অনলাইন ডেস্ক
হিজাব না পরায় ‘জনসাধারণের নৈতিকতা লঙ্ঘনের’ অভিযোগ এনে এক নারীকে ৭৪টি বেত্রাঘাত করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া, মাথা ঢেকে না রাখার কারণে তাকে জরিমানা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরানের বিচার বিভাগ। বার্তা সংস্থা এএফপি খবরটি দিয়েছে।
গতকাল শনিবার ইরানের বিচার বিভাগের সংবাদ সংস্থা মিজান বলেছে, দণ্ডপ্রাপ্ত রোয়া হেশমাতি তেহরানের ব্যস্ত রাস্তায় জনসাধারণের মধ্যে অসম্মানজনকভাবে চলাফেরার অনুমতি প্রদানকে উৎসাহিত করেছিল। জনসাধারণের নৈতিকতা লঙ্ঘনের দায়ে তাকে ৭৪টি বেত্রাঘাতের শাস্তি আইন এবং শরিয়া অনুযায়ী দেওয়া হয়েছে।
রোয়া হেশমাতির আইনজীবী মাজিয়ার তাতাই ইরানের সংস্কারপন্থী দৈনিক শার্ঘকে বলেন, মাথার স্কার্ফ না পরে সামাজিক মাধ্যমে ছবি প্রকাশ করায় গত এপ্রিলে হেশমাতিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। জনসমক্ষে হিজাব না পরার দায়ে তাকে ১২ মিলিয়ন রিয়াল বা প্রায় ২৫ ডলার জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকেই ইরানের আইনে নারীদের ঘাড় এবং মাথা ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক। এই নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য বেত্রাঘাতের শাস্তি ইরানে খুব বেশি দেখা যায় না। তবে ২০২২ সালের শেষের দিকে শুরু হওয়া সরকার বিরোধী বিক্ষোভের সময় হিজাব বর্জনের চর্চা বেড়ে যাওয়ার পর ইরানের কর্মকর্তারা নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে দমনমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, পুলিশি হেফাজতে মাহসা আমিনির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিক্ষোভগুলোর শুরু। ২২ বছর বয়সী ইরানি কুর্দি নারী মাহসা আমিনিকে ইরানের কঠোর পোশাক রীতি লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর পুলিশি হেফাজতেই মারা যান তিনি।
এতে ইরানসহ অনেক দেশেই শুরু হয় বিক্ষোভ। ইরানের বিক্ষোভকারী নারীরা প্রকাশ্যে তাদের হিজাব ও স্কার্ফ ছিঁড়ে এবং পুড়িয়ে ফেলে। বিক্ষোভকারী ছাড়া অন্যান্য নারীরাও ইরানের পোশাক রীতি লঙ্ঘন শুরু করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে ইরান কর্তৃপক্ষ।
নারীদের পোশাক রীতি লঙ্ঘন পরীক্ষার জন্য রাস্তাঘাটে নজরদারি ক্যামেরা স্থাপন করেছে ইরান। সে সঙ্গে, নিয়ম লঙ্ঘনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ইরানের পার্লামেন্টে একটি বিল নিয়েও আলোচনা হয়েছে—যেখানে পোশাক রীতি লঙ্ঘনকারীদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
হিজাব না পরায় ‘জনসাধারণের নৈতিকতা লঙ্ঘনের’ অভিযোগ এনে এক নারীকে ৭৪টি বেত্রাঘাত করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া, মাথা ঢেকে না রাখার কারণে তাকে জরিমানা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরানের বিচার বিভাগ। বার্তা সংস্থা এএফপি খবরটি দিয়েছে।
গতকাল শনিবার ইরানের বিচার বিভাগের সংবাদ সংস্থা মিজান বলেছে, দণ্ডপ্রাপ্ত রোয়া হেশমাতি তেহরানের ব্যস্ত রাস্তায় জনসাধারণের মধ্যে অসম্মানজনকভাবে চলাফেরার অনুমতি প্রদানকে উৎসাহিত করেছিল। জনসাধারণের নৈতিকতা লঙ্ঘনের দায়ে তাকে ৭৪টি বেত্রাঘাতের শাস্তি আইন এবং শরিয়া অনুযায়ী দেওয়া হয়েছে।
রোয়া হেশমাতির আইনজীবী মাজিয়ার তাতাই ইরানের সংস্কারপন্থী দৈনিক শার্ঘকে বলেন, মাথার স্কার্ফ না পরে সামাজিক মাধ্যমে ছবি প্রকাশ করায় গত এপ্রিলে হেশমাতিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। জনসমক্ষে হিজাব না পরার দায়ে তাকে ১২ মিলিয়ন রিয়াল বা প্রায় ২৫ ডলার জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকেই ইরানের আইনে নারীদের ঘাড় এবং মাথা ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক। এই নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য বেত্রাঘাতের শাস্তি ইরানে খুব বেশি দেখা যায় না। তবে ২০২২ সালের শেষের দিকে শুরু হওয়া সরকার বিরোধী বিক্ষোভের সময় হিজাব বর্জনের চর্চা বেড়ে যাওয়ার পর ইরানের কর্মকর্তারা নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে দমনমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, পুলিশি হেফাজতে মাহসা আমিনির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিক্ষোভগুলোর শুরু। ২২ বছর বয়সী ইরানি কুর্দি নারী মাহসা আমিনিকে ইরানের কঠোর পোশাক রীতি লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর পুলিশি হেফাজতেই মারা যান তিনি।
এতে ইরানসহ অনেক দেশেই শুরু হয় বিক্ষোভ। ইরানের বিক্ষোভকারী নারীরা প্রকাশ্যে তাদের হিজাব ও স্কার্ফ ছিঁড়ে এবং পুড়িয়ে ফেলে। বিক্ষোভকারী ছাড়া অন্যান্য নারীরাও ইরানের পোশাক রীতি লঙ্ঘন শুরু করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে ইরান কর্তৃপক্ষ।
নারীদের পোশাক রীতি লঙ্ঘন পরীক্ষার জন্য রাস্তাঘাটে নজরদারি ক্যামেরা স্থাপন করেছে ইরান। সে সঙ্গে, নিয়ম লঙ্ঘনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ইরানের পার্লামেন্টে একটি বিল নিয়েও আলোচনা হয়েছে—যেখানে পোশাক রীতি লঙ্ঘনকারীদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৭ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে