অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ায় হামলার জন্য ইউক্রেনকে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ায় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের মিত্ররা।
নির্বাচনে জয়ী হয়ে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, যুদ্ধ শেষ করবেন। কিন্তু বাইডেনের এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যক্তি আশঙ্কা করছেন, বাইডেনের এমন সিদ্ধান্তে উত্তেজনা বাড়বে।
কিয়েভে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে ইউক্রেনকে ১ হাজার কোটি ডলারের বেশি সহায়তা দেন বাইডেন। এর ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যে তিনি রাশিয়ার ভেতরে ইউক্রেনের হামলায় মার্কিন অস্ত্র ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেন।
বাইডেনের এই ঘোষণার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র টুইটে বলেন, তাঁর বাবা ক্ষমতা নেওয়ার আগে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাঁধানোর চেষ্টা করছেন’। এই ব্যাপারে ট্রাম্পের প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি কিছু নাও বলতে পারেন।
ক্ষমতা শেষ হওয়ার এক মাস আগে কীভাবে বাইডেন প্রশাসন এমন সিদ্ধান্ত নেয় তা জানতে চাইলে স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বিবিসিকে বলেন, ‘আমরা ৪ বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছি, ৩ বছর ১০ মাসের জন্য না। দেশের স্বার্থে, দেশের জনগণের প্রয়োজনে আমরা আমাদের মেয়াদের প্রতিটা দিন ব্যবহার করব। নতুন প্রশাসন যদি এ ব্যাপারে আলাদা সিদ্ধান্ত নেয়, নিতে পারে। তাদের অধিকার আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে একজন ক্ষমতায় আছেন। যখন নতুন প্রেসিডেন্ট আসবেন, তিনি তাঁর ইচ্ছেমতো সিদ্ধান্ত নেবেন।’
এদিকে এই হামলার বিষয়ে বাইডেনের অনুমতির খবর মার্কিন গণমাধ্যমে প্রকাশ পেলেও এ ধরণের কোনো ঘোষণা আসবে না বলে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছিলেন। গত রোববার তিনি বলেন, সময় হলে ‘ক্ষেপণাস্ত্র নিজেই কথা বলবে’।
তবে বাইডেনের এমন সিদ্ধান্তে ট্রাম্প খুব একটা খুশি নন। ৫ নভেম্বর জয়ের পর আগামী ২০ জানুয়ারি তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে বসতে যাচ্ছেন।
নির্বাচনের আগে যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ট্রাম্প। তিনি বলেছিলেন, যুদ্ধে অর্থ ব্যয় না করে আমেরিকানদের জীবনমান উন্নয়নে ব্যয় করবেন। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করবেন বলেও ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু কীভাবে করবেন, তা বলেননি।
তবে বাইডেনের এমন সিদ্ধান্ত, তিনি সহজভাবে নেবেন বলে মনে হয় না। কারণ তিনি সব সময় যুদ্ধ বন্ধের ব্যাপারে কথা বলে এসেছেন।
রিপাবলিকানদের পক্ষ থেকে প্রথম ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র বাইডেনের এই ঘোষণার পর টুইট করেন।
তিনি লেখেন, ‘মনে হচ্ছে, তারা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরু নিশ্চিত করতে চায়, যাতে আমার বাবার শান্তি প্রতিষ্ঠার এবং জীবন বাঁচানোর উদ্যোগ ভেস্তে যায়। তাদের চাই ট্রিলিয়ন ডলার মুনাফা, জীবনের জন্য থোড়াই কেয়ার তাঁদের! নির্বোধ সব!’
ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব নিয়ে বাইডেনের সিদ্ধান্ত বাতিল করবেন বলে রাশিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশা। তাঁদের একজন রাশিয়ার আইনপ্রণেতা মারিয়া বুটিনা বলেন, ‘বাইডেন প্রশাসন পরিস্থিতি আরও জটিল করার চেষ্টা করছে। আশা করছি, ট্রাম্প এই সিদ্ধান্তটি বাতিল করবেন। কারণ এটি যদি হয়, তাহলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, যা কারোরই কাম্য নয়।’
রাশিয়ায় হামলার জন্য ইউক্রেনকে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ায় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের মিত্ররা।
নির্বাচনে জয়ী হয়ে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, যুদ্ধ শেষ করবেন। কিন্তু বাইডেনের এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যক্তি আশঙ্কা করছেন, বাইডেনের এমন সিদ্ধান্তে উত্তেজনা বাড়বে।
কিয়েভে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে ইউক্রেনকে ১ হাজার কোটি ডলারের বেশি সহায়তা দেন বাইডেন। এর ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যে তিনি রাশিয়ার ভেতরে ইউক্রেনের হামলায় মার্কিন অস্ত্র ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেন।
বাইডেনের এই ঘোষণার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র টুইটে বলেন, তাঁর বাবা ক্ষমতা নেওয়ার আগে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাঁধানোর চেষ্টা করছেন’। এই ব্যাপারে ট্রাম্পের প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি কিছু নাও বলতে পারেন।
ক্ষমতা শেষ হওয়ার এক মাস আগে কীভাবে বাইডেন প্রশাসন এমন সিদ্ধান্ত নেয় তা জানতে চাইলে স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বিবিসিকে বলেন, ‘আমরা ৪ বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছি, ৩ বছর ১০ মাসের জন্য না। দেশের স্বার্থে, দেশের জনগণের প্রয়োজনে আমরা আমাদের মেয়াদের প্রতিটা দিন ব্যবহার করব। নতুন প্রশাসন যদি এ ব্যাপারে আলাদা সিদ্ধান্ত নেয়, নিতে পারে। তাদের অধিকার আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে একজন ক্ষমতায় আছেন। যখন নতুন প্রেসিডেন্ট আসবেন, তিনি তাঁর ইচ্ছেমতো সিদ্ধান্ত নেবেন।’
এদিকে এই হামলার বিষয়ে বাইডেনের অনুমতির খবর মার্কিন গণমাধ্যমে প্রকাশ পেলেও এ ধরণের কোনো ঘোষণা আসবে না বলে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছিলেন। গত রোববার তিনি বলেন, সময় হলে ‘ক্ষেপণাস্ত্র নিজেই কথা বলবে’।
তবে বাইডেনের এমন সিদ্ধান্তে ট্রাম্প খুব একটা খুশি নন। ৫ নভেম্বর জয়ের পর আগামী ২০ জানুয়ারি তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে বসতে যাচ্ছেন।
নির্বাচনের আগে যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ট্রাম্প। তিনি বলেছিলেন, যুদ্ধে অর্থ ব্যয় না করে আমেরিকানদের জীবনমান উন্নয়নে ব্যয় করবেন। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করবেন বলেও ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু কীভাবে করবেন, তা বলেননি।
তবে বাইডেনের এমন সিদ্ধান্ত, তিনি সহজভাবে নেবেন বলে মনে হয় না। কারণ তিনি সব সময় যুদ্ধ বন্ধের ব্যাপারে কথা বলে এসেছেন।
রিপাবলিকানদের পক্ষ থেকে প্রথম ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র বাইডেনের এই ঘোষণার পর টুইট করেন।
তিনি লেখেন, ‘মনে হচ্ছে, তারা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরু নিশ্চিত করতে চায়, যাতে আমার বাবার শান্তি প্রতিষ্ঠার এবং জীবন বাঁচানোর উদ্যোগ ভেস্তে যায়। তাদের চাই ট্রিলিয়ন ডলার মুনাফা, জীবনের জন্য থোড়াই কেয়ার তাঁদের! নির্বোধ সব!’
ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব নিয়ে বাইডেনের সিদ্ধান্ত বাতিল করবেন বলে রাশিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশা। তাঁদের একজন রাশিয়ার আইনপ্রণেতা মারিয়া বুটিনা বলেন, ‘বাইডেন প্রশাসন পরিস্থিতি আরও জটিল করার চেষ্টা করছে। আশা করছি, ট্রাম্প এই সিদ্ধান্তটি বাতিল করবেন। কারণ এটি যদি হয়, তাহলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, যা কারোরই কাম্য নয়।’
রাশিয়া ইউক্রেনে এবার আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) দিয়ে হামলা চালিয়েছে করেছে। আজ বৃহস্পতিবার ইউক্রেনের বিমানবাহিনী এ তথ্য জানিয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধে এই প্রথম এমন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল। ইউক্রেন রাশিয়ায় মার্কিন নির্মিত এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলার...
২১ মিনিট আগেবিবিসি জানিয়েছে, ইউক্রেনের সঙ্গে চলমান যুদ্ধে এই প্রথম কোনো উপমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কয়েক হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।
৩৯ মিনিট আগে‘গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন ঘুষ কেলেঙ্কারি মামলার পর শেয়ারবাজারে ব্যাপক দরপতন। একদিনে ১,২৩০ কোটি ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে আদানি গ্রুপ। কীভাবে এই ঘটনা ভারতের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করছে, জানুন বিশ্লেষণে।’
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সঙ্গে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত রাশিয়াকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বন্ধুরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়া। তারই অংশ হিসেবে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০ হাজার সেনা রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে লড়াই করছে।
৪ ঘণ্টা আগে