দিতি আহমেদ, ঢাকা
ঈদে নতুন রঙিন পোশাক শিশুদের আনন্দ বাড়িয়ে দেয়। সে জন্য ঈদ এলেই ফ্যাশন হাউসগুলো শিশুদের পোশাকের প্রতি বাড়তি যত্ন নিয়ে থাকে। শিশুদের পোশাকে সাধারণত প্রাধান্য পায় উজ্জ্বল রং আর শিশুতোষ নকশা। আবহাওয়ার কথা বিবেচনায় রেখে নির্বাচন করা হয় কাপড়।
এবার ঈদে বৃষ্টি, প্রচণ্ড রোদ কিংবা মেঘলা আকাশের লুকোচুরি খেলা থাকতে পারে। তাই মিশ্র আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে বাসার ছোট সোনামণির জন্য নির্বাচন করতে হবে আরামদায়ক পোশাক। গত বছরের মতো এ বছরের ঈদও ঘরে কাটাতে হবে। তাই শিশুদের পোশাক কেনার সময় কাপড়টা যেন আরামদায়ক হয় সেদিকে প্রথমে লক্ষ রাখতে হবে। তারপর পোশাকের নকশার দিকে নজর দিতে হবে। আবার শিশুদের পছন্দের কথা মাথায় রেখেও পোশাক পছন্দ করা জরুরি।
পোশাক হবে স্বস্তির
বিশ্ব রঙের স্বত্বাধিকারী ও হাউসের ফ্যাশন ডিজাইনার বিপ্লব সাহা বলেন, বিশ্ব রঙ সব সময় শিশুদের আরামের কথা মাথায় রেখে পোশাক তৈরি করে থাকে। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। এবার ঈদ আয়োজনে থাকছে কটন, বিসকস, লিনেনের পোশাক। এ ছাড়া আছে কিছু এক্সক্লুসিভ কালেকশন।
যেহেতু শিশুরা এখন নিজেরাই পোশাক পছন্দ করে নেয়; অনেকে আবার বাবা-মায়ের মতো পোশাক চায়। তাই ফ্যাশন হাউসগুলো বাবা-ছেলের সঙ্গে মিলিয়ে পাঞ্জাবি, পাজামা কিংবা কাবলি সেট এবং মা ও মেয়ের জন্যও একই রকম পোশাকের ব্যবস্থা রাখে। এ ছাড়া পরিবারের সবার জন্য আছে একই রঙের পোশাক। একেবারে নবজাতকদের জন্য পাওয়া যাবে আরামদায়ক নিমা, গেঞ্জি সেট, ছোট শার্ট-প্যান্টের সেট, রম্পার বা ডঙ্গেরি ও সিঙ্গেল টি-শার্ট।
মেয়েশিশুদের পোশাক
ঋতুর কথা মাথায় রেখে ফ্যাশন হাউসগুলো মেয়েদের জন্য তৈরি করছে সুতি কাপড়ে ব্লক, লেস, ফিতা ও বিভিন্ন ধরনের টারসেলের কারুকাজ করা পোশাক। এ ছাড়া পালাজো, ওয়ান পিস কুর্তা, ওপেন শোল্ডার কুর্তি ও জেগিন্স রয়েছে ঈদের কালেকশনে। এ ছাড়া সুতি কাপড়ের ঘাগরা, স্কার্ট, ফ্রকেও আছে বৈচিত্র্য। এ সময় বেছে নিতে পারেন হাতাকাটা বা হাফহাতা পোশাক। গরমের জন্য পার্টি ড্রেস এই সময়ে না পরাই ভালো। ছেলেশিশুদের পোশাক এ সময় গোল গলার টি-শার্ট বা পাতলা ব্লকের ফতুয়া বেশ আরামদায়ক। তা ছাড়া পাঞ্জাবি, কাবলি সেট, ফুলপ্যান্ট, থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্টও বেশ আরামদায়ক। পাঞ্জাবি হতে পারে হালকা এমব্রয়ডারি ও স্ক্রিন প্রিন্ট, সঙ্গে নরম কাপড়ের পাজামা। একদম ছোট শিশুদের জন্য নিতে পারেন সুতি কাপড়ের সেট। পোলো শার্ট একদিকে যেমন স্টাইলের, অন্যদিকে আরামদায়কও বটে।
কোথায় পাবেন
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শপিং মল বা সুপারমার্কেটে শিশুদের পোশাক কিনতে পারবেন। এ ছাড়া প্রায় প্রতিটি বড় শহরে রয়েছে বিভিন্ন ফ্যাশন ব্র্যান্ডের শো রুম। সেগুলোতেও পাওয়া যাবে ঈদ কালেকশন। আর পছন্দের পোশাক অর্ডার করা যাবে বড় ফ্যাশন হাউসগুলোর ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে। এই হাউসগুলো হোম ডেলিভারির সুবিধা দিয়ে থাকে।
দরদাম
শিশুদের পোশাকের দাম সাধারণত একটু বেশি হয়ে থাকে। ব্র্যান্ডভেদে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫ হাজার টাকার মধ্যে শিশুদের পোশাক পাওয়া যায়। বিদেশি ব্র্যান্ডের ক্ষেত্রে শিশুদের পোশাকের দাম বাড়তে পারে।
পোশাক নির্বাচনে পরামর্শ
ঈদে নতুন রঙিন পোশাক শিশুদের আনন্দ বাড়িয়ে দেয়। সে জন্য ঈদ এলেই ফ্যাশন হাউসগুলো শিশুদের পোশাকের প্রতি বাড়তি যত্ন নিয়ে থাকে। শিশুদের পোশাকে সাধারণত প্রাধান্য পায় উজ্জ্বল রং আর শিশুতোষ নকশা। আবহাওয়ার কথা বিবেচনায় রেখে নির্বাচন করা হয় কাপড়।
এবার ঈদে বৃষ্টি, প্রচণ্ড রোদ কিংবা মেঘলা আকাশের লুকোচুরি খেলা থাকতে পারে। তাই মিশ্র আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে বাসার ছোট সোনামণির জন্য নির্বাচন করতে হবে আরামদায়ক পোশাক। গত বছরের মতো এ বছরের ঈদও ঘরে কাটাতে হবে। তাই শিশুদের পোশাক কেনার সময় কাপড়টা যেন আরামদায়ক হয় সেদিকে প্রথমে লক্ষ রাখতে হবে। তারপর পোশাকের নকশার দিকে নজর দিতে হবে। আবার শিশুদের পছন্দের কথা মাথায় রেখেও পোশাক পছন্দ করা জরুরি।
পোশাক হবে স্বস্তির
বিশ্ব রঙের স্বত্বাধিকারী ও হাউসের ফ্যাশন ডিজাইনার বিপ্লব সাহা বলেন, বিশ্ব রঙ সব সময় শিশুদের আরামের কথা মাথায় রেখে পোশাক তৈরি করে থাকে। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। এবার ঈদ আয়োজনে থাকছে কটন, বিসকস, লিনেনের পোশাক। এ ছাড়া আছে কিছু এক্সক্লুসিভ কালেকশন।
যেহেতু শিশুরা এখন নিজেরাই পোশাক পছন্দ করে নেয়; অনেকে আবার বাবা-মায়ের মতো পোশাক চায়। তাই ফ্যাশন হাউসগুলো বাবা-ছেলের সঙ্গে মিলিয়ে পাঞ্জাবি, পাজামা কিংবা কাবলি সেট এবং মা ও মেয়ের জন্যও একই রকম পোশাকের ব্যবস্থা রাখে। এ ছাড়া পরিবারের সবার জন্য আছে একই রঙের পোশাক। একেবারে নবজাতকদের জন্য পাওয়া যাবে আরামদায়ক নিমা, গেঞ্জি সেট, ছোট শার্ট-প্যান্টের সেট, রম্পার বা ডঙ্গেরি ও সিঙ্গেল টি-শার্ট।
মেয়েশিশুদের পোশাক
ঋতুর কথা মাথায় রেখে ফ্যাশন হাউসগুলো মেয়েদের জন্য তৈরি করছে সুতি কাপড়ে ব্লক, লেস, ফিতা ও বিভিন্ন ধরনের টারসেলের কারুকাজ করা পোশাক। এ ছাড়া পালাজো, ওয়ান পিস কুর্তা, ওপেন শোল্ডার কুর্তি ও জেগিন্স রয়েছে ঈদের কালেকশনে। এ ছাড়া সুতি কাপড়ের ঘাগরা, স্কার্ট, ফ্রকেও আছে বৈচিত্র্য। এ সময় বেছে নিতে পারেন হাতাকাটা বা হাফহাতা পোশাক। গরমের জন্য পার্টি ড্রেস এই সময়ে না পরাই ভালো। ছেলেশিশুদের পোশাক এ সময় গোল গলার টি-শার্ট বা পাতলা ব্লকের ফতুয়া বেশ আরামদায়ক। তা ছাড়া পাঞ্জাবি, কাবলি সেট, ফুলপ্যান্ট, থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্টও বেশ আরামদায়ক। পাঞ্জাবি হতে পারে হালকা এমব্রয়ডারি ও স্ক্রিন প্রিন্ট, সঙ্গে নরম কাপড়ের পাজামা। একদম ছোট শিশুদের জন্য নিতে পারেন সুতি কাপড়ের সেট। পোলো শার্ট একদিকে যেমন স্টাইলের, অন্যদিকে আরামদায়কও বটে।
কোথায় পাবেন
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শপিং মল বা সুপারমার্কেটে শিশুদের পোশাক কিনতে পারবেন। এ ছাড়া প্রায় প্রতিটি বড় শহরে রয়েছে বিভিন্ন ফ্যাশন ব্র্যান্ডের শো রুম। সেগুলোতেও পাওয়া যাবে ঈদ কালেকশন। আর পছন্দের পোশাক অর্ডার করা যাবে বড় ফ্যাশন হাউসগুলোর ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে। এই হাউসগুলো হোম ডেলিভারির সুবিধা দিয়ে থাকে।
দরদাম
শিশুদের পোশাকের দাম সাধারণত একটু বেশি হয়ে থাকে। ব্র্যান্ডভেদে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫ হাজার টাকার মধ্যে শিশুদের পোশাক পাওয়া যায়। বিদেশি ব্র্যান্ডের ক্ষেত্রে শিশুদের পোশাকের দাম বাড়তে পারে।
পোশাক নির্বাচনে পরামর্শ
বাঘ, সিংহ, হাতি, সাম্বার হরিণ, জলহস্তী, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, জিরাফ, জেব্রা, ভালুক, নীলগাই, গয়াল, কুমিরসহ বিভিন্ন প্রাণী অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নিরাপদে এই দৃশ্য দেখা যায় আমাদের দেশে। আর দেখতে হলে এক দিনের জন্য ঘুরে আসা যাবে গাজীপুর সাফারি পার্ক।
১২ ঘণ্টা আগেআধুনিকতা ও ঐতিহ্যের মিশেল ঝকমকে শহর সৌদি আরবের জেদ্দা। এ শহরে পুরোনো ইতিহাসের স্বাদ নিতে যেতে হবে আল-বালাদ। শত শত বছরের ঐতিহ্য বহন করে চলেছে শহরটি। সময়ের সঙ্গে আধুনিকায়নের ঢেউ এলেও এলাকাটি এখনো ধরে রেখেছে অতীত ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যশৈলীর সৌন্দর্য।
১২ ঘণ্টা আগেঅনেক বছর পর অবশেষে বিদেশি পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খুলতে যাচ্ছে উত্তর কোরিয়া। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দেশটি বিদেশিদের জন্য সব প্রবেশপথ বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা এখন পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।
১২ ঘণ্টা আগেজেন-জির ভ্রমণের অভ্যাস কিছুটা ভিন্ন। সিঙ্গাপুরভিত্তিক ট্রাভেল এজেন্সি ‘আগোডা’ তাদের একটি জরিপ প্রকাশ করে জেন-জির পাঁচটি ভ্রমণ বৈশিষ্ট্য জানিয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে