অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত মাসে বলেছিলেন, ইউক্রেন থেকে আসা অন্তত ১ লাখ শরণার্থী গ্রহণ করবে যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য ভিসা প্রক্রিয়াকরণ দ্রুত করার আহ্বানও জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু গত মাসে হাজার হাজার ইউক্রেনীয় শরণার্থী মেক্সিকো সীমান্তে জড়ো হলেও মাত্র ১২ জন শরণার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ শরণার্থী হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় শরণার্থী সংকটের মধ্যে পড়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতারা এবং উদ্বাস্তু আইনজীবীরা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে চাপ দেন ইউক্রেনীয় শরণার্থীদের গ্রহণ করতে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তখন ১ লাখ শরণার্থী গ্রহণ করার ঘোষণা দেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর জানাচ্ছে, যুদ্ধ শুরুর আগে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্র ৫১৪ জন ইউক্রেনীয় শরণার্থীকে গ্রহণ করেছিল। অথচ মার্চ মাসে যুদ্ধের তীব্রতা বেড়ে গেলে এবং শরণার্থীর সংখ্যা ভয়াবহভাবে বেড়ে গেলেও যুক্তরাষ্ট্র মাত্র ১২ জন ইউক্রেনীয় শরণার্থী গ্রহণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র এ বিষয়ে বলেছেন, ‘রুশ আগ্রাসনের তীব্রতার কারণে রাজধারী কিয়েভে আমাদের শরণার্থী কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। তবে আমরা মলদোভার চিসিনাউতে একটি অফিসের মাধ্যমে শরণার্থী গ্রহণ প্রক্রিয়া চালু রেখেছি।’
শরণার্থী প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত একজন রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ইউক্রেন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য মার্চ মাসে অনেক শরণার্থীকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ফ্লাইট বাতিল হওয়ার কারণে শরণার্থী স্থানান্তর প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতা ও আইনজীবীরা ইউক্রেনীয় শরণার্থীদের আবেদন প্রক্রিয়া দ্রুততর করার জন্য বাইডেন প্রশাসনকে অনুরোধ করেছেন।
রয়টার্স জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ বছর বিভিন্ন দেশের ১ লাখ ২৫ হাজার শরণার্থী গ্রহণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিলেন। তবে করোনা মহামারির কারণে শরণার্থী গ্রহণ প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত মাসে বলেছিলেন, ইউক্রেন থেকে আসা অন্তত ১ লাখ শরণার্থী গ্রহণ করবে যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য ভিসা প্রক্রিয়াকরণ দ্রুত করার আহ্বানও জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু গত মাসে হাজার হাজার ইউক্রেনীয় শরণার্থী মেক্সিকো সীমান্তে জড়ো হলেও মাত্র ১২ জন শরণার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ শরণার্থী হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় শরণার্থী সংকটের মধ্যে পড়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতারা এবং উদ্বাস্তু আইনজীবীরা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে চাপ দেন ইউক্রেনীয় শরণার্থীদের গ্রহণ করতে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তখন ১ লাখ শরণার্থী গ্রহণ করার ঘোষণা দেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর জানাচ্ছে, যুদ্ধ শুরুর আগে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্র ৫১৪ জন ইউক্রেনীয় শরণার্থীকে গ্রহণ করেছিল। অথচ মার্চ মাসে যুদ্ধের তীব্রতা বেড়ে গেলে এবং শরণার্থীর সংখ্যা ভয়াবহভাবে বেড়ে গেলেও যুক্তরাষ্ট্র মাত্র ১২ জন ইউক্রেনীয় শরণার্থী গ্রহণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র এ বিষয়ে বলেছেন, ‘রুশ আগ্রাসনের তীব্রতার কারণে রাজধারী কিয়েভে আমাদের শরণার্থী কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। তবে আমরা মলদোভার চিসিনাউতে একটি অফিসের মাধ্যমে শরণার্থী গ্রহণ প্রক্রিয়া চালু রেখেছি।’
শরণার্থী প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত একজন রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ইউক্রেন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য মার্চ মাসে অনেক শরণার্থীকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ফ্লাইট বাতিল হওয়ার কারণে শরণার্থী স্থানান্তর প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতা ও আইনজীবীরা ইউক্রেনীয় শরণার্থীদের আবেদন প্রক্রিয়া দ্রুততর করার জন্য বাইডেন প্রশাসনকে অনুরোধ করেছেন।
রয়টার্স জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ বছর বিভিন্ন দেশের ১ লাখ ২৫ হাজার শরণার্থী গ্রহণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিলেন। তবে করোনা মহামারির কারণে শরণার্থী গ্রহণ প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়েছে।
ভারতের দুই রাজ্য মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে কিছুদিন আগেই। সেই নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, মহারাষ্ট্রে বিজেপির জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সই (এনডিএ) ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। তবে ঝাড়খণ্ডে বিজেপির জোট এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস ও স্থানী ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে নতুন হাইপারসনিক ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে যাবে। অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেনে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে যাবে।
৪ ঘণ্টা আগেএকজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১৪ ঘণ্টা আগে