নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইসক্রিম এমন একটি খাবার, যা ছোট-বড় সবার প্রিয়। প্যাকেটে যেসব আইসক্রিম পাওয়া যায়, সেগুলোর দাম খুব একটা বাড়ে-কমে না। দীর্ঘদিন ধরে একই রকম থাকে। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনো রেস্তোরাঁয় বিশেষ কায়দায় বানানো আইসক্রিমের ক্ষেত্রে এ নিয়ম খাটে না।
সুন্দর করে পরিবেশন করা হয় বলে বাড়তি টাকা গুনতে হয় ক্রেতাদের। আসুন জেনে নেওয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে দামি আইসক্রিমগুলোর নাম।
স্ট্রবেরিস আর্নড
যে উপাদানগুলো দিয়ে এ আইসক্রিম বানানো হয়, সেগুলো হাতের কাছেই মেলে। চাইলে আপনিও বানাতে পারবেন। তাহলে স্ট্রবেরিস আর্নডের দাম ১ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার কেন, সে প্রশ্ন মনে জাগতেই পারে। আসলে আইসক্রিমটির সঙ্গে ৪ দশমিক ৭ ক্যারেটের হীরার আংটি থাকে। স্ট্রবেরির মধ্যে গুঁজে দেওয়া আংটিটি ব্রিটিশ ব্যবসায়ী স্যার আর্নেস্ট ক্যাসলের।
এর সঙ্গে চার্লস এক্স ক্রিস্টাল কেভ পানীয় পরিবেশন করা হয়। এর দাম ২৪ হাজার ৮৫০ ডলার। পানীয় পানের সঙ্গে জ্যাজ গানও শোনা যায়। তবে হীরার আংটি শুধু চোখে দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। এটি সঙ্গে নেওয়ার কোনো উপায় নেই।
অ্যাবসারডিটি সানডে
থ্রি টুইনস দোকানের অ্যাবসারডিটি সানডে আইসক্রিমের দাম ৬০ হাজার ডলার। এই অর্থ দিয়ে ক্রেতাকে বিমানের প্রথম শ্রেণির যাত্রী করা হয়। তারপর তানজেনিয়ার একটি পাঁচতারকা হোটেলে থাকার সুযোগ দেওয়া হয়। সেখানকার রান্নাঘরেই বানানো হয় অ্যাবসারডিটি সানডে। অর্থাৎ আইসক্রিম কেনার অর্থ ঘোরাঘুরির কাজে ব্যয় হবে। পরিবেশ রক্ষায় এই অর্থ যাবে আফ্রিকার একটি অলাভজনক সংস্থার কাছে।
ফ্রোজেন চকলেট হউট
নিউইয়র্কের সারেন্ডিপিটি ৩ রেস্তোরাঁয় ফ্রোজেন চকলেট হউট আইসক্রিম বিক্রি হয় ২৫ হাজার ডলারে। আইসক্রিমের বাটি ও চামচ তৈরি করা হয়েছে সোনা ও হীরা দিয়ে। এগুলো নিয়ে যাওয়া যায়। আইসক্রিমের ওপরেও দেওয়া হয় খাওয়ারযোগ্য ২৩ ক্যারেটের ৫ গ্রাম সোনা। এ ছাড়াও আইসক্রিমের সঙ্গে উপহার হিসেবে পাওয়া যায় ১৮ ক্যারেটের ব্রেসলেট।
থ্রি টুইনস আইসক্রিম সানডে
যাঁরা অ্যাবসারডিটি সানডে কেনার সামর্থ্য রাখেন না, তাঁদের জন্য কম দামি সংস্করণও আছে। এই সংস্করণের দাম ৩ হাজার ৩৩০ ডলার। এতে সিরাপ হিসেবে খুব দামি ওয়াইন ব্যবহার করা হয়। এর সঙ্গে দেওয়া চামচগুলো ১৭০ বছর পুরোনো।
গোল্ডেন অপুলেন্স সানডে
এই আইসক্রিমও সারেন্ডিপিটি ৩ রেস্তোরাঁয় তৈরি হয়। হাজার ডলারের আইসক্রিমটির ওপরে থাকে ২৩ ক্যারেটের সোনার তৈরি পাতা। এ আইসক্রিম বানাতে বিশ্বের সবচেয়ে দামি চকলেটের একটি ব্যবহার করা হয়। আইসক্রিমটি খেতে চাইলে ৪৮ ঘণ্টা আগেই রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়।
সূত্র: হ্যালো ট্রাভেল
আইসক্রিম এমন একটি খাবার, যা ছোট-বড় সবার প্রিয়। প্যাকেটে যেসব আইসক্রিম পাওয়া যায়, সেগুলোর দাম খুব একটা বাড়ে-কমে না। দীর্ঘদিন ধরে একই রকম থাকে। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনো রেস্তোরাঁয় বিশেষ কায়দায় বানানো আইসক্রিমের ক্ষেত্রে এ নিয়ম খাটে না।
সুন্দর করে পরিবেশন করা হয় বলে বাড়তি টাকা গুনতে হয় ক্রেতাদের। আসুন জেনে নেওয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে দামি আইসক্রিমগুলোর নাম।
স্ট্রবেরিস আর্নড
যে উপাদানগুলো দিয়ে এ আইসক্রিম বানানো হয়, সেগুলো হাতের কাছেই মেলে। চাইলে আপনিও বানাতে পারবেন। তাহলে স্ট্রবেরিস আর্নডের দাম ১ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার কেন, সে প্রশ্ন মনে জাগতেই পারে। আসলে আইসক্রিমটির সঙ্গে ৪ দশমিক ৭ ক্যারেটের হীরার আংটি থাকে। স্ট্রবেরির মধ্যে গুঁজে দেওয়া আংটিটি ব্রিটিশ ব্যবসায়ী স্যার আর্নেস্ট ক্যাসলের।
এর সঙ্গে চার্লস এক্স ক্রিস্টাল কেভ পানীয় পরিবেশন করা হয়। এর দাম ২৪ হাজার ৮৫০ ডলার। পানীয় পানের সঙ্গে জ্যাজ গানও শোনা যায়। তবে হীরার আংটি শুধু চোখে দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। এটি সঙ্গে নেওয়ার কোনো উপায় নেই।
অ্যাবসারডিটি সানডে
থ্রি টুইনস দোকানের অ্যাবসারডিটি সানডে আইসক্রিমের দাম ৬০ হাজার ডলার। এই অর্থ দিয়ে ক্রেতাকে বিমানের প্রথম শ্রেণির যাত্রী করা হয়। তারপর তানজেনিয়ার একটি পাঁচতারকা হোটেলে থাকার সুযোগ দেওয়া হয়। সেখানকার রান্নাঘরেই বানানো হয় অ্যাবসারডিটি সানডে। অর্থাৎ আইসক্রিম কেনার অর্থ ঘোরাঘুরির কাজে ব্যয় হবে। পরিবেশ রক্ষায় এই অর্থ যাবে আফ্রিকার একটি অলাভজনক সংস্থার কাছে।
ফ্রোজেন চকলেট হউট
নিউইয়র্কের সারেন্ডিপিটি ৩ রেস্তোরাঁয় ফ্রোজেন চকলেট হউট আইসক্রিম বিক্রি হয় ২৫ হাজার ডলারে। আইসক্রিমের বাটি ও চামচ তৈরি করা হয়েছে সোনা ও হীরা দিয়ে। এগুলো নিয়ে যাওয়া যায়। আইসক্রিমের ওপরেও দেওয়া হয় খাওয়ারযোগ্য ২৩ ক্যারেটের ৫ গ্রাম সোনা। এ ছাড়াও আইসক্রিমের সঙ্গে উপহার হিসেবে পাওয়া যায় ১৮ ক্যারেটের ব্রেসলেট।
থ্রি টুইনস আইসক্রিম সানডে
যাঁরা অ্যাবসারডিটি সানডে কেনার সামর্থ্য রাখেন না, তাঁদের জন্য কম দামি সংস্করণও আছে। এই সংস্করণের দাম ৩ হাজার ৩৩০ ডলার। এতে সিরাপ হিসেবে খুব দামি ওয়াইন ব্যবহার করা হয়। এর সঙ্গে দেওয়া চামচগুলো ১৭০ বছর পুরোনো।
গোল্ডেন অপুলেন্স সানডে
এই আইসক্রিমও সারেন্ডিপিটি ৩ রেস্তোরাঁয় তৈরি হয়। হাজার ডলারের আইসক্রিমটির ওপরে থাকে ২৩ ক্যারেটের সোনার তৈরি পাতা। এ আইসক্রিম বানাতে বিশ্বের সবচেয়ে দামি চকলেটের একটি ব্যবহার করা হয়। আইসক্রিমটি খেতে চাইলে ৪৮ ঘণ্টা আগেই রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়।
সূত্র: হ্যালো ট্রাভেল
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে