নাজমুল ইসলাম
চাকরির বাজার বরাবরই চড়া। একটি শূন্য পদের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে জমা পড়ে কয়েক শ আবেদন। এত এত আবেদন থেকে সঠিক প্রার্থীকে বাছাই করা সহজ নয়। আবার সবাইকে ডেকে কথা বলাও নিয়োগকর্তার পক্ষে সম্ভব হয় না সময় স্বল্পতার কারণে। ফলে নিয়োগকর্তারা সিভি বা রেজুমে দেখেই হয়তো চাকরিপ্রার্থী সম্পর্কে প্রাথমিক সিদ্ধান্তটি নিয়ে নিতে পারেন। কারণ, সিভিতেই থাকে একজন প্রার্থীর সংক্ষিপ্ত বিবরণী। এ কারণে এই সিভি তৈরিতে কিছু বিষয়ের দিকে নজর রাখা ভীষণ জরুরি।
নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীর যোগ্যতা বা দক্ষতা দেখেই তাকে নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা করেন। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিপরীতে নিয়োগকর্তারা অসংখ্য সিভি পান। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কথা আর না বললেও চলে। এই অসংখ্য সিভির মধ্যে আপনারটা যদি একটু ব্যতিক্রম ও আকর্ষণীয় না হয়, তবে নিয়োগকর্তারা আপনাকে কেন বাছাই করবেন? তাই সিভি বা রেজুমে লেখার ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে। সিভি লেখার সময় কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সে সম্পর্কে এখানে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো—
আপনার রেজুমের প্রথম ২০-২৫ শব্দ খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই শব্দগুলোর মাধ্যমে আপনি নিয়োগকর্তার মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেন অথবা মনোযোগ আকর্ষণে ব্যর্থ হতে পারেন। এখানে আপনার কাজের দক্ষতা সম্পর্কে খুব সংক্ষেপে বলতে পারেন। সিভির পরের অংশে তা বিস্তারিত আকারে লেখা যেতে পারে। এই সংক্ষিপ্ত বর্ণনায় আপনি চাকরির জন্য কেন যোগ্য, তা স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে। অস্পষ্ট বর্ণনা এড়িয়ে যেতে হবে। নিচের উদাহরণটি দেখলে বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে—
‘Strategy and business development executive with substantial experience designing, leading, and implementing a broad range of corporate growth and realignment initiatives. ’ (Harvard Business Review)
এখানে অল্প কয়েকটি শব্দের মাধ্যমে নিজের দক্ষতার বিষয়গুলোকে তুলে ধরা হয়েছে।
দ্বিতীয় অংশে বুলেট পয়েন্টে আপনার যোগ্যতা, দক্ষতা বা কাজের অভিজ্ঞতা ইত্যাদি তুলে ধরতে পারেন। আপনি যে কাজে সবচেয়ে বেশি পারদর্শী, সেগুলো বুলেট পয়েন্টে প্রথম দিকে উল্লেখ করতে পারেন। আপনার কাজের মধ্য দিয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানে কী বা কীভাবে পরিবর্তন আসছে, তা বলতে পারেন। শুরুর দিকে কী চ্যালেঞ্জ ছিল এবং আপনি কীভাবে তা অতিক্রম করতে সাহায্য করছেন, তা বলুন। আপনার হাত ধরে সেই প্রতিষ্ঠানে কী কী সাফল্য এসেছে—সে বিষয়গুলো আপনি আলাদা আলাদা বুলেট পয়েন্টে দেখাতে পারেন। নিয়োগকর্তারা আপনি আগে কী কাজ করেছেন, সেটা বিবেচনা করবেন। কারণ, এখান থেকেই তাঁরা বুঝতে পারবেন আপনি তাঁদের জন্য কী করতে পারবেন। তাই আপনাকে পূর্ব-অভিজ্ঞতার আলোকে দেখাতে হবে আপনি তাঁদের প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে কীভাবে সাহায্য করতে পারবেন।
সব চাকরির জন্য একই ধরনের সিভি হওয়া উচিত নয়। চাকরির ধরন অনুযায়ী সিভিতে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। চাকরির দায়িত্ব বা কর্তব্যের বিবরণ থেকে আপনাকে কিছু মূল শব্দ বাছাই করতে হবে। দায়িত্ব বা কর্তব্যের সঙ্গে সম্পর্কিত যোগ্যতা বা দক্ষতাগুলো আপনি উল্লেখ করতে পারেন।
চাকরির বিজ্ঞাপনটি ভালো করে পড়ুন। কারণ, বিজ্ঞাপনে উল্লিখিত চাহিদার সঙ্গে আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার একটি সামঞ্জস্য থাকতে হবে। আপনার কাজের অভিজ্ঞতা যেন নিয়োগকর্তার কাছে প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়। এমন যেন না হয় যে, আপনার কাজের অভিজ্ঞতার সঙ্গে চাকরির রিকোয়ারমেন্টের কোনো মিল নেই। এ ক্ষেত্রে নিয়োগকর্তার চাহিদার অনুযায়ী প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতাগুলো উল্লেখ করতে হবে। আপনি অনেক অভিজ্ঞতার কথা বললেন, কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে ওই চাকরির জন্য দরকারি অভিজ্ঞতাগুলো বাদ পড়ে গেল; যা বললেন, তা আবার ওই চাকরির জন্য প্রাসঙ্গিক নয়, তবে তা খুব একটা ইতিবাচক ফল দেবে না।
সিভিতে আপনার সব কর্মকাণ্ড সম্পর্কে উল্লেখ করার প্রয়োজন নেই। যেমন, আপনি কোন কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন, স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কী কী কাজ করেছেন, কী কী ডিগ্রি ও দক্ষতা অর্জন করেছেন। সিভিতে উল্লিখিত বিষয়বস্তু বাছাইকৃত হতে হবে। সবকিছু বিস্তারিত লেখার প্রয়োজন নেই। শুধু সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করুন, যা ওই চাকরির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক।
লেখার ফন্ট সাইজ যথাযথ হতে হবে। লেখা পড়তে কষ্ট হয় অথবা অস্পষ্ট—এমন যেন না হয়। বর্তমানে দু-তিন পৃষ্ঠায় সিভি লেখা যায়। এক পৃষ্ঠায় সিভি লেখার দিন শেষ। তাই ফন্ট সাইজ একটু বড় হলে সমস্যা নেই।
চাকরির জন্য সিভি লেখার সময় শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়গুলো শেষে দেওয়া যেতে পারে। কারণ, যেকোনো কাজের জন্য নিয়োগকর্তারা প্রথমেই জানতে চান, ওই কাজের জন্য আপনি কতটা যথাযথ। সে জন্য ওই কাজের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাগুলো উল্লেখ করুন শুরুতে।
একটি ভালো সিভি তৈরির ক্ষেত্রে দরকারি টিপস পেতে ইন্টারনেটের সহায়তা নিতে পারেন। হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউতেই এই সময়ের বিভিন্ন স্ট্যান্ডার্ড সিভি তৈরির ভালো টিপস পেতে পারেন। এ ছাড়া আরও নানা ওয়েবসাইট রয়েছে। সব সময় মনে রাখবেন, অন্য কারও সিভি কপি করবেন না। এ ধরনের সিভি শুরুতেই নিয়োগকর্তার মনে নেতিবাচক ধারণার জন্ম দেয়। বিশেষত, সিভিতে ক্যারিয়ার অবজেকটিভ নিজেই লিখুন।
চাকরির বাজার বরাবরই চড়া। একটি শূন্য পদের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে জমা পড়ে কয়েক শ আবেদন। এত এত আবেদন থেকে সঠিক প্রার্থীকে বাছাই করা সহজ নয়। আবার সবাইকে ডেকে কথা বলাও নিয়োগকর্তার পক্ষে সম্ভব হয় না সময় স্বল্পতার কারণে। ফলে নিয়োগকর্তারা সিভি বা রেজুমে দেখেই হয়তো চাকরিপ্রার্থী সম্পর্কে প্রাথমিক সিদ্ধান্তটি নিয়ে নিতে পারেন। কারণ, সিভিতেই থাকে একজন প্রার্থীর সংক্ষিপ্ত বিবরণী। এ কারণে এই সিভি তৈরিতে কিছু বিষয়ের দিকে নজর রাখা ভীষণ জরুরি।
নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীর যোগ্যতা বা দক্ষতা দেখেই তাকে নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা করেন। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিপরীতে নিয়োগকর্তারা অসংখ্য সিভি পান। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কথা আর না বললেও চলে। এই অসংখ্য সিভির মধ্যে আপনারটা যদি একটু ব্যতিক্রম ও আকর্ষণীয় না হয়, তবে নিয়োগকর্তারা আপনাকে কেন বাছাই করবেন? তাই সিভি বা রেজুমে লেখার ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে। সিভি লেখার সময় কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সে সম্পর্কে এখানে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো—
আপনার রেজুমের প্রথম ২০-২৫ শব্দ খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই শব্দগুলোর মাধ্যমে আপনি নিয়োগকর্তার মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেন অথবা মনোযোগ আকর্ষণে ব্যর্থ হতে পারেন। এখানে আপনার কাজের দক্ষতা সম্পর্কে খুব সংক্ষেপে বলতে পারেন। সিভির পরের অংশে তা বিস্তারিত আকারে লেখা যেতে পারে। এই সংক্ষিপ্ত বর্ণনায় আপনি চাকরির জন্য কেন যোগ্য, তা স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে। অস্পষ্ট বর্ণনা এড়িয়ে যেতে হবে। নিচের উদাহরণটি দেখলে বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে—
‘Strategy and business development executive with substantial experience designing, leading, and implementing a broad range of corporate growth and realignment initiatives. ’ (Harvard Business Review)
এখানে অল্প কয়েকটি শব্দের মাধ্যমে নিজের দক্ষতার বিষয়গুলোকে তুলে ধরা হয়েছে।
দ্বিতীয় অংশে বুলেট পয়েন্টে আপনার যোগ্যতা, দক্ষতা বা কাজের অভিজ্ঞতা ইত্যাদি তুলে ধরতে পারেন। আপনি যে কাজে সবচেয়ে বেশি পারদর্শী, সেগুলো বুলেট পয়েন্টে প্রথম দিকে উল্লেখ করতে পারেন। আপনার কাজের মধ্য দিয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানে কী বা কীভাবে পরিবর্তন আসছে, তা বলতে পারেন। শুরুর দিকে কী চ্যালেঞ্জ ছিল এবং আপনি কীভাবে তা অতিক্রম করতে সাহায্য করছেন, তা বলুন। আপনার হাত ধরে সেই প্রতিষ্ঠানে কী কী সাফল্য এসেছে—সে বিষয়গুলো আপনি আলাদা আলাদা বুলেট পয়েন্টে দেখাতে পারেন। নিয়োগকর্তারা আপনি আগে কী কাজ করেছেন, সেটা বিবেচনা করবেন। কারণ, এখান থেকেই তাঁরা বুঝতে পারবেন আপনি তাঁদের জন্য কী করতে পারবেন। তাই আপনাকে পূর্ব-অভিজ্ঞতার আলোকে দেখাতে হবে আপনি তাঁদের প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে কীভাবে সাহায্য করতে পারবেন।
সব চাকরির জন্য একই ধরনের সিভি হওয়া উচিত নয়। চাকরির ধরন অনুযায়ী সিভিতে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। চাকরির দায়িত্ব বা কর্তব্যের বিবরণ থেকে আপনাকে কিছু মূল শব্দ বাছাই করতে হবে। দায়িত্ব বা কর্তব্যের সঙ্গে সম্পর্কিত যোগ্যতা বা দক্ষতাগুলো আপনি উল্লেখ করতে পারেন।
চাকরির বিজ্ঞাপনটি ভালো করে পড়ুন। কারণ, বিজ্ঞাপনে উল্লিখিত চাহিদার সঙ্গে আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার একটি সামঞ্জস্য থাকতে হবে। আপনার কাজের অভিজ্ঞতা যেন নিয়োগকর্তার কাছে প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়। এমন যেন না হয় যে, আপনার কাজের অভিজ্ঞতার সঙ্গে চাকরির রিকোয়ারমেন্টের কোনো মিল নেই। এ ক্ষেত্রে নিয়োগকর্তার চাহিদার অনুযায়ী প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতাগুলো উল্লেখ করতে হবে। আপনি অনেক অভিজ্ঞতার কথা বললেন, কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে ওই চাকরির জন্য দরকারি অভিজ্ঞতাগুলো বাদ পড়ে গেল; যা বললেন, তা আবার ওই চাকরির জন্য প্রাসঙ্গিক নয়, তবে তা খুব একটা ইতিবাচক ফল দেবে না।
সিভিতে আপনার সব কর্মকাণ্ড সম্পর্কে উল্লেখ করার প্রয়োজন নেই। যেমন, আপনি কোন কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন, স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কী কী কাজ করেছেন, কী কী ডিগ্রি ও দক্ষতা অর্জন করেছেন। সিভিতে উল্লিখিত বিষয়বস্তু বাছাইকৃত হতে হবে। সবকিছু বিস্তারিত লেখার প্রয়োজন নেই। শুধু সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করুন, যা ওই চাকরির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক।
লেখার ফন্ট সাইজ যথাযথ হতে হবে। লেখা পড়তে কষ্ট হয় অথবা অস্পষ্ট—এমন যেন না হয়। বর্তমানে দু-তিন পৃষ্ঠায় সিভি লেখা যায়। এক পৃষ্ঠায় সিভি লেখার দিন শেষ। তাই ফন্ট সাইজ একটু বড় হলে সমস্যা নেই।
চাকরির জন্য সিভি লেখার সময় শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়গুলো শেষে দেওয়া যেতে পারে। কারণ, যেকোনো কাজের জন্য নিয়োগকর্তারা প্রথমেই জানতে চান, ওই কাজের জন্য আপনি কতটা যথাযথ। সে জন্য ওই কাজের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাগুলো উল্লেখ করুন শুরুতে।
একটি ভালো সিভি তৈরির ক্ষেত্রে দরকারি টিপস পেতে ইন্টারনেটের সহায়তা নিতে পারেন। হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউতেই এই সময়ের বিভিন্ন স্ট্যান্ডার্ড সিভি তৈরির ভালো টিপস পেতে পারেন। এ ছাড়া আরও নানা ওয়েবসাইট রয়েছে। সব সময় মনে রাখবেন, অন্য কারও সিভি কপি করবেন না। এ ধরনের সিভি শুরুতেই নিয়োগকর্তার মনে নেতিবাচক ধারণার জন্ম দেয়। বিশেষত, সিভিতে ক্যারিয়ার অবজেকটিভ নিজেই লিখুন।
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। রোববার (২৪ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেকানাডিয়ান হাইকমিশনে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ২ জন কর্মকর্তাকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হবে। নির্বাচিত প্রার্থীদের জন্য নিয়মিত বেতনের বাইরেও নানা সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেইউনাইটেড ন্যাশন্স ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামে (ডব্লিউএফপি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির একটি শূন্য ২ জনকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হবে। নির্বাচিত প্রার্থীদের প্রতিষ্ঠানটির কক্সবাজার অফিসে নিয়োগ পাবেন।
১ দিন আগেঅর্থ বিভাগের আওতাধীন জাতীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন তহবিলের (এনএইচআরডিএফ) চার পদে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির জিএম (প্রশাসন ও ফাইন্যান্স) মোহাম্মদ জহিরুল কাইউম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে