অনলাইন ডেস্ক
কংগ্রেস উদ্যোগ না নিলে ১ জুন যুক্তরাষ্ট্র ঋণখেলাপি হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন। এর আগে ঋণের সীমা বাড়াতে হবে বা ঋণগ্রহিতা কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা স্থগিত করতে হবে। তা না হলে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হতে পারে। বিষয়টি নিয়ে আগামী ৯ মে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে বসবেন বলে সিএনএন জানিয়েছে।
কংগ্রেস ও সিনেট নেতাদের পাঠানো চিঠিতে ইয়েলেন বলেছেন, ৩১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমা নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব পদক্ষেপ নিতে হবে। যেকোনো সময় যুক্তরাষ্ট্রের হাতে নগদ অর্থ ফুরিয়ে যেতে পারে।
‘ঋণসীমা নিয়ে আগের অচলাবস্থার অভিজ্ঞতা আমাদের বলে, শেষ পরিণতির জন্য অপেক্ষা করলে ব্যবসার ক্ষতি হয়, ভোক্তাদের আস্থা নষ্ট হয়, করাদাতাদের ঋণ নেওয়া কষ্টকর হয় এবং সর্বোপরি যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঋণসীমা পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা কয়েক মাস স্থবির থাকার পর গত সোমবার ট্রেজারি সেক্রেটারি এই সতর্কবার্তা দেন। তাতে কংগ্রেসের চার নেতাকে এক বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। এর ফলে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও রিপাবলিকানদের মধ্যে আলোচনায় বসার চাপ তৈরি হলো।
কংগ্রেসকে পাঠানো চিঠিতে ইয়েলেন লিখেছিলেন, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, জুনের ১ তারিখের মধ্যে কংগ্রেস ঋণসীমা নির্ধারণ না করলে সরকার দায় পরিশোধে ব্যর্থ হবে—এটিই এখন সবচেয়ে গুরুতর শঙ্কার বিষয়।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে রিপাবলিকান হাউস স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি, হাউস ডেমোক্র্যাটিক নেতা হাকিম জেফ্রিস, সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা চাক শুমার ও রিপাবলিকান নেতা মিচ ম্যাককনেলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বাইডেন। ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর বিল পাস নিয়ে আলোচনা করতে চান তিনি।
মিচ ম্যাককনেল রয়টার্সকে বলেন, বাইডেনের সঙ্গে ভালো আলাপ হয়েছে। আবারও কথা হবে।
গত সপ্তাহে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে ঋণসীমা নির্ধারণে বিল পাস করে রিপাবলিকানরা। দরিদ্রদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে এয়ার-ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের ব্যয় কমানোর প্রস্তাব রয়েছে। ডেমোক্র্যাটদের নিয়ন্ত্রিণে থাকা সিনেট ও প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলছেন, তাঁরা এই বিল অনুমোদন করবেন না।
বাইডেন বলেছেন, ‘ঋণসীমা বাড়ানো নিয়ে আমি কোনো আলোচনা করব না। তবে নতুন সীমা নির্ধারণের পর ব্যয় কমানোর বিষয়ে কথা বলব।’
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা বলেন, তিনি ঋণসীমা নিয়ে আলোচনা করতে ম্যাকার্থির সঙ্গে একেবারেই দেখা করবেন না। ঋণখেলাপি ঘোষিত হওয়ার ঝুঁকি এড়াতে কোনো শর্ত ছাড়াই পদক্ষেপ নিতে ৯ মে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে কংগ্রেসকে চাপ দেবেন বাইডেন।
কংগ্রেস উদ্যোগ না নিলে ১ জুন যুক্তরাষ্ট্র ঋণখেলাপি হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন। এর আগে ঋণের সীমা বাড়াতে হবে বা ঋণগ্রহিতা কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা স্থগিত করতে হবে। তা না হলে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হতে পারে। বিষয়টি নিয়ে আগামী ৯ মে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে বসবেন বলে সিএনএন জানিয়েছে।
কংগ্রেস ও সিনেট নেতাদের পাঠানো চিঠিতে ইয়েলেন বলেছেন, ৩১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমা নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব পদক্ষেপ নিতে হবে। যেকোনো সময় যুক্তরাষ্ট্রের হাতে নগদ অর্থ ফুরিয়ে যেতে পারে।
‘ঋণসীমা নিয়ে আগের অচলাবস্থার অভিজ্ঞতা আমাদের বলে, শেষ পরিণতির জন্য অপেক্ষা করলে ব্যবসার ক্ষতি হয়, ভোক্তাদের আস্থা নষ্ট হয়, করাদাতাদের ঋণ নেওয়া কষ্টকর হয় এবং সর্বোপরি যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঋণসীমা পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা কয়েক মাস স্থবির থাকার পর গত সোমবার ট্রেজারি সেক্রেটারি এই সতর্কবার্তা দেন। তাতে কংগ্রেসের চার নেতাকে এক বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। এর ফলে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও রিপাবলিকানদের মধ্যে আলোচনায় বসার চাপ তৈরি হলো।
কংগ্রেসকে পাঠানো চিঠিতে ইয়েলেন লিখেছিলেন, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, জুনের ১ তারিখের মধ্যে কংগ্রেস ঋণসীমা নির্ধারণ না করলে সরকার দায় পরিশোধে ব্যর্থ হবে—এটিই এখন সবচেয়ে গুরুতর শঙ্কার বিষয়।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে রিপাবলিকান হাউস স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি, হাউস ডেমোক্র্যাটিক নেতা হাকিম জেফ্রিস, সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা চাক শুমার ও রিপাবলিকান নেতা মিচ ম্যাককনেলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বাইডেন। ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর বিল পাস নিয়ে আলোচনা করতে চান তিনি।
মিচ ম্যাককনেল রয়টার্সকে বলেন, বাইডেনের সঙ্গে ভালো আলাপ হয়েছে। আবারও কথা হবে।
গত সপ্তাহে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে ঋণসীমা নির্ধারণে বিল পাস করে রিপাবলিকানরা। দরিদ্রদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে এয়ার-ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের ব্যয় কমানোর প্রস্তাব রয়েছে। ডেমোক্র্যাটদের নিয়ন্ত্রিণে থাকা সিনেট ও প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলছেন, তাঁরা এই বিল অনুমোদন করবেন না।
বাইডেন বলেছেন, ‘ঋণসীমা বাড়ানো নিয়ে আমি কোনো আলোচনা করব না। তবে নতুন সীমা নির্ধারণের পর ব্যয় কমানোর বিষয়ে কথা বলব।’
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা বলেন, তিনি ঋণসীমা নিয়ে আলোচনা করতে ম্যাকার্থির সঙ্গে একেবারেই দেখা করবেন না। ঋণখেলাপি ঘোষিত হওয়ার ঝুঁকি এড়াতে কোনো শর্ত ছাড়াই পদক্ষেপ নিতে ৯ মে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে কংগ্রেসকে চাপ দেবেন বাইডেন।
ট্রাম্প প্রশাসন মার্কিন বন্দীদের মুক্তি ও যুদ্ধের অবসানের সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে গাজায় হামাসের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে অবগত দুটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে এই তথ্য জানিয়েছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে বোহলার ও হামাস কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েক দফায় এসব বৈঠক অনুষ্
৩৭ মিনিট আগেস্থানীয় সময় গতকাল বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে বেশ খোলামেলাভাবেই এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি লিখেন, ‘শালোম হামাস—শালোমের অর্থ শান্তি অথবা বিদায়—দুটোই হতে পারে। তোমরা (হামাস) কোনটি...
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনে গোয়েন্দা সহায়তা সাময়িকভাবে স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা তথ্য ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রচেষ্টার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা সুস্পষ্ট কারণেই কখনো বিস্তারিতভাবে প্রকাশ করা হয়নি বা হবেও না। তবে বেশির ভাগ বিশ্লেষক...
১ ঘণ্টা আগে১৯৯৮ সালের ৩ এপ্রিল ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্ম নেওয়া প্যারিস তাঁর ভাইদের সঙ্গে ছয় বছর বয়স পর্যন্ত হোম স্কুলিং করেছেন। মাইকেল তাঁর সন্তানদের ব্যক্তিগত জীবন রক্ষা করতে খুব সচেতন ছিলেন। তাই তিনি প্রায় সময়ই ক্যামেরার সামনে পড়ে গেলে সন্তানদের লুকিয়ে ফেলতেন কিংবা মুখ ঢেকে দিতেন।
১০ ঘণ্টা আগে