সানজিদা সামরিন, ঢাকা
শেষ রাতে একটু হিম ভাব থাকলেও আশ্বিনের দিনগুলোয় ভ্যাপসা গরম থাকছেই। তাই পূজার এই কদিন দিনের বেলার সাজে প্রসাধনী যতটা কম রাখা যায়, ততই মঙ্গল। রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী শারমিন কচি বলেন, ‘সন্ধ্যা বা রাতের সাজ একটু জমকালো হলেও দিনের সাজ স্নিগ্ধ হলেই বেশি ভালো লাগে।’
পূজার দিনগুলোয় মণ্ডপে ঘোরা, আড্ডা, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে ঘুরে বেড়ানো তো হয়ই, সঙ্গে রান্নাঘরটাও সামলে নিতে হয়। তাই সারা দিন ফুরফুরে থাকতে হালকা সাজই মানানসই।
মিনিমাল মেকআপ
শারমিন কচি বলেন, ‘পূজায় দিনের বেলায় বের হওয়ার জন্য হালকা করে সাজলেই ভালো লাগবে।’ প্রথমে মুখ পরিষ্কার করে পাঁচ মিনিট ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে ত্বক নরম করে নিন।
তারপর ফোঁটা ফোঁটা ফাউন্ডেশন লাগিয়ে ভালোমতো ত্বকের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। হালকা ফেস পাউডার লাগান, তার ওপর পিচ কিংবা গোলাপি ব্লাশন বুলিয়ে নিন। চোখে ওয়াটারপ্রুফ কাজল টেনে নিন। শাড়ি বা পোশাকের সঙ্গে ম্যাচ করে শ্যাডো পরে নিন। পাপড়িতে মাসকারা দিলে সুন্দর দেখাবে চোখ। দিনের সাজে লিপস্টিকের রং হিসেবে বেছে নিন গোলাপি, বাদামি, লাল বা কমলা রঙের শেড। সব শেষে শাড়ির পাড়ের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে টিপ পরে নিন।
পরিপাটি চুল
সকালে ঘুম থেকে উঠেই চুল শ্যাম্পু করে কন্ডিশনিং করে নিতে পারেন। যেহেতু গরম, তাই চুল ভালোভাবে শুকিয়ে বেঁধে রাখাই ভালো। চুলে বেণি করতে পারেন। পনিটেইল, ফ্রেঞ্চ বেণি করে নিলেও ভালো লাগবে। শাড়ি পরলে সঙ্গে হাতখোঁপা করে নিতে পারেন। খোঁপায় গুঁজে নিতে পারেন গ্লাডিওলাস, পদ্ম, গোলাপ, জারবেরা, বিভিন্ন অর্কিড ফুল অথবা গাজরা, রজনীগন্ধা, বেলি, কাঠগোলাপ, টগর ইত্যাদি ফুলের মালা। এ ছাড়া হরেক রকম চুলের কাঁটা গুঁজে খোঁপায় তুলতে পারেন নতুন ছন্দ। সব শেষে সুগন্ধির ছোঁয়া আপনাকে সতেজ ও ফুরফুরে রাখবে সারা দিন।
পোশাকে উজ্জ্বল ভাব
দিনের প্রথম পর্বের জন্য একটু উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরুন। সপ্তমীতে শাড়ি ছাড়াও পরতে পারেন জিনস, টপস অথবা আরামদায়ক কুর্তি। অষ্টমী ও নবমীতে শাড়ি, লেহেঙ্গা বা একটু ডিটেইল নকশার পোশাক ভালো লাগবে।
এড়িয়ে যাওয়া ভালো
⦁ দিনের বেলায় গরম থাকে বলে গ্লসি বা শিমারিং লিপস্টিক এড়িয়ে যাওয়াই ভালো হবে।
⦁ চুলে অতিরিক্ত জেল ও হেয়ার স্প্রে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
⦁ পূজায় ঘুরে বেড়ানোর সময় প্রচুর হাঁটতে হয় বলে হাইহিল না পরাই ভালো।
⦁ যতই ক্লান্ত থাকুন না কেন, মেকআপ না তুলে ঘুমাতে যাবেন না।
শেষ রাতে একটু হিম ভাব থাকলেও আশ্বিনের দিনগুলোয় ভ্যাপসা গরম থাকছেই। তাই পূজার এই কদিন দিনের বেলার সাজে প্রসাধনী যতটা কম রাখা যায়, ততই মঙ্গল। রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী শারমিন কচি বলেন, ‘সন্ধ্যা বা রাতের সাজ একটু জমকালো হলেও দিনের সাজ স্নিগ্ধ হলেই বেশি ভালো লাগে।’
পূজার দিনগুলোয় মণ্ডপে ঘোরা, আড্ডা, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে ঘুরে বেড়ানো তো হয়ই, সঙ্গে রান্নাঘরটাও সামলে নিতে হয়। তাই সারা দিন ফুরফুরে থাকতে হালকা সাজই মানানসই।
মিনিমাল মেকআপ
শারমিন কচি বলেন, ‘পূজায় দিনের বেলায় বের হওয়ার জন্য হালকা করে সাজলেই ভালো লাগবে।’ প্রথমে মুখ পরিষ্কার করে পাঁচ মিনিট ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে ত্বক নরম করে নিন।
তারপর ফোঁটা ফোঁটা ফাউন্ডেশন লাগিয়ে ভালোমতো ত্বকের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। হালকা ফেস পাউডার লাগান, তার ওপর পিচ কিংবা গোলাপি ব্লাশন বুলিয়ে নিন। চোখে ওয়াটারপ্রুফ কাজল টেনে নিন। শাড়ি বা পোশাকের সঙ্গে ম্যাচ করে শ্যাডো পরে নিন। পাপড়িতে মাসকারা দিলে সুন্দর দেখাবে চোখ। দিনের সাজে লিপস্টিকের রং হিসেবে বেছে নিন গোলাপি, বাদামি, লাল বা কমলা রঙের শেড। সব শেষে শাড়ির পাড়ের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে টিপ পরে নিন।
পরিপাটি চুল
সকালে ঘুম থেকে উঠেই চুল শ্যাম্পু করে কন্ডিশনিং করে নিতে পারেন। যেহেতু গরম, তাই চুল ভালোভাবে শুকিয়ে বেঁধে রাখাই ভালো। চুলে বেণি করতে পারেন। পনিটেইল, ফ্রেঞ্চ বেণি করে নিলেও ভালো লাগবে। শাড়ি পরলে সঙ্গে হাতখোঁপা করে নিতে পারেন। খোঁপায় গুঁজে নিতে পারেন গ্লাডিওলাস, পদ্ম, গোলাপ, জারবেরা, বিভিন্ন অর্কিড ফুল অথবা গাজরা, রজনীগন্ধা, বেলি, কাঠগোলাপ, টগর ইত্যাদি ফুলের মালা। এ ছাড়া হরেক রকম চুলের কাঁটা গুঁজে খোঁপায় তুলতে পারেন নতুন ছন্দ। সব শেষে সুগন্ধির ছোঁয়া আপনাকে সতেজ ও ফুরফুরে রাখবে সারা দিন।
পোশাকে উজ্জ্বল ভাব
দিনের প্রথম পর্বের জন্য একটু উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরুন। সপ্তমীতে শাড়ি ছাড়াও পরতে পারেন জিনস, টপস অথবা আরামদায়ক কুর্তি। অষ্টমী ও নবমীতে শাড়ি, লেহেঙ্গা বা একটু ডিটেইল নকশার পোশাক ভালো লাগবে।
এড়িয়ে যাওয়া ভালো
⦁ দিনের বেলায় গরম থাকে বলে গ্লসি বা শিমারিং লিপস্টিক এড়িয়ে যাওয়াই ভালো হবে।
⦁ চুলে অতিরিক্ত জেল ও হেয়ার স্প্রে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
⦁ পূজায় ঘুরে বেড়ানোর সময় প্রচুর হাঁটতে হয় বলে হাইহিল না পরাই ভালো।
⦁ যতই ক্লান্ত থাকুন না কেন, মেকআপ না তুলে ঘুমাতে যাবেন না।
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
৭ ঘণ্টা আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
১৬ ঘণ্টা আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
১৭ ঘণ্টা আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
১৭ ঘণ্টা আগে