অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিততে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প মিলে ৩৫০ কোটি ডলার ব্যয় করেছেন, যা এখন পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রচারণার খরচে সর্বোচ্চ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতে হোয়াইট হাউজে যাওয়ার লড়াইয়ে ট্রাম্প ও কমলা ভোটারদের নিজের পক্ষে টানার লক্ষ্যে যৌথভাবে ব্যয় করেছেন ৩৫০ কোটি ডলার।
অক্টোবরের মাঝামাঝি প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, প্রার্থীদের প্রচারণা, দলীয় সংগঠনের বাইরে বিভিন্ন গোষ্ঠীর অনুদান এবং দলগুলোর অ্যাকশন কমিটি মিলে মোট প্রায় ৪২০ কোটি ডলার তহবিল সংগ্রহ করেছে।
কমলা হ্যারিস তাঁর রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীর তুলনায় বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছেন। ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটি এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তহবিল সংগ্রহকারী সংস্থাগুলো মোট ২৩০ কোটি ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছে এবং এর মধ্যে ১৯০ কোটি ডলার খরচ করেছে। বিপরীতে ট্রাম্পের গ্রুপ ও রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটি মোট ১৮০ কোটি ডলার তহবিল সংগ্রহ করে ১৬০ কোটি ডলার খরচ করেছে।
এদিকে, ইলেক্টোরাল কলেজ ভোটের ক্ষেত্রে ট্রাম্প প্রথম দিকে বিশাল ব্যবধানে এগিয়ে থাকলেও ক্রমেই সেই ব্যবধান একটু একটু করে কমছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবর বলছে, এখন পর্যন্ত কমলা হ্যারিস ২১০টি ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট পেয়েছেন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর চেয়ে ২০ ভোট বেশি পেয়ে অর্থাৎ, ২৩০টি ইলেক্টোরাল ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিততে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প মিলে ৩৫০ কোটি ডলার ব্যয় করেছেন, যা এখন পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রচারণার খরচে সর্বোচ্চ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতে হোয়াইট হাউজে যাওয়ার লড়াইয়ে ট্রাম্প ও কমলা ভোটারদের নিজের পক্ষে টানার লক্ষ্যে যৌথভাবে ব্যয় করেছেন ৩৫০ কোটি ডলার।
অক্টোবরের মাঝামাঝি প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, প্রার্থীদের প্রচারণা, দলীয় সংগঠনের বাইরে বিভিন্ন গোষ্ঠীর অনুদান এবং দলগুলোর অ্যাকশন কমিটি মিলে মোট প্রায় ৪২০ কোটি ডলার তহবিল সংগ্রহ করেছে।
কমলা হ্যারিস তাঁর রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীর তুলনায় বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছেন। ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটি এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তহবিল সংগ্রহকারী সংস্থাগুলো মোট ২৩০ কোটি ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছে এবং এর মধ্যে ১৯০ কোটি ডলার খরচ করেছে। বিপরীতে ট্রাম্পের গ্রুপ ও রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটি মোট ১৮০ কোটি ডলার তহবিল সংগ্রহ করে ১৬০ কোটি ডলার খরচ করেছে।
এদিকে, ইলেক্টোরাল কলেজ ভোটের ক্ষেত্রে ট্রাম্প প্রথম দিকে বিশাল ব্যবধানে এগিয়ে থাকলেও ক্রমেই সেই ব্যবধান একটু একটু করে কমছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবর বলছে, এখন পর্যন্ত কমলা হ্যারিস ২১০টি ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট পেয়েছেন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর চেয়ে ২০ ভোট বেশি পেয়ে অর্থাৎ, ২৩০টি ইলেক্টোরাল ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন।
২০১৬ সালের মতোই দাপট নিয়ে ফিরে এলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিকে কমলা হ্যারিসের দলের মধ্যে যে উৎসাহের জোয়ার দেখা গেছে তার মধ্যে যে বড় ফাঁক ছিল, সেটা ফলাফল দিয়েই প্রমাণিত হয়েছে। শুধু তাই নয়, মাঠ পর্যায়ের প্রচারণা নিয়েও তাঁদের অনুমানও ছিল অতিরঞ্জিত।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের প্রথম দিন অর্থাৎ আগামী ১ জানুয়ারি থেকেই বোরকা সহ মুখ ঢেকে রাখে এমন পোশাকের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করবে সুইজারল্যান্ড। দেশটির সরকারের বরাত দিয়ে বুধবার এই খবর জানিয়েছে রয়টার্স।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় একপ্রকার নিশ্চিত। কেবল আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা বাকি। আর ট্রাম্পের জয়ের দিনে যুক্তরাষ্ট্রের বৈরী দেশ রাশিয়া দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ‘রিসেট’ বা পুনর্গঠনের ধারণা দিয়েছে। রাশিয়ার সভরেইন ওয়েলথ ফান্ডের প্রধান নির্বাহী কিরিল দিমিত্রিয়েভ এই ধারণা দিয়েছেন। ব
৪ ঘণ্টা আগেরিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ের দ্বারপ্রান্তে। গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেট পেনসিলভানিয়ায় জয়ের পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন তিনি। বিজয়ী হতে প্রয়োজনীয় ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট পাওয়ার পথেই তিনি। আলাস্কা বা অন্য কোনো অঙ্গরাজ্যে জিতলেই ট্রাম্প হয়ে যাবেন আমেরিকার ৪৭ তম প্রে
৫ ঘণ্টা আগে