আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্য টালমাটাল। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ইউরোপে চলছে অস্থিতিশীলতা। এদিকে তাইওয়ান-চীন উত্তেজনা চলছে বেশ কয়েক বছর ধরে। এসব ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ আছে। গাজা যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনিদের জন্য সাহায্য পাঠালেও ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এটা আসলে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ। আর তাইওয়ানের জন্য উদারহস্ত মার্কিন সরকার।
এই পরিস্থিতিতে গত মঙ্গলবার ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানের জন্য ৯ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ পাস করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মূলত এই তিন দেশকেই সামরিক সহায়তা দেওয়ার জন্য কংগ্রেসে তা পাস করা হয়। বার্তা সংস্থা এএফপি বলছে, ২০ এপ্রিল কংগ্রেসের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের পর মঙ্গলবার সিনেটে প্যাকেজটি পাস হয়। ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বিরোধী শিবির রিপাবলিকান পার্টির সিনেটররাও এর পক্ষে অবস্থান নেন।
এই বিল দীর্ঘদিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে পরিষদে আটকে ছিল। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একাধিকবার আহ্বান জানালেও এতে সাড়া মেলেনি। কারণ, রিপাবলিকান পার্টির কট্টরপন্থীরা এই বিলের বিরোধিতা করছিলেন। কারণ, তাঁরা চাইছেন না, ইউক্রেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র আরও অর্থ ব্যয় করুক। তবে গত সপ্তাহে এই অবস্থান থেকে সরে আসেন রিপাবলিকান পার্টির হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার মাইক জনসন। এরপরই মূলত বিলটি পাস হওয়ার রাস্তা তৈরি হয়।
যুদ্ধে ইউক্রেনকে সাহায্য করতে ৬ হাজার কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে অস্ত্র, গোলাবারুদ রয়েছে। ইউক্রেনের জন্য নতুন করে অস্ত্র সংগ্রহ করতে যুক্তরাষ্ট্র ব্যয় করবে ২ হাজার ৩২০ কোটি ডলার। এই অর্থ থেকে ইউক্রেনের সেনাদের প্রশিক্ষণের জন্যও অর্থ ব্যয় করবে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া ইউরোপে সামরিক ব্যয় বাবদ বরাদ্দ করা হয়েছে ১ হাজার কোটির বেশি ডলার।
নতুন প্যাকেজ থেকে ইসরায়েল পাবে ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলার বেশি। বলা হচ্ছে, এখান থেকে গাজায় মানবিক সহায়তার জন্য অর্থ ব্যয় করবে যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণ ও শরণার্থী সংস্থাকে (ইউএনআরডব্লিউএ) অর্থ দেবে তারা।
গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পরপরই ফিলিস্তিনে পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এরপর থেকে ফিলিস্তিনকে যে দেশগুলো বেশি সহযোগিতা দিয়ে আসছে, তাদের মধ্যে অন্যতম যুক্তরাষ্ট্র। তবে এটাও সত্য, ইসরায়েলকে সর্বোচ্চ সামরিক সহযোগিতাও দেয় মার্কিন সরকার।
চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বৈরিতা দীর্ঘদিনের। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক জটিলতাও রয়েছে। সর্বশেষ চীনের ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকের ওপর হাত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণের জন্য জো বাইডেন নতুন একটি আইনে স্বাক্ষর করেছেন। বার্তা সংস্থা এপির খবরে বলা হয়েছে, এই আইন অনুসারে, আগামী ৯ মাসের মধ্যে টিকটকের যুক্তরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠানটি বিক্রি করে দিতে হবে চীনের মূল প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে। নয়তো নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসবে প্রতিষ্ঠানটি।
এদিকে চীন নিজেদের ভূখণ্ড হিসেবে যে অঞ্চলগুলোকে দাবি করে, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম তাইওয়ান। এই তাইওয়ানের জন্য নতুন প্যাকেজ ঘোষণা করেছে মার্কিন সরকার। চীনের কমিউনিস্ট ধারাকে প্রতিহত করা এবং সার্বিকভাবে ওই অঞ্চলে চীনের প্রভাব ঠেকাতে ৮০০ কোটি ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে তাইওয়ানের জন্য সাবমেরিন অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ৩৩০ কোটি ডলার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাইওয়ান ও তার মিত্রদের জন্য ২০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তাও রয়েছে মার্কিন কংগ্রেসে পাস হওয়া সর্বশেষ প্যাকেজে।
তাইওয়ানকে সাহায্য করার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দুই বড় দল রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক পার্টি একমত। আসলে ভিন্নমত রয়েছে মূলত ইসরায়েল ও ইউক্রেন ইস্যুতে। এই দুই দেশের জন্য অর্থ ছাড় দেওয়া হবে কি না, এ নিয়ে দ্বিমত ছিল। তবে সম্প্রতি ইসরায়েলে ইরানের হামলার কারণে অর্থ ছাড় দেওয়া সহজ হয়েছে। এ নিয়ে সরাসরি কথা বলেছেন রিপাবলিকান স্পিকার মাইক। সম্প্রতি ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এখন আসলে ইসরায়েলের পাশে দাঁড়ানো প্রয়োজন।
এদিকে ইউক্রেন ইস্যুতে খানিকটা রক্ষণশীল নীতিতে ছিলেন মাইক। যদিও রিপাবলিকানদের পুরোনো নেতারা এ নিয়ে মাইকের সমালোচনাও করেছেন। ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, স্পিকার হওয়ার পর মূলত মাইকের অবস্থান পরিবর্তন হয়েছে। কারণ, স্পিকার হওয়ার পর তিনি নিয়মিত ইউক্রেন ইস্যুতে গোয়েন্দা ব্রিফিং পাওয়া শুরু করেন। এরপরই তাঁর অবস্থান বদলায়।
দিন শেষে জো বাইডেন এবং তাঁর দলের নেতারা যা চেয়েছেন এবং যে দেশগুলোর জন্য সামরিক সহায়তা চেয়েছেন, কংগ্রেস তা-ই পাস করেছে। আর এই অর্থ সাহায্য পাওয়ার কারণে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ এবং এশীয় অঞ্চলে আবারও উত্তেজনা বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকেরা।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্য টালমাটাল। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ইউরোপে চলছে অস্থিতিশীলতা। এদিকে তাইওয়ান-চীন উত্তেজনা চলছে বেশ কয়েক বছর ধরে। এসব ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ আছে। গাজা যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনিদের জন্য সাহায্য পাঠালেও ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এটা আসলে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ। আর তাইওয়ানের জন্য উদারহস্ত মার্কিন সরকার।
এই পরিস্থিতিতে গত মঙ্গলবার ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানের জন্য ৯ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ পাস করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মূলত এই তিন দেশকেই সামরিক সহায়তা দেওয়ার জন্য কংগ্রেসে তা পাস করা হয়। বার্তা সংস্থা এএফপি বলছে, ২০ এপ্রিল কংগ্রেসের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের পর মঙ্গলবার সিনেটে প্যাকেজটি পাস হয়। ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বিরোধী শিবির রিপাবলিকান পার্টির সিনেটররাও এর পক্ষে অবস্থান নেন।
এই বিল দীর্ঘদিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে পরিষদে আটকে ছিল। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একাধিকবার আহ্বান জানালেও এতে সাড়া মেলেনি। কারণ, রিপাবলিকান পার্টির কট্টরপন্থীরা এই বিলের বিরোধিতা করছিলেন। কারণ, তাঁরা চাইছেন না, ইউক্রেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র আরও অর্থ ব্যয় করুক। তবে গত সপ্তাহে এই অবস্থান থেকে সরে আসেন রিপাবলিকান পার্টির হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার মাইক জনসন। এরপরই মূলত বিলটি পাস হওয়ার রাস্তা তৈরি হয়।
যুদ্ধে ইউক্রেনকে সাহায্য করতে ৬ হাজার কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে অস্ত্র, গোলাবারুদ রয়েছে। ইউক্রেনের জন্য নতুন করে অস্ত্র সংগ্রহ করতে যুক্তরাষ্ট্র ব্যয় করবে ২ হাজার ৩২০ কোটি ডলার। এই অর্থ থেকে ইউক্রেনের সেনাদের প্রশিক্ষণের জন্যও অর্থ ব্যয় করবে যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া ইউরোপে সামরিক ব্যয় বাবদ বরাদ্দ করা হয়েছে ১ হাজার কোটির বেশি ডলার।
নতুন প্যাকেজ থেকে ইসরায়েল পাবে ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলার বেশি। বলা হচ্ছে, এখান থেকে গাজায় মানবিক সহায়তার জন্য অর্থ ব্যয় করবে যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণ ও শরণার্থী সংস্থাকে (ইউএনআরডব্লিউএ) অর্থ দেবে তারা।
গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পরপরই ফিলিস্তিনে পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এরপর থেকে ফিলিস্তিনকে যে দেশগুলো বেশি সহযোগিতা দিয়ে আসছে, তাদের মধ্যে অন্যতম যুক্তরাষ্ট্র। তবে এটাও সত্য, ইসরায়েলকে সর্বোচ্চ সামরিক সহযোগিতাও দেয় মার্কিন সরকার।
চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বৈরিতা দীর্ঘদিনের। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক জটিলতাও রয়েছে। সর্বশেষ চীনের ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকের ওপর হাত দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণের জন্য জো বাইডেন নতুন একটি আইনে স্বাক্ষর করেছেন। বার্তা সংস্থা এপির খবরে বলা হয়েছে, এই আইন অনুসারে, আগামী ৯ মাসের মধ্যে টিকটকের যুক্তরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠানটি বিক্রি করে দিতে হবে চীনের মূল প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে। নয়তো নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসবে প্রতিষ্ঠানটি।
এদিকে চীন নিজেদের ভূখণ্ড হিসেবে যে অঞ্চলগুলোকে দাবি করে, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম তাইওয়ান। এই তাইওয়ানের জন্য নতুন প্যাকেজ ঘোষণা করেছে মার্কিন সরকার। চীনের কমিউনিস্ট ধারাকে প্রতিহত করা এবং সার্বিকভাবে ওই অঞ্চলে চীনের প্রভাব ঠেকাতে ৮০০ কোটি ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে তাইওয়ানের জন্য সাবমেরিন অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ৩৩০ কোটি ডলার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাইওয়ান ও তার মিত্রদের জন্য ২০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তাও রয়েছে মার্কিন কংগ্রেসে পাস হওয়া সর্বশেষ প্যাকেজে।
তাইওয়ানকে সাহায্য করার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দুই বড় দল রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক পার্টি একমত। আসলে ভিন্নমত রয়েছে মূলত ইসরায়েল ও ইউক্রেন ইস্যুতে। এই দুই দেশের জন্য অর্থ ছাড় দেওয়া হবে কি না, এ নিয়ে দ্বিমত ছিল। তবে সম্প্রতি ইসরায়েলে ইরানের হামলার কারণে অর্থ ছাড় দেওয়া সহজ হয়েছে। এ নিয়ে সরাসরি কথা বলেছেন রিপাবলিকান স্পিকার মাইক। সম্প্রতি ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এখন আসলে ইসরায়েলের পাশে দাঁড়ানো প্রয়োজন।
এদিকে ইউক্রেন ইস্যুতে খানিকটা রক্ষণশীল নীতিতে ছিলেন মাইক। যদিও রিপাবলিকানদের পুরোনো নেতারা এ নিয়ে মাইকের সমালোচনাও করেছেন। ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, স্পিকার হওয়ার পর মূলত মাইকের অবস্থান পরিবর্তন হয়েছে। কারণ, স্পিকার হওয়ার পর তিনি নিয়মিত ইউক্রেন ইস্যুতে গোয়েন্দা ব্রিফিং পাওয়া শুরু করেন। এরপরই তাঁর অবস্থান বদলায়।
দিন শেষে জো বাইডেন এবং তাঁর দলের নেতারা যা চেয়েছেন এবং যে দেশগুলোর জন্য সামরিক সহায়তা চেয়েছেন, কংগ্রেস তা-ই পাস করেছে। আর এই অর্থ সাহায্য পাওয়ার কারণে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ এবং এশীয় অঞ্চলে আবারও উত্তেজনা বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকেরা।
যুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৬ মিনিট আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৪০ মিনিট আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ মুখগুলোকে বেছে নিতে শুরু করেন। সর্বশেষ কৃষিমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন দীর্ঘদিনের সহকর্মী ব্রুক রোলিন্সকে। অর্থাৎ ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউসে প্রবেশের আগে ১৫ সদস্য নিয়ে ট্রাম্প তাঁর মন্ত্রিসভা জন্য চূড়ান্ত করে ফেলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে