মন্টি বৈষ্ণব
ঢাকা: স্নেক প্ল্যান্টের নাম শুনলে অনেকের সাপের কথা মনে পড়ে। এ দেশের আবহাওয়ায় স্নেক প্ল্যান্ট বেঁচে থাকে অনেক দিন। স্নেক প্ল্যান্ট রাখতে পারেন ঘরের যেকোনো কোনায়। খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না এই প্ল্যান্টের। আর দীর্ঘদিন যেকোনো পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে দিব্যি বেঁচে থাকতে পারে এটি।
স্নেক প্ল্যান্ট কাণ্ডহীন একটি ঘরোয়া উদ্ভিদ। এর পরিণত পাতা দেখতে অনেকটা সাপের ফণার মতো বলে এর নাম স্নেক প্ল্যান্ট। এর আদি নিবাস পশ্চিম আফ্রিকা। স্নেক প্ল্যান্ট ৬ ইঞ্চি থেকে কয়েক ফুট পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। পাতার ওপরে সবুজ, হলদে দাগের জন্য এটি অনেক বেশি সুন্দর মনে হয়। অক্সিজেন সরবরাহ এবং দূষণ প্রতিরোধের কারণে স্নেক প্ল্যান্টকে বলা হয় পরিবেশবান্ধব উদ্ভিদ। এটি ঘরে রাখলে অক্সিজেনের কোনো ঘাটতি হবে না। এটি অন্দরের বায়ু পরিশোধিত করে ঘরকে রাখে দূষণমুক্ত। যাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা আছে, তাদের জন্য স্নেক প্ল্যান্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। যেসব ঘরের ভেন্টিলেশন ভালো নয় অথবা যেসব ঘরে এয়ারকন্ডিশনার আছে, সেখানে স্নেক প্ল্যান্ট অবশ্যই রাখা উচিত। যেকোনো নার্সারি অথবা অনলাইন থেকে স্নেক প্ল্যান্ট কেনা যাবে।
এর যত্নে যা করবেন
• স্নেক প্ল্যান্ট টবে রাখতে চাইলে মাটি তৈরির সময় সার মেশাতে হবে। এরপর কয়েক মাস অন্তর অন্তর টবে সার দিতে পারেন।
• এতে সব সময় পানি দেবেন না। টবে পানি জমে থাকলে এটিতে পচন ধরতে পারে। যখন মাটি শুষ্ক থাকবে, তখনই পানি দিতে পারেন। পানি ভালো নিষ্কাশন হয় এমন মাটি এই উদ্ভিদের জন্য উপযোগী।
• স্নেক প্ল্যান্ট রোদ কিংবা ছায়াযুক্ত যেকোনো পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। তাই বাগান অথবা ঘরে খুব সহজেই রাখতে পারেন এই উদ্ভিদ।
ঢাকা: স্নেক প্ল্যান্টের নাম শুনলে অনেকের সাপের কথা মনে পড়ে। এ দেশের আবহাওয়ায় স্নেক প্ল্যান্ট বেঁচে থাকে অনেক দিন। স্নেক প্ল্যান্ট রাখতে পারেন ঘরের যেকোনো কোনায়। খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না এই প্ল্যান্টের। আর দীর্ঘদিন যেকোনো পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে দিব্যি বেঁচে থাকতে পারে এটি।
স্নেক প্ল্যান্ট কাণ্ডহীন একটি ঘরোয়া উদ্ভিদ। এর পরিণত পাতা দেখতে অনেকটা সাপের ফণার মতো বলে এর নাম স্নেক প্ল্যান্ট। এর আদি নিবাস পশ্চিম আফ্রিকা। স্নেক প্ল্যান্ট ৬ ইঞ্চি থেকে কয়েক ফুট পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। পাতার ওপরে সবুজ, হলদে দাগের জন্য এটি অনেক বেশি সুন্দর মনে হয়। অক্সিজেন সরবরাহ এবং দূষণ প্রতিরোধের কারণে স্নেক প্ল্যান্টকে বলা হয় পরিবেশবান্ধব উদ্ভিদ। এটি ঘরে রাখলে অক্সিজেনের কোনো ঘাটতি হবে না। এটি অন্দরের বায়ু পরিশোধিত করে ঘরকে রাখে দূষণমুক্ত। যাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা আছে, তাদের জন্য স্নেক প্ল্যান্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। যেসব ঘরের ভেন্টিলেশন ভালো নয় অথবা যেসব ঘরে এয়ারকন্ডিশনার আছে, সেখানে স্নেক প্ল্যান্ট অবশ্যই রাখা উচিত। যেকোনো নার্সারি অথবা অনলাইন থেকে স্নেক প্ল্যান্ট কেনা যাবে।
এর যত্নে যা করবেন
• স্নেক প্ল্যান্ট টবে রাখতে চাইলে মাটি তৈরির সময় সার মেশাতে হবে। এরপর কয়েক মাস অন্তর অন্তর টবে সার দিতে পারেন।
• এতে সব সময় পানি দেবেন না। টবে পানি জমে থাকলে এটিতে পচন ধরতে পারে। যখন মাটি শুষ্ক থাকবে, তখনই পানি দিতে পারেন। পানি ভালো নিষ্কাশন হয় এমন মাটি এই উদ্ভিদের জন্য উপযোগী।
• স্নেক প্ল্যান্ট রোদ কিংবা ছায়াযুক্ত যেকোনো পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। তাই বাগান অথবা ঘরে খুব সহজেই রাখতে পারেন এই উদ্ভিদ।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১২ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১২ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১২ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে