পাপিয়া মল্লিক
উপকরণ
শাপলাডাঁটা ৫০০ গ্রাম, চিংড়ি মাছ আধা কাপ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া আধা চা-চামচ করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৭-৮টা, আস্ত জিরা আধা চা-চামচ, তেল ও লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি
শাপলাডাঁটা কেটে পরিষ্কার করে সামান্য লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে নিতে হবে। তারপর প্যানে তেল গরম করে আস্ত জিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজকুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ হালকা বাদামি হলে অল্প পানি দিয়ে সব গুঁড়া মসলা ভালোভাবে কষিয়ে নিতে হবে। মসলা কষা হলে হলুদ, লবণ মাখিয়ে রাখা চিংড়ি দিয়ে মিনিটখানেক কষিয়ে শাপলা দিতে হবে। আলাদা করে পানি দেওয়ার দরকার নেই। এবার মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে ওপরে কিছু কাঁচা মরিচ দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।
রেসিপি ও ছবি: পাপিয়া মল্লিক
উপকরণ
শাপলাডাঁটা ৫০০ গ্রাম, চিংড়ি মাছ আধা কাপ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া আধা চা-চামচ করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৭-৮টা, আস্ত জিরা আধা চা-চামচ, তেল ও লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি
শাপলাডাঁটা কেটে পরিষ্কার করে সামান্য লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে নিতে হবে। তারপর প্যানে তেল গরম করে আস্ত জিরা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজকুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ হালকা বাদামি হলে অল্প পানি দিয়ে সব গুঁড়া মসলা ভালোভাবে কষিয়ে নিতে হবে। মসলা কষা হলে হলুদ, লবণ মাখিয়ে রাখা চিংড়ি দিয়ে মিনিটখানেক কষিয়ে শাপলা দিতে হবে। আলাদা করে পানি দেওয়ার দরকার নেই। এবার মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে ওপরে কিছু কাঁচা মরিচ দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।
রেসিপি ও ছবি: পাপিয়া মল্লিক
বাংলার রান্নাঘর শুধু খাবারের জায়গা নয়, এখানে ঘটে স্বাদ ও আবেগের মেলবন্ধন। বাংলার ঐতিহ্যবাহী রান্নায় মিষ্টি, টক আর ঝালের এক অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়। বাংলার রান্নায় এই তিনটি স্বাদের মিশেল এক অনন্য মুখরোচক অভিজ্ঞতা দেয়, যা বিশ্বের অন্য কোনো রান্নায় খুব কমই দেখা যায়।
৭ ঘণ্টা আগেখেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল। আজকাল এটি ‘সুপার ফুড’ হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্বে খেজুরের বিভিন্ন ধরনের প্রজাতি রয়েছে। প্রতিটির পুষ্টিগুণ কিছুটা আলাদা হলেও সব ধরনের খেজুর সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে খেজুরের গুণমান নিশ্চিত করার জন্য কিছু বিষয় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
১ দিন আগেবলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
২ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
২ দিন আগে