আনিসুল ইসলাম নাঈম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্রের পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে পর্ব-১
বাংলা প্রথম পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ব্যাকরণ অংশ (৩০ নম্বর)
এখানে ৫টি প্রশ্নে ৬ নম্বর করে মোট ৩০ নম্বর থাকে। ব্যাকরণ অংশের ৫টি পার্টের সেগমেন্ট অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম।
ক. শব্দ গঠন: এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলো মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ ও অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বইয়ে সুন্দর করে সাজানো আছে। এখান থেকে পড়লেই বেশির ভাগ সময় প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই ফলো করতে পারেন।
খ. বানান, বানানের নিয়ম ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ এখানে নম্বর ভালো পেতে হলে তিনটি বই অনুসরণ করতে বলব। ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই (মূলত বাংলা বানান)।
মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ (সামগ্রিক ধারণা)। অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বই (বানান, প্রয়োগ অপপ্রয়োগ, বাক্য শুদ্ধি অনুশীলন)।
গ. প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ
সমর পাল স্যারের ‘প্রবাদের উৎস সন্ধান’ বইটি থেকে প্রবাদের অর্থগুলো খাতায় লিখে প্রস্তুতি নিলে ভালো কাজে দেয়। পাশাপাশি ‘অভিযাত্রী ATM’ বই থেকে বাগধারাগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে প্রস্তুতি নিলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কম সময়ে রিভিশনের জন্য মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটির প্রবাদ ও বাগধারা অধ্যায় খুব কাজে দেয়।
ঘ. বাক্য গঠন: নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই ও মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ থেকে এ অধ্যায় পড়ার পর অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা/ডাইজেস্ট বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো হাতে লিখে অনুশীলন করলে পরীক্ষার হলে খুব সহজে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখা যায়।
ভাবসম্প্রসারণ (২০ নম্বর)
সম্প্রতি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বিগত প্রশ্ন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমরা যে ভাবসম্প্রসারণগুলো পড়ি, সেগুলোই বিসিএস পরীক্ষায় আসে। তাই কমন ভাবসম্প্রসারণগুলো বিভিন্ন বই থেকে একবার করে রিডিং পড়ে নিজের দখলে রাখতে হবে। এ জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা সম্ভার বইটি এবং যেকোনো একটি গাইড বা ডাইজেস্ট থেকে বিগত বছরে আসা ভাবসম্প্রসারণগুলোও একবার করে পড়ে রাখতে হবে। এরপর কিছু বিখ্যাত উদ্ধৃতি, কোটেশন নোট করে রাখা যেতে পারে। যেগুলো সম্প্রসারিত ভাবের মধ্যে নীল কালি দিয়ে লিখে দেওয়া যায়।
সারমর্ম/সারাংশ (২০ নম্বর)
সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হয় সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে। এই অংশের জন্য অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট থেকে বিগত ও অন্য কিছু সারমর্ম পড়তে হবে। গুগলে সারাংশ সারমর্ম পিডিএফ লিখে সার্চ দিলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট ৭: সারাংশ-সারমর্ম একটি পিডিএফ পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন কমন আসে। পরীক্ষার হলে সারাংশ/সারমর্ম প্রশ্নটি তিন-চারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর নিজের মনের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে একটা মূলভাব সাজিয়ে ফেলে লেখার সময় নিজস্ব কিছু সুন্দর সাহিত্যিক শব্দ যোগ-বিয়োগ করে লিখতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সর্বোচ্চ সময় ৫ থেকে ৭ মিনিট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (৩০ নম্বর)
এখানে মূলত ১০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নে ৩ নম্বর। এই অংশের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারিতে পড়ার বাংলা সাহিত্য অংশ অনেক কাজে দেবে এবং বাংলার মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয়। এখানে লেখার মানের ওপর নির্ভর করে নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই এখানে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির বাংলা সাহিত্য অংশ একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। এরপর লিখিত অংশ পড়ার সময় দুটি বই অনুসরণ করা যেতে পারে, রানা ঘোষ স্যারের সাহিত্য কথা এবং মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটি দেখা যেতে পারে। তবে প্রশ্ন পড়ার ক্ষেত্রে আগে কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তার একটা চার্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। তারপর ওই দুটি বই অথবা আরও যদি কোনো বইয়ের প্রয়োজন হয়। সব কটি ব্যবহার করে এখানে নোট তৈরি করতে হবে/বইয়ে দাগিয়ে রাখতে হবে। মূলত তিনটি প্যারায় লেখার অভ্যাস করতে হবে: ভূমিকা, মূলভাব, মন্তব্য। মূলভাবে প্রয়োজন অনুসারে অন্তত একটি উক্তি দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সময়কাল ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্রের পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে পর্ব-১
বাংলা প্রথম পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ব্যাকরণ অংশ (৩০ নম্বর)
এখানে ৫টি প্রশ্নে ৬ নম্বর করে মোট ৩০ নম্বর থাকে। ব্যাকরণ অংশের ৫টি পার্টের সেগমেন্ট অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম।
ক. শব্দ গঠন: এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলো মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ ও অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বইয়ে সুন্দর করে সাজানো আছে। এখান থেকে পড়লেই বেশির ভাগ সময় প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই ফলো করতে পারেন।
খ. বানান, বানানের নিয়ম ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ এখানে নম্বর ভালো পেতে হলে তিনটি বই অনুসরণ করতে বলব। ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই (মূলত বাংলা বানান)।
মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ (সামগ্রিক ধারণা)। অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বই (বানান, প্রয়োগ অপপ্রয়োগ, বাক্য শুদ্ধি অনুশীলন)।
গ. প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ
সমর পাল স্যারের ‘প্রবাদের উৎস সন্ধান’ বইটি থেকে প্রবাদের অর্থগুলো খাতায় লিখে প্রস্তুতি নিলে ভালো কাজে দেয়। পাশাপাশি ‘অভিযাত্রী ATM’ বই থেকে বাগধারাগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে প্রস্তুতি নিলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কম সময়ে রিভিশনের জন্য মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটির প্রবাদ ও বাগধারা অধ্যায় খুব কাজে দেয়।
ঘ. বাক্য গঠন: নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই ও মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ থেকে এ অধ্যায় পড়ার পর অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা/ডাইজেস্ট বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো হাতে লিখে অনুশীলন করলে পরীক্ষার হলে খুব সহজে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখা যায়।
ভাবসম্প্রসারণ (২০ নম্বর)
সম্প্রতি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বিগত প্রশ্ন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমরা যে ভাবসম্প্রসারণগুলো পড়ি, সেগুলোই বিসিএস পরীক্ষায় আসে। তাই কমন ভাবসম্প্রসারণগুলো বিভিন্ন বই থেকে একবার করে রিডিং পড়ে নিজের দখলে রাখতে হবে। এ জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা সম্ভার বইটি এবং যেকোনো একটি গাইড বা ডাইজেস্ট থেকে বিগত বছরে আসা ভাবসম্প্রসারণগুলোও একবার করে পড়ে রাখতে হবে। এরপর কিছু বিখ্যাত উদ্ধৃতি, কোটেশন নোট করে রাখা যেতে পারে। যেগুলো সম্প্রসারিত ভাবের মধ্যে নীল কালি দিয়ে লিখে দেওয়া যায়।
সারমর্ম/সারাংশ (২০ নম্বর)
সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হয় সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে। এই অংশের জন্য অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট থেকে বিগত ও অন্য কিছু সারমর্ম পড়তে হবে। গুগলে সারাংশ সারমর্ম পিডিএফ লিখে সার্চ দিলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট ৭: সারাংশ-সারমর্ম একটি পিডিএফ পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন কমন আসে। পরীক্ষার হলে সারাংশ/সারমর্ম প্রশ্নটি তিন-চারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর নিজের মনের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে একটা মূলভাব সাজিয়ে ফেলে লেখার সময় নিজস্ব কিছু সুন্দর সাহিত্যিক শব্দ যোগ-বিয়োগ করে লিখতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সর্বোচ্চ সময় ৫ থেকে ৭ মিনিট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (৩০ নম্বর)
এখানে মূলত ১০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নে ৩ নম্বর। এই অংশের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারিতে পড়ার বাংলা সাহিত্য অংশ অনেক কাজে দেবে এবং বাংলার মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয়। এখানে লেখার মানের ওপর নির্ভর করে নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই এখানে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির বাংলা সাহিত্য অংশ একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। এরপর লিখিত অংশ পড়ার সময় দুটি বই অনুসরণ করা যেতে পারে, রানা ঘোষ স্যারের সাহিত্য কথা এবং মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটি দেখা যেতে পারে। তবে প্রশ্ন পড়ার ক্ষেত্রে আগে কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তার একটা চার্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। তারপর ওই দুটি বই অথবা আরও যদি কোনো বইয়ের প্রয়োজন হয়। সব কটি ব্যবহার করে এখানে নোট তৈরি করতে হবে/বইয়ে দাগিয়ে রাখতে হবে। মূলত তিনটি প্যারায় লেখার অভ্যাস করতে হবে: ভূমিকা, মূলভাব, মন্তব্য। মূলভাবে প্রয়োজন অনুসারে অন্তত একটি উক্তি দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সময়কাল ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট।
আনিসুল ইসলাম নাঈম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্রের পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে পর্ব-১
বাংলা প্রথম পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ব্যাকরণ অংশ (৩০ নম্বর)
এখানে ৫টি প্রশ্নে ৬ নম্বর করে মোট ৩০ নম্বর থাকে। ব্যাকরণ অংশের ৫টি পার্টের সেগমেন্ট অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম।
ক. শব্দ গঠন: এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলো মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ ও অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বইয়ে সুন্দর করে সাজানো আছে। এখান থেকে পড়লেই বেশির ভাগ সময় প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই ফলো করতে পারেন।
খ. বানান, বানানের নিয়ম ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ এখানে নম্বর ভালো পেতে হলে তিনটি বই অনুসরণ করতে বলব। ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই (মূলত বাংলা বানান)।
মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ (সামগ্রিক ধারণা)। অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বই (বানান, প্রয়োগ অপপ্রয়োগ, বাক্য শুদ্ধি অনুশীলন)।
গ. প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ
সমর পাল স্যারের ‘প্রবাদের উৎস সন্ধান’ বইটি থেকে প্রবাদের অর্থগুলো খাতায় লিখে প্রস্তুতি নিলে ভালো কাজে দেয়। পাশাপাশি ‘অভিযাত্রী ATM’ বই থেকে বাগধারাগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে প্রস্তুতি নিলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কম সময়ে রিভিশনের জন্য মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটির প্রবাদ ও বাগধারা অধ্যায় খুব কাজে দেয়।
ঘ. বাক্য গঠন: নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই ও মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ থেকে এ অধ্যায় পড়ার পর অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা/ডাইজেস্ট বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো হাতে লিখে অনুশীলন করলে পরীক্ষার হলে খুব সহজে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখা যায়।
ভাবসম্প্রসারণ (২০ নম্বর)
সম্প্রতি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বিগত প্রশ্ন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমরা যে ভাবসম্প্রসারণগুলো পড়ি, সেগুলোই বিসিএস পরীক্ষায় আসে। তাই কমন ভাবসম্প্রসারণগুলো বিভিন্ন বই থেকে একবার করে রিডিং পড়ে নিজের দখলে রাখতে হবে। এ জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা সম্ভার বইটি এবং যেকোনো একটি গাইড বা ডাইজেস্ট থেকে বিগত বছরে আসা ভাবসম্প্রসারণগুলোও একবার করে পড়ে রাখতে হবে। এরপর কিছু বিখ্যাত উদ্ধৃতি, কোটেশন নোট করে রাখা যেতে পারে। যেগুলো সম্প্রসারিত ভাবের মধ্যে নীল কালি দিয়ে লিখে দেওয়া যায়।
সারমর্ম/সারাংশ (২০ নম্বর)
সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হয় সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে। এই অংশের জন্য অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট থেকে বিগত ও অন্য কিছু সারমর্ম পড়তে হবে। গুগলে সারাংশ সারমর্ম পিডিএফ লিখে সার্চ দিলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট ৭: সারাংশ-সারমর্ম একটি পিডিএফ পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন কমন আসে। পরীক্ষার হলে সারাংশ/সারমর্ম প্রশ্নটি তিন-চারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর নিজের মনের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে একটা মূলভাব সাজিয়ে ফেলে লেখার সময় নিজস্ব কিছু সুন্দর সাহিত্যিক শব্দ যোগ-বিয়োগ করে লিখতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সর্বোচ্চ সময় ৫ থেকে ৭ মিনিট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (৩০ নম্বর)
এখানে মূলত ১০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নে ৩ নম্বর। এই অংশের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারিতে পড়ার বাংলা সাহিত্য অংশ অনেক কাজে দেবে এবং বাংলার মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয়। এখানে লেখার মানের ওপর নির্ভর করে নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই এখানে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির বাংলা সাহিত্য অংশ একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। এরপর লিখিত অংশ পড়ার সময় দুটি বই অনুসরণ করা যেতে পারে, রানা ঘোষ স্যারের সাহিত্য কথা এবং মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটি দেখা যেতে পারে। তবে প্রশ্ন পড়ার ক্ষেত্রে আগে কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তার একটা চার্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। তারপর ওই দুটি বই অথবা আরও যদি কোনো বইয়ের প্রয়োজন হয়। সব কটি ব্যবহার করে এখানে নোট তৈরি করতে হবে/বইয়ে দাগিয়ে রাখতে হবে। মূলত তিনটি প্যারায় লেখার অভ্যাস করতে হবে: ভূমিকা, মূলভাব, মন্তব্য। মূলভাবে প্রয়োজন অনুসারে অন্তত একটি উক্তি দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সময়কাল ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্রের পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে পর্ব-১
বাংলা প্রথম পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ব্যাকরণ অংশ (৩০ নম্বর)
এখানে ৫টি প্রশ্নে ৬ নম্বর করে মোট ৩০ নম্বর থাকে। ব্যাকরণ অংশের ৫টি পার্টের সেগমেন্ট অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম।
ক. শব্দ গঠন: এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলো মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ ও অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বইয়ে সুন্দর করে সাজানো আছে। এখান থেকে পড়লেই বেশির ভাগ সময় প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই ফলো করতে পারেন।
খ. বানান, বানানের নিয়ম ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ এখানে নম্বর ভালো পেতে হলে তিনটি বই অনুসরণ করতে বলব। ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই (মূলত বাংলা বানান)।
মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ (সামগ্রিক ধারণা)। অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বই (বানান, প্রয়োগ অপপ্রয়োগ, বাক্য শুদ্ধি অনুশীলন)।
গ. প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ
সমর পাল স্যারের ‘প্রবাদের উৎস সন্ধান’ বইটি থেকে প্রবাদের অর্থগুলো খাতায় লিখে প্রস্তুতি নিলে ভালো কাজে দেয়। পাশাপাশি ‘অভিযাত্রী ATM’ বই থেকে বাগধারাগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে প্রস্তুতি নিলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কম সময়ে রিভিশনের জন্য মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটির প্রবাদ ও বাগধারা অধ্যায় খুব কাজে দেয়।
ঘ. বাক্য গঠন: নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই ও মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ থেকে এ অধ্যায় পড়ার পর অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা/ডাইজেস্ট বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো হাতে লিখে অনুশীলন করলে পরীক্ষার হলে খুব সহজে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখা যায়।
ভাবসম্প্রসারণ (২০ নম্বর)
সম্প্রতি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বিগত প্রশ্ন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমরা যে ভাবসম্প্রসারণগুলো পড়ি, সেগুলোই বিসিএস পরীক্ষায় আসে। তাই কমন ভাবসম্প্রসারণগুলো বিভিন্ন বই থেকে একবার করে রিডিং পড়ে নিজের দখলে রাখতে হবে। এ জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা সম্ভার বইটি এবং যেকোনো একটি গাইড বা ডাইজেস্ট থেকে বিগত বছরে আসা ভাবসম্প্রসারণগুলোও একবার করে পড়ে রাখতে হবে। এরপর কিছু বিখ্যাত উদ্ধৃতি, কোটেশন নোট করে রাখা যেতে পারে। যেগুলো সম্প্রসারিত ভাবের মধ্যে নীল কালি দিয়ে লিখে দেওয়া যায়।
সারমর্ম/সারাংশ (২০ নম্বর)
সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হয় সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে। এই অংশের জন্য অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট থেকে বিগত ও অন্য কিছু সারমর্ম পড়তে হবে। গুগলে সারাংশ সারমর্ম পিডিএফ লিখে সার্চ দিলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট ৭: সারাংশ-সারমর্ম একটি পিডিএফ পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন কমন আসে। পরীক্ষার হলে সারাংশ/সারমর্ম প্রশ্নটি তিন-চারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর নিজের মনের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে একটা মূলভাব সাজিয়ে ফেলে লেখার সময় নিজস্ব কিছু সুন্দর সাহিত্যিক শব্দ যোগ-বিয়োগ করে লিখতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সর্বোচ্চ সময় ৫ থেকে ৭ মিনিট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (৩০ নম্বর)
এখানে মূলত ১০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নে ৩ নম্বর। এই অংশের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারিতে পড়ার বাংলা সাহিত্য অংশ অনেক কাজে দেবে এবং বাংলার মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয়। এখানে লেখার মানের ওপর নির্ভর করে নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই এখানে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির বাংলা সাহিত্য অংশ একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। এরপর লিখিত অংশ পড়ার সময় দুটি বই অনুসরণ করা যেতে পারে, রানা ঘোষ স্যারের সাহিত্য কথা এবং মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটি দেখা যেতে পারে। তবে প্রশ্ন পড়ার ক্ষেত্রে আগে কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তার একটা চার্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। তারপর ওই দুটি বই অথবা আরও যদি কোনো বইয়ের প্রয়োজন হয়। সব কটি ব্যবহার করে এখানে নোট তৈরি করতে হবে/বইয়ে দাগিয়ে রাখতে হবে। মূলত তিনটি প্যারায় লেখার অভ্যাস করতে হবে: ভূমিকা, মূলভাব, মন্তব্য। মূলভাবে প্রয়োজন অনুসারে অন্তত একটি উক্তি দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সময়কাল ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির
১২ অক্টোবর ২০২৩
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির
১২ অক্টোবর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির
১২ অক্টোবর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির
১২ অক্টোবর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে