
দেশীয় স্পিনিং শিল্প এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছে, যেখানে টিকে থাকাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিদেশি সুতার আগ্রাসী ডাম্পিং, দেশে উৎপাদন ব্যয়ের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার তীব্র চাপ—নেতিবাচক এই ত্রিমুখী প্রভাবের সম্মিলিত ধাক্কা শিল্পটিকে কার্যত ঠেলে দিয়েছে অস্তিত্ব সংকটে।

আর্থিক সংকট ও অব্যবস্থাপনায় ডুবতে বসেছে প্রায় তিন দশক ধরে দেশের দরিদ্র মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া ‘সূর্যের হাসি ক্লিনিক’। এই অবস্থার জন্য বহুলাংশে দায়ী করা হয় ক্লিনিকের বর্তমান কর্তৃপক্ষকে। রয়েছে আর্থিক অস্বচ্ছতা, অদক্ষতা এবং অনিয়মের অভিযোগও।

ইউক্রেন যুদ্ধের তহবিল সংকট সমাধানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভ্যন্তরে নতুন বিরোধ তৈরি হয়েছে। ইউক্রেনকে সহায়তা দেওয়ার জন্য ইউরোপে জব্দ করা রাশিয়ার সম্পদ ব্যবহারের পরিকল্পনা এখন বড় রাজনৈতিক সংকটে রূপ নিয়েছে।

রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় নিয়মবহির্ভূতভাবে সার মজুত করার দায়ে মো. আশরাফুজ্জামান নামে এক ডিলারকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। সেই সঙ্গে ডিলারের গুদাম থেকে ১০৭ বস্তা টিএসপি সার জব্দ করা হয়েছে।