রিক্তা রিচি, ঢাকা
‘আজ থেকে ২০ বছর পর আপনি এই ভেবে হতাশ হবেন যে আপনার পক্ষে যা যা করা সম্ভব ছিল, তা করতে পারেননি। তাই নিরাপদ আবাস ছেড়ে বেরিয়ে পড়ুন। আবিষ্কারের জন্য যাত্রা করুন, স্বপ্ন দেখুন আর শেষমেশ আবিষ্কার করুন।’
–মার্ক টোয়েন
চলছে শরৎকাল। নীল আকাশে ভেসে যায় তুলোর মতো মেঘ। এ সময়টা পাহাড়ে যাওয়ার জন্য উপযোগী। সমতল থেকে ৯০০ বা ১ হাজার মিটার ওপরে আকাশটাকে খুব কাছে মনে হবে। মনে হবে, হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যাবে নরম মেঘ। শীতল বাতাসে মন ভরে যাবে। পাহাড়ের শরৎ এক অন্য রকম অনুভূতি এনে দেবে আপনাকে।
তবে পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তুতি হতে হবে একেবারে আলাদা। মনে রাখতে হবে, পাহাড় মানে সমতলের মতো আয়েশি ভ্রমণ নয়। তাই পাহাড়ের ভ্রমণ উপকরণ হওয়া চাই অন্য রকম। থাকতে হবে পিঠে ব্যাগ নিয়ে মাইলের পর মাইল উঁচু-নিচু পথ হাঁটার শারীরিক ও মানসিক শক্তি। শহরের সুস্বাদু খাবার আর আরামদায়ক বিছানা সেখানে না-ও মিলতে পারে। তার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
ব্যাগপ্যাকে যা নেবেন
পাহাড়ে ভ্রমণে যাওয়ার আগে ব্যাগটা ঠিকঠাক গুছিয়ে নেওয়া চাই। প্রয়োজনীয় জামাকাপড় রাখুন সঙ্গে। তবে সংখ্যায় বেশি নয়। ভাবতে হবে ব্যাগের ওজন নিয়ে। কারণ মাইলের পর মাইল ব্যাগ কাঁধে নিয়ে হাঁটতে হবে আপনাকেই। মোবাইল পকেটের হাফপ্যান্ট বা থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্ট, টি-শার্ট ইত্যাদি আরামদায়ক পোশাক সঙ্গে রাখুন। এতে পাহাড়ি পথে হাঁটতে সুবিধা হবে। এ ছাড়া ব্যাগে রাখুন বাকেট টুপি বা ক্যাপ, সানগ্লাস, সানস্ক্রিন ক্রিম ইত্যাদি।
জুতা
পাহাড়ি পথে স্লিপার বা স্যান্ডেল না পরাই নিরাপদ। পরতে হবে স্নিকার, রানার বা পাহাড়ে ওঠার বিশেষ জুতা। তাতে পিচ্ছিল পাহাড়ি পথে বিপদে পড়ার আশঙ্কা কমে যাবে।
চার্জার ও পাওয়ার ব্যাংক
পাহাড়ে বেড়াতে গেলে মোবাইল ফোনের চার্জার, পাওয়ার ব্যাংক সঙ্গে রাখুন। যেসব জায়গায় বিদ্যুতের সুবিধা পাবেন না, সেখানে পাওয়ার ব্যাংক সুবিধা দেবে।
মশা থেকে সাবধান
ডেঙ্গুর উপদ্রব বাড়ছে। তাই এ সময়ে বেড়াতে গেলে মশা থেকে সাবধানে থাকতে হবে। সঙ্গে মশার কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার ক্রিম, অ্যারোসল কিংবা কয়েল রাখতে পারেন। রাখতে পারেন মশারিও। হাতে-পায়ে লোশন লাগিয়ে বাইরে যাবেন। এতে মশার কামড় সরাসরি চামড়ায় লাগবে না।
পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট
পাহাড়ে বেড়াতে গেলে বিশুদ্ধ পানির সংকটে পড়তে পারেন। তাই সঙ্গে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট রাখতে ভুলবেন না। চাইলে সঙ্গে করে খাওয়ার পানি নিয়ে যেতে পারেন। বিশুদ্ধ পানির পরিমিত ব্যবহারের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে পাহাড়ে।
সতর্কতা
‘আজ থেকে ২০ বছর পর আপনি এই ভেবে হতাশ হবেন যে আপনার পক্ষে যা যা করা সম্ভব ছিল, তা করতে পারেননি। তাই নিরাপদ আবাস ছেড়ে বেরিয়ে পড়ুন। আবিষ্কারের জন্য যাত্রা করুন, স্বপ্ন দেখুন আর শেষমেশ আবিষ্কার করুন।’
–মার্ক টোয়েন
চলছে শরৎকাল। নীল আকাশে ভেসে যায় তুলোর মতো মেঘ। এ সময়টা পাহাড়ে যাওয়ার জন্য উপযোগী। সমতল থেকে ৯০০ বা ১ হাজার মিটার ওপরে আকাশটাকে খুব কাছে মনে হবে। মনে হবে, হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যাবে নরম মেঘ। শীতল বাতাসে মন ভরে যাবে। পাহাড়ের শরৎ এক অন্য রকম অনুভূতি এনে দেবে আপনাকে।
তবে পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তুতি হতে হবে একেবারে আলাদা। মনে রাখতে হবে, পাহাড় মানে সমতলের মতো আয়েশি ভ্রমণ নয়। তাই পাহাড়ের ভ্রমণ উপকরণ হওয়া চাই অন্য রকম। থাকতে হবে পিঠে ব্যাগ নিয়ে মাইলের পর মাইল উঁচু-নিচু পথ হাঁটার শারীরিক ও মানসিক শক্তি। শহরের সুস্বাদু খাবার আর আরামদায়ক বিছানা সেখানে না-ও মিলতে পারে। তার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
ব্যাগপ্যাকে যা নেবেন
পাহাড়ে ভ্রমণে যাওয়ার আগে ব্যাগটা ঠিকঠাক গুছিয়ে নেওয়া চাই। প্রয়োজনীয় জামাকাপড় রাখুন সঙ্গে। তবে সংখ্যায় বেশি নয়। ভাবতে হবে ব্যাগের ওজন নিয়ে। কারণ মাইলের পর মাইল ব্যাগ কাঁধে নিয়ে হাঁটতে হবে আপনাকেই। মোবাইল পকেটের হাফপ্যান্ট বা থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্ট, টি-শার্ট ইত্যাদি আরামদায়ক পোশাক সঙ্গে রাখুন। এতে পাহাড়ি পথে হাঁটতে সুবিধা হবে। এ ছাড়া ব্যাগে রাখুন বাকেট টুপি বা ক্যাপ, সানগ্লাস, সানস্ক্রিন ক্রিম ইত্যাদি।
জুতা
পাহাড়ি পথে স্লিপার বা স্যান্ডেল না পরাই নিরাপদ। পরতে হবে স্নিকার, রানার বা পাহাড়ে ওঠার বিশেষ জুতা। তাতে পিচ্ছিল পাহাড়ি পথে বিপদে পড়ার আশঙ্কা কমে যাবে।
চার্জার ও পাওয়ার ব্যাংক
পাহাড়ে বেড়াতে গেলে মোবাইল ফোনের চার্জার, পাওয়ার ব্যাংক সঙ্গে রাখুন। যেসব জায়গায় বিদ্যুতের সুবিধা পাবেন না, সেখানে পাওয়ার ব্যাংক সুবিধা দেবে।
মশা থেকে সাবধান
ডেঙ্গুর উপদ্রব বাড়ছে। তাই এ সময়ে বেড়াতে গেলে মশা থেকে সাবধানে থাকতে হবে। সঙ্গে মশার কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার ক্রিম, অ্যারোসল কিংবা কয়েল রাখতে পারেন। রাখতে পারেন মশারিও। হাতে-পায়ে লোশন লাগিয়ে বাইরে যাবেন। এতে মশার কামড় সরাসরি চামড়ায় লাগবে না।
পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট
পাহাড়ে বেড়াতে গেলে বিশুদ্ধ পানির সংকটে পড়তে পারেন। তাই সঙ্গে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট রাখতে ভুলবেন না। চাইলে সঙ্গে করে খাওয়ার পানি নিয়ে যেতে পারেন। বিশুদ্ধ পানির পরিমিত ব্যবহারের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে পাহাড়ে।
সতর্কতা
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে