অনলাইন ডেস্ক
সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার শীর্ষ নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরিকে হত্যা করতে সমর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দুটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মাধ্যমে তাঁকে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছে মার্কিন কর্মকর্তারা। তবে, এমন কোনো অস্ত্র ব্যবহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র যার ফলে জাওয়াহিরি মারা গেলেও আর কোনো হতাহতের ঘটনাই ঘটেনি?
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাবুল যে বাড়িটিতে জাওয়াহিরি লুকিয়ে ছিলেন সেই বাড়িতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হলেও কোনো বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেনি। একাধিক ছবি ও ভিডিও থেকে দেখা গেছে, ঘটনাস্থলে হামলার পরও কোনো ধোঁয়া দেখা যায়নি।
ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র জাওয়াহিরিকে হত্যায় ভয়াবহ অস্ত্র হেলফায়ার আর ৯ এক্স ব্যবহার করেছে। এই হেলফায়ার আর ৯ এক্স একটি ওয়ারহেডবিহীন অস্ত্র। এতে ওয়ারহেডের বদলে ধারালো কিছু ফলা বের হয়ে থাকে ক্ষেপণাস্ত্রটির মূল কাঠামো থেকে। ফলে, এই ক্ষেপণাস্ত্রটি যখন কোনো টার্গেটকে ভেদ করে তখন তা বিস্ফোরিত হওয়ার পরিবর্তে টার্গেটকে এফোঁড়-ওফোঁড় করে চলে যায়।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনী বা সিআইএ কেউই এ ধরনের অস্ত্র তাদের দখলে রয়েছে বলে স্বীকার করেনি। তবে এই দুই সংস্থা বেশ কয়েকবার এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করেছে। তবে সর্বপ্রথম এই অস্ত্র ব্যবহৃত হয় ২০১৭ সালের মার্চে। সে সময় আল-কায়েদা নেতা আবু আল-খায়ের আল-মাসরি একটি গাড়িতে করে যাওয়ার সময় হেলফায়ারের আঘাতে মারা যান।
এদিকে, গত রোববার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) অভিযানে জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার শীর্ষ নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরি নিহত হন। ড্রোন হামলায় জাওয়াহিরি নিহত হন বলে নিশ্চিত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, স্থানীয় সময় সোমবার (১ আগস্ট) টেলিভিশনে দেওয়া এক বিশেষ বক্তব্যে জাওয়াহিরির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বাইডেন বলেন, ‘জাওয়াহিরি মার্কিন নাগরিকদের ওপর হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতা চালিয়েছেন। এই সন্ত্রাসী নেতার মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে।’
কয়েক মাস ধরে পরিকল্পনার পর ৭১ বছর বয়সী আল-কায়দা নেতার জন্য ‘নির্ভুল অভিযান’ পরিচালনার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলার সময় আল-কায়েদার এই নেতা কাবুলে একটি বাড়ির ব্যালকনিতে অবস্থান করছিলেন। এ সময় ড্রোন থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে দুটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। এতে নিহত হন জাওয়াহিরি।
সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার শীর্ষ নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরিকে হত্যা করতে সমর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দুটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মাধ্যমে তাঁকে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছে মার্কিন কর্মকর্তারা। তবে, এমন কোনো অস্ত্র ব্যবহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র যার ফলে জাওয়াহিরি মারা গেলেও আর কোনো হতাহতের ঘটনাই ঘটেনি?
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাবুল যে বাড়িটিতে জাওয়াহিরি লুকিয়ে ছিলেন সেই বাড়িতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হলেও কোনো বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেনি। একাধিক ছবি ও ভিডিও থেকে দেখা গেছে, ঘটনাস্থলে হামলার পরও কোনো ধোঁয়া দেখা যায়নি।
ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র জাওয়াহিরিকে হত্যায় ভয়াবহ অস্ত্র হেলফায়ার আর ৯ এক্স ব্যবহার করেছে। এই হেলফায়ার আর ৯ এক্স একটি ওয়ারহেডবিহীন অস্ত্র। এতে ওয়ারহেডের বদলে ধারালো কিছু ফলা বের হয়ে থাকে ক্ষেপণাস্ত্রটির মূল কাঠামো থেকে। ফলে, এই ক্ষেপণাস্ত্রটি যখন কোনো টার্গেটকে ভেদ করে তখন তা বিস্ফোরিত হওয়ার পরিবর্তে টার্গেটকে এফোঁড়-ওফোঁড় করে চলে যায়।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনী বা সিআইএ কেউই এ ধরনের অস্ত্র তাদের দখলে রয়েছে বলে স্বীকার করেনি। তবে এই দুই সংস্থা বেশ কয়েকবার এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করেছে। তবে সর্বপ্রথম এই অস্ত্র ব্যবহৃত হয় ২০১৭ সালের মার্চে। সে সময় আল-কায়েদা নেতা আবু আল-খায়ের আল-মাসরি একটি গাড়িতে করে যাওয়ার সময় হেলফায়ারের আঘাতে মারা যান।
এদিকে, গত রোববার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) অভিযানে জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার শীর্ষ নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরি নিহত হন। ড্রোন হামলায় জাওয়াহিরি নিহত হন বলে নিশ্চিত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, স্থানীয় সময় সোমবার (১ আগস্ট) টেলিভিশনে দেওয়া এক বিশেষ বক্তব্যে জাওয়াহিরির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বাইডেন বলেন, ‘জাওয়াহিরি মার্কিন নাগরিকদের ওপর হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতা চালিয়েছেন। এই সন্ত্রাসী নেতার মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে।’
কয়েক মাস ধরে পরিকল্পনার পর ৭১ বছর বয়সী আল-কায়দা নেতার জন্য ‘নির্ভুল অভিযান’ পরিচালনার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলার সময় আল-কায়েদার এই নেতা কাবুলে একটি বাড়ির ব্যালকনিতে অবস্থান করছিলেন। এ সময় ড্রোন থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে দুটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। এতে নিহত হন জাওয়াহিরি।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
১০ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
১০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে