অনলাইন ডেস্ক
নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে এবং অক্সিজেন না দিয়ে বিশ্বের প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামা অঙ্গরাজ্য। এই পদ্ধতিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা নির্যাতনের পর্যায়ে যেতে পারে—এ কথা বলেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক সংস্থার প্রধান ভলকার তুর্ক। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নও পদ্ধতিটির সমালোচনা করেছে বলে জানায় বার্তা সংস্থা এএফপি।
আজ শুক্রবার ভলকার তুর্ক বলেছেন, নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে শ্বাসরোধে যুক্তরাষ্ট্রে একজন খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা নির্যাতনের সমান হতে পারে। সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘গুরুতর উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও আলাবামাতে কেনেথ ইউজিন স্মিথের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনায় গভীর অনুশোচনা প্রকাশ করছি। নাইট্রোজেন গ্যাস দ্বারা শ্বাসরোধের পদ্ধতিটি এখনো পরীক্ষামূলক। এটি নির্যাতন বা নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ হতে পারে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নও (ইইউ) নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মার্কিন রাজ্য আলাবামাতে একজন দোষী সাব্যস্ত খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনায় গভীর অনুশোচনা প্রকাশ করেছে। এক বিবৃতিতে ইইউয়ের এক মুখপাত্র বলেন, শীর্ষ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞদের মতে, শাস্তি হিসেবে এই পদ্ধতিটি অত্যন্ত নিষ্ঠুর এবং অস্বাভাবিক।
আলোচিত ও সমালোচিত এই পদ্ধতিতে স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কেনেথ ইউজিন স্মিথ নামে একজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মূলত মারণ ইনজেকশন ব্যবহারের বদলে মৃত্যুদণ্ডের পদ্ধতি আরও সহজ করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়। আলাবামা সরকারের দাবি, এটি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সবচেয়ে কম বেদনাদায়ক ও মানবিক পদ্ধতি হিসেবে মানুষের কাছে পরিচিত।
তবে আগে থেকেই আলাবামা সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও স্মিথের আইনজীবী। কিন্তু আলাবামা সরকার সিদ্ধান্তে অটল থাকে। মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও আইনজীবীর দাবি, পদ্ধতিটি ঝুঁকিপূর্ণ, পরীক্ষামূলক এবং এটি একটি নির্যাতনমূলক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা পদ্ধতি। এমনও হতে পারে, এই পদ্ধতিতে ব্যক্তির মৃত্যু না হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
এর আগে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে কেনেথ ইউজিন স্মিথের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সিদ্ধান্ত বহাল রাখে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। সেই হিসেবে এটি যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস প্রয়োগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রথম ঘটনা।
অন্যদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য ২৭টি দেশ বিশ্বজুড়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিরোধিতা এবং সমালোচনা করে আসছে।
উল্লেখ্য, ১৯৮৮ সালে এলিজাবেথ সেনেট নামের এক নারীকে খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হন স্মিথ। জানা গেছে, একটি বিশেষ মাস্কের মাধ্যমে স্মিথের শরীরে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট নাইট্রোজেন প্রবেশ করা হয়। পরে আস্তে আস্তে তাঁর মৃত্যু ঘটে।
নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে এবং অক্সিজেন না দিয়ে বিশ্বের প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামা অঙ্গরাজ্য। এই পদ্ধতিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা নির্যাতনের পর্যায়ে যেতে পারে—এ কথা বলেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক সংস্থার প্রধান ভলকার তুর্ক। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নও পদ্ধতিটির সমালোচনা করেছে বলে জানায় বার্তা সংস্থা এএফপি।
আজ শুক্রবার ভলকার তুর্ক বলেছেন, নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে শ্বাসরোধে যুক্তরাষ্ট্রে একজন খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা নির্যাতনের সমান হতে পারে। সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘গুরুতর উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও আলাবামাতে কেনেথ ইউজিন স্মিথের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনায় গভীর অনুশোচনা প্রকাশ করছি। নাইট্রোজেন গ্যাস দ্বারা শ্বাসরোধের পদ্ধতিটি এখনো পরীক্ষামূলক। এটি নির্যাতন বা নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ হতে পারে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নও (ইইউ) নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মার্কিন রাজ্য আলাবামাতে একজন দোষী সাব্যস্ত খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনায় গভীর অনুশোচনা প্রকাশ করেছে। এক বিবৃতিতে ইইউয়ের এক মুখপাত্র বলেন, শীর্ষ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞদের মতে, শাস্তি হিসেবে এই পদ্ধতিটি অত্যন্ত নিষ্ঠুর এবং অস্বাভাবিক।
আলোচিত ও সমালোচিত এই পদ্ধতিতে স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কেনেথ ইউজিন স্মিথ নামে একজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মূলত মারণ ইনজেকশন ব্যবহারের বদলে মৃত্যুদণ্ডের পদ্ধতি আরও সহজ করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়। আলাবামা সরকারের দাবি, এটি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সবচেয়ে কম বেদনাদায়ক ও মানবিক পদ্ধতি হিসেবে মানুষের কাছে পরিচিত।
তবে আগে থেকেই আলাবামা সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও স্মিথের আইনজীবী। কিন্তু আলাবামা সরকার সিদ্ধান্তে অটল থাকে। মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও আইনজীবীর দাবি, পদ্ধতিটি ঝুঁকিপূর্ণ, পরীক্ষামূলক এবং এটি একটি নির্যাতনমূলক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা পদ্ধতি। এমনও হতে পারে, এই পদ্ধতিতে ব্যক্তির মৃত্যু না হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
এর আগে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে কেনেথ ইউজিন স্মিথের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সিদ্ধান্ত বহাল রাখে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। সেই হিসেবে এটি যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস প্রয়োগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রথম ঘটনা।
অন্যদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য ২৭টি দেশ বিশ্বজুড়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিরোধিতা এবং সমালোচনা করে আসছে।
উল্লেখ্য, ১৯৮৮ সালে এলিজাবেথ সেনেট নামের এক নারীকে খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হন স্মিথ। জানা গেছে, একটি বিশেষ মাস্কের মাধ্যমে স্মিথের শরীরে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট নাইট্রোজেন প্রবেশ করা হয়। পরে আস্তে আস্তে তাঁর মৃত্যু ঘটে।
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা দেশের সাংবিধানিক ঘোষণাপত্রের খসড়া তৈরির জন্য সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। এই খসড়া সাংবিধানিক ঘোষণাপত্র দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের পতনের পর দেশটির অন্তর্বর্তী সরকার পরিচালনার পন্থা নির্ধারণ করবে...
৪ মিনিট আগেইউক্রেনের ‘আকাশে ও সমুদ্রে’ এক মাসের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে ফ্রান্স ও ব্রিটেন। গতকাল রোববার লন্ডনে সংকট বৈঠকের পর ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এ কথা জানান। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৮ মিনিট আগেরাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক আলোচনার নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে উদ্যোগী হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। এই লক্ষ্যে আজ রোববার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার লন্ডনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
৯ ঘণ্টা আগে‘প্রেসিডেন্ট অ্যাট ওয়ার’ নামে নতুন একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এই বইয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কীভাবে একাধিক মার্কিন প্রেসিডেন্টের জীবন ও শাসনকে প্রভাবিত করেছিল, তা বিশদভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া বইটিতে জন এফ কেনেডির প্রেমজীবনের একটি বিতর্কিত অধ্যায় তুলে ধরেছেন লেখক স্টিভেন এম গিলন। ইনগা আরভাদ নামে একজন
১০ ঘণ্টা আগে