মোশারফ হোসেন
সুন্দরী প্রতিযোগিতা, কিন্তু মেকআপ-লিপগ্লস–মাসকারা পরা যাবে না। অদ্ভুত না? সম্প্রতি এমনই এক সুন্দরী প্রতিযোগিতা হয়ে গেল লন্ডনে। ৯৫ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মেকআপ ছাড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো। আর সেই প্রতিযোগিতায় ২৬ বছর বয়সী নাতাশা বেরেসফোর্ড ১৮ জন নারীকে পেছনে ফেলে জিতে নিলেন মিস লন্ডনের মুকুট।
গত বছর প্রতিযোগীদের ফিল্টার, গয়না এবং সম্পাদনা ছাড়া ছবি জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়। তবে এ বছর প্রতিযোগীদের লিপগ্লস পরাও নিষিদ্ধ ছিল।
আয়োজকদের মতে, এ ধরনের প্রতিযোগিতা নারীর ক্ষমতায়ন ও আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর পাশাপাশি নারীদের প্রকৃত লুক তুলে আনতে সাহায্য করবে।
এবারের আসরে শিকোবা ব্রাইডের সাদা জরির পোশাক পরে বিচারকদের মন জিতে নেন নাতাশা। এ বছরের শেষ দিকে মিস ইংল্যান্ডের ফাইনালেও অংশ নেবেন তিনি। নাতাশা লন্ডনের একটি ডেন্টাল হাসপাতালে শিশুদের নার্স হিসেবে কাজ করেন। ছোটবেলা থেকে শেফিল্ডে থাকলেও হাসপাতালের চাকরির জন্য বর্তমানে লন্ডনে বাস করছেন তিনি। নাতাশা বলেন, ‘আমি আমার কাজ ভালোবাসি। এর আগে কয়েক বছর জাতীয় স্বাস্থ্যসেবায় কর্মরত ছিলাম। পাশাপাশি ব্যক্তি উদ্যোগে দাঁতের বিভিন্ন কোর্সে অংশ নিই। ভবিষ্যতে দাঁতের রেডিওগ্রাফি ও মুখের স্বাস্থ্য নিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে চাই। গৃহহীন, বঞ্চিত, দরিদ্র, শরণার্থী, ক্যানসার রোগী এবং মাদকাসক্তদের ফ্রিতে দাঁত ও মুখের চিকিৎসা দেওয়ার ব্যাপারে নানা পরিকল্পনাও করছি।’ নাতাশা আরও বলেন, ‘মিস লন্ডন নির্বাচিত হয়ে আমি খুবই আনন্দিত। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা খুবই সুন্দরী এবং অনুপ্রেরণাদায়ী। সবার মধ্যে সেরা হওয়াটা সত্যিই সম্মানের। আশা করি, নারীরা আমাকে দেখে অনুপ্রাণিত হবেন। মেকআপ ছাড়াও যে আত্মবিশ্বাসী ও অনন্য হওয়া যায়, সবার মনে এই বিশ্বাস তৈরি হবে।’
১৯ জন প্রতিযোগী কোনো প্রকার মেকআপ ছাড়া নিজেদের পছন্দ করা বোহো থিমের পোশাক পরে রানওয়েতে ক্যাটওয়াক করেন। এতে রানার্সআপ হন ২৩ বছর বয়সী প্রকৌশলের শিক্ষার্থী আফরোজ আমিন। তিনি লন্ডনের ভূগর্ভস্থ ট্রেনসেবা এলিজাবেথ লাইনে কাজ করেন।
সেরা পাঁচে জায়গা করে নেন মিডলসেক্সের অ্যানফিল্ডে সহকারী হিসাবরক্ষক হিসেবে কাজ করা টেমি আদেয়েমি ও সৌন্দর্য থেরাপি নিয়ে পড়াশোনা করা ১৭ বছর বয়সী অ্যালান্টা রিচার্ডস।
সূত্র: ডেইলি মেইল
সুন্দরী প্রতিযোগিতা, কিন্তু মেকআপ-লিপগ্লস–মাসকারা পরা যাবে না। অদ্ভুত না? সম্প্রতি এমনই এক সুন্দরী প্রতিযোগিতা হয়ে গেল লন্ডনে। ৯৫ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মেকআপ ছাড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো। আর সেই প্রতিযোগিতায় ২৬ বছর বয়সী নাতাশা বেরেসফোর্ড ১৮ জন নারীকে পেছনে ফেলে জিতে নিলেন মিস লন্ডনের মুকুট।
গত বছর প্রতিযোগীদের ফিল্টার, গয়না এবং সম্পাদনা ছাড়া ছবি জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়। তবে এ বছর প্রতিযোগীদের লিপগ্লস পরাও নিষিদ্ধ ছিল।
আয়োজকদের মতে, এ ধরনের প্রতিযোগিতা নারীর ক্ষমতায়ন ও আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর পাশাপাশি নারীদের প্রকৃত লুক তুলে আনতে সাহায্য করবে।
এবারের আসরে শিকোবা ব্রাইডের সাদা জরির পোশাক পরে বিচারকদের মন জিতে নেন নাতাশা। এ বছরের শেষ দিকে মিস ইংল্যান্ডের ফাইনালেও অংশ নেবেন তিনি। নাতাশা লন্ডনের একটি ডেন্টাল হাসপাতালে শিশুদের নার্স হিসেবে কাজ করেন। ছোটবেলা থেকে শেফিল্ডে থাকলেও হাসপাতালের চাকরির জন্য বর্তমানে লন্ডনে বাস করছেন তিনি। নাতাশা বলেন, ‘আমি আমার কাজ ভালোবাসি। এর আগে কয়েক বছর জাতীয় স্বাস্থ্যসেবায় কর্মরত ছিলাম। পাশাপাশি ব্যক্তি উদ্যোগে দাঁতের বিভিন্ন কোর্সে অংশ নিই। ভবিষ্যতে দাঁতের রেডিওগ্রাফি ও মুখের স্বাস্থ্য নিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে চাই। গৃহহীন, বঞ্চিত, দরিদ্র, শরণার্থী, ক্যানসার রোগী এবং মাদকাসক্তদের ফ্রিতে দাঁত ও মুখের চিকিৎসা দেওয়ার ব্যাপারে নানা পরিকল্পনাও করছি।’ নাতাশা আরও বলেন, ‘মিস লন্ডন নির্বাচিত হয়ে আমি খুবই আনন্দিত। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা খুবই সুন্দরী এবং অনুপ্রেরণাদায়ী। সবার মধ্যে সেরা হওয়াটা সত্যিই সম্মানের। আশা করি, নারীরা আমাকে দেখে অনুপ্রাণিত হবেন। মেকআপ ছাড়াও যে আত্মবিশ্বাসী ও অনন্য হওয়া যায়, সবার মনে এই বিশ্বাস তৈরি হবে।’
১৯ জন প্রতিযোগী কোনো প্রকার মেকআপ ছাড়া নিজেদের পছন্দ করা বোহো থিমের পোশাক পরে রানওয়েতে ক্যাটওয়াক করেন। এতে রানার্সআপ হন ২৩ বছর বয়সী প্রকৌশলের শিক্ষার্থী আফরোজ আমিন। তিনি লন্ডনের ভূগর্ভস্থ ট্রেনসেবা এলিজাবেথ লাইনে কাজ করেন।
সেরা পাঁচে জায়গা করে নেন মিডলসেক্সের অ্যানফিল্ডে সহকারী হিসাবরক্ষক হিসেবে কাজ করা টেমি আদেয়েমি ও সৌন্দর্য থেরাপি নিয়ে পড়াশোনা করা ১৭ বছর বয়সী অ্যালান্টা রিচার্ডস।
সূত্র: ডেইলি মেইল
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে