্রতি জন্ম নেওয়া এক শিশুকে নিজের সন্তান দাবি করে ঘোষণাটি দিয়েছেন ৫১ বছর বয়সী দক্ষিণ কোরিয়ার চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সারির অভিনেতা জং উ-সাং।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করছে রাশিয়ার সেনারা। ইউক্রেনে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রুশ আক্রমণ শুরুর পর বর্তমানে সবচেয়ে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে তারা। গত এক মাসে লন্ডনের আয়তনের অর্ধেক পরিমাণ এলাকা দখল করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে গতকাল মঙ্গলবার কিছু বিশ্লেষক ও যুদ্ধবিষয়ক
৩ ঘণ্টা আগেএফবিআই এবং ব্রিটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি, কাউন্টার টেররিজম পুলিশিং ও নর্থ ওয়েলস পুলিশের যৌথ অভিযানে ২৫ নভেম্বর ওয়েলস থেকে ডেনিয়েল আন্দ্রেয়াস সান দিয়েগোকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে