অনলাইন ডেস্ক
আরব দেশ কাতারের রাজধানী দোহায় ফের শুরু হয়েছে গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা। যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসরের শীর্ষ কূটনীতিকেরাসহ হামাস ও ইসরায়েলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা এতে অংশ নিয়েছেন। এদিকে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর এবং রাফাহে অভিযানের পরিকল্পনা স্থগিত করতে ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গতকাল বৃহস্পতিবার মিসরের কায়রোতে বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় আলোচনা এখনো হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতির চুক্তি পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা রাখে।
ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, ‘আলোচনাকারীরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। দূরত্বের জায়গাগুলো কমে আসছে এবং আমরা দোহায় একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পরিবেশ তৈরির জন্য চাপ অব্যাহত রেখেছি। তবে চূড়ান্ত লক্ষ্যে এখনো কিছুটা কঠিন পথ পাড়ি দিতে হলেও আমি বিশ্বাস করি এটি সম্ভব।’
বর্তমানে গাজায় যুদ্ধবিরতি আলোচনা মূলত দুটি কারণে আটকে আছে। প্রথমটি হলো, হামাস বলছে তারা ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে কেবল একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে। দ্বিতীয়টি হলো, ইসরায়েল জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে কেবল একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।
কাতারে যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টা সম্পর্কে অবগত এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে বলেছেন, ‘যুদ্ধবিরতির শর্তে হামাস নমনীয়তা দেখিয়েছে। ইসরায়েলই এটি অচলাবস্থা বজায় রেখেছে, কারণ তারা গাজার যুদ্ধ শেষ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে চায় না।’
এদিকে, ইসরায়েলের ঐতিহাসিক মিত্র ও পৃষ্ঠপোষক বলে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্র এবার তেল আবিবের ওপর চাপ বাড়ানো শুরু করেছে। জাতিসংঘে এত দিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল-সংক্রান্ত প্রায় সব যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবেই ভেটো দিয়েছে। কিন্তু এবার দেশটি নিজেই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব উত্থাপন করেছে। বিশ্লেষকেরা একে ইসরায়েলের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি চাপ হিসেবেই বিবেচনা করছেন।
আরব দেশ কাতারের রাজধানী দোহায় ফের শুরু হয়েছে গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা। যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসরের শীর্ষ কূটনীতিকেরাসহ হামাস ও ইসরায়েলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা এতে অংশ নিয়েছেন। এদিকে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর এবং রাফাহে অভিযানের পরিকল্পনা স্থগিত করতে ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গতকাল বৃহস্পতিবার মিসরের কায়রোতে বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় আলোচনা এখনো হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতির চুক্তি পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা রাখে।
ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, ‘আলোচনাকারীরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। দূরত্বের জায়গাগুলো কমে আসছে এবং আমরা দোহায় একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পরিবেশ তৈরির জন্য চাপ অব্যাহত রেখেছি। তবে চূড়ান্ত লক্ষ্যে এখনো কিছুটা কঠিন পথ পাড়ি দিতে হলেও আমি বিশ্বাস করি এটি সম্ভব।’
বর্তমানে গাজায় যুদ্ধবিরতি আলোচনা মূলত দুটি কারণে আটকে আছে। প্রথমটি হলো, হামাস বলছে তারা ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে কেবল একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে। দ্বিতীয়টি হলো, ইসরায়েল জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে কেবল একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।
কাতারে যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টা সম্পর্কে অবগত এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে বলেছেন, ‘যুদ্ধবিরতির শর্তে হামাস নমনীয়তা দেখিয়েছে। ইসরায়েলই এটি অচলাবস্থা বজায় রেখেছে, কারণ তারা গাজার যুদ্ধ শেষ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে চায় না।’
এদিকে, ইসরায়েলের ঐতিহাসিক মিত্র ও পৃষ্ঠপোষক বলে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্র এবার তেল আবিবের ওপর চাপ বাড়ানো শুরু করেছে। জাতিসংঘে এত দিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল-সংক্রান্ত প্রায় সব যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবেই ভেটো দিয়েছে। কিন্তু এবার দেশটি নিজেই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব উত্থাপন করেছে। বিশ্লেষকেরা একে ইসরায়েলের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি চাপ হিসেবেই বিবেচনা করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের বাসিন্দা রায়ান বর্গওয়ার্ট। সম্প্রতি এই কায়াকার নিজের ডুবে যাওয়ার নাটক সাজিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, রায়ান বর্তমানে পূর্ব ইউরোপের কোথাও জীবিত আছেন।
৩ মিনিট আগেগাজায় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে আইসিসি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। ছয়টি মহাদেশের ১২৪টি দেশে তাঁরা আটক হতে পারেন।
৩১ মিনিট আগেকলকাতার মেট্রোরেলে এক নারী যাত্রীকে বাংলা বাদ দিয়ে হিন্দিতে কথা বলতে জোরাজুরি করেছেন আরেক নারী। এই ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে হিন্দিতে কথা বলতে না পারা নারীকে ‘বাংলাদেশি’ বলেও তাচ্ছিল্য করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিশেষ করে তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ভারতীয় পরিবারগুলোর সন্তান দেখাশোনার কাজ বেছে নিচ্ছেন। প্রতি ঘণ্টা ১৩ থেকে ১৮ ডলার পান তাঁরা। তবে এই সম্মানী এলাকা ও প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। অনেক পরিবার বেবি সিটারদের থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে