হায়দার আলী খান

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে। আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে হয়তো, কিন্তু তাতে প্রাপকের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে না। পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজটা সম্পন্ন হবে না।
ই-মেইল রাইটিংয়ের কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো–
পেশাগত ই-মেইল আইডি
আপনার ই-মেইল আইডির নাম অবশ্যই প্রোফেশনাল হতে হবে। এমন কোনো নাম বা শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যেটি পড়তে বা শুনতে অপেশাদার লাগে। নিজের প্রথম ও শেষ নামের সঙ্গে মেইল আইডি পেশাগত একটা ফ্লেভার দেবে। যদি জি-মেইলে না পাওয়া যায় তবে দুই-একটি সংখ্যা যুক্ত করতে পারেন।
স্পেসিফিক সাবজেক্ট লাইন
সাবজেক্ট লাইন অবশ্যই এক লাইনের এবং স্পষ্টভাবে সংক্ষেপে লিখতে হবে।
নির্ভুল ই-মেইল বডি
ই-মেইলের বডিতে একদম ‘টু দ্য পয়েন্ট’ নিজের উপস্থাপনাটা তুলে ধরতে হবে খুব সুন্দরভাবে। শব্দ চয়ন, বাক্য গঠন, গ্রামার চেক, স্পেলিং চেক, ফন্ট সিলেকশন, ফন্ট কালার—এসব বিষয় মাথায় রেখে ই-মেইলের বডি সাজাতে হবে। যাতে প্রাপকের দেখতে ও পড়তে সুবিধা হয়।
রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল
ই-মেইলের রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল দেওয়ার সময় কাকে রিপ্লাই দিচ্ছেন বা কাদের রিপ্লাই অল দিচ্ছেন অবশ্যই চেক করতে হবে। এমন কোনো ব্যক্তিগত বার্তা/তথ্য শেয়ার করছেন না তো, যেটা আপনি চান না রিপ্লাই অলে থাকা ওই লুপে ই-মেইল অ্যাড্রেসের সব মানুষ দেখুক।
To/CC/BCC
অনেকে বহু দিন ধরে ই-মেইল নিয়ে কাজ করলেও To/CC/BCC এর সঠিক ব্যবহার জানেন না। Bcc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Blind Carbon Copy’ অর্থাৎ একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করার সময় আপনি যদি Bcc-তে একাধিক ব্যক্তিকে যোগ করেন, তাহলে সবার কাছেই মেইলটি যাবে। তবে এ মেইলটি আর কাদের সেন্ড করা হয়েছে তা কেউ দেখতে পারবে না। সুতরাং প্রতিটি প্রাপক কেবল তার নিজেকেই Bcc-তে দেখতে পারবে অন্যদের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবে না। Bcc-এর সুবিধা হচ্ছে সবার মেইল অ্যাড্রেস গোপন রেখে সবাইকে একসঙ্গে একটি মেইল পাঠানো যায়। ফলে কারও মেইল অ্যাড্রেস অন্যদের কাছে ফাঁস হয় না। মেইলের রিপ্লে দেওয়ার সময় কেবল ‘Reply’ বাটন থাকবে ‘Reply to all’ থাকবে না। এর ফলে অন্যরা মেইলের রিপ্লে দেখতে পারবে না। সুতরাং একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করতে এবং গোপনীয়তা বজায় রাখতে আমরা Bcc ব্যবহার করব।
Cc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Carbon Copy’ অর্থাৎ কাউকে কোনো মেইল পাঠানোর সময় আপনি যদি মনে করেন এই মেইলটি সম্পর্কে আরও কয়েকজনকে জানানো দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি সেই ব্যক্তিদের মেইল অ্যাড্রেস Cc-তে রাখতে পারেন। এর ফলে Cc-তে থাকা সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেসগুলো দেখতে পারবেন এবং জানতে পারবেন আপনি অন্য কোন ব্যক্তিদের Cc-তে রেখেছেন। Cc-এর কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেকেই আছেন যারা সবাইকে তাদের মেইল অ্যাড্রেস জানাতে রাজি নয়। কিন্তু আপনি যখনই Cc-তে তার মেইল অ্যাড্রেসটি রেখেছেন তখন Cc-তে রাখা অন্য সবাই তার মেইল অ্যাড্রেসটি জেনে যাচ্ছে। আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে—যখনই আপনার সেই মেইলের কোনো একজন প্রাপক রিপ্লে দেবে, সে যদি ‘Reply to all’ এ ক্লিক করে রিপ্লে দেয়, তবে সবার কাছে তার রিপ্লে চলে যাবে, যা অনেকেই পছন্দ করেন না।
‘To’ হচ্ছে কাউকে নির্দিষ্ট করে ই-মেইল পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে আপনি একাধিক ব্যক্তিকে একই মেইল পাঠাতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবেন। এর ফলে গোপনীয়তা বজায় থাকে না।
দুটি ই-মেইল আইডি
ব্যক্তিগত ও পেশাগত—দুই কাজে দুটি ই-মেইল আইডি ব্যবহার করা উচিত। একটি ই-মেইল আইডি দিয়ে অনেক কিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকলে অনেক ই-মেইলের ভিড়ে একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো মেইল নিচে পড়ে যেতে পারে, অন্যদিকে পার্সোনাল ও প্রোফেশনাল ই-মেইলগুলো মেনটেইন করতে সুবিধা হবে।
শিডিউল মেইল
অনেক সময় আমাদের নির্ধারিত একটা সময়ের মধ্যে মেইল করতে হয়, আবার অনেক জায়গায় অফিস টাইমের সময় মেইল না করার ব্যাপারটাও অপেশাদার দেখায়, খুব সহজেই আমরা ই-মেইলের ‘শিডিউল মেইল’ অপশনটি ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে মেইল দিতে পারব।
ই-মেইল রেসিপিয়েন্ট
মেইল পাঠানোর আগে খুব সতর্কতার সঙ্গে ই-মেইল অ্যাড্রেসটা লিখতে হবে। চেক করে নিতে হবে যে আপনি যাকে পাঠাতে চাচ্ছেন সেই ই-মেইল অ্যাড্রেসটি সেই ব্যক্তিরই কি-না। ভুল ই-মেইলে বা অন্য মানুষের কাছে আপনার মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি পাঠিয়ে দিলে ভালোই বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। তাই ৮-১০ সেকেন্ড সময় নিয়ে মেইল অ্যাড্রেসটি চেক করে নেবেন।
অ্যাটাচমেন্ট বিড়ম্বনা
অনেক সময় আমরা তাড়াহুড়ো করে গুরুত্বপূর্ণ মেইল অ্যাটাচমেন্ট ছাড়াই মেইল পাঠিয়ে দিই। এ জন্য কোনো মেইল করার আগে To/CC/BCC-তে কোনো মেইল অ্যাড্রেস না দিয়ে, বডি ও অ্যাটাচমেন্ট অ্যাড করে সবকিছু চেক করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে ভুলে সেন্ড বাটনে চাপ পড়ে গেলেও ই-মেইল অথরিটি আপনাকে ঠিকই কিন্তু রিমাইন্ডার দেবে আপনি যাকে মেইল পাঠাচ্ছেন তার ই-মেইল অ্যাড্রেস দেওয়া নেই। আর যে ফাইলটা অ্যাটাচমেন্টে পাঠানো হচ্ছে ওই ফাইলটার নাম রিনেম করে অ্যাটাচমেন্ট পাঠানো ব্যাপারটিও পেশাদারত্বের মধ্যে পড়ে।
ই-মেইল সিগনেচার
ই-মেইলের শেষে সুন্দর একটি ‘ইমেল সিগনেচার’ যুক্ত করতে হবে, যেখানে আপনার নাম, পদবি, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ওয়েবসাইট লেখা থাকবে। এর মাধ্যমে আপনি কে এবং আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করার মাধ্যম কী—এসব দেওয়া থাকবে। আপনার সিগনেচারকে আরও কীভাবে সুন্দর ও গোছানো করা যায় এ ব্যাপারে ইন্টারনেটের সাহায্য নিলে খুব সহজেই আপনার ই-মেইল সিগনেচারটি সুন্দর করে সাজাতে পারবেন।
ই-মেইলের এই আদবকায়দাগুলো মেনে চললে একদিকে যেমন প্রাপকের কাছে প্রেরকের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে, অন্যদিকে একটি গোছানো ই-মেইল একটি প্রাপকের কাছে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে সাহায্য করবে।
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (এইচআর), আরএসপিএল হেলথ্ বিডি লিমিটেড
অনুলিখন: মো. আশিকুর রহমান

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে। আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে হয়তো, কিন্তু তাতে প্রাপকের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে না। পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজটা সম্পন্ন হবে না।
ই-মেইল রাইটিংয়ের কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো–
পেশাগত ই-মেইল আইডি
আপনার ই-মেইল আইডির নাম অবশ্যই প্রোফেশনাল হতে হবে। এমন কোনো নাম বা শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যেটি পড়তে বা শুনতে অপেশাদার লাগে। নিজের প্রথম ও শেষ নামের সঙ্গে মেইল আইডি পেশাগত একটা ফ্লেভার দেবে। যদি জি-মেইলে না পাওয়া যায় তবে দুই-একটি সংখ্যা যুক্ত করতে পারেন।
স্পেসিফিক সাবজেক্ট লাইন
সাবজেক্ট লাইন অবশ্যই এক লাইনের এবং স্পষ্টভাবে সংক্ষেপে লিখতে হবে।
নির্ভুল ই-মেইল বডি
ই-মেইলের বডিতে একদম ‘টু দ্য পয়েন্ট’ নিজের উপস্থাপনাটা তুলে ধরতে হবে খুব সুন্দরভাবে। শব্দ চয়ন, বাক্য গঠন, গ্রামার চেক, স্পেলিং চেক, ফন্ট সিলেকশন, ফন্ট কালার—এসব বিষয় মাথায় রেখে ই-মেইলের বডি সাজাতে হবে। যাতে প্রাপকের দেখতে ও পড়তে সুবিধা হয়।
রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল
ই-মেইলের রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল দেওয়ার সময় কাকে রিপ্লাই দিচ্ছেন বা কাদের রিপ্লাই অল দিচ্ছেন অবশ্যই চেক করতে হবে। এমন কোনো ব্যক্তিগত বার্তা/তথ্য শেয়ার করছেন না তো, যেটা আপনি চান না রিপ্লাই অলে থাকা ওই লুপে ই-মেইল অ্যাড্রেসের সব মানুষ দেখুক।
To/CC/BCC
অনেকে বহু দিন ধরে ই-মেইল নিয়ে কাজ করলেও To/CC/BCC এর সঠিক ব্যবহার জানেন না। Bcc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Blind Carbon Copy’ অর্থাৎ একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করার সময় আপনি যদি Bcc-তে একাধিক ব্যক্তিকে যোগ করেন, তাহলে সবার কাছেই মেইলটি যাবে। তবে এ মেইলটি আর কাদের সেন্ড করা হয়েছে তা কেউ দেখতে পারবে না। সুতরাং প্রতিটি প্রাপক কেবল তার নিজেকেই Bcc-তে দেখতে পারবে অন্যদের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবে না। Bcc-এর সুবিধা হচ্ছে সবার মেইল অ্যাড্রেস গোপন রেখে সবাইকে একসঙ্গে একটি মেইল পাঠানো যায়। ফলে কারও মেইল অ্যাড্রেস অন্যদের কাছে ফাঁস হয় না। মেইলের রিপ্লে দেওয়ার সময় কেবল ‘Reply’ বাটন থাকবে ‘Reply to all’ থাকবে না। এর ফলে অন্যরা মেইলের রিপ্লে দেখতে পারবে না। সুতরাং একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করতে এবং গোপনীয়তা বজায় রাখতে আমরা Bcc ব্যবহার করব।
Cc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Carbon Copy’ অর্থাৎ কাউকে কোনো মেইল পাঠানোর সময় আপনি যদি মনে করেন এই মেইলটি সম্পর্কে আরও কয়েকজনকে জানানো দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি সেই ব্যক্তিদের মেইল অ্যাড্রেস Cc-তে রাখতে পারেন। এর ফলে Cc-তে থাকা সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেসগুলো দেখতে পারবেন এবং জানতে পারবেন আপনি অন্য কোন ব্যক্তিদের Cc-তে রেখেছেন। Cc-এর কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেকেই আছেন যারা সবাইকে তাদের মেইল অ্যাড্রেস জানাতে রাজি নয়। কিন্তু আপনি যখনই Cc-তে তার মেইল অ্যাড্রেসটি রেখেছেন তখন Cc-তে রাখা অন্য সবাই তার মেইল অ্যাড্রেসটি জেনে যাচ্ছে। আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে—যখনই আপনার সেই মেইলের কোনো একজন প্রাপক রিপ্লে দেবে, সে যদি ‘Reply to all’ এ ক্লিক করে রিপ্লে দেয়, তবে সবার কাছে তার রিপ্লে চলে যাবে, যা অনেকেই পছন্দ করেন না।
‘To’ হচ্ছে কাউকে নির্দিষ্ট করে ই-মেইল পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে আপনি একাধিক ব্যক্তিকে একই মেইল পাঠাতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবেন। এর ফলে গোপনীয়তা বজায় থাকে না।
দুটি ই-মেইল আইডি
ব্যক্তিগত ও পেশাগত—দুই কাজে দুটি ই-মেইল আইডি ব্যবহার করা উচিত। একটি ই-মেইল আইডি দিয়ে অনেক কিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকলে অনেক ই-মেইলের ভিড়ে একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো মেইল নিচে পড়ে যেতে পারে, অন্যদিকে পার্সোনাল ও প্রোফেশনাল ই-মেইলগুলো মেনটেইন করতে সুবিধা হবে।
শিডিউল মেইল
অনেক সময় আমাদের নির্ধারিত একটা সময়ের মধ্যে মেইল করতে হয়, আবার অনেক জায়গায় অফিস টাইমের সময় মেইল না করার ব্যাপারটাও অপেশাদার দেখায়, খুব সহজেই আমরা ই-মেইলের ‘শিডিউল মেইল’ অপশনটি ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে মেইল দিতে পারব।
ই-মেইল রেসিপিয়েন্ট
মেইল পাঠানোর আগে খুব সতর্কতার সঙ্গে ই-মেইল অ্যাড্রেসটা লিখতে হবে। চেক করে নিতে হবে যে আপনি যাকে পাঠাতে চাচ্ছেন সেই ই-মেইল অ্যাড্রেসটি সেই ব্যক্তিরই কি-না। ভুল ই-মেইলে বা অন্য মানুষের কাছে আপনার মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি পাঠিয়ে দিলে ভালোই বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। তাই ৮-১০ সেকেন্ড সময় নিয়ে মেইল অ্যাড্রেসটি চেক করে নেবেন।
অ্যাটাচমেন্ট বিড়ম্বনা
অনেক সময় আমরা তাড়াহুড়ো করে গুরুত্বপূর্ণ মেইল অ্যাটাচমেন্ট ছাড়াই মেইল পাঠিয়ে দিই। এ জন্য কোনো মেইল করার আগে To/CC/BCC-তে কোনো মেইল অ্যাড্রেস না দিয়ে, বডি ও অ্যাটাচমেন্ট অ্যাড করে সবকিছু চেক করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে ভুলে সেন্ড বাটনে চাপ পড়ে গেলেও ই-মেইল অথরিটি আপনাকে ঠিকই কিন্তু রিমাইন্ডার দেবে আপনি যাকে মেইল পাঠাচ্ছেন তার ই-মেইল অ্যাড্রেস দেওয়া নেই। আর যে ফাইলটা অ্যাটাচমেন্টে পাঠানো হচ্ছে ওই ফাইলটার নাম রিনেম করে অ্যাটাচমেন্ট পাঠানো ব্যাপারটিও পেশাদারত্বের মধ্যে পড়ে।
ই-মেইল সিগনেচার
ই-মেইলের শেষে সুন্দর একটি ‘ইমেল সিগনেচার’ যুক্ত করতে হবে, যেখানে আপনার নাম, পদবি, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ওয়েবসাইট লেখা থাকবে। এর মাধ্যমে আপনি কে এবং আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করার মাধ্যম কী—এসব দেওয়া থাকবে। আপনার সিগনেচারকে আরও কীভাবে সুন্দর ও গোছানো করা যায় এ ব্যাপারে ইন্টারনেটের সাহায্য নিলে খুব সহজেই আপনার ই-মেইল সিগনেচারটি সুন্দর করে সাজাতে পারবেন।
ই-মেইলের এই আদবকায়দাগুলো মেনে চললে একদিকে যেমন প্রাপকের কাছে প্রেরকের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে, অন্যদিকে একটি গোছানো ই-মেইল একটি প্রাপকের কাছে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে সাহায্য করবে।
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (এইচআর), আরএসপিএল হেলথ্ বিডি লিমিটেড
অনুলিখন: মো. আশিকুর রহমান
হায়দার আলী খান

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে। আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে হয়তো, কিন্তু তাতে প্রাপকের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে না। পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজটা সম্পন্ন হবে না।
ই-মেইল রাইটিংয়ের কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো–
পেশাগত ই-মেইল আইডি
আপনার ই-মেইল আইডির নাম অবশ্যই প্রোফেশনাল হতে হবে। এমন কোনো নাম বা শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যেটি পড়তে বা শুনতে অপেশাদার লাগে। নিজের প্রথম ও শেষ নামের সঙ্গে মেইল আইডি পেশাগত একটা ফ্লেভার দেবে। যদি জি-মেইলে না পাওয়া যায় তবে দুই-একটি সংখ্যা যুক্ত করতে পারেন।
স্পেসিফিক সাবজেক্ট লাইন
সাবজেক্ট লাইন অবশ্যই এক লাইনের এবং স্পষ্টভাবে সংক্ষেপে লিখতে হবে।
নির্ভুল ই-মেইল বডি
ই-মেইলের বডিতে একদম ‘টু দ্য পয়েন্ট’ নিজের উপস্থাপনাটা তুলে ধরতে হবে খুব সুন্দরভাবে। শব্দ চয়ন, বাক্য গঠন, গ্রামার চেক, স্পেলিং চেক, ফন্ট সিলেকশন, ফন্ট কালার—এসব বিষয় মাথায় রেখে ই-মেইলের বডি সাজাতে হবে। যাতে প্রাপকের দেখতে ও পড়তে সুবিধা হয়।
রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল
ই-মেইলের রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল দেওয়ার সময় কাকে রিপ্লাই দিচ্ছেন বা কাদের রিপ্লাই অল দিচ্ছেন অবশ্যই চেক করতে হবে। এমন কোনো ব্যক্তিগত বার্তা/তথ্য শেয়ার করছেন না তো, যেটা আপনি চান না রিপ্লাই অলে থাকা ওই লুপে ই-মেইল অ্যাড্রেসের সব মানুষ দেখুক।
To/CC/BCC
অনেকে বহু দিন ধরে ই-মেইল নিয়ে কাজ করলেও To/CC/BCC এর সঠিক ব্যবহার জানেন না। Bcc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Blind Carbon Copy’ অর্থাৎ একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করার সময় আপনি যদি Bcc-তে একাধিক ব্যক্তিকে যোগ করেন, তাহলে সবার কাছেই মেইলটি যাবে। তবে এ মেইলটি আর কাদের সেন্ড করা হয়েছে তা কেউ দেখতে পারবে না। সুতরাং প্রতিটি প্রাপক কেবল তার নিজেকেই Bcc-তে দেখতে পারবে অন্যদের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবে না। Bcc-এর সুবিধা হচ্ছে সবার মেইল অ্যাড্রেস গোপন রেখে সবাইকে একসঙ্গে একটি মেইল পাঠানো যায়। ফলে কারও মেইল অ্যাড্রেস অন্যদের কাছে ফাঁস হয় না। মেইলের রিপ্লে দেওয়ার সময় কেবল ‘Reply’ বাটন থাকবে ‘Reply to all’ থাকবে না। এর ফলে অন্যরা মেইলের রিপ্লে দেখতে পারবে না। সুতরাং একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করতে এবং গোপনীয়তা বজায় রাখতে আমরা Bcc ব্যবহার করব।
Cc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Carbon Copy’ অর্থাৎ কাউকে কোনো মেইল পাঠানোর সময় আপনি যদি মনে করেন এই মেইলটি সম্পর্কে আরও কয়েকজনকে জানানো দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি সেই ব্যক্তিদের মেইল অ্যাড্রেস Cc-তে রাখতে পারেন। এর ফলে Cc-তে থাকা সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেসগুলো দেখতে পারবেন এবং জানতে পারবেন আপনি অন্য কোন ব্যক্তিদের Cc-তে রেখেছেন। Cc-এর কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেকেই আছেন যারা সবাইকে তাদের মেইল অ্যাড্রেস জানাতে রাজি নয়। কিন্তু আপনি যখনই Cc-তে তার মেইল অ্যাড্রেসটি রেখেছেন তখন Cc-তে রাখা অন্য সবাই তার মেইল অ্যাড্রেসটি জেনে যাচ্ছে। আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে—যখনই আপনার সেই মেইলের কোনো একজন প্রাপক রিপ্লে দেবে, সে যদি ‘Reply to all’ এ ক্লিক করে রিপ্লে দেয়, তবে সবার কাছে তার রিপ্লে চলে যাবে, যা অনেকেই পছন্দ করেন না।
‘To’ হচ্ছে কাউকে নির্দিষ্ট করে ই-মেইল পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে আপনি একাধিক ব্যক্তিকে একই মেইল পাঠাতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবেন। এর ফলে গোপনীয়তা বজায় থাকে না।
দুটি ই-মেইল আইডি
ব্যক্তিগত ও পেশাগত—দুই কাজে দুটি ই-মেইল আইডি ব্যবহার করা উচিত। একটি ই-মেইল আইডি দিয়ে অনেক কিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকলে অনেক ই-মেইলের ভিড়ে একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো মেইল নিচে পড়ে যেতে পারে, অন্যদিকে পার্সোনাল ও প্রোফেশনাল ই-মেইলগুলো মেনটেইন করতে সুবিধা হবে।
শিডিউল মেইল
অনেক সময় আমাদের নির্ধারিত একটা সময়ের মধ্যে মেইল করতে হয়, আবার অনেক জায়গায় অফিস টাইমের সময় মেইল না করার ব্যাপারটাও অপেশাদার দেখায়, খুব সহজেই আমরা ই-মেইলের ‘শিডিউল মেইল’ অপশনটি ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে মেইল দিতে পারব।
ই-মেইল রেসিপিয়েন্ট
মেইল পাঠানোর আগে খুব সতর্কতার সঙ্গে ই-মেইল অ্যাড্রেসটা লিখতে হবে। চেক করে নিতে হবে যে আপনি যাকে পাঠাতে চাচ্ছেন সেই ই-মেইল অ্যাড্রেসটি সেই ব্যক্তিরই কি-না। ভুল ই-মেইলে বা অন্য মানুষের কাছে আপনার মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি পাঠিয়ে দিলে ভালোই বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। তাই ৮-১০ সেকেন্ড সময় নিয়ে মেইল অ্যাড্রেসটি চেক করে নেবেন।
অ্যাটাচমেন্ট বিড়ম্বনা
অনেক সময় আমরা তাড়াহুড়ো করে গুরুত্বপূর্ণ মেইল অ্যাটাচমেন্ট ছাড়াই মেইল পাঠিয়ে দিই। এ জন্য কোনো মেইল করার আগে To/CC/BCC-তে কোনো মেইল অ্যাড্রেস না দিয়ে, বডি ও অ্যাটাচমেন্ট অ্যাড করে সবকিছু চেক করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে ভুলে সেন্ড বাটনে চাপ পড়ে গেলেও ই-মেইল অথরিটি আপনাকে ঠিকই কিন্তু রিমাইন্ডার দেবে আপনি যাকে মেইল পাঠাচ্ছেন তার ই-মেইল অ্যাড্রেস দেওয়া নেই। আর যে ফাইলটা অ্যাটাচমেন্টে পাঠানো হচ্ছে ওই ফাইলটার নাম রিনেম করে অ্যাটাচমেন্ট পাঠানো ব্যাপারটিও পেশাদারত্বের মধ্যে পড়ে।
ই-মেইল সিগনেচার
ই-মেইলের শেষে সুন্দর একটি ‘ইমেল সিগনেচার’ যুক্ত করতে হবে, যেখানে আপনার নাম, পদবি, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ওয়েবসাইট লেখা থাকবে। এর মাধ্যমে আপনি কে এবং আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করার মাধ্যম কী—এসব দেওয়া থাকবে। আপনার সিগনেচারকে আরও কীভাবে সুন্দর ও গোছানো করা যায় এ ব্যাপারে ইন্টারনেটের সাহায্য নিলে খুব সহজেই আপনার ই-মেইল সিগনেচারটি সুন্দর করে সাজাতে পারবেন।
ই-মেইলের এই আদবকায়দাগুলো মেনে চললে একদিকে যেমন প্রাপকের কাছে প্রেরকের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে, অন্যদিকে একটি গোছানো ই-মেইল একটি প্রাপকের কাছে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে সাহায্য করবে।
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (এইচআর), আরএসপিএল হেলথ্ বিডি লিমিটেড
অনুলিখন: মো. আশিকুর রহমান

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে। আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে হয়তো, কিন্তু তাতে প্রাপকের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে না। পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজটা সম্পন্ন হবে না।
ই-মেইল রাইটিংয়ের কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো–
পেশাগত ই-মেইল আইডি
আপনার ই-মেইল আইডির নাম অবশ্যই প্রোফেশনাল হতে হবে। এমন কোনো নাম বা শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যেটি পড়তে বা শুনতে অপেশাদার লাগে। নিজের প্রথম ও শেষ নামের সঙ্গে মেইল আইডি পেশাগত একটা ফ্লেভার দেবে। যদি জি-মেইলে না পাওয়া যায় তবে দুই-একটি সংখ্যা যুক্ত করতে পারেন।
স্পেসিফিক সাবজেক্ট লাইন
সাবজেক্ট লাইন অবশ্যই এক লাইনের এবং স্পষ্টভাবে সংক্ষেপে লিখতে হবে।
নির্ভুল ই-মেইল বডি
ই-মেইলের বডিতে একদম ‘টু দ্য পয়েন্ট’ নিজের উপস্থাপনাটা তুলে ধরতে হবে খুব সুন্দরভাবে। শব্দ চয়ন, বাক্য গঠন, গ্রামার চেক, স্পেলিং চেক, ফন্ট সিলেকশন, ফন্ট কালার—এসব বিষয় মাথায় রেখে ই-মেইলের বডি সাজাতে হবে। যাতে প্রাপকের দেখতে ও পড়তে সুবিধা হয়।
রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল
ই-মেইলের রিপ্লাই ও রিপ্লাই অল দেওয়ার সময় কাকে রিপ্লাই দিচ্ছেন বা কাদের রিপ্লাই অল দিচ্ছেন অবশ্যই চেক করতে হবে। এমন কোনো ব্যক্তিগত বার্তা/তথ্য শেয়ার করছেন না তো, যেটা আপনি চান না রিপ্লাই অলে থাকা ওই লুপে ই-মেইল অ্যাড্রেসের সব মানুষ দেখুক।
To/CC/BCC
অনেকে বহু দিন ধরে ই-মেইল নিয়ে কাজ করলেও To/CC/BCC এর সঠিক ব্যবহার জানেন না। Bcc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Blind Carbon Copy’ অর্থাৎ একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করার সময় আপনি যদি Bcc-তে একাধিক ব্যক্তিকে যোগ করেন, তাহলে সবার কাছেই মেইলটি যাবে। তবে এ মেইলটি আর কাদের সেন্ড করা হয়েছে তা কেউ দেখতে পারবে না। সুতরাং প্রতিটি প্রাপক কেবল তার নিজেকেই Bcc-তে দেখতে পারবে অন্যদের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবে না। Bcc-এর সুবিধা হচ্ছে সবার মেইল অ্যাড্রেস গোপন রেখে সবাইকে একসঙ্গে একটি মেইল পাঠানো যায়। ফলে কারও মেইল অ্যাড্রেস অন্যদের কাছে ফাঁস হয় না। মেইলের রিপ্লে দেওয়ার সময় কেবল ‘Reply’ বাটন থাকবে ‘Reply to all’ থাকবে না। এর ফলে অন্যরা মেইলের রিপ্লে দেখতে পারবে না। সুতরাং একই মেইল অনেক জনকে সেন্ড করতে এবং গোপনীয়তা বজায় রাখতে আমরা Bcc ব্যবহার করব।
Cc-এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ‘Carbon Copy’ অর্থাৎ কাউকে কোনো মেইল পাঠানোর সময় আপনি যদি মনে করেন এই মেইলটি সম্পর্কে আরও কয়েকজনকে জানানো দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি সেই ব্যক্তিদের মেইল অ্যাড্রেস Cc-তে রাখতে পারেন। এর ফলে Cc-তে থাকা সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেসগুলো দেখতে পারবেন এবং জানতে পারবেন আপনি অন্য কোন ব্যক্তিদের Cc-তে রেখেছেন। Cc-এর কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেকেই আছেন যারা সবাইকে তাদের মেইল অ্যাড্রেস জানাতে রাজি নয়। কিন্তু আপনি যখনই Cc-তে তার মেইল অ্যাড্রেসটি রেখেছেন তখন Cc-তে রাখা অন্য সবাই তার মেইল অ্যাড্রেসটি জেনে যাচ্ছে। আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে—যখনই আপনার সেই মেইলের কোনো একজন প্রাপক রিপ্লে দেবে, সে যদি ‘Reply to all’ এ ক্লিক করে রিপ্লে দেয়, তবে সবার কাছে তার রিপ্লে চলে যাবে, যা অনেকেই পছন্দ করেন না।
‘To’ হচ্ছে কাউকে নির্দিষ্ট করে ই-মেইল পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে আপনি একাধিক ব্যক্তিকে একই মেইল পাঠাতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে সবাই একে অপরের মেইল অ্যাড্রেস দেখতে পারবেন। এর ফলে গোপনীয়তা বজায় থাকে না।
দুটি ই-মেইল আইডি
ব্যক্তিগত ও পেশাগত—দুই কাজে দুটি ই-মেইল আইডি ব্যবহার করা উচিত। একটি ই-মেইল আইডি দিয়ে অনেক কিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকলে অনেক ই-মেইলের ভিড়ে একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো মেইল নিচে পড়ে যেতে পারে, অন্যদিকে পার্সোনাল ও প্রোফেশনাল ই-মেইলগুলো মেনটেইন করতে সুবিধা হবে।
শিডিউল মেইল
অনেক সময় আমাদের নির্ধারিত একটা সময়ের মধ্যে মেইল করতে হয়, আবার অনেক জায়গায় অফিস টাইমের সময় মেইল না করার ব্যাপারটাও অপেশাদার দেখায়, খুব সহজেই আমরা ই-মেইলের ‘শিডিউল মেইল’ অপশনটি ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে মেইল দিতে পারব।
ই-মেইল রেসিপিয়েন্ট
মেইল পাঠানোর আগে খুব সতর্কতার সঙ্গে ই-মেইল অ্যাড্রেসটা লিখতে হবে। চেক করে নিতে হবে যে আপনি যাকে পাঠাতে চাচ্ছেন সেই ই-মেইল অ্যাড্রেসটি সেই ব্যক্তিরই কি-না। ভুল ই-মেইলে বা অন্য মানুষের কাছে আপনার মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি পাঠিয়ে দিলে ভালোই বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। তাই ৮-১০ সেকেন্ড সময় নিয়ে মেইল অ্যাড্রেসটি চেক করে নেবেন।
অ্যাটাচমেন্ট বিড়ম্বনা
অনেক সময় আমরা তাড়াহুড়ো করে গুরুত্বপূর্ণ মেইল অ্যাটাচমেন্ট ছাড়াই মেইল পাঠিয়ে দিই। এ জন্য কোনো মেইল করার আগে To/CC/BCC-তে কোনো মেইল অ্যাড্রেস না দিয়ে, বডি ও অ্যাটাচমেন্ট অ্যাড করে সবকিছু চেক করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে ভুলে সেন্ড বাটনে চাপ পড়ে গেলেও ই-মেইল অথরিটি আপনাকে ঠিকই কিন্তু রিমাইন্ডার দেবে আপনি যাকে মেইল পাঠাচ্ছেন তার ই-মেইল অ্যাড্রেস দেওয়া নেই। আর যে ফাইলটা অ্যাটাচমেন্টে পাঠানো হচ্ছে ওই ফাইলটার নাম রিনেম করে অ্যাটাচমেন্ট পাঠানো ব্যাপারটিও পেশাদারত্বের মধ্যে পড়ে।
ই-মেইল সিগনেচার
ই-মেইলের শেষে সুন্দর একটি ‘ইমেল সিগনেচার’ যুক্ত করতে হবে, যেখানে আপনার নাম, পদবি, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ওয়েবসাইট লেখা থাকবে। এর মাধ্যমে আপনি কে এবং আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করার মাধ্যম কী—এসব দেওয়া থাকবে। আপনার সিগনেচারকে আরও কীভাবে সুন্দর ও গোছানো করা যায় এ ব্যাপারে ইন্টারনেটের সাহায্য নিলে খুব সহজেই আপনার ই-মেইল সিগনেচারটি সুন্দর করে সাজাতে পারবেন।
ই-মেইলের এই আদবকায়দাগুলো মেনে চললে একদিকে যেমন প্রাপকের কাছে প্রেরকের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে, অন্যদিকে একটি গোছানো ই-মেইল একটি প্রাপকের কাছে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে সাহায্য করবে।
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (এইচআর), আরএসপিএল হেলথ্ বিডি লিমিটেড
অনুলিখন: মো. আশিকুর রহমান

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী লাইব্রেরিয়ান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় সর্বনিম্ন ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ওয়ার্ড মাস্টার, ৪টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার চালনার দক্ষতা থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেলিফোন অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহায়ক, ৩৬ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৫ নম্বর ক্রমিকের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১০০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১২ টাকাসহ মোট ১১২ টাকা । ৬ নম্বর ক্রমিকের জন্য ফি বাবদ ৫০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকাসহ মোট ৫৬ টাকা।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী লাইব্রেরিয়ান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় সর্বনিম্ন ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ওয়ার্ড মাস্টার, ৪টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার চালনার দক্ষতা থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেলিফোন অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহায়ক, ৩৬ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৫ নম্বর ক্রমিকের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১০০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১২ টাকাসহ মোট ১১২ টাকা । ৬ নম্বর ক্রমিকের জন্য ফি বাবদ ৫০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকাসহ মোট ৫৬ টাকা।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।
১৩ মার্চ ২০২৩
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তাপ্রহরী, ৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। পুরুষ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট থাকতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
পদের নাম ও সংখ্যা: মালি, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
পদের নাম ও সংখ্যা: পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
আবেদন ফি: আবেদন ফি বাবদ ১০০ টাকা অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের (রকেট) মাধ্যমে পেমেন্ট করে পেমেন্ট স্লিপ আবেদনপত্রের একটির সঙ্গে সংযুক্ত করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদিসহ ৩ সেট আবেদনপত্র নির্ধারিত ঠিকানায় পাঠাতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং নিয়মাবলি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। অনলাইন আবেদন ছাড়া কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: ‘অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা’।
আবেদনের শেষ সময়: ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তাপ্রহরী, ৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। পুরুষ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট থাকতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
পদের নাম ও সংখ্যা: মালি, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
পদের নাম ও সংখ্যা: পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
আবেদন ফি: আবেদন ফি বাবদ ১০০ টাকা অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের (রকেট) মাধ্যমে পেমেন্ট করে পেমেন্ট স্লিপ আবেদনপত্রের একটির সঙ্গে সংযুক্ত করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদিসহ ৩ সেট আবেদনপত্র নির্ধারিত ঠিকানায় পাঠাতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং নিয়মাবলি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। অনলাইন আবেদন ছাড়া কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: ‘অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা’।
আবেদনের শেষ সময়: ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।
১৩ মার্চ ২০২৩
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: ভেটেরিনারি ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (ডিএফএ), ৪৮৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে অন্যূন এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। সরকারি ভেটেরিনারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট বা লাইভস্টক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এক বছরের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে।
বয়সসীমা: সব প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১ নভেম্বর পর্যন্ত বয়সসীমা ১৮-৩২ বছর হতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।
ডিক্লারেশন: প্রার্থীকে অনলাইন আবেদনপত্রের ডিক্লারেশন অংশে এই মর্মে ঘোষণা করতে হবে যে প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রের প্রদত্ত সব তথ্য সঠিক ও সত্য। প্রদত্ত তথ্য অসত্য বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে অথবা কোনো অযোগ্যতা ধরা পড়লে কিংবা কোনো প্রতারণা বা দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করলে কিংবা পরীক্ষায় নকল বা অসদুপায় অবলম্বন করলে, পরীক্ষার পূর্বে বা পরে অথবা নিয়োগের পরে যেকোনো পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
আবেদনের অযোগ্যতা: বাংলাদেশের নাগরিক না হন, বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা না হন অথবা বাংলাদেশের ডমিসাইল না হন; এরূপ কোনো ব্যক্তিকে বিয়ে করেন অথবা বিয়ে করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যিনি বাংলাদেশের নাগরিক নন; ফৌজদারি আদালত কর্তৃক নৈতিক স্খলনজনিত অভিযোগে দণ্ডিত হন; তবে তিনি আবেদন করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন না।
মৌখিক পরীক্ষার সময় যেসব কাগজপত্র প্রদর্শন করতে হবে: অনলাইন আবেদনপত্রের হার্ড কপি, সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অনাপত্তিপত্র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদ ও জন্মনিবন্ধন সনদ প্রদর্শন করতে হবে। এসব কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শনপূর্বক প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মাধ্যমে সব সনদের সত্যায়িত ছায়ালিপি দাখিল করতে হবে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ—উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র দাখিলের নিয়মাবলি ও শর্তাবলি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের মেনুতে ‘অনলাইন নিয়োগ’ অপশনে অথবা ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: ভেটেরিনারি ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (ডিএফএ), ৪৮৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে অন্যূন এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। সরকারি ভেটেরিনারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট বা লাইভস্টক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এক বছরের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে।
বয়সসীমা: সব প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১ নভেম্বর পর্যন্ত বয়সসীমা ১৮-৩২ বছর হতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।
ডিক্লারেশন: প্রার্থীকে অনলাইন আবেদনপত্রের ডিক্লারেশন অংশে এই মর্মে ঘোষণা করতে হবে যে প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রের প্রদত্ত সব তথ্য সঠিক ও সত্য। প্রদত্ত তথ্য অসত্য বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে অথবা কোনো অযোগ্যতা ধরা পড়লে কিংবা কোনো প্রতারণা বা দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করলে কিংবা পরীক্ষায় নকল বা অসদুপায় অবলম্বন করলে, পরীক্ষার পূর্বে বা পরে অথবা নিয়োগের পরে যেকোনো পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
আবেদনের অযোগ্যতা: বাংলাদেশের নাগরিক না হন, বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা না হন অথবা বাংলাদেশের ডমিসাইল না হন; এরূপ কোনো ব্যক্তিকে বিয়ে করেন অথবা বিয়ে করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যিনি বাংলাদেশের নাগরিক নন; ফৌজদারি আদালত কর্তৃক নৈতিক স্খলনজনিত অভিযোগে দণ্ডিত হন; তবে তিনি আবেদন করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন না।
মৌখিক পরীক্ষার সময় যেসব কাগজপত্র প্রদর্শন করতে হবে: অনলাইন আবেদনপত্রের হার্ড কপি, সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অনাপত্তিপত্র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদ ও জন্মনিবন্ধন সনদ প্রদর্শন করতে হবে। এসব কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শনপূর্বক প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মাধ্যমে সব সনদের সত্যায়িত ছায়ালিপি দাখিল করতে হবে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ—উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র দাখিলের নিয়মাবলি ও শর্তাবলি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের মেনুতে ‘অনলাইন নিয়োগ’ অপশনে অথবা ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।
১৩ মার্চ ২০২৩
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার, (পিপিএস প্ল্যান্ট)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা (মেকানিক্যাল/ইলেক্ট্রিক্যাল)।
অভিজ্ঞতা: ১-৩ বছর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২১-২৮ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা (ধামরাই)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার, (পিপিএস প্ল্যান্ট)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা (মেকানিক্যাল/ইলেক্ট্রিক্যাল)।
অভিজ্ঞতা: ১-৩ বছর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২১-২৮ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা (ধামরাই)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।
১৩ মার্চ ২০২৩
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে