অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে এক বছরের বেশি সময় ধরে। সেই আগ্রাসন বন্ধে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার স্বেচ্ছায় মধ্যস্থতা করতে শুরু করেছিল বিবদমান দুই পক্ষ হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে। কিন্তু বিগত কয়েক মাস ধরে প্রচেষ্টা চালিয়েও দুই পক্ষকে ঐকমত্যে আনতে পারেনি দেশটি। শেষমেশ, বিরক্ত হয়ে দেশটি মধ্যস্থতাকারী হিসেবে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
কাতার সরকারের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কাতার ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির আলোচনায় মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ আপাতত স্থগিত করেছে। দেশটি বলেছে, হামাস ও ইসরায়েল আলোচনার জন্য যখন ‘তাদের আগ্রহ’ দেখাবে তখনই তারা তাদের কাজ পুনরায় শুরু করবে।
কথিত আছে, সম্প্রতি মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন—ওয়াশিংটন চায় না, কাতারে হামাসের নেতারা অবস্থান করুক। ওয়াশিংটন কাতারে হামাসের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি আর মেনে নেবে না বলেও হুমকি দিয়েছে। এই গুঞ্জনের মধ্যেই কাতারের পক্ষ থেকে এই ঘোষণা এল।
এর আগে, গতকাল শনিবার বেশ কয়েকটি সংবাদ সংস্থা জানায়, হামাস সরল বিশ্বাসে একটি চুক্তিতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে কাতার হামাসকে দোহায় গোষ্ঠীর রাজনৈতিক কার্যালয় বন্ধ করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্মত হয়েছে। উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসনই ২০১২ সালে কাতারকে অনুরোধ করেছিল যেন, দেশটির রাজধানী দোহায় হামাসকে রাজনৈতিক কার্যালয় খুলতে দেওয়া হয়।
তবে, কাতার আলোচনা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিলেও জানিয়েছে, কাতারে হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয়ের ‘তাদের উদ্দেশ্য পূরণ করে না’ বলে যে কথা ছড়িয়েছে তা ‘সঠিক নয়’। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর শেষ প্রচেষ্টায় কাতার ১০ দিন আগে পক্ষগুলোকে অবহিত করেছিল যে, যদি চলমান আলোচনায় চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব না হয় তবে তারা হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে মধ্যস্থতার প্রচেষ্টা বন্ধ করে দেবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘কাতার সেই প্রচেষ্টা আবারও শুরু করবে...যখন পক্ষগুলো নৃশংস যুদ্ধের অবসান ঘটাতে তাদের সদিচ্ছা ও গুরুত্ব দেখাবে।’
আকারে ছোট হলেও উপসাগরীয় দেশ কাতার বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রভাবশালী উপসাগরীয় এই দেশটি এই অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড় বিমানঘাঁটি আছে। দেশটি নিকট অতীতে ইরান, তালেবান এবং রাশিয়াসহ অনেক সূক্ষ্ম ভূরাজনৈতিক সংকটে মধ্যস্থতা করেছে।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে এক বছরের বেশি সময় ধরে। সেই আগ্রাসন বন্ধে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার স্বেচ্ছায় মধ্যস্থতা করতে শুরু করেছিল বিবদমান দুই পক্ষ হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে। কিন্তু বিগত কয়েক মাস ধরে প্রচেষ্টা চালিয়েও দুই পক্ষকে ঐকমত্যে আনতে পারেনি দেশটি। শেষমেশ, বিরক্ত হয়ে দেশটি মধ্যস্থতাকারী হিসেবে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
কাতার সরকারের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কাতার ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির আলোচনায় মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ আপাতত স্থগিত করেছে। দেশটি বলেছে, হামাস ও ইসরায়েল আলোচনার জন্য যখন ‘তাদের আগ্রহ’ দেখাবে তখনই তারা তাদের কাজ পুনরায় শুরু করবে।
কথিত আছে, সম্প্রতি মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন—ওয়াশিংটন চায় না, কাতারে হামাসের নেতারা অবস্থান করুক। ওয়াশিংটন কাতারে হামাসের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি আর মেনে নেবে না বলেও হুমকি দিয়েছে। এই গুঞ্জনের মধ্যেই কাতারের পক্ষ থেকে এই ঘোষণা এল।
এর আগে, গতকাল শনিবার বেশ কয়েকটি সংবাদ সংস্থা জানায়, হামাস সরল বিশ্বাসে একটি চুক্তিতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে কাতার হামাসকে দোহায় গোষ্ঠীর রাজনৈতিক কার্যালয় বন্ধ করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্মত হয়েছে। উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসনই ২০১২ সালে কাতারকে অনুরোধ করেছিল যেন, দেশটির রাজধানী দোহায় হামাসকে রাজনৈতিক কার্যালয় খুলতে দেওয়া হয়।
তবে, কাতার আলোচনা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিলেও জানিয়েছে, কাতারে হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয়ের ‘তাদের উদ্দেশ্য পূরণ করে না’ বলে যে কথা ছড়িয়েছে তা ‘সঠিক নয়’। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর শেষ প্রচেষ্টায় কাতার ১০ দিন আগে পক্ষগুলোকে অবহিত করেছিল যে, যদি চলমান আলোচনায় চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব না হয় তবে তারা হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে মধ্যস্থতার প্রচেষ্টা বন্ধ করে দেবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘কাতার সেই প্রচেষ্টা আবারও শুরু করবে...যখন পক্ষগুলো নৃশংস যুদ্ধের অবসান ঘটাতে তাদের সদিচ্ছা ও গুরুত্ব দেখাবে।’
আকারে ছোট হলেও উপসাগরীয় দেশ কাতার বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রভাবশালী উপসাগরীয় এই দেশটি এই অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড় বিমানঘাঁটি আছে। দেশটি নিকট অতীতে ইরান, তালেবান এবং রাশিয়াসহ অনেক সূক্ষ্ম ভূরাজনৈতিক সংকটে মধ্যস্থতা করেছে।
বিবিসি জানিয়েছে, ইউক্রেনের সঙ্গে চলমান যুদ্ধে এই প্রথম কোনো উপমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কয়েক হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।
৮ মিনিট আগে‘গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন ঘুষ কেলেঙ্কারি মামলার পর শেয়ারবাজারে ব্যাপক দরপতন। একদিনে ১,২৩০ কোটি ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে আদানি গ্রুপ। কীভাবে এই ঘটনা ভারতের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করছে, জানুন বিশ্লেষণে।’
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সঙ্গে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত রাশিয়াকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বন্ধুরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়া। তারই অংশ হিসেবে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০ হাজার সেনা রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে লড়াই করছে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে ঘুষ ও জালিয়াতির মামলা হয়েছে। ২৫ কোটি মার্কিন ডলার ঘুষ দেওয়া এবং বিষয়টি গোপন রেখে মার্কিন বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের কারণে তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে