
হামিদপুর নওদাপাড়া পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। স্বপ্ন ছিল কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন কিন্তু প্রয়োজনীয় জিপিএ না থাকায় তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ থেকে তিনি ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩.৪৫ সিজিপিএ নিয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। ৪১তম বিসিএসে অ্যাপেয়ার্ড ক্যান্ডিডেট হিসেবে অংশগ্রহণ করে প্রথম বিসিএসে প্রথম পছন্দ পুলিশ ক্যাডারে মেধাক্রম ৪২তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
বিসিএসের স্বপ্ন যেভাবে
হলে থাকাকালীন দেখতেন বড় ভাইয়েরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে ৩৭তম/৩৮তম এসআই নিয়োগে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁদের এই সাফল্য দেখে পুলিশ ও সরকারি চাকরির প্রতি ভালো লাগা কাজ করতে শুরু করে। তখন চিন্তা করলেন চাকরি যখন করবই, সরকারি চাকরিই করব।
প্রস্তুতির শুরু
মেহেদী একমাত্র লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএস। আর তাতে আবেদন করার জন্য মাস্টার্সের দরকার নাই। তাই চিন্তা করলেন মাস্টার্স ৩০ বছর বয়সের পরেও করতে পারব, কিন্তু ৩০-এর পরে বিসিএস দিতে পারব না। তাই মাস্টার্সের চিন্তা বাদ দিলেন। অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করে বিসিএস সম্পর্কে জানলেন এবং যেটা বুঝতে পারলেন, বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার হতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লিখিত পরীক্ষা। তাই তিনি লিখিত পরীক্ষার এক সেট বই কেনেন এবং বিগত সালের প্রশ্ন, সিলেবাস ও উত্তরের উৎস বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। মূলত প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির আগেই তিনি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।
বিসিএস প্রস্তুতিতে অনলাইন
৪১তম বিসিএসে তিনি কোনো কোচিংই করেন নাই, অনলাইনই ছিল তাঁর কোচিং। তবে হ্যাঁ, কোচিং না করলেও প্রায় সব কোচিং সেন্টারের পেজ বা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের ফ্রি অনলাইন ক্লাসগুলো করতেন। করোনা মহামারির সময় চারদিকে সবকিছু যখন লকডাউনে আটকে আছে, তখন অনলাইনই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ফেসবুকে বন্ধু, ফানি বা মিমস গ্রুপ ও পেজগুলোকে আনফলো করে দিলেন, যাতে টাইমলাইনে না আসে আর বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার সহায়ক বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজগুলো অনুসরণ করলেন।
তাই ফেসবুকে ঢুকলে চাকরিসংক্রান্ত বিষয়গুলো বাদে অন্য কিছু সামনে আসত না। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে প্রচুর নোট সংগ্রহ করতেন, ভিডিও ক্লাসগুলো দেখতেন আর আলাদা আলাদা ফোল্ডার করে সংরক্ষণ করতেন। আগের বিসিএসে সফল হওয়া প্রথম দিকের ক্যান্ডিডেটদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা ছোট ছোট উপদেশ তিনি ফেসবুক, ইউটিউব ও পত্রিকা থেকে প্রতিনিয়ত দেখতেন। বিশেষ করে তাঁরা কী লিখেছেন, তার চেয়ে কীভাবে লিখেছেন, সেটা শেখার চেষ্টা করতেন। মেহেদী ভাইভা প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ, ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি এবং পত্রিকা ও ভিডিও থেকে প্রায় ২ হাজার রিয়াল ভাইভা সংগ্রহ করেছিলেন, যা ভাইভায় তার ভাইভা পরিকল্পনা সাজাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
প্রস্তুতিতে পত্রিকা
বিশেষ করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে পত্রিকার ভূমিকা কখনোই অস্বীকার করার উপায় নাই। বাংলা ও ইংরেজি রচনার ১০০ নম্বর, আন্তর্জাতিকের ১০০ নম্বর ও বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বর সাধারণত সমসাময়িক ঘটনা নিয়েই হয়ে থাকে। এই দিক বিবেচনায় নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের আভাস দেয়। তিনি যেহেতু ফেসবুকে বাংলা পত্রিকাকে ইংরেজিতে এবং ইংরেজি পত্রিকাকে বাংলায় ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতেন, তাই বিষয়টা লিখিত পরীক্ষায় তাঁর খুব কাজে লেগেছে।
পারিবারিক সাপোর্ট
বিসিএস নামক এই মহাযুদ্ধে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট ছিল তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর দুই ভাই। তাঁদের একটাই চাওয়া ছিল—বিসিএস ক্যাডার হিসেবে দেখা। তাঁর বিসিএস যাত্রায় তাঁরা কোনো রকমের প্রতিবন্ধকতা আসতে দেননি।
অনুজদের জন্য পরামর্শ
মেহেদী বলেন, বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে লক্ষ্যটাকে খুব ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিসিএসের প্রস্তুতি তেমন না নিলেও ইংরেজি আর গণিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্যান্ডিডেটের সমস্যাই হচ্ছে এ দুটি। তাই এ দুই বিষয়ে দক্ষতা তাদের হাজার হাজার ক্যান্ডিডেট থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ক্ষেত্রে টিউশনি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। এরপর অনার্স শেষ হলে সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়াই উত্তম বলে আমি মনে করি।
মানসিক শক্তি ও সৃষ্টিকর্তার
সন্তুষ্টি আমরা যত বড়ই মেধাবী হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই প্রতিনিয়তই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে হবে।
আমরা যে ধর্মেরই হই না কেন, নিজ নিজ সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে। এটা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে, মনকে সুস্থির রাখতে খুব কাজ করে।

হামিদপুর নওদাপাড়া পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। স্বপ্ন ছিল কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন কিন্তু প্রয়োজনীয় জিপিএ না থাকায় তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ থেকে তিনি ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩.৪৫ সিজিপিএ নিয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। ৪১তম বিসিএসে অ্যাপেয়ার্ড ক্যান্ডিডেট হিসেবে অংশগ্রহণ করে প্রথম বিসিএসে প্রথম পছন্দ পুলিশ ক্যাডারে মেধাক্রম ৪২তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
বিসিএসের স্বপ্ন যেভাবে
হলে থাকাকালীন দেখতেন বড় ভাইয়েরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে ৩৭তম/৩৮তম এসআই নিয়োগে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁদের এই সাফল্য দেখে পুলিশ ও সরকারি চাকরির প্রতি ভালো লাগা কাজ করতে শুরু করে। তখন চিন্তা করলেন চাকরি যখন করবই, সরকারি চাকরিই করব।
প্রস্তুতির শুরু
মেহেদী একমাত্র লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএস। আর তাতে আবেদন করার জন্য মাস্টার্সের দরকার নাই। তাই চিন্তা করলেন মাস্টার্স ৩০ বছর বয়সের পরেও করতে পারব, কিন্তু ৩০-এর পরে বিসিএস দিতে পারব না। তাই মাস্টার্সের চিন্তা বাদ দিলেন। অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করে বিসিএস সম্পর্কে জানলেন এবং যেটা বুঝতে পারলেন, বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার হতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লিখিত পরীক্ষা। তাই তিনি লিখিত পরীক্ষার এক সেট বই কেনেন এবং বিগত সালের প্রশ্ন, সিলেবাস ও উত্তরের উৎস বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। মূলত প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির আগেই তিনি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।
বিসিএস প্রস্তুতিতে অনলাইন
৪১তম বিসিএসে তিনি কোনো কোচিংই করেন নাই, অনলাইনই ছিল তাঁর কোচিং। তবে হ্যাঁ, কোচিং না করলেও প্রায় সব কোচিং সেন্টারের পেজ বা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের ফ্রি অনলাইন ক্লাসগুলো করতেন। করোনা মহামারির সময় চারদিকে সবকিছু যখন লকডাউনে আটকে আছে, তখন অনলাইনই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ফেসবুকে বন্ধু, ফানি বা মিমস গ্রুপ ও পেজগুলোকে আনফলো করে দিলেন, যাতে টাইমলাইনে না আসে আর বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার সহায়ক বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজগুলো অনুসরণ করলেন।
তাই ফেসবুকে ঢুকলে চাকরিসংক্রান্ত বিষয়গুলো বাদে অন্য কিছু সামনে আসত না। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে প্রচুর নোট সংগ্রহ করতেন, ভিডিও ক্লাসগুলো দেখতেন আর আলাদা আলাদা ফোল্ডার করে সংরক্ষণ করতেন। আগের বিসিএসে সফল হওয়া প্রথম দিকের ক্যান্ডিডেটদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা ছোট ছোট উপদেশ তিনি ফেসবুক, ইউটিউব ও পত্রিকা থেকে প্রতিনিয়ত দেখতেন। বিশেষ করে তাঁরা কী লিখেছেন, তার চেয়ে কীভাবে লিখেছেন, সেটা শেখার চেষ্টা করতেন। মেহেদী ভাইভা প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ, ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি এবং পত্রিকা ও ভিডিও থেকে প্রায় ২ হাজার রিয়াল ভাইভা সংগ্রহ করেছিলেন, যা ভাইভায় তার ভাইভা পরিকল্পনা সাজাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
প্রস্তুতিতে পত্রিকা
বিশেষ করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে পত্রিকার ভূমিকা কখনোই অস্বীকার করার উপায় নাই। বাংলা ও ইংরেজি রচনার ১০০ নম্বর, আন্তর্জাতিকের ১০০ নম্বর ও বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বর সাধারণত সমসাময়িক ঘটনা নিয়েই হয়ে থাকে। এই দিক বিবেচনায় নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের আভাস দেয়। তিনি যেহেতু ফেসবুকে বাংলা পত্রিকাকে ইংরেজিতে এবং ইংরেজি পত্রিকাকে বাংলায় ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতেন, তাই বিষয়টা লিখিত পরীক্ষায় তাঁর খুব কাজে লেগেছে।
পারিবারিক সাপোর্ট
বিসিএস নামক এই মহাযুদ্ধে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট ছিল তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর দুই ভাই। তাঁদের একটাই চাওয়া ছিল—বিসিএস ক্যাডার হিসেবে দেখা। তাঁর বিসিএস যাত্রায় তাঁরা কোনো রকমের প্রতিবন্ধকতা আসতে দেননি।
অনুজদের জন্য পরামর্শ
মেহেদী বলেন, বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে লক্ষ্যটাকে খুব ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিসিএসের প্রস্তুতি তেমন না নিলেও ইংরেজি আর গণিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্যান্ডিডেটের সমস্যাই হচ্ছে এ দুটি। তাই এ দুই বিষয়ে দক্ষতা তাদের হাজার হাজার ক্যান্ডিডেট থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ক্ষেত্রে টিউশনি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। এরপর অনার্স শেষ হলে সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়াই উত্তম বলে আমি মনে করি।
মানসিক শক্তি ও সৃষ্টিকর্তার
সন্তুষ্টি আমরা যত বড়ই মেধাবী হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই প্রতিনিয়তই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে হবে।
আমরা যে ধর্মেরই হই না কেন, নিজ নিজ সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে। এটা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে, মনকে সুস্থির রাখতে খুব কাজ করে।

হামিদপুর নওদাপাড়া পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। স্বপ্ন ছিল কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন কিন্তু প্রয়োজনীয় জিপিএ না থাকায় তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ থেকে তিনি ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩.৪৫ সিজিপিএ নিয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। ৪১তম বিসিএসে অ্যাপেয়ার্ড ক্যান্ডিডেট হিসেবে অংশগ্রহণ করে প্রথম বিসিএসে প্রথম পছন্দ পুলিশ ক্যাডারে মেধাক্রম ৪২তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
বিসিএসের স্বপ্ন যেভাবে
হলে থাকাকালীন দেখতেন বড় ভাইয়েরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে ৩৭তম/৩৮তম এসআই নিয়োগে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁদের এই সাফল্য দেখে পুলিশ ও সরকারি চাকরির প্রতি ভালো লাগা কাজ করতে শুরু করে। তখন চিন্তা করলেন চাকরি যখন করবই, সরকারি চাকরিই করব।
প্রস্তুতির শুরু
মেহেদী একমাত্র লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএস। আর তাতে আবেদন করার জন্য মাস্টার্সের দরকার নাই। তাই চিন্তা করলেন মাস্টার্স ৩০ বছর বয়সের পরেও করতে পারব, কিন্তু ৩০-এর পরে বিসিএস দিতে পারব না। তাই মাস্টার্সের চিন্তা বাদ দিলেন। অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করে বিসিএস সম্পর্কে জানলেন এবং যেটা বুঝতে পারলেন, বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার হতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লিখিত পরীক্ষা। তাই তিনি লিখিত পরীক্ষার এক সেট বই কেনেন এবং বিগত সালের প্রশ্ন, সিলেবাস ও উত্তরের উৎস বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। মূলত প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির আগেই তিনি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।
বিসিএস প্রস্তুতিতে অনলাইন
৪১তম বিসিএসে তিনি কোনো কোচিংই করেন নাই, অনলাইনই ছিল তাঁর কোচিং। তবে হ্যাঁ, কোচিং না করলেও প্রায় সব কোচিং সেন্টারের পেজ বা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের ফ্রি অনলাইন ক্লাসগুলো করতেন। করোনা মহামারির সময় চারদিকে সবকিছু যখন লকডাউনে আটকে আছে, তখন অনলাইনই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ফেসবুকে বন্ধু, ফানি বা মিমস গ্রুপ ও পেজগুলোকে আনফলো করে দিলেন, যাতে টাইমলাইনে না আসে আর বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার সহায়ক বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজগুলো অনুসরণ করলেন।
তাই ফেসবুকে ঢুকলে চাকরিসংক্রান্ত বিষয়গুলো বাদে অন্য কিছু সামনে আসত না। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে প্রচুর নোট সংগ্রহ করতেন, ভিডিও ক্লাসগুলো দেখতেন আর আলাদা আলাদা ফোল্ডার করে সংরক্ষণ করতেন। আগের বিসিএসে সফল হওয়া প্রথম দিকের ক্যান্ডিডেটদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা ছোট ছোট উপদেশ তিনি ফেসবুক, ইউটিউব ও পত্রিকা থেকে প্রতিনিয়ত দেখতেন। বিশেষ করে তাঁরা কী লিখেছেন, তার চেয়ে কীভাবে লিখেছেন, সেটা শেখার চেষ্টা করতেন। মেহেদী ভাইভা প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ, ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি এবং পত্রিকা ও ভিডিও থেকে প্রায় ২ হাজার রিয়াল ভাইভা সংগ্রহ করেছিলেন, যা ভাইভায় তার ভাইভা পরিকল্পনা সাজাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
প্রস্তুতিতে পত্রিকা
বিশেষ করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে পত্রিকার ভূমিকা কখনোই অস্বীকার করার উপায় নাই। বাংলা ও ইংরেজি রচনার ১০০ নম্বর, আন্তর্জাতিকের ১০০ নম্বর ও বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বর সাধারণত সমসাময়িক ঘটনা নিয়েই হয়ে থাকে। এই দিক বিবেচনায় নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের আভাস দেয়। তিনি যেহেতু ফেসবুকে বাংলা পত্রিকাকে ইংরেজিতে এবং ইংরেজি পত্রিকাকে বাংলায় ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতেন, তাই বিষয়টা লিখিত পরীক্ষায় তাঁর খুব কাজে লেগেছে।
পারিবারিক সাপোর্ট
বিসিএস নামক এই মহাযুদ্ধে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট ছিল তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর দুই ভাই। তাঁদের একটাই চাওয়া ছিল—বিসিএস ক্যাডার হিসেবে দেখা। তাঁর বিসিএস যাত্রায় তাঁরা কোনো রকমের প্রতিবন্ধকতা আসতে দেননি।
অনুজদের জন্য পরামর্শ
মেহেদী বলেন, বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে লক্ষ্যটাকে খুব ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিসিএসের প্রস্তুতি তেমন না নিলেও ইংরেজি আর গণিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্যান্ডিডেটের সমস্যাই হচ্ছে এ দুটি। তাই এ দুই বিষয়ে দক্ষতা তাদের হাজার হাজার ক্যান্ডিডেট থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ক্ষেত্রে টিউশনি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। এরপর অনার্স শেষ হলে সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়াই উত্তম বলে আমি মনে করি।
মানসিক শক্তি ও সৃষ্টিকর্তার
সন্তুষ্টি আমরা যত বড়ই মেধাবী হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই প্রতিনিয়তই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে হবে।
আমরা যে ধর্মেরই হই না কেন, নিজ নিজ সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে। এটা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে, মনকে সুস্থির রাখতে খুব কাজ করে।

হামিদপুর নওদাপাড়া পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। স্বপ্ন ছিল কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন কিন্তু প্রয়োজনীয় জিপিএ না থাকায় তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ থেকে তিনি ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩.৪৫ সিজিপিএ নিয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। ৪১তম বিসিএসে অ্যাপেয়ার্ড ক্যান্ডিডেট হিসেবে অংশগ্রহণ করে প্রথম বিসিএসে প্রথম পছন্দ পুলিশ ক্যাডারে মেধাক্রম ৪২তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
বিসিএসের স্বপ্ন যেভাবে
হলে থাকাকালীন দেখতেন বড় ভাইয়েরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে ৩৭তম/৩৮তম এসআই নিয়োগে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁদের এই সাফল্য দেখে পুলিশ ও সরকারি চাকরির প্রতি ভালো লাগা কাজ করতে শুরু করে। তখন চিন্তা করলেন চাকরি যখন করবই, সরকারি চাকরিই করব।
প্রস্তুতির শুরু
মেহেদী একমাত্র লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএস। আর তাতে আবেদন করার জন্য মাস্টার্সের দরকার নাই। তাই চিন্তা করলেন মাস্টার্স ৩০ বছর বয়সের পরেও করতে পারব, কিন্তু ৩০-এর পরে বিসিএস দিতে পারব না। তাই মাস্টার্সের চিন্তা বাদ দিলেন। অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করে বিসিএস সম্পর্কে জানলেন এবং যেটা বুঝতে পারলেন, বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার হতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লিখিত পরীক্ষা। তাই তিনি লিখিত পরীক্ষার এক সেট বই কেনেন এবং বিগত সালের প্রশ্ন, সিলেবাস ও উত্তরের উৎস বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। মূলত প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির আগেই তিনি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।
বিসিএস প্রস্তুতিতে অনলাইন
৪১তম বিসিএসে তিনি কোনো কোচিংই করেন নাই, অনলাইনই ছিল তাঁর কোচিং। তবে হ্যাঁ, কোচিং না করলেও প্রায় সব কোচিং সেন্টারের পেজ বা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের ফ্রি অনলাইন ক্লাসগুলো করতেন। করোনা মহামারির সময় চারদিকে সবকিছু যখন লকডাউনে আটকে আছে, তখন অনলাইনই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ফেসবুকে বন্ধু, ফানি বা মিমস গ্রুপ ও পেজগুলোকে আনফলো করে দিলেন, যাতে টাইমলাইনে না আসে আর বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার সহায়ক বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজগুলো অনুসরণ করলেন।
তাই ফেসবুকে ঢুকলে চাকরিসংক্রান্ত বিষয়গুলো বাদে অন্য কিছু সামনে আসত না। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে প্রচুর নোট সংগ্রহ করতেন, ভিডিও ক্লাসগুলো দেখতেন আর আলাদা আলাদা ফোল্ডার করে সংরক্ষণ করতেন। আগের বিসিএসে সফল হওয়া প্রথম দিকের ক্যান্ডিডেটদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা ছোট ছোট উপদেশ তিনি ফেসবুক, ইউটিউব ও পত্রিকা থেকে প্রতিনিয়ত দেখতেন। বিশেষ করে তাঁরা কী লিখেছেন, তার চেয়ে কীভাবে লিখেছেন, সেটা শেখার চেষ্টা করতেন। মেহেদী ভাইভা প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ, ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি এবং পত্রিকা ও ভিডিও থেকে প্রায় ২ হাজার রিয়াল ভাইভা সংগ্রহ করেছিলেন, যা ভাইভায় তার ভাইভা পরিকল্পনা সাজাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
প্রস্তুতিতে পত্রিকা
বিশেষ করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে পত্রিকার ভূমিকা কখনোই অস্বীকার করার উপায় নাই। বাংলা ও ইংরেজি রচনার ১০০ নম্বর, আন্তর্জাতিকের ১০০ নম্বর ও বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বর সাধারণত সমসাময়িক ঘটনা নিয়েই হয়ে থাকে। এই দিক বিবেচনায় নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের আভাস দেয়। তিনি যেহেতু ফেসবুকে বাংলা পত্রিকাকে ইংরেজিতে এবং ইংরেজি পত্রিকাকে বাংলায় ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতেন, তাই বিষয়টা লিখিত পরীক্ষায় তাঁর খুব কাজে লেগেছে।
পারিবারিক সাপোর্ট
বিসিএস নামক এই মহাযুদ্ধে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট ছিল তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর দুই ভাই। তাঁদের একটাই চাওয়া ছিল—বিসিএস ক্যাডার হিসেবে দেখা। তাঁর বিসিএস যাত্রায় তাঁরা কোনো রকমের প্রতিবন্ধকতা আসতে দেননি।
অনুজদের জন্য পরামর্শ
মেহেদী বলেন, বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে লক্ষ্যটাকে খুব ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিসিএসের প্রস্তুতি তেমন না নিলেও ইংরেজি আর গণিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্যান্ডিডেটের সমস্যাই হচ্ছে এ দুটি। তাই এ দুই বিষয়ে দক্ষতা তাদের হাজার হাজার ক্যান্ডিডেট থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ক্ষেত্রে টিউশনি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। এরপর অনার্স শেষ হলে সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়াই উত্তম বলে আমি মনে করি।
মানসিক শক্তি ও সৃষ্টিকর্তার
সন্তুষ্টি আমরা যত বড়ই মেধাবী হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই প্রতিনিয়তই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে হবে।
আমরা যে ধর্মেরই হই না কেন, নিজ নিজ সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে। এটা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে, মনকে সুস্থির রাখতে খুব কাজ করে।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান। তিনি ৪১তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তার চাকরি পাওয়ার গল্প...
০৬ নভেম্বর ২০২৩
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান। তিনি ৪১তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তার চাকরি পাওয়ার গল্প...
০৬ নভেম্বর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান। তিনি ৪১তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তার চাকরি পাওয়ার গল্প...
০৬ নভেম্বর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান। তিনি ৪১তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তার চাকরি পাওয়ার গল্প...
০৬ নভেম্বর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে