মারুফুল আনাম রঙ্গন
সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মারুফুল আনাম রঙ্গন।
দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় চার ঘণ্টা লিখতে হয়। এত বেশি সময় ধরে অনেকেরই একটানা লেখার অভ্যাস নেই। তাই অসাধারণ প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও অনেকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্নের উত্তর লিখে শেষ করতে পারেন না। সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আগে হাতের লেখা দ্রুত করা জরুরি। এ জন্য প্রতিদিন ঘড়ি ধরে কোনো প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারেন, কিংবা কোচিংয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন।
নিজের ভাষায় লেখার কৌশল রপ্ত করুন
সাজিয়ে লেখার অভ্যাস না থাকায় পরীক্ষায় অনেকের লেখার মান ভালো হয় না। অচেনা প্রশ্নের উত্তর করার সময় বাধে আরও বড় বিপত্তি। নিজের ভাষায় লিখতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলেন সবকিছু। তাই আগে থেকেই কোনো বিষয় নিয়ে নিজের মতো সাজিয়ে লেখার অভ্যাস করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো করার জন্য পত্রিকার সম্পাদকীয়সহ বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ গবেষকের বিশ্লেষণমূলক লেখা পড়তে পারেন। এর মধ্য দিয়ে আপনার সেই সব লেখকের মতো ভাবার কৌশল রপ্ত হবে। পাশাপাশি লেখার মানও বেড়ে যাবে।
বিগত বিসিএসের প্রশ্ন সমাধান করুন
বিসিএস পরীক্ষায় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও বাংলা ব্যাকরণ অংশ প্রায়ই পুনরাবৃত্তি হয়। তাই এই বিষয়গুলো থেকে আসা বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান করা জরুরি। অন্যদিকে গণিত ও মানসিক দক্ষতা অংশের প্রশ্ন পুনরাবৃত্তি হওয়ার প্রবণতা কম। তবে এ দুটি বিষয়ের প্রশ্ন সমাধান করলে প্রশ্নের ধরন ও নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে পারেন। এ ছাড়া লিখিত পরীক্ষার জন্য অন্যান্য বিষয়ে আসা আগের প্রশ্নগুলো সমাধান করা তেমন জরুরি নয়।
গণিতে বিশেষ নজর রাখুন
সাম্প্রতিক লিখিত পরীক্ষাগুলো থেকে এটা অনুমেয় যে গণিত বিষয়ে মাধ্যমিকের সাধারণ ও উচ্চতর গণিত বই থেকেই প্রায় সব প্রশ্ন দেওয়া হচ্ছে। যেমন: ফাংশন, দ্বিপদী উপপাদ্য ইত্যাদি। তাই লিখিত পরীক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের গণিত বই দুটি সমাধান করা খুব জরুরি।
নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন
লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করাটা বেশ ফলপ্রসূ হবে। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত পত্রিকার প্রথম পাতা, সম্পাদকীয়, অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পাতা পড়া জরুরি। পত্রিকা কেবল পড়লেই হবে না। প্রকাশিত বিভিন্ন উক্তি ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নোট করে রাখুন যেন উত্তর লেখার সময় ব্যবহার করা যায়। কারণ, রচনা বা কোনো প্রশ্নের উত্তরে প্রাসঙ্গিক তথ্য দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে। তবে অপ্রয়োজনীয় উক্তি বা তথ্য দেওয়া থেকে সচেতনভাবেই বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। নইলে খাতা দেখার সময় শিক্ষক বিরক্ত হতে পারেন।
ভোকাবুলারি ও অনুবাদ চর্চা
সিলেবাস অনুযায়ী কেবল মুখস্থের জোরে ইংরেজিতে ভালো করা প্রায় অসম্ভব। তাই লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি অংশে অনেকই খারাপ করেন। মনে রাখবেন, গ্রামার অংশে যে ৩০ নম্বর আছে, তা পুরোপুরি ইংরেজি শব্দের খেলা। এই শব্দের খেলায় বিজয়ী হতে চাইলে নিয়মিত ইংরেজি শব্দের অনুশীলন করতে হবে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি দ্বিতীয়পত্র মিলে তিনটি অনুবাদ প্রশ্নে বিদ্যমান থাকে ৬৫ নম্বর। সব মিলিয়ে ভালো করতে হলে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের জন্য তুলনামূলক সহজবোধ্য কোনো ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয় নিয়মিত অনুবাদ করে সুফল পেতে পারেন।
গাইড বাছাইয়ে সচেতন হন
বিভিন্ন ছোটখাটো প্রশ্নের উত্তরও সাধারণত বড় আকারে দেওয়া থাকে বাজারে প্রচলিত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক গাইডে। তবে লিখিত পরীক্ষায় এত দীর্ঘ উত্তর করা কি সম্ভব! তাই গাইড নির্বাচনে সচেতন হতে হবে। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো ও টু দ্য পয়েন্টে উত্তর দেওয়া গাইড বই বাছাই করুন। এর মধ্য দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়ে উঠবে।
বুলেট পয়েন্ট আকারে তথ্য নোট করুন
বিভিন্ন অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো বুলেট পয়েন্ট আকারে নোট করে রাখুন, পরীক্ষার আগ মুহূর্তে যেন স্বল্প সময়ের মধ্যে দেখে যেতে পারেন। এতে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে দুর্ভোগ হবে না।
আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি নিন ভিন্নভাবে
আন্তর্জাতিকের কনসেপচুয়াল অংশের প্রস্তুতি গতানুগতিকভাবে নিলেও ইমপেরিক্যাল অংশের জন্য কিছুটা ভিন্নভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। এ অংশের প্রশ্নগুলো হয় সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে। তাই গাইডে থাকা পুরোনো প্রশ্নের বেশির ভাগই তেমন কাজে লাগে না। এই অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত পত্রিকার আন্তর্জাতিক খবর পড়া ও প্রয়োজন মতো নোট করা, ইউটিউব থেকে বিশেষজ্ঞদের আলোচনা শোনা, গুগল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা এবং শেষ মুহূর্তে সাম্প্রতিক বিষয়ের ওপর প্রকাশিত কোনো বই পড়া জরুরি। এ ছাড়া বিশ্বের আলোচিত অঞ্চল ও বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের মানচিত্র অঙ্কন অনুশীলন করাও খুব জরুরি।
তিনটি বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মোট ৯০০ নম্বরে। এর মধ্যে ৬০০ নম্বরের প্রশ্ন হয় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে। তাই এই তিনটি বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। তবেই আপনি ক্যাডার হওয়ার দৌড়ে অনেক এগিয়ে যাবেন।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মারুফুল আনাম রঙ্গন।
দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় চার ঘণ্টা লিখতে হয়। এত বেশি সময় ধরে অনেকেরই একটানা লেখার অভ্যাস নেই। তাই অসাধারণ প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও অনেকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্নের উত্তর লিখে শেষ করতে পারেন না। সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আগে হাতের লেখা দ্রুত করা জরুরি। এ জন্য প্রতিদিন ঘড়ি ধরে কোনো প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারেন, কিংবা কোচিংয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন।
নিজের ভাষায় লেখার কৌশল রপ্ত করুন
সাজিয়ে লেখার অভ্যাস না থাকায় পরীক্ষায় অনেকের লেখার মান ভালো হয় না। অচেনা প্রশ্নের উত্তর করার সময় বাধে আরও বড় বিপত্তি। নিজের ভাষায় লিখতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলেন সবকিছু। তাই আগে থেকেই কোনো বিষয় নিয়ে নিজের মতো সাজিয়ে লেখার অভ্যাস করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো করার জন্য পত্রিকার সম্পাদকীয়সহ বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ গবেষকের বিশ্লেষণমূলক লেখা পড়তে পারেন। এর মধ্য দিয়ে আপনার সেই সব লেখকের মতো ভাবার কৌশল রপ্ত হবে। পাশাপাশি লেখার মানও বেড়ে যাবে।
বিগত বিসিএসের প্রশ্ন সমাধান করুন
বিসিএস পরীক্ষায় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও বাংলা ব্যাকরণ অংশ প্রায়ই পুনরাবৃত্তি হয়। তাই এই বিষয়গুলো থেকে আসা বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান করা জরুরি। অন্যদিকে গণিত ও মানসিক দক্ষতা অংশের প্রশ্ন পুনরাবৃত্তি হওয়ার প্রবণতা কম। তবে এ দুটি বিষয়ের প্রশ্ন সমাধান করলে প্রশ্নের ধরন ও নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে পারেন। এ ছাড়া লিখিত পরীক্ষার জন্য অন্যান্য বিষয়ে আসা আগের প্রশ্নগুলো সমাধান করা তেমন জরুরি নয়।
গণিতে বিশেষ নজর রাখুন
সাম্প্রতিক লিখিত পরীক্ষাগুলো থেকে এটা অনুমেয় যে গণিত বিষয়ে মাধ্যমিকের সাধারণ ও উচ্চতর গণিত বই থেকেই প্রায় সব প্রশ্ন দেওয়া হচ্ছে। যেমন: ফাংশন, দ্বিপদী উপপাদ্য ইত্যাদি। তাই লিখিত পরীক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের গণিত বই দুটি সমাধান করা খুব জরুরি।
নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন
লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করাটা বেশ ফলপ্রসূ হবে। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত পত্রিকার প্রথম পাতা, সম্পাদকীয়, অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পাতা পড়া জরুরি। পত্রিকা কেবল পড়লেই হবে না। প্রকাশিত বিভিন্ন উক্তি ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নোট করে রাখুন যেন উত্তর লেখার সময় ব্যবহার করা যায়। কারণ, রচনা বা কোনো প্রশ্নের উত্তরে প্রাসঙ্গিক তথ্য দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে। তবে অপ্রয়োজনীয় উক্তি বা তথ্য দেওয়া থেকে সচেতনভাবেই বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। নইলে খাতা দেখার সময় শিক্ষক বিরক্ত হতে পারেন।
ভোকাবুলারি ও অনুবাদ চর্চা
সিলেবাস অনুযায়ী কেবল মুখস্থের জোরে ইংরেজিতে ভালো করা প্রায় অসম্ভব। তাই লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি অংশে অনেকই খারাপ করেন। মনে রাখবেন, গ্রামার অংশে যে ৩০ নম্বর আছে, তা পুরোপুরি ইংরেজি শব্দের খেলা। এই শব্দের খেলায় বিজয়ী হতে চাইলে নিয়মিত ইংরেজি শব্দের অনুশীলন করতে হবে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি দ্বিতীয়পত্র মিলে তিনটি অনুবাদ প্রশ্নে বিদ্যমান থাকে ৬৫ নম্বর। সব মিলিয়ে ভালো করতে হলে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের জন্য তুলনামূলক সহজবোধ্য কোনো ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয় নিয়মিত অনুবাদ করে সুফল পেতে পারেন।
গাইড বাছাইয়ে সচেতন হন
বিভিন্ন ছোটখাটো প্রশ্নের উত্তরও সাধারণত বড় আকারে দেওয়া থাকে বাজারে প্রচলিত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক গাইডে। তবে লিখিত পরীক্ষায় এত দীর্ঘ উত্তর করা কি সম্ভব! তাই গাইড নির্বাচনে সচেতন হতে হবে। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো ও টু দ্য পয়েন্টে উত্তর দেওয়া গাইড বই বাছাই করুন। এর মধ্য দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়ে উঠবে।
বুলেট পয়েন্ট আকারে তথ্য নোট করুন
বিভিন্ন অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো বুলেট পয়েন্ট আকারে নোট করে রাখুন, পরীক্ষার আগ মুহূর্তে যেন স্বল্প সময়ের মধ্যে দেখে যেতে পারেন। এতে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে দুর্ভোগ হবে না।
আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি নিন ভিন্নভাবে
আন্তর্জাতিকের কনসেপচুয়াল অংশের প্রস্তুতি গতানুগতিকভাবে নিলেও ইমপেরিক্যাল অংশের জন্য কিছুটা ভিন্নভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। এ অংশের প্রশ্নগুলো হয় সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে। তাই গাইডে থাকা পুরোনো প্রশ্নের বেশির ভাগই তেমন কাজে লাগে না। এই অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত পত্রিকার আন্তর্জাতিক খবর পড়া ও প্রয়োজন মতো নোট করা, ইউটিউব থেকে বিশেষজ্ঞদের আলোচনা শোনা, গুগল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা এবং শেষ মুহূর্তে সাম্প্রতিক বিষয়ের ওপর প্রকাশিত কোনো বই পড়া জরুরি। এ ছাড়া বিশ্বের আলোচিত অঞ্চল ও বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের মানচিত্র অঙ্কন অনুশীলন করাও খুব জরুরি।
তিনটি বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মোট ৯০০ নম্বরে। এর মধ্যে ৬০০ নম্বরের প্রশ্ন হয় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে। তাই এই তিনটি বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। তবেই আপনি ক্যাডার হওয়ার দৌড়ে অনেক এগিয়ে যাবেন।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে ৮৬টি পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। হিসাবরক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারীসহ বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ: ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
১ দিন আগেসাভারে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। হাসপাতালটিতে ইমারজেন্সি অ্যান্ড ক্যাজুয়ালটি সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে ৯ ধরনের পদে মোট ১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
২ দিন আগেবাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই নিরস্ত্র)-২০২৫ এর লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগেবাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (বিআইডিএস) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৪ ধরনের পদে ৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা সরাসরি আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগে