আনিসুল ইসলাম নাঈম
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির লিখিত অংশে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে। ভালোভাবে প্রস্তুতি নিলে এবং একটু কৌশলী হলে এ বিষয়ে ভালো নম্বর তোলা সম্ভব। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়া অপরিহার্য। সাম্প্রতিক আলোচ্য বিষয়ে অবশ্যই ধারণা রাখতে হবে। সময় ৩ ঘণ্টা। পরীক্ষা হয়ে থাকে ১০০ নম্বরের। প্রতি নম্বরের জন্য প্রায় ১.৮ মিনিট সময় পাবেন।
পরীক্ষায় তিনটি সেকশন থাকে
■ ধারণাগত বিষয়াবলি অংশের প্রস্তুতি-৪০ নম্বর
■ গবেষণামূলক বিষয়াবলি অংশের প্রস্তুতি-৪৫ নম্বর
■ সমস্যা সমাধান অংশের প্রস্তুতি-১৫ নম্বর
ধারণাগত বিষয়াবলি
কনসেপচুয়াল বা ধারণাগত অংশের ১০টি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য মোট বরাদ্দ সময় ৭২ মিনিট। এই অংশে বিভিন্ন সংজ্ঞামূলক প্রশ্ন এবং বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। প্রস্তুতির শুরুতেই ভালো কোনো প্রকাশনীর বই থেকে বিগত বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় আসা প্রশ্নাবলি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় ভালো করে পড়ে নিতে হবে। এতে একদিকে যেমন প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালোভাবে জানা যাবে, একই সঙ্গে প্রতি বিসিএস পরীক্ষায় আসা এগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৬-৭টি প্রশ্নের উত্তর অনায়াসেই করা যাবে। বাকি প্রশ্নগুলো ক্র্যাক করতে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি সম্পর্কে পত্র-পত্রিকায় যেসব টার্মিনোলজি ব্যবহার করা হয়, সেগুলোর দিকে নজর রাখতে হবে। এই অংশে ভালো করতে হলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিষয়, যেমন বিভিন্ন নীতি, তত্ত্ব, ধারণা, চুক্তি, মতবাদ, বৈশ্বিক সংগঠন ও ইতিহাস, কূটনীতিবিদ্যায় আলোচিত বিভিন্ন পরিভাষা বা টার্মিনোলজি, জাতীয়তাবাদ, জাতীয় শক্তি, ক্ষমতা ও ভারসাম্য রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন ধরন, অস্ত্র সন্ত্রাসবাদ, উপনিবেশবাদ, বিশ্বায়ন, স্টেট ও নন-স্টেট অ্যাক্টর, সার্বভৌমত্ব, সমসাময়িক বৈশ্বিক ঘটনাবলি, জলবায়ু পরিবর্তন-সংক্রান্ত বিভিন্ন চুক্তি ও সম্মেলন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও তাদের ব্যবস্থাপনা, বাণিজ্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তিসহ অন্যান্য বিষয় প্রভৃতি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে। লিখিত পাঠ্যসূচির ২য়, ৩য় ও ৫ম অধ্যায় থেকে এই অংশের প্রশ্নগুলো বেশি এসে থাকে। স্বচ্ছ ধারণা প্রাপ্তির লক্ষ্যে প্রয়োজনে ইন্টারনেট, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সহায়তা নিতে হবে। সংজ্ঞামূলক বা মতবাদ বা ধারণামূলক প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন মনীষী প্রদত্ত কোটেশন বা সংজ্ঞার ব্যবহার নিঃসন্দেহে নম্বর বাড়াবে। পার্থক্যমূলক প্রশ্নগুলোর উত্তর ছক আকারে উপস্থাপন করাই উত্তম। সময়ের সঙ্গে মিল রেখে অংশের প্রশ্নের উত্তর করলে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে। অপ্রাসঙ্গিক বা অতিরিক্ত লেখনী কোনোভাবেই বেশি নম্বর প্রাপ্তিতে সহায়ক নয়। উত্তরদানে প্রামাণ্য সংজ্ঞা, উদ্ধৃতি, উদাহরণ ও চিত্রের ব্যবহার বেশি নম্বর প্রাপ্তিতে সহায়ক হয়। কনসেপচুয়াল বইয়ের পাশাপাশি পত্রিকার আন্তর্জাতিক পাতা ও মাসিক সম্পাদকীয় এই অংশের প্রস্তুতিতে বেশ সহায়ক।
গবেষণামূলক বিষয়াবলি
এই অংশের প্রশ্নগুলো সচরাচর বিশ্লেষণধর্মী হয়। এই পার্টের ৩টি প্রশ্নের উত্তর করতে প্রায় ৮১ মিনিটের মতো সময় পাওয়া যায়। ভূমিকা বা প্রেক্ষাপট দিয়ে শুরু করে মূল বিষয় বিধৃত করে উপসংহার টেনে প্রশ্নের উত্তর শেষ করাই বাঞ্ছনীয়। উদ্ধৃতি দিয়ে উত্তরদান শুরু করা যেতে পারে। উত্তরে ম্যাপ, পতাকা ও চার্টের ব্যবহার, নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মন্তব্য এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বুলেটের মাধ্যমে খাতায় উত্তর উপস্থাপন লেখনীকে সমৃদ্ধ করবে। এই অংশে ভালো নম্বর তুলতে তথ্যবহুল ও প্রাসঙ্গিক লেখনীর কোনো বিকল্প নেই। ৪৫তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় আইএমএফ লোন ও বাংলাদেশ, চীন-যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার মধ্যকার অন্তর্দ্বন্দ্ব এবং আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে তাদের প্রভাব বিস্তার, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ন্যাটো-মার্কিনিদের ইন্ধন ও ভবিষ্যৎ পরিণতি, ব্রিকস ও এনডিবির উত্থান প্রেক্ষাপটে বিশ্ব ও বাংলাদেশ, ইরান-সৌদির সম্পর্ক পুনঃস্থাপন, শ্রীলঙ্কার সংকট ও অর্থনৈতিক উত্তরণ, বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও সমস্যা, বিশ্বের বিভিন্ন সংকট, যেমন রোহিঙ্গা সংকট, তাইওয়ান সংকট, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট এবং আরব বিশ্বের ব্যর্থতা প্রভৃতি বিষয় এই অংশের জন্য নিঃসন্দেহে অধিক গুরুত্ব বহন করে।
সমস্যার সমাধান
প্রবলেম সলভিং পার্টের ১টি প্রশ্নের উত্তরদানে প্রায় ২৭ মিনিটের মতো সময় পাওয়া যায়। এই প্রশ্নে সমস্যা উল্লেখ করে সমাধান চাওয়া হয়। বাংলাদেশের সঙ্গে অন্যান্য দেশের দ্বিপক্ষীয় সমস্যা, নীতিপত্র, পরামর্শপত্র বা সমসাময়িক ইস্যুগুলো থেকে প্রশ্নটি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। প্রশ্নের উত্তরে সমস্যার অতিবর্ণন বাদ দিয়ে সর্বোচ্চ মাত্রায় সমাধানের পথ বাতলে দিতে হবে। নীতিপত্র বা পরামর্শপত্র লেখার ক্ষেত্রে বেসিক কিছু স্ট্রাকচার অনুসরণপূর্বক লেখা ভালো (গুগল সার্চের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন)। প্রেক্ষাপট, সমস্যা, প্রভাব, সুপারিশ ও আন্তর্জাতিক চুক্তি, কনভেনশন বা রেফারেন্স দিয়ে লিখলে ভালো মার্ক উঠবে। তথ্য-উপাত্তসহ সারণি, চার্ট, ম্যাপ ও রেফারেন্স উল্লেখপূর্বক পয়েন্ট আকারে বিশ্লেষণাত্মক সমাধান তুলে ধরতে পারলে নিঃসন্দেহে নম্বর বাড়বে। এই অংশে ভালো করতে হলে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া দেশি-বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখার কোনো বিকল্প নেই।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির লিখিত অংশে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে। ভালোভাবে প্রস্তুতি নিলে এবং একটু কৌশলী হলে এ বিষয়ে ভালো নম্বর তোলা সম্ভব। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়া অপরিহার্য। সাম্প্রতিক আলোচ্য বিষয়ে অবশ্যই ধারণা রাখতে হবে। সময় ৩ ঘণ্টা। পরীক্ষা হয়ে থাকে ১০০ নম্বরের। প্রতি নম্বরের জন্য প্রায় ১.৮ মিনিট সময় পাবেন।
পরীক্ষায় তিনটি সেকশন থাকে
■ ধারণাগত বিষয়াবলি অংশের প্রস্তুতি-৪০ নম্বর
■ গবেষণামূলক বিষয়াবলি অংশের প্রস্তুতি-৪৫ নম্বর
■ সমস্যা সমাধান অংশের প্রস্তুতি-১৫ নম্বর
ধারণাগত বিষয়াবলি
কনসেপচুয়াল বা ধারণাগত অংশের ১০টি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য মোট বরাদ্দ সময় ৭২ মিনিট। এই অংশে বিভিন্ন সংজ্ঞামূলক প্রশ্ন এবং বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। প্রস্তুতির শুরুতেই ভালো কোনো প্রকাশনীর বই থেকে বিগত বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় আসা প্রশ্নাবলি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় ভালো করে পড়ে নিতে হবে। এতে একদিকে যেমন প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালোভাবে জানা যাবে, একই সঙ্গে প্রতি বিসিএস পরীক্ষায় আসা এগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৬-৭টি প্রশ্নের উত্তর অনায়াসেই করা যাবে। বাকি প্রশ্নগুলো ক্র্যাক করতে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি সম্পর্কে পত্র-পত্রিকায় যেসব টার্মিনোলজি ব্যবহার করা হয়, সেগুলোর দিকে নজর রাখতে হবে। এই অংশে ভালো করতে হলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিষয়, যেমন বিভিন্ন নীতি, তত্ত্ব, ধারণা, চুক্তি, মতবাদ, বৈশ্বিক সংগঠন ও ইতিহাস, কূটনীতিবিদ্যায় আলোচিত বিভিন্ন পরিভাষা বা টার্মিনোলজি, জাতীয়তাবাদ, জাতীয় শক্তি, ক্ষমতা ও ভারসাম্য রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন ধরন, অস্ত্র সন্ত্রাসবাদ, উপনিবেশবাদ, বিশ্বায়ন, স্টেট ও নন-স্টেট অ্যাক্টর, সার্বভৌমত্ব, সমসাময়িক বৈশ্বিক ঘটনাবলি, জলবায়ু পরিবর্তন-সংক্রান্ত বিভিন্ন চুক্তি ও সম্মেলন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও তাদের ব্যবস্থাপনা, বাণিজ্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তিসহ অন্যান্য বিষয় প্রভৃতি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে। লিখিত পাঠ্যসূচির ২য়, ৩য় ও ৫ম অধ্যায় থেকে এই অংশের প্রশ্নগুলো বেশি এসে থাকে। স্বচ্ছ ধারণা প্রাপ্তির লক্ষ্যে প্রয়োজনে ইন্টারনেট, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সহায়তা নিতে হবে। সংজ্ঞামূলক বা মতবাদ বা ধারণামূলক প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন মনীষী প্রদত্ত কোটেশন বা সংজ্ঞার ব্যবহার নিঃসন্দেহে নম্বর বাড়াবে। পার্থক্যমূলক প্রশ্নগুলোর উত্তর ছক আকারে উপস্থাপন করাই উত্তম। সময়ের সঙ্গে মিল রেখে অংশের প্রশ্নের উত্তর করলে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে। অপ্রাসঙ্গিক বা অতিরিক্ত লেখনী কোনোভাবেই বেশি নম্বর প্রাপ্তিতে সহায়ক নয়। উত্তরদানে প্রামাণ্য সংজ্ঞা, উদ্ধৃতি, উদাহরণ ও চিত্রের ব্যবহার বেশি নম্বর প্রাপ্তিতে সহায়ক হয়। কনসেপচুয়াল বইয়ের পাশাপাশি পত্রিকার আন্তর্জাতিক পাতা ও মাসিক সম্পাদকীয় এই অংশের প্রস্তুতিতে বেশ সহায়ক।
গবেষণামূলক বিষয়াবলি
এই অংশের প্রশ্নগুলো সচরাচর বিশ্লেষণধর্মী হয়। এই পার্টের ৩টি প্রশ্নের উত্তর করতে প্রায় ৮১ মিনিটের মতো সময় পাওয়া যায়। ভূমিকা বা প্রেক্ষাপট দিয়ে শুরু করে মূল বিষয় বিধৃত করে উপসংহার টেনে প্রশ্নের উত্তর শেষ করাই বাঞ্ছনীয়। উদ্ধৃতি দিয়ে উত্তরদান শুরু করা যেতে পারে। উত্তরে ম্যাপ, পতাকা ও চার্টের ব্যবহার, নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মন্তব্য এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বুলেটের মাধ্যমে খাতায় উত্তর উপস্থাপন লেখনীকে সমৃদ্ধ করবে। এই অংশে ভালো নম্বর তুলতে তথ্যবহুল ও প্রাসঙ্গিক লেখনীর কোনো বিকল্প নেই। ৪৫তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় আইএমএফ লোন ও বাংলাদেশ, চীন-যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার মধ্যকার অন্তর্দ্বন্দ্ব এবং আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে তাদের প্রভাব বিস্তার, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ন্যাটো-মার্কিনিদের ইন্ধন ও ভবিষ্যৎ পরিণতি, ব্রিকস ও এনডিবির উত্থান প্রেক্ষাপটে বিশ্ব ও বাংলাদেশ, ইরান-সৌদির সম্পর্ক পুনঃস্থাপন, শ্রীলঙ্কার সংকট ও অর্থনৈতিক উত্তরণ, বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও সমস্যা, বিশ্বের বিভিন্ন সংকট, যেমন রোহিঙ্গা সংকট, তাইওয়ান সংকট, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট এবং আরব বিশ্বের ব্যর্থতা প্রভৃতি বিষয় এই অংশের জন্য নিঃসন্দেহে অধিক গুরুত্ব বহন করে।
সমস্যার সমাধান
প্রবলেম সলভিং পার্টের ১টি প্রশ্নের উত্তরদানে প্রায় ২৭ মিনিটের মতো সময় পাওয়া যায়। এই প্রশ্নে সমস্যা উল্লেখ করে সমাধান চাওয়া হয়। বাংলাদেশের সঙ্গে অন্যান্য দেশের দ্বিপক্ষীয় সমস্যা, নীতিপত্র, পরামর্শপত্র বা সমসাময়িক ইস্যুগুলো থেকে প্রশ্নটি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। প্রশ্নের উত্তরে সমস্যার অতিবর্ণন বাদ দিয়ে সর্বোচ্চ মাত্রায় সমাধানের পথ বাতলে দিতে হবে। নীতিপত্র বা পরামর্শপত্র লেখার ক্ষেত্রে বেসিক কিছু স্ট্রাকচার অনুসরণপূর্বক লেখা ভালো (গুগল সার্চের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন)। প্রেক্ষাপট, সমস্যা, প্রভাব, সুপারিশ ও আন্তর্জাতিক চুক্তি, কনভেনশন বা রেফারেন্স দিয়ে লিখলে ভালো মার্ক উঠবে। তথ্য-উপাত্তসহ সারণি, চার্ট, ম্যাপ ও রেফারেন্স উল্লেখপূর্বক পয়েন্ট আকারে বিশ্লেষণাত্মক সমাধান তুলে ধরতে পারলে নিঃসন্দেহে নম্বর বাড়বে। এই অংশে ভালো করতে হলে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া দেশি-বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখার কোনো বিকল্প নেই।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
মৎস্য অধিদপ্তরের ৮টি পদে ৫৮০ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ২৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন) এস এম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৫ ধরনের শূন্য পদে ৬০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। গত মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে ৮৬টি পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। হিসাবরক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারীসহ বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ: ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
২ দিন আগেসাভারে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। হাসপাতালটিতে ইমারজেন্সি অ্যান্ড ক্যাজুয়ালটি সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে ৯ ধরনের পদে মোট ১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
২ দিন আগে