মাহিন আহসান
ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি সচিবালয়ের তত্ত্বাবধানে সমন্বিত সাত ব্যাংকের ১ হাজার ৭২০টি শূন্য পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ১৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। দশম গ্রেডের এই পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় গত ৬ জুন। লিখিত পরীক্ষার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি ও কৌশল নিয়ে আজকের আয়োজন।
ব্যাংক নিয়োগ পরীক্ষার তিনটি ধাপের মধ্যে কেবল লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মোট ২২৫ নম্বরে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়। লিখিত পরীক্ষার ২০০ নম্বরই চূড়ান্ত মনোনয়ন পাওয়ার চাবিকাঠি। আগে নম্বর বণ্টন ও সিলেবাস নিয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা না থাকলেও গত চারটি পরীক্ষায় বিএসসি নতুন সিলেবাস ও নম্বর বণ্টনে পরীক্ষা নিচ্ছে। এই নতুন সিলেবাস অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় মোট সাতটি প্রশ্ন এসে থাকে। পরীক্ষার সময় থাকে ২ ঘণ্টা।
আনসিন প্যাসেজ
প্রথম অংশে একটি অনুচ্ছেদ থাকে। বিগত পরীক্ষাগুলোয় ৯ম গ্রেডের ক্ষেত্রে ৩০ এবং ১০ম গ্রেডের ক্ষেত্রে ২০ নম্বর প্যাসেজের জন্য বরাদ্দ ছিল। প্যাসেজ থেকে ৪-৬টি ৫ নম্বরের প্রশ্ন এসে থাকে। প্যাসেজটি অল্প সময়ে পড়ে নিজের ভাষায় সুন্দর শব্দচয়ন করে উত্তর করলে ভালো নম্বর আসে। একদম টু দ্য পয়েন্ট উত্তর না করে ব্যাখ্যামূলক আলোচনা করতে হবে। ন্যূনতম ৩ বাক্যে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর করা উচিত। ২০ নম্বরের প্যাসেজে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট সময় নিন। ৩০ মার্কের হলে ২০ মিনিট যথেষ্ট। আগে প্রশ্ন পড়ে প্যাসেজে গেলে বেশ দ্রুত উত্তর করা যায়।
যদি ফোকাস রাইটিংয়ের টপিকটি কমন না আসে তবে কী, কেন ও কীভাবে? এই তিনটি প্রশ্ন মাথায় রেখে যতটা পারবেন লিখে দিয়ে আসতে হবে।
গাণিতিক সমস্যা
দ্বিতীয় অংশে থাকে ৫টি গাণিতিক সমস্যা। ইংরেজিতে সমস্যাগুলোর বর্ণনা করা থাকে বলে ইংরেজি প্রতিশব্দগুলো জানা না থাকলে প্রশ্নই বোঝা সম্ভব নয়। নতুন সিলেবাসের বিগত প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, লাভ-ক্ষতি, সুদ-আসল, শতকরা, অনুপাত, পরিমিতি, সমীকরণের বাস্তব প্রয়োগ, লগারিদম, ধারা ইত্যাদি অংশ থেকে প্রশ্ন আসে। বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান করে নিজের দুর্বল জায়গা চিহ্নিত করতে হবে। এরপর সেই অধ্যায়গুলোতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া উচিত। অযথা এই অংশে বেশি সময় নষ্ট করা যাবে না। ২৫ মিনিটে যতটা সমাধান করা সম্ভব তা করে অন্য প্রশ্নে সময় দেবেন।
সাধারণ জ্ঞান
তৃতীয় অংশে ৩০ নম্বরের সাধারণ জ্ঞান থাকে। নতুন সিলেবাসের এটি বিশেষ সংযোজন, যা আগে লিখিত পরীক্ষায় ছিল না। চাকরি পেতে হলে এই অংশে ভালো করার কোনো বিকল্প নেই। বিগত লিখিত পরীক্ষায় বৈশ্বিক অর্থনীতি, শিল্প-বাণিজ্য, সাম্প্রতিক অর্জন, পদক-পুরস্কার, জাতীয় বিষয়াবলি, মুক্তিযুদ্ধ, খেলা, পরিবেশ, তথ্যপ্রযুক্তি ইত্যাদি অংশ থেকে প্রশ্ন এসেছে। নিয়মিত পত্রিকা পড়ার পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞানের বই থেকে ওই অধ্যায় পড়লে সিংহভাগ প্রস্তুতি হয়ে যায়। এই অংশে ১০-১২ মিনিটের বেশি সময় ব্যয় করা উচিত নয়।
অনুবাদ
চতুর্থ অংশে একটি অনুবাদ থাকে। ৯ম গ্রেড স্কেলের লিখিত পরীক্ষায় ১০ নম্বরের ইংরেজি থেকে বাংলা এবং ১০ম গ্রেডে ২০ নম্বরে বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ এসে থাকে। ব্যাংকব্যবস্থা, মুক্তিযুদ্ধ, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় থেকে অনুবাদ আসার সম্ভাবনা বেশি। এই অংশে ভালো করতে নিয়মিত ইংরেজি দেশি-বিদেশি পত্রিকার সংবাদগুলো পড়া যেতে পারে। ভাবানুবাদ এবং টেকনিক্যাল টার্মগুলোর সঠিক অনুবাদ অন্যদের চেয়ে আপনাকে এগিয়ে দেবে। অনুবাদ ১০ নম্বরের জন্য ৬ মিনিট এবং ২০ নম্বরের জন্য সর্বোচ্চ ১০ মিনিট সময় নিন।
ফোকাস রাইটিং
পঞ্চম ও ষষ্ঠ অংশে একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি ফোকাস রাইটিং থাকে। উভয় অংশে প্রতিটি প্রশ্নের মান ৩৫ নম্বর করে। ফোকাস রাইটিংয়ের ভূমিকা ও উপসংহার হবে সংক্ষিপ্ত, বৈশিষ্ট্য আলোচনা ও বিশ্লেষণ হতে হবে পরিণত। হাতের লেখাভেদে আদর্শ ফোকাস রাইটিং প্রায় ৩.৫ থেকে ৫ পৃষ্ঠা হতে পারে। দ্রুত ও পরিষ্কার হাতের লেখার পাশাপাশি আকর্ষণীয় ও যথার্থ শব্দচয়ন চাকরিপ্রার্থীকে এগিয়ে রাখবে। সে জন্য বাংলা ও ইংরেজি ভোকাবুলারি আয়ত্ত ও প্রয়োগ করার কোনো বিকল্প নেই। কোটেশন, ডেটা, ছক দেওয়ার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পাঠের অভ্যাস করতে হবে। যদি ফোকাস রাইটিংয়ের টপিকটি কমন না আসে তবে কী, কেন ও কীভাবে? এই তিনটি প্রশ্ন মাথায় রেখে যতটা পারবেন লিখে দিয়ে আসতে হবে। এই অংশে ৭০ নম্বরের জন্য ৪০ মিনিটের বেশি সময় দেওয়া উচিত নয়।
আরগুমেন্ট রাইটিং
সবশেষে ৩০ নম্বরের আরগুমেন্ট রাইটিং, যার জন্য প্রয়োজন বিশ্লেষণ ও যুক্তি প্রয়োগের দক্ষতা। আরগুমেন্টে কোটেশন, ছক ও ডেটা দেওয়া উচিত নয়। কেবল নিজস্ব জীবন দর্শন, চিন্তাভাবনার দর্পণ এই আরগুমেন্ট। তাই এসবের গোছানো ও সুন্দর প্রতিফলন আপনাকে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখবে। এই অংশে ভালো করার জন্য ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদকীয় অংশে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার বিশ্লেষণ ও যুক্তিতর্ক অংশ পড়া যেতে পারে। উত্তর করা উচিত ন্যূনতম ৪টি প্যারায়—সমস্যার স্বরূপ, পক্ষে যুক্তি, বিপক্ষে যুক্তি এবং সবশেষে পক্ষাবলম্বন। পক্ষাবলম্বন করতে হবে সাবধানে, যেন কোনো একপক্ষের প্রতি আপনার পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ না পায়। ১৫ মিনিট সময় নিয়ে ৩ থেকে ৪ পৃষ্ঠার কাছাকাছি লেখা ভালো।
মাহিন আহসান, সহকারী পরিচালক (সুপারিশপ্রাপ্ত), বাংলাদেশ ব্যাংক
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি সচিবালয়ের তত্ত্বাবধানে সমন্বিত সাত ব্যাংকের ১ হাজার ৭২০টি শূন্য পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ১৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। দশম গ্রেডের এই পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় গত ৬ জুন। লিখিত পরীক্ষার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি ও কৌশল নিয়ে আজকের আয়োজন।
ব্যাংক নিয়োগ পরীক্ষার তিনটি ধাপের মধ্যে কেবল লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মোট ২২৫ নম্বরে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়। লিখিত পরীক্ষার ২০০ নম্বরই চূড়ান্ত মনোনয়ন পাওয়ার চাবিকাঠি। আগে নম্বর বণ্টন ও সিলেবাস নিয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা না থাকলেও গত চারটি পরীক্ষায় বিএসসি নতুন সিলেবাস ও নম্বর বণ্টনে পরীক্ষা নিচ্ছে। এই নতুন সিলেবাস অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় মোট সাতটি প্রশ্ন এসে থাকে। পরীক্ষার সময় থাকে ২ ঘণ্টা।
আনসিন প্যাসেজ
প্রথম অংশে একটি অনুচ্ছেদ থাকে। বিগত পরীক্ষাগুলোয় ৯ম গ্রেডের ক্ষেত্রে ৩০ এবং ১০ম গ্রেডের ক্ষেত্রে ২০ নম্বর প্যাসেজের জন্য বরাদ্দ ছিল। প্যাসেজ থেকে ৪-৬টি ৫ নম্বরের প্রশ্ন এসে থাকে। প্যাসেজটি অল্প সময়ে পড়ে নিজের ভাষায় সুন্দর শব্দচয়ন করে উত্তর করলে ভালো নম্বর আসে। একদম টু দ্য পয়েন্ট উত্তর না করে ব্যাখ্যামূলক আলোচনা করতে হবে। ন্যূনতম ৩ বাক্যে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর করা উচিত। ২০ নম্বরের প্যাসেজে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট সময় নিন। ৩০ মার্কের হলে ২০ মিনিট যথেষ্ট। আগে প্রশ্ন পড়ে প্যাসেজে গেলে বেশ দ্রুত উত্তর করা যায়।
যদি ফোকাস রাইটিংয়ের টপিকটি কমন না আসে তবে কী, কেন ও কীভাবে? এই তিনটি প্রশ্ন মাথায় রেখে যতটা পারবেন লিখে দিয়ে আসতে হবে।
গাণিতিক সমস্যা
দ্বিতীয় অংশে থাকে ৫টি গাণিতিক সমস্যা। ইংরেজিতে সমস্যাগুলোর বর্ণনা করা থাকে বলে ইংরেজি প্রতিশব্দগুলো জানা না থাকলে প্রশ্নই বোঝা সম্ভব নয়। নতুন সিলেবাসের বিগত প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, লাভ-ক্ষতি, সুদ-আসল, শতকরা, অনুপাত, পরিমিতি, সমীকরণের বাস্তব প্রয়োগ, লগারিদম, ধারা ইত্যাদি অংশ থেকে প্রশ্ন আসে। বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান করে নিজের দুর্বল জায়গা চিহ্নিত করতে হবে। এরপর সেই অধ্যায়গুলোতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া উচিত। অযথা এই অংশে বেশি সময় নষ্ট করা যাবে না। ২৫ মিনিটে যতটা সমাধান করা সম্ভব তা করে অন্য প্রশ্নে সময় দেবেন।
সাধারণ জ্ঞান
তৃতীয় অংশে ৩০ নম্বরের সাধারণ জ্ঞান থাকে। নতুন সিলেবাসের এটি বিশেষ সংযোজন, যা আগে লিখিত পরীক্ষায় ছিল না। চাকরি পেতে হলে এই অংশে ভালো করার কোনো বিকল্প নেই। বিগত লিখিত পরীক্ষায় বৈশ্বিক অর্থনীতি, শিল্প-বাণিজ্য, সাম্প্রতিক অর্জন, পদক-পুরস্কার, জাতীয় বিষয়াবলি, মুক্তিযুদ্ধ, খেলা, পরিবেশ, তথ্যপ্রযুক্তি ইত্যাদি অংশ থেকে প্রশ্ন এসেছে। নিয়মিত পত্রিকা পড়ার পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞানের বই থেকে ওই অধ্যায় পড়লে সিংহভাগ প্রস্তুতি হয়ে যায়। এই অংশে ১০-১২ মিনিটের বেশি সময় ব্যয় করা উচিত নয়।
অনুবাদ
চতুর্থ অংশে একটি অনুবাদ থাকে। ৯ম গ্রেড স্কেলের লিখিত পরীক্ষায় ১০ নম্বরের ইংরেজি থেকে বাংলা এবং ১০ম গ্রেডে ২০ নম্বরে বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ এসে থাকে। ব্যাংকব্যবস্থা, মুক্তিযুদ্ধ, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় থেকে অনুবাদ আসার সম্ভাবনা বেশি। এই অংশে ভালো করতে নিয়মিত ইংরেজি দেশি-বিদেশি পত্রিকার সংবাদগুলো পড়া যেতে পারে। ভাবানুবাদ এবং টেকনিক্যাল টার্মগুলোর সঠিক অনুবাদ অন্যদের চেয়ে আপনাকে এগিয়ে দেবে। অনুবাদ ১০ নম্বরের জন্য ৬ মিনিট এবং ২০ নম্বরের জন্য সর্বোচ্চ ১০ মিনিট সময় নিন।
ফোকাস রাইটিং
পঞ্চম ও ষষ্ঠ অংশে একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি ফোকাস রাইটিং থাকে। উভয় অংশে প্রতিটি প্রশ্নের মান ৩৫ নম্বর করে। ফোকাস রাইটিংয়ের ভূমিকা ও উপসংহার হবে সংক্ষিপ্ত, বৈশিষ্ট্য আলোচনা ও বিশ্লেষণ হতে হবে পরিণত। হাতের লেখাভেদে আদর্শ ফোকাস রাইটিং প্রায় ৩.৫ থেকে ৫ পৃষ্ঠা হতে পারে। দ্রুত ও পরিষ্কার হাতের লেখার পাশাপাশি আকর্ষণীয় ও যথার্থ শব্দচয়ন চাকরিপ্রার্থীকে এগিয়ে রাখবে। সে জন্য বাংলা ও ইংরেজি ভোকাবুলারি আয়ত্ত ও প্রয়োগ করার কোনো বিকল্প নেই। কোটেশন, ডেটা, ছক দেওয়ার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পাঠের অভ্যাস করতে হবে। যদি ফোকাস রাইটিংয়ের টপিকটি কমন না আসে তবে কী, কেন ও কীভাবে? এই তিনটি প্রশ্ন মাথায় রেখে যতটা পারবেন লিখে দিয়ে আসতে হবে। এই অংশে ৭০ নম্বরের জন্য ৪০ মিনিটের বেশি সময় দেওয়া উচিত নয়।
আরগুমেন্ট রাইটিং
সবশেষে ৩০ নম্বরের আরগুমেন্ট রাইটিং, যার জন্য প্রয়োজন বিশ্লেষণ ও যুক্তি প্রয়োগের দক্ষতা। আরগুমেন্টে কোটেশন, ছক ও ডেটা দেওয়া উচিত নয়। কেবল নিজস্ব জীবন দর্শন, চিন্তাভাবনার দর্পণ এই আরগুমেন্ট। তাই এসবের গোছানো ও সুন্দর প্রতিফলন আপনাকে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখবে। এই অংশে ভালো করার জন্য ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদকীয় অংশে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার বিশ্লেষণ ও যুক্তিতর্ক অংশ পড়া যেতে পারে। উত্তর করা উচিত ন্যূনতম ৪টি প্যারায়—সমস্যার স্বরূপ, পক্ষে যুক্তি, বিপক্ষে যুক্তি এবং সবশেষে পক্ষাবলম্বন। পক্ষাবলম্বন করতে হবে সাবধানে, যেন কোনো একপক্ষের প্রতি আপনার পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ না পায়। ১৫ মিনিট সময় নিয়ে ৩ থেকে ৪ পৃষ্ঠার কাছাকাছি লেখা ভালো।
মাহিন আহসান, সহকারী পরিচালক (সুপারিশপ্রাপ্ত), বাংলাদেশ ব্যাংক
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডে (ডেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির শূন্য পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগেমৎস্য অধিদপ্তরের ৮টি পদে ৫৮০ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ২৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন) এস এম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৫ ধরনের শূন্য পদে ৬০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। গত মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে ৮৬টি পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। হিসাবরক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারীসহ বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ: ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
৩ দিন আগে