অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রসহ জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর তীব্রভাবে নির্ভরশীল দেশগুলো যখন বিকল্প জ্বালানি উৎসগুলোকে সমর্থন করছে, তখন এ ধরনের উৎসকেও জলবায়ুর জন্য ক্রমবর্ধমান হুমকি হিসেবে ইঙ্গিত করেছে তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরব। দেশটির মতে, বায়ু ও সৌরশক্তিও জলবায়ুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। শুধু তাই নয়, এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অন্যান্য দেশকেও আহ্বান জানিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার পলিটিকোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বায়ু, সৌর এবং অন্যান্য নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসগুলোর মাধ্যমে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে সৌদি সরকারের একটি নথিতে। বলা হয়েছে, বায়ুমণ্ডল ও মহাসাগর থেকে গ্রিনহাউস গ্যাস অপসারণের জন্য নবায়নযোগ্য এসব শক্তির উৎস ব্যয়বহুল ও অপ্রমাণিত পদ্ধতি।
সদ্য শেষ হওয়া কপ-২৮ জলবায়ু সম্মেলন শুরু হওয়ার আগে পূর্বনির্ধারিত একটি অপ্রতিবেদিত বক্তৃতার পাঠ্য অনুসারে সৌদি আরব বলছে, জলবায়ুদূষণ মোকাবিলার জন্য যেসব বায়ু টারবাইন, সৌর প্যানেল ব্যবহার করা হয়, সেগুলোর হার্ডওয়্যার থেকেও কার্বন অপসারণ প্রয়োজন।
গত ৩১ অক্টোবর এক সৌদি কর্মকর্তা নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসকে সমাধানের অবিচ্ছেদ্য অংশ বললেও সৌদি আরবের যুক্তি হলো, এসব উৎসের যন্ত্রপাতিগুলো যখন জীবনচক্র পাড়ি দিয়ে অব্যবহারযোগ্য হয়ে যাবে, তখন এগুলো অপসারণ করাও মুশকিলের বিষয় হবে।
আলোচনায় এসেছে, সৌদি কর্মকর্তারা ধোঁয়া থেকে কার্বন শোষণ করে এমন প্রযুক্তি তৈরির ওপর জোর দিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছেন, সৌদি আরব নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস ব্যবহার না করে কার্বন পরিচালনা করার প্রচেষ্টাকে প্রচার করছে। বিষয়টি গ্রিনহাউস গ্যাসের জন্য দায়ী জীবাশ্ম জ্বালানি বাতিল করার সমর্থনকে দুর্বল করতে পারে।
সৌদি আরবের জলবায়ু আলোচকদের সম্পর্কে আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞ বিল হেয়ার বলেন, ‘তারা বছরের পর বছর ধরেই এমন যুক্তি দিচ্ছে।’ সৌদি আলোচকেরা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় জরুরি পদক্ষেপকে বিলম্বিত করতে তর্ক করার সব উপায় নিয়ে হাজির হন বলেও মন্তব্য করেছেন বিল হেয়ার।
এ ছাড়া নবায়নযোগ্য শক্তির উৎপাদন ও ইনস্টলেশন থেকে উষ্ণতা নির্গমন সম্পর্কে সৌদিদের যুক্তিকে ‘সম্পূর্ণ অতিরঞ্জিত’ বলেছেন হেয়ার। তিনি জানান, সৌর প্যানেল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, এতে যে কার্বন ফুটপ্রিন্ট থাকে, তা কয়লাচালিত শক্তি থেকে নিঃসারিত কার্বনের একটি ভগ্নাংশ মাত্র।
হেয়ার আশঙ্কা করছেন, সৌদি আরব ও তার মিত্রদের বক্তব্য, জীবাশ্ম জ্বালানির চাহিদা কমানোর জন্য প্রমাণিত পদক্ষেপ থেকে মনোযোগ সরিয়ে দিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রসহ জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর তীব্রভাবে নির্ভরশীল দেশগুলো যখন বিকল্প জ্বালানি উৎসগুলোকে সমর্থন করছে, তখন এ ধরনের উৎসকেও জলবায়ুর জন্য ক্রমবর্ধমান হুমকি হিসেবে ইঙ্গিত করেছে তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরব। দেশটির মতে, বায়ু ও সৌরশক্তিও জলবায়ুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। শুধু তাই নয়, এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অন্যান্য দেশকেও আহ্বান জানিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার পলিটিকোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বায়ু, সৌর এবং অন্যান্য নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসগুলোর মাধ্যমে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে সৌদি সরকারের একটি নথিতে। বলা হয়েছে, বায়ুমণ্ডল ও মহাসাগর থেকে গ্রিনহাউস গ্যাস অপসারণের জন্য নবায়নযোগ্য এসব শক্তির উৎস ব্যয়বহুল ও অপ্রমাণিত পদ্ধতি।
সদ্য শেষ হওয়া কপ-২৮ জলবায়ু সম্মেলন শুরু হওয়ার আগে পূর্বনির্ধারিত একটি অপ্রতিবেদিত বক্তৃতার পাঠ্য অনুসারে সৌদি আরব বলছে, জলবায়ুদূষণ মোকাবিলার জন্য যেসব বায়ু টারবাইন, সৌর প্যানেল ব্যবহার করা হয়, সেগুলোর হার্ডওয়্যার থেকেও কার্বন অপসারণ প্রয়োজন।
গত ৩১ অক্টোবর এক সৌদি কর্মকর্তা নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসকে সমাধানের অবিচ্ছেদ্য অংশ বললেও সৌদি আরবের যুক্তি হলো, এসব উৎসের যন্ত্রপাতিগুলো যখন জীবনচক্র পাড়ি দিয়ে অব্যবহারযোগ্য হয়ে যাবে, তখন এগুলো অপসারণ করাও মুশকিলের বিষয় হবে।
আলোচনায় এসেছে, সৌদি কর্মকর্তারা ধোঁয়া থেকে কার্বন শোষণ করে এমন প্রযুক্তি তৈরির ওপর জোর দিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছেন, সৌদি আরব নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস ব্যবহার না করে কার্বন পরিচালনা করার প্রচেষ্টাকে প্রচার করছে। বিষয়টি গ্রিনহাউস গ্যাসের জন্য দায়ী জীবাশ্ম জ্বালানি বাতিল করার সমর্থনকে দুর্বল করতে পারে।
সৌদি আরবের জলবায়ু আলোচকদের সম্পর্কে আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞ বিল হেয়ার বলেন, ‘তারা বছরের পর বছর ধরেই এমন যুক্তি দিচ্ছে।’ সৌদি আলোচকেরা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় জরুরি পদক্ষেপকে বিলম্বিত করতে তর্ক করার সব উপায় নিয়ে হাজির হন বলেও মন্তব্য করেছেন বিল হেয়ার।
এ ছাড়া নবায়নযোগ্য শক্তির উৎপাদন ও ইনস্টলেশন থেকে উষ্ণতা নির্গমন সম্পর্কে সৌদিদের যুক্তিকে ‘সম্পূর্ণ অতিরঞ্জিত’ বলেছেন হেয়ার। তিনি জানান, সৌর প্যানেল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, এতে যে কার্বন ফুটপ্রিন্ট থাকে, তা কয়লাচালিত শক্তি থেকে নিঃসারিত কার্বনের একটি ভগ্নাংশ মাত্র।
হেয়ার আশঙ্কা করছেন, সৌদি আরব ও তার মিত্রদের বক্তব্য, জীবাশ্ম জ্বালানির চাহিদা কমানোর জন্য প্রমাণিত পদক্ষেপ থেকে মনোযোগ সরিয়ে দিতে পারে।
গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
১ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেআগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
৩ ঘণ্টা আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তিন ধাপে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি। আজ শনিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তি অনুমোদিত হওয়ার পর ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির প্রথম পর্যায়ে তাঁরা
৪ ঘণ্টা আগে