অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর ছেলে হান্টার বাইডেনের দুটি মামলা নির্বাহী আদেশে বাতিল করে দিয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার তিনি এই আদেশে স্বাক্ষর করেন। তবে এর আগে, বাইডেন বলেছিলেন, তিনি তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে চলমান মামলায় হস্তক্ষেপ করবেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, তিনি তাঁর ছেলে হান্টার বাইডেনকে ক্ষমা করেছেন। হান্টার বাইডেন কর ফাঁকি সংক্রান্ত একটি অপরাধ স্বীকার করেছিলেন এবং আগ্নেয়াস্ত্র সম্পর্কিত অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন।
এক বিবৃতিতে জো বাইডেন বলেন, ‘আজ (রোববার) আমি আমার ছেলে হান্টারের জন্য ক্ষমার আদেশে স্বাক্ষর করেছি। আমি যখন দায়িত্ব গ্রহণ করি তখন বলেছিলাম, বিচার বিভাগের সিদ্ধান্তে আমি হস্তক্ষেপ করব না এবং আমি আমার প্রতিশ্রুতি রেখেছি। এটা দেখার পরও যে, আমার ছেলেকে বেছে বেছে এবং অন্যায়ভাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে।’
হোয়াইট হাউস বারবার বলেছে যে, বাইডেন তাঁর ছেলে হান্টারের ক্ষমা বা শাস্তি লাঘবের সুপারিশ করবেন না। তবে মাদকাসক্তি থেকে সেরে ওঠা হান্টার রিপাবলিকানদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন, বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট-নির্বাচিত ডোনাল্ড ট্রাম্পের।
আফ্রিকা সফরের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগে বাইডেন বলেন, ‘হান্টারের মামলার বাস্তব তথ্য দেখলে কোনো যুক্তিসংগত ব্যক্তি এর বাইরে অন্য কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন না যে, তাঁকে শুধুমাত্র আমার ছেলে হওয়ার কারণেই লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।’ ক্ষমার আদেশে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে হান্টার বাইডেনের যেকোনো অপরাধের জন্য তাঁকে ‘সম্পূর্ণ ও শর্তহীন ক্ষমা’ দেওয়া হয়েছে।
চলতি মাসেই কর ফাঁকি সংক্রান্ত মিথ্যা বিবৃতি এবং অস্ত্র মামলায় হান্টার বাইডেনের সাজা হওয়ার কথা ছিল। সেপ্টেম্বরে তিনি স্বীকার করেছিলেন যে, তিনি ১৪ লাখ ডলার ট্যাক্স পরিশোধে ব্যর্থ হয়েছিলেন। কারণ, সে সময় তিনি মাদক, যৌনকর্মী এবং বিলাসবহুল সামগ্রী কিনতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছিলেন। কর ফাঁকির মামলায় আগামী ১৬ ডিসেম্বর হান্টারের সাজা ঘোষণার কথা ছিল।
বাইডেনের ঘোষণার পর হান্টার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি আমার আসক্তির অন্ধকার সময়ে করা ভুলগুলোর দায় স্বীকার করেছি এবং দায় নিয়েছি। এগুলো এমন ভুল, যা আমার ও আমার পরিবারকে রাজনৈতিক খেলার অংশ হিসেবে প্রকাশ্যে অপমানিত এবং লজ্জিত করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।’ এতে তিনি উল্লেখ করেন, তিনি পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে নম্রতা বজায় রেখেছেন।
হান্টার আরও বলেন, ‘আসক্তির কবলে পড়ে আমি অনেক সুযোগ এবং সুবিধা নষ্ট করেছি...আজ যে ক্ষমা পেয়েছি তা কখনো অবমূল্যায়ন করব না এবং আমি যেভাবে আমার জীবন পুনর্গঠন করেছি, তা এখন অন্যদের সাহায্য করতেই উৎসর্গ করব যারা এখনো ভুগছে।’
এদিকে, রিপাবলিকানরা প্রেসিডেন্টের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘জো বাইডেনের দেওয়া ক্ষমার আওতায় কি হান্টারের পাশাপাশি (২০২০ সালের) ৬ জানুয়ারির বন্দীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যারা বছরের পর বছর ধরে কারাবন্দী? এটি কি ন্যায়বিচারের অপব্যবহার নয়?’
মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের ওভার সাইট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিবিলিটি কমিটির চেয়ারম্যান জেমস কমার বলেছেন, ‘জো বাইডেন তাঁর পরিবারের দুর্নীতির প্রভাব বিস্তার কার্যক্রম সম্পর্কে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মিথ্যা বলে আসছেন।’
এর আগে, ২০১৫ সালে মস্তিষ্কের ক্যানসারে মারা যান বাইডেনের বড় ছেলে বলা বাইডেন। প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, তাঁর প্রতিপক্ষরা বেছে বেছে হান্টারকে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেছে। তিনি বলেন, ‘অস্ত্র ক্রয় সংক্রান্ত পূরণের পদ্ধতিগত ত্রুটির জন্য কাউকে প্রায় কখনোই ফৌজদারি মামলায় আনা হয় না। মাদকের আসক্তির কারণে যারা ট্যাক্স পরিশোধে দেরি করে কিন্তু সুদ ও জরিমানাসহ তা পরিশোধ করে, তাদের সাধারণত ফৌজদারি মামলা হয় না, যেমনটি আমার ছেলের ক্ষেত্রে হয়েছে।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘এটা পরিষ্কার যে, হান্টারকে আলাদা করে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলাগুলো কংগ্রেসে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের উসকানিতেই হয়েছে। আমাকে এবং আমার নির্বাচনের বিরোধিতা করতে তাঁকে আক্রমণ করা হয়েছে। হান্টারকে ভেঙে ফেলতে গিয়ে তাঁরা আমাকে ভাঙার চেষ্টা করেছে—এবং এটি এখানেই থামবে, এমন কোনো কারণ নেই। যথেষ্ট হয়েছে।’
হান্টার বাইডেনের মামলাগুলোর বিষয়ে ২০২৩ সালের আগস্টে তাঁর আইনজীবীরা বলেন, কৌঁসুলিরা ট্যাক্স ও অস্ত্র মামলাগুলোর জন্য হওয়া চুক্তি থেকে সরে এসেছেন। প্রেসিডেন্ট বাইডেন রোববার তাঁর বিবৃতিতে বলেন, সেই চুক্তি হান্টারের মামলাগুলোর একটি ন্যায়সংগত এবং যুক্তিসংগত সমাধান হতে পারত।
বাইডেন আরও বলেন, ‘সত্য কথা হলো, আমি বিচার ব্যবস্থার প্রতি বিশ্বাস রাখি। তবে এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে দেখলাম যে, নগ্ন রাজনীতি এই প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছে এবং এর ফলে ন্যায়বিচারের অপচয় হয়েছে। আমি যখন এই সিদ্ধান্তটি নিয়েছি, তখন আর দেরি করার কোনো অর্থ ছিল না। আমি আশা করি, আমেরিকানরা বুঝবেন—কেন একজন বাবা এবং একজন প্রেসিডেন্ট এই সিদ্ধান্তে আসবেন।’
যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর ছেলে হান্টার বাইডেনের দুটি মামলা নির্বাহী আদেশে বাতিল করে দিয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার তিনি এই আদেশে স্বাক্ষর করেন। তবে এর আগে, বাইডেন বলেছিলেন, তিনি তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে চলমান মামলায় হস্তক্ষেপ করবেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, তিনি তাঁর ছেলে হান্টার বাইডেনকে ক্ষমা করেছেন। হান্টার বাইডেন কর ফাঁকি সংক্রান্ত একটি অপরাধ স্বীকার করেছিলেন এবং আগ্নেয়াস্ত্র সম্পর্কিত অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন।
এক বিবৃতিতে জো বাইডেন বলেন, ‘আজ (রোববার) আমি আমার ছেলে হান্টারের জন্য ক্ষমার আদেশে স্বাক্ষর করেছি। আমি যখন দায়িত্ব গ্রহণ করি তখন বলেছিলাম, বিচার বিভাগের সিদ্ধান্তে আমি হস্তক্ষেপ করব না এবং আমি আমার প্রতিশ্রুতি রেখেছি। এটা দেখার পরও যে, আমার ছেলেকে বেছে বেছে এবং অন্যায়ভাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে।’
হোয়াইট হাউস বারবার বলেছে যে, বাইডেন তাঁর ছেলে হান্টারের ক্ষমা বা শাস্তি লাঘবের সুপারিশ করবেন না। তবে মাদকাসক্তি থেকে সেরে ওঠা হান্টার রিপাবলিকানদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন, বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট-নির্বাচিত ডোনাল্ড ট্রাম্পের।
আফ্রিকা সফরের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগে বাইডেন বলেন, ‘হান্টারের মামলার বাস্তব তথ্য দেখলে কোনো যুক্তিসংগত ব্যক্তি এর বাইরে অন্য কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন না যে, তাঁকে শুধুমাত্র আমার ছেলে হওয়ার কারণেই লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।’ ক্ষমার আদেশে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে হান্টার বাইডেনের যেকোনো অপরাধের জন্য তাঁকে ‘সম্পূর্ণ ও শর্তহীন ক্ষমা’ দেওয়া হয়েছে।
চলতি মাসেই কর ফাঁকি সংক্রান্ত মিথ্যা বিবৃতি এবং অস্ত্র মামলায় হান্টার বাইডেনের সাজা হওয়ার কথা ছিল। সেপ্টেম্বরে তিনি স্বীকার করেছিলেন যে, তিনি ১৪ লাখ ডলার ট্যাক্স পরিশোধে ব্যর্থ হয়েছিলেন। কারণ, সে সময় তিনি মাদক, যৌনকর্মী এবং বিলাসবহুল সামগ্রী কিনতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছিলেন। কর ফাঁকির মামলায় আগামী ১৬ ডিসেম্বর হান্টারের সাজা ঘোষণার কথা ছিল।
বাইডেনের ঘোষণার পর হান্টার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি আমার আসক্তির অন্ধকার সময়ে করা ভুলগুলোর দায় স্বীকার করেছি এবং দায় নিয়েছি। এগুলো এমন ভুল, যা আমার ও আমার পরিবারকে রাজনৈতিক খেলার অংশ হিসেবে প্রকাশ্যে অপমানিত এবং লজ্জিত করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।’ এতে তিনি উল্লেখ করেন, তিনি পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে নম্রতা বজায় রেখেছেন।
হান্টার আরও বলেন, ‘আসক্তির কবলে পড়ে আমি অনেক সুযোগ এবং সুবিধা নষ্ট করেছি...আজ যে ক্ষমা পেয়েছি তা কখনো অবমূল্যায়ন করব না এবং আমি যেভাবে আমার জীবন পুনর্গঠন করেছি, তা এখন অন্যদের সাহায্য করতেই উৎসর্গ করব যারা এখনো ভুগছে।’
এদিকে, রিপাবলিকানরা প্রেসিডেন্টের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘জো বাইডেনের দেওয়া ক্ষমার আওতায় কি হান্টারের পাশাপাশি (২০২০ সালের) ৬ জানুয়ারির বন্দীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যারা বছরের পর বছর ধরে কারাবন্দী? এটি কি ন্যায়বিচারের অপব্যবহার নয়?’
মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের ওভার সাইট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিবিলিটি কমিটির চেয়ারম্যান জেমস কমার বলেছেন, ‘জো বাইডেন তাঁর পরিবারের দুর্নীতির প্রভাব বিস্তার কার্যক্রম সম্পর্কে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মিথ্যা বলে আসছেন।’
এর আগে, ২০১৫ সালে মস্তিষ্কের ক্যানসারে মারা যান বাইডেনের বড় ছেলে বলা বাইডেন। প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, তাঁর প্রতিপক্ষরা বেছে বেছে হান্টারকে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেছে। তিনি বলেন, ‘অস্ত্র ক্রয় সংক্রান্ত পূরণের পদ্ধতিগত ত্রুটির জন্য কাউকে প্রায় কখনোই ফৌজদারি মামলায় আনা হয় না। মাদকের আসক্তির কারণে যারা ট্যাক্স পরিশোধে দেরি করে কিন্তু সুদ ও জরিমানাসহ তা পরিশোধ করে, তাদের সাধারণত ফৌজদারি মামলা হয় না, যেমনটি আমার ছেলের ক্ষেত্রে হয়েছে।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘এটা পরিষ্কার যে, হান্টারকে আলাদা করে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলাগুলো কংগ্রেসে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের উসকানিতেই হয়েছে। আমাকে এবং আমার নির্বাচনের বিরোধিতা করতে তাঁকে আক্রমণ করা হয়েছে। হান্টারকে ভেঙে ফেলতে গিয়ে তাঁরা আমাকে ভাঙার চেষ্টা করেছে—এবং এটি এখানেই থামবে, এমন কোনো কারণ নেই। যথেষ্ট হয়েছে।’
হান্টার বাইডেনের মামলাগুলোর বিষয়ে ২০২৩ সালের আগস্টে তাঁর আইনজীবীরা বলেন, কৌঁসুলিরা ট্যাক্স ও অস্ত্র মামলাগুলোর জন্য হওয়া চুক্তি থেকে সরে এসেছেন। প্রেসিডেন্ট বাইডেন রোববার তাঁর বিবৃতিতে বলেন, সেই চুক্তি হান্টারের মামলাগুলোর একটি ন্যায়সংগত এবং যুক্তিসংগত সমাধান হতে পারত।
বাইডেন আরও বলেন, ‘সত্য কথা হলো, আমি বিচার ব্যবস্থার প্রতি বিশ্বাস রাখি। তবে এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে দেখলাম যে, নগ্ন রাজনীতি এই প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছে এবং এর ফলে ন্যায়বিচারের অপচয় হয়েছে। আমি যখন এই সিদ্ধান্তটি নিয়েছি, তখন আর দেরি করার কোনো অর্থ ছিল না। আমি আশা করি, আমেরিকানরা বুঝবেন—কেন একজন বাবা এবং একজন প্রেসিডেন্ট এই সিদ্ধান্তে আসবেন।’
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। আজ সোমবার পশ্চিমবঙ্গের
৮ মিনিট আগেভারতের পাঞ্জাব ও হরিয়ানার কৃষকেরা ফের আন্দোলন শুরু করেছেন। তাঁরা আবারও ‘দিল্লি চলো’ মিছিল শুরু করেছেন। লক্ষ্য ভারতের পার্লামেন্ট। তবে তাঁরা সেখানে পৌঁছাতে না পারলেও তাঁদের মিছিলের কারণে দিল্লির প্রবেশমুখগুলোতে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়েছে। বলা যায়, একপ্রকার স্থবিরই...
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছেন। কেবল তাই নয়, ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় বিপুল পরিমাণ তহবিলও জুগিয়েছেন। এবার মার্কিন এই ধনকুবের ব্রিটিশ রাজনীতিতে নজর দিয়েছেন। যুক্তরাজ্যের সংস্কারপন্থী রাজনৈতিক দল রিফর্ম ইউকে পার্টির প্রধান নাইজেল ফারাজকে
২ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান সংঘাতের ফলে উপত্যকাটি এক ভয়াবহ মানবিক সংকটের মুখে পড়েছে। ত্রাণকর্মীদের হত্যা, ত্রাণবাহী যানবাহনের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতার কারণে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) গাজার প্রধান ক্রসিং কারেম শালোম দিয়ে ত্রাণ সরবরাহ বন্ধের ঘোষণা
৩ ঘণ্টা আগে