অনলাইন ডেস্ক
গাজাকে কেন্দ্র করে চলমান ইসরায়েল-হামাস সংঘাত বন্ধ ও গাজার ভবিষ্যৎ শাসন প্রক্রিয়া কেমন হবে তা নিয়ে একটি পরিকল্পনা পেশ করেছে মিসর। এরই মধ্যে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং হামাসের কাছে এই পরিকল্পনা পাঠানো হয়েছে। এই পরিকল্পনা নিয়ে বেশ আশাবাদী মিসর। দেশটি বলছে, এই পরিকল্পনা উচ্চাভিলাষী। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার কায়রো তাদের পরিকল্পনাটি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের কাছে পাঠিয়েছে। এই পরিকল্পনা অনুসারে ইসরায়েল গাজা উপত্যকা থেকে সব সেনা সরিয়ে নেবে, হামাস সব জিম্মিদের মুক্তি দেবে এবং ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দী বিপুলসংখ্যক ফিলিস্তিনিও মুক্তি পাবে।
কাতার ও মিসরের যৌথ উদ্যোগে উত্থাপিত এই প্রস্তাবের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশটি হলো গাজা উপত্যকাসহ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড শাসনের পদ্ধতি। এই প্রস্তাব বা পরিকল্পনা অনুসারে, এই সংঘাত বন্ধের পর ফিলিস্তিন শাসন করবে এমন একটি সরকার, যার চরিত্র হবে টেকনোক্র্যাটিক। অর্থাৎ, বিশেষজ্ঞদের দিয়ে গঠিত হবে এই সরকার।
এই পরিকল্পনায় তিনটি ধাপ রয়েছে। প্রথম ধাপে হামাসের হাতে বন্দী সব বেসামরিক জিম্মিকে মুক্তি দেবে। বিপরীতে ইসরায়েলও ফিলিস্তিনি কিছু বন্দীকে মুক্তি দেবে। তবে এ সময় ৭ থেকে ১০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতি চলবে। দ্বিতীয় ধাপের আরেকটি সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতি চলবে এবং এ সময় হামাস তাদের হাতে বন্দী ইসরায়েলি নারী সৈনিকদের মুক্তি দেবে। বিপরীতে ইসরায়েল আরও ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেবে।
চূড়ান্ত, অর্থাৎ তৃতীয় ধাপে বিবদমান পক্ষগুলো আলোচনায় বসে হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি সেনাদের মুক্তি ও বিপরীতে ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো হবে। এই আলোচনা চলতে পারে মাসখানেক। এই দফায় বন্দী বিনিময় শেষ হলে ইসরায়েল গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করে সীমান্তের ওপারে চলে যাবে। উল্লেখ্য, ইসরায়েলি কারাগারে প্রায় ৮ হাজার ফিলিস্তিনি বন্দী অবস্থায় আছে।
এদিকে, ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন অনুসারে—উল্লিখিত তিন ধাপের পরিকল্পনার বাইরেও আর একটি বড় পরিকল্পনা পেশ করেছে। এই পরিকল্পনা অনুসারে হামাস ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মধ্যকার মতপার্থক্য দূর করে একটি টেকনোক্র্যাট সরকার গঠন করা হবে, যারা গাজা ও পশ্চিম তীর শাসন করবে।
উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় চলমান হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার যুদ্ধ গড়িয়েছে ৮০তম দিনে। এই সময়ের মধ্যে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২০ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৫৪ হাজারেরও বেশি। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, বিগত ৭৯ দিনে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ২০ হাজার ৬৭৪ জন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা জানিয়েছেন, এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫৪ হাজার ৫৩৬ জন।
গাজাকে কেন্দ্র করে চলমান ইসরায়েল-হামাস সংঘাত বন্ধ ও গাজার ভবিষ্যৎ শাসন প্রক্রিয়া কেমন হবে তা নিয়ে একটি পরিকল্পনা পেশ করেছে মিসর। এরই মধ্যে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং হামাসের কাছে এই পরিকল্পনা পাঠানো হয়েছে। এই পরিকল্পনা নিয়ে বেশ আশাবাদী মিসর। দেশটি বলছে, এই পরিকল্পনা উচ্চাভিলাষী। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার কায়রো তাদের পরিকল্পনাটি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের কাছে পাঠিয়েছে। এই পরিকল্পনা অনুসারে ইসরায়েল গাজা উপত্যকা থেকে সব সেনা সরিয়ে নেবে, হামাস সব জিম্মিদের মুক্তি দেবে এবং ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দী বিপুলসংখ্যক ফিলিস্তিনিও মুক্তি পাবে।
কাতার ও মিসরের যৌথ উদ্যোগে উত্থাপিত এই প্রস্তাবের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশটি হলো গাজা উপত্যকাসহ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড শাসনের পদ্ধতি। এই প্রস্তাব বা পরিকল্পনা অনুসারে, এই সংঘাত বন্ধের পর ফিলিস্তিন শাসন করবে এমন একটি সরকার, যার চরিত্র হবে টেকনোক্র্যাটিক। অর্থাৎ, বিশেষজ্ঞদের দিয়ে গঠিত হবে এই সরকার।
এই পরিকল্পনায় তিনটি ধাপ রয়েছে। প্রথম ধাপে হামাসের হাতে বন্দী সব বেসামরিক জিম্মিকে মুক্তি দেবে। বিপরীতে ইসরায়েলও ফিলিস্তিনি কিছু বন্দীকে মুক্তি দেবে। তবে এ সময় ৭ থেকে ১০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতি চলবে। দ্বিতীয় ধাপের আরেকটি সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতি চলবে এবং এ সময় হামাস তাদের হাতে বন্দী ইসরায়েলি নারী সৈনিকদের মুক্তি দেবে। বিপরীতে ইসরায়েল আরও ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেবে।
চূড়ান্ত, অর্থাৎ তৃতীয় ধাপে বিবদমান পক্ষগুলো আলোচনায় বসে হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি সেনাদের মুক্তি ও বিপরীতে ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো হবে। এই আলোচনা চলতে পারে মাসখানেক। এই দফায় বন্দী বিনিময় শেষ হলে ইসরায়েল গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করে সীমান্তের ওপারে চলে যাবে। উল্লেখ্য, ইসরায়েলি কারাগারে প্রায় ৮ হাজার ফিলিস্তিনি বন্দী অবস্থায় আছে।
এদিকে, ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন অনুসারে—উল্লিখিত তিন ধাপের পরিকল্পনার বাইরেও আর একটি বড় পরিকল্পনা পেশ করেছে। এই পরিকল্পনা অনুসারে হামাস ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মধ্যকার মতপার্থক্য দূর করে একটি টেকনোক্র্যাট সরকার গঠন করা হবে, যারা গাজা ও পশ্চিম তীর শাসন করবে।
উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় চলমান হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার যুদ্ধ গড়িয়েছে ৮০তম দিনে। এই সময়ের মধ্যে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২০ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৫৪ হাজারেরও বেশি। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, বিগত ৭৯ দিনে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ২০ হাজার ৬৭৪ জন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা জানিয়েছেন, এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫৪ হাজার ৫৩৬ জন।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৭ ঘণ্টা আগে