অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের শীর্ষস্থানীয় নেতারা মিসরের রাজধানী কায়রোতে বৈঠকে বসেছিলেন গাজায় সম্ভাব্য একটি যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার বিষয়ে। কিন্তু প্রথম দফার বৈঠকে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। বৈঠকের সময় বাড়ানো হয়েছে আরও তিন দিন। এই অবস্থায় ইসরায়েল গাজার দক্ষিণাঞ্চলে কী করতে যাচ্ছে, সেদিকেই নজর বিশ্ববাসীর।
ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বার্নিয়া, শিন বেতের প্রধান রোনান বার, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনীর লে. জেনারেল নিৎজান আলোন গতকাল মঙ্গলবার কায়রোয় পৌঁছান। এ ছাড়া কায়রোতে উপস্থিত আছেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) প্রধান উইলিয়াম জে. বার্নস, মিসরীয় গোয়েন্দাপ্রধান আব্বাস কামেল ও কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুর রহমান আল-থানি।
মূলত যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত ছয় সপ্তাহের একটি যুদ্ধবিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করতেই এই আলোচনা। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের মুক্তি ও ইসরায়েলে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তির বিষয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে। তবে এই আলোচনা এখনো কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছায়নি।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অবস্থায় কায়রো শান্তি আলোচনা আরও তিন দিনের জন্য বাড়ানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, মঙ্গলবার কাতার, যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল ও মিসরের কর্মকর্তাদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি।
এদিকে, ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, কায়রো আলোচনায় অনৈক্যের কারণ মূলত ইসরায়েলে বন্দী কতজন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হবে সেই সংখ্যা নিয়ে। ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াল্লা এ তথ্য জানিয়েছে।
ওয়াল্লার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরস্পরের অবস্থান বোঝার ক্ষেত্রে বৈঠকে বেশ অগ্রগতি হয়েছে এবং আলোচনায় অংশ নেওয়া কাতার ও মিসরের কর্মকর্তারা হামাসকে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির সংখ্যার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বলবেন। উল্লেখ্য, গত বছরের নভেম্বরের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির সময় গাজায় হামাসের হাতে বন্দী প্রতি একজনের বিপরীতে তিনজন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
অন্যদিকে, যুদ্ধবিরতির বিষয়টি যত বিলম্বিত হচ্ছে, রাফাহে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিষয়ে আশঙ্কা ততই বাড়ছে। বিশ্ববাসীর নজর এখন রাফাহে। এরই মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ বিশ্বের অনেক নেতাই রাফাহে ইসরায়েলি হামলার বিষয়ে আগেভাগেই সতর্ক করেছেন।
ইউএন এইডের প্রধান মার্টিন গ্রিফিথ বলেছেন, ‘রাফাহে সামরিক অভিযান গাজায় স্রেফ নারকীয় হত্যাকাণ্ডের জন্ম দেবে। তারা (গাজাবাসী) এরই মধ্যে ভঙ্গুর মানবিক সহায়তার কারণে মৃত্যুর দুয়ারে অবস্থান করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রাফাহে যেকোনো ধরনের স্থল অভিযানের বিপজ্জনক পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করেছে। ইসরায়েল সরকার এই সতর্কবার্তা উপেক্ষা করতে পারে না।’
ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের শীর্ষস্থানীয় নেতারা মিসরের রাজধানী কায়রোতে বৈঠকে বসেছিলেন গাজায় সম্ভাব্য একটি যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার বিষয়ে। কিন্তু প্রথম দফার বৈঠকে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। বৈঠকের সময় বাড়ানো হয়েছে আরও তিন দিন। এই অবস্থায় ইসরায়েল গাজার দক্ষিণাঞ্চলে কী করতে যাচ্ছে, সেদিকেই নজর বিশ্ববাসীর।
ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বার্নিয়া, শিন বেতের প্রধান রোনান বার, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনীর লে. জেনারেল নিৎজান আলোন গতকাল মঙ্গলবার কায়রোয় পৌঁছান। এ ছাড়া কায়রোতে উপস্থিত আছেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) প্রধান উইলিয়াম জে. বার্নস, মিসরীয় গোয়েন্দাপ্রধান আব্বাস কামেল ও কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুর রহমান আল-থানি।
মূলত যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত ছয় সপ্তাহের একটি যুদ্ধবিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করতেই এই আলোচনা। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের মুক্তি ও ইসরায়েলে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তির বিষয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে। তবে এই আলোচনা এখনো কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছায়নি।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অবস্থায় কায়রো শান্তি আলোচনা আরও তিন দিনের জন্য বাড়ানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, মঙ্গলবার কাতার, যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল ও মিসরের কর্মকর্তাদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি।
এদিকে, ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, কায়রো আলোচনায় অনৈক্যের কারণ মূলত ইসরায়েলে বন্দী কতজন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হবে সেই সংখ্যা নিয়ে। ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াল্লা এ তথ্য জানিয়েছে।
ওয়াল্লার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরস্পরের অবস্থান বোঝার ক্ষেত্রে বৈঠকে বেশ অগ্রগতি হয়েছে এবং আলোচনায় অংশ নেওয়া কাতার ও মিসরের কর্মকর্তারা হামাসকে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির সংখ্যার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বলবেন। উল্লেখ্য, গত বছরের নভেম্বরের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির সময় গাজায় হামাসের হাতে বন্দী প্রতি একজনের বিপরীতে তিনজন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
অন্যদিকে, যুদ্ধবিরতির বিষয়টি যত বিলম্বিত হচ্ছে, রাফাহে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিষয়ে আশঙ্কা ততই বাড়ছে। বিশ্ববাসীর নজর এখন রাফাহে। এরই মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ বিশ্বের অনেক নেতাই রাফাহে ইসরায়েলি হামলার বিষয়ে আগেভাগেই সতর্ক করেছেন।
ইউএন এইডের প্রধান মার্টিন গ্রিফিথ বলেছেন, ‘রাফাহে সামরিক অভিযান গাজায় স্রেফ নারকীয় হত্যাকাণ্ডের জন্ম দেবে। তারা (গাজাবাসী) এরই মধ্যে ভঙ্গুর মানবিক সহায়তার কারণে মৃত্যুর দুয়ারে অবস্থান করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রাফাহে যেকোনো ধরনের স্থল অভিযানের বিপজ্জনক পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করেছে। ইসরায়েল সরকার এই সতর্কবার্তা উপেক্ষা করতে পারে না।’
ট্রাম্প প্রশাসন মার্কিন বন্দীদের মুক্তি ও যুদ্ধের অবসানের সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে গাজায় হামাসের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে অবগত দুটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে এই তথ্য জানিয়েছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে বোহলার ও হামাস কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েক দফায় এসব বৈঠক অনুষ্
৩৩ মিনিট আগেস্থানীয় সময় গতকাল বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে বেশ খোলামেলাভাবেই এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি লিখেন, ‘শালোম হামাস—শালোমের অর্থ শান্তি অথবা বিদায়—দুটোই হতে পারে। তোমরা (হামাস) কোনটি...
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনে গোয়েন্দা সহায়তা সাময়িকভাবে স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা তথ্য ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রচেষ্টার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা সুস্পষ্ট কারণেই কখনো বিস্তারিতভাবে প্রকাশ করা হয়নি বা হবেও না। তবে বেশির ভাগ বিশ্লেষক...
১ ঘণ্টা আগে১৯৯৮ সালের ৩ এপ্রিল ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্ম নেওয়া প্যারিস তাঁর ভাইদের সঙ্গে ছয় বছর বয়স পর্যন্ত হোম স্কুলিং করেছেন। মাইকেল তাঁর সন্তানদের ব্যক্তিগত জীবন রক্ষা করতে খুব সচেতন ছিলেন। তাই তিনি প্রায় সময়ই ক্যামেরার সামনে পড়ে গেলে সন্তানদের লুকিয়ে ফেলতেন কিংবা মুখ ঢেকে দিতেন।
১০ ঘণ্টা আগে