কয়েক বছর আগে দুজনের সম্পর্ক ছিল সাপে–নেউলে। তাঁরাই এখন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন। তাঁদের একজন যুক্তরাষ্ট্রে স্বয়ং নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন যাকে তিনি হলেন মার্কো রুবিও।
২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনা করে গেছেন কংগ্রেসম্যান মার্কো রুবিও। সে সময় নির্বাচনী প্রচারণাকালে ট্রাম্পকে প্রতারক/ঠকবাজ এবং ‘এ যাবৎকালের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়া সবচেয়ে অশালীন ব্যক্তি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন রুবিও।
রুবিও আরও বলেছিলেন, ট্রাম্প নিজেকে ‘লিটল গাই’ বা সাধারণ মানুষের জন্য লড়াইকারী বলে পরিচয় দিয়ে প্রচারণা চালিয়ে প্রতারণা করছেন। তিনি সব সময় শুধু নিজের কথা ভাবেন। ট্রাম্পকে ভোট দেওয়া মানে প্রতারককে ভোট দেওয়া।
অন্যদিকে রুবিওর রাজনৈতিক প্রভাব ও কৌশলকে হেয় করে তাঁকে ‘লিটল মার্কো’ বলে ব্যঙ্গ করেছিলেন ট্রাম্প। ২০১৫ সালের ১০ নভেম্বর এক টুইটে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘মার্কো রুবিও খুব কমবুদ্ধির লোক, তাকে আমি আমার ছোট কোনো কোম্পানি পরিচালনার জন্যও নিয়োগ দেব না—খুবই ওভাররেটেড একজন রাজনীতিক সে।’
কিউবান বংশোদ্ভূত রুবিওর সঙ্গে এমন দা–কুড়াল সম্পর্ক ট্রাম্পের। অথচ এবারের নির্বাচনে ট্রাম্পকেই জোরালো সমর্থন দিয়েছেন রুবিও। ট্রাম্পের পক্ষে প্রচারণাও চালিয়েছেন।
স্পষ্টত রুবিও–ট্রাম্প সম্পর্কের উষ্ণতা বেড়েছে। যার প্রমাণ হিসেবে ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন ফ্লোরিডার সিনেটর মার্কো রুবিও।
গতকাল সোমবার এক প্রতিবেদনে তিনটি সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস। এর আগে শোনা গিয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসনে ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে পারেন রুবিও। তবে এখন তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পাচ্ছেন তিনি। যদিও এই সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প প্রশাসনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সম্ভাব্যদের তালিকায় বারবার উঠে এসেছে রুবিওর নাম। এই দৌড়ে আছেন জার্মানিতে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত রিক গ্রেনেলও।
গত সপ্তাহে সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রুবিও বলেন, ‘দেশের সেবা করার ক্ষেত্রে আমি সব সময় আগ্রহী।’
মার্কো রুবিও মায়ামিতে কিউবান অভিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৩ সালে ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক হন। ২০১০ সালে মার্কিন সিনেটে নির্বাচিত হন। ওবামা সরকারের সময় রিপাবলিকান কট্টরপন্থীদের ‘টি পার্টি’র ব্যাপক সমর্থন পান রুবিও।
কয়েক বছর আগে দুজনের সম্পর্ক ছিল সাপে–নেউলে। তাঁরাই এখন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন। তাঁদের একজন যুক্তরাষ্ট্রে স্বয়ং নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন যাকে তিনি হলেন মার্কো রুবিও।
২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনা করে গেছেন কংগ্রেসম্যান মার্কো রুবিও। সে সময় নির্বাচনী প্রচারণাকালে ট্রাম্পকে প্রতারক/ঠকবাজ এবং ‘এ যাবৎকালের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়া সবচেয়ে অশালীন ব্যক্তি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন রুবিও।
রুবিও আরও বলেছিলেন, ট্রাম্প নিজেকে ‘লিটল গাই’ বা সাধারণ মানুষের জন্য লড়াইকারী বলে পরিচয় দিয়ে প্রচারণা চালিয়ে প্রতারণা করছেন। তিনি সব সময় শুধু নিজের কথা ভাবেন। ট্রাম্পকে ভোট দেওয়া মানে প্রতারককে ভোট দেওয়া।
অন্যদিকে রুবিওর রাজনৈতিক প্রভাব ও কৌশলকে হেয় করে তাঁকে ‘লিটল মার্কো’ বলে ব্যঙ্গ করেছিলেন ট্রাম্প। ২০১৫ সালের ১০ নভেম্বর এক টুইটে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘মার্কো রুবিও খুব কমবুদ্ধির লোক, তাকে আমি আমার ছোট কোনো কোম্পানি পরিচালনার জন্যও নিয়োগ দেব না—খুবই ওভাররেটেড একজন রাজনীতিক সে।’
কিউবান বংশোদ্ভূত রুবিওর সঙ্গে এমন দা–কুড়াল সম্পর্ক ট্রাম্পের। অথচ এবারের নির্বাচনে ট্রাম্পকেই জোরালো সমর্থন দিয়েছেন রুবিও। ট্রাম্পের পক্ষে প্রচারণাও চালিয়েছেন।
স্পষ্টত রুবিও–ট্রাম্প সম্পর্কের উষ্ণতা বেড়েছে। যার প্রমাণ হিসেবে ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন ফ্লোরিডার সিনেটর মার্কো রুবিও।
গতকাল সোমবার এক প্রতিবেদনে তিনটি সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস। এর আগে শোনা গিয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসনে ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে পারেন রুবিও। তবে এখন তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পাচ্ছেন তিনি। যদিও এই সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প প্রশাসনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সম্ভাব্যদের তালিকায় বারবার উঠে এসেছে রুবিওর নাম। এই দৌড়ে আছেন জার্মানিতে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত রিক গ্রেনেলও।
গত সপ্তাহে সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রুবিও বলেন, ‘দেশের সেবা করার ক্ষেত্রে আমি সব সময় আগ্রহী।’
মার্কো রুবিও মায়ামিতে কিউবান অভিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৩ সালে ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক হন। ২০১০ সালে মার্কিন সিনেটে নির্বাচিত হন। ওবামা সরকারের সময় রিপাবলিকান কট্টরপন্থীদের ‘টি পার্টি’র ব্যাপক সমর্থন পান রুবিও।
যুদ্ধবিরতি নিয়ে তোড়জোড়ের মধ্যে আবারও ইউক্রেনে বড় ধরনের হামলা চালাল রাশিয়া। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির শহর ক্রিভি রিহতে চালানো হয়েছে ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। এ হামলায় ৯ শিশুসহ ১৯ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও অন্তত ৭২ জন। আহতদের মধ্যেও রয়েছে এক নবজাতক।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বাহিনীর হামলা ও ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থী-অ্যাক্টিভিস্টদের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের দমন-পীড়নের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রাস্তায় নেমেছে হাজারো মানুষ। শনিবার ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত এক বিশাল সমাবেশে অংশ নেয় তিন শতাধিক সংগঠন। এতে প্যালেস্টাইন ইয়ুথ মুভমেন্ট, দ্য পিপলস ফোরাম, জিউস ফর পিস এবং...
২ ঘণ্টা আগেরুওয়াইদা সেই মেয়ে, যে খুবই কঠিন পরিস্থিতিতেও পড়াশোনা শেষ করেছে। গাজা তখন অত্যন্ত কঠোর অবরোধের মধ্যে। ওই পরিস্থিতিতেই পড়া শেষ করে চারবার চাকরি হারানো অসহায় বাবাকে সাহায্য করতে মরিয়া এক মেয়ে। পরিবারের বড় মেয়ে রুওয়াইদা। পরিবারকে ভালো রাখতে উপার্জন করার চেষ্টা করেছিল। এই লড়াই যেন মানুষ ভুলে না যায়।
৫ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীতে কর্মরত ১০ ব্রিটিশ নাগরিকের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ উঠেছে। যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ মানবাধিকার আইনজীবীরা লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে তাঁদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জমা দেবেন বলে জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে