
বায়ুদূষণ
যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া বায়ুদূষণের প্রধান কারণ। শহরাঞ্চলে, বিশেষ করে ঢাকা শহরে বায়ুদূষণের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি। যানবাহন, শিল্পকারখানা ও ইটের ভাটায় কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গত ধোঁয়া বিভিন্ন ধরনের পার্টিকুলেট ম্যাটার, ধূলিকণা, সিসা, কার্বন, কার্বন মনোক্সাইড, সালফার অক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড এবং কার্বন ডাই-অক্সাইডের উৎস, যা প্রতিনিয়তই দূষিত করছে বায়ু। রাস্তার পাশে খোলা জায়গায় ময়লা-আবর্জনার স্তূপ
থেকে শুরু করে অফিস-আদালত এবং ঘরে ব্যবহৃত এসি, মশার কয়েলের বিষাক্ত ধোঁয়া–সবই বায়ুদূষণের উৎস।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া
বায়ুদূষণের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার মধ্যে নাক-মুখ জ্বালাপোড়া করা, মাথা ঝিমঝিম করা, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, অ্যালার্জি অন্যতম।
রোগ
দীর্ঘ মেয়াদে বায়ুদূষণ ফুসফুসের ক্যানসার, শ্বাসকষ্ট, ব্রংকাইটিস রোগের কারণ হতে পারে। এ ছাড়া বায়ুদূষণ বিভিন্ন চর্মরোগও তৈরি করতে পারে।
শব্দদূষণ
যেসব উচ্চমাত্রার শব্দের কারণে আমাদের কানের স্বাভাবিক শ্রবণক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তা-ই শব্দদূষণ। যেমন যানবাহনের উচ্চ মাত্রার হর্ন, মেশিনের যান্ত্রিক শব্দ,
মাইকের উচ্চ শব্দ, ভবন নির্মাণের শব্দ, জেনারেটরের শব্দ, কারখানা থেকে নির্গত উচ্চ শব্দ দূষণের জন্য দায়ী। উচ্চ শব্দ হাসপাতাল ও
বাড়িতে থাকা বয়স্ক মানুষ ও রোগীদের জন্য গুরুতর একটি সমস্যা।
রোগ
শব্দদূষণের কারণে মানসিক ও শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর কারণে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ ও স্নায়বিক সমস্যা হতে পারে। দীর্ঘদিন উচ্চ আওয়াজ শুনলে ধীরে ধীরে শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া এবং একপর্যায়ে বধির হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
মাটিদূষণ
বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর জিনিস মাটিতে মিশে মাটি দূষিত হয়। রাসায়নিক সার, কীটনাশক, বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ মাটিকে দূষিত করছে। ফলে জমির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হচ্ছে, দূষিত মাটিতে উৎপন্ন খাদ্যদ্রব্য খেয়ে মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগ হচ্ছে। এ কারণেই মাটিদূষণ মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
শাকসবজিতে লেগে থাকা দূষিত মাটি বমি বমি ভাব, ক্লান্তি ও মাথা ধরার কারণ হতে পারে। এ ছাড়া দূষিত মাটি ত্বকে লাগলে ফুসকুড়ি, চুলকানি, ঘাসহ বিভিন্ন চর্মরোগ হতে পারে।
রোগ
বালাইনাশক ও রাসায়নিক সারের মধ্যে থাকা বেনজিন, ক্রমিয়াম এবং অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থের জন্য ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পারদ ও সাইক্লোডাইনসের জন্য হতে পারে কিডনি ও লিভারের রোগ।
পানিদূষণ
কলকারখানার বর্জ্য, মানুষের বর্জ্য, ময়লা-আবর্জনা, মৃত জীবজন্তু, রাসায়নিক সার ও কীটনাশক পানিতে মিশে পানি দূষিত হয়।
রোগ
পয়োনিষ্কাশনের সুষ্ঠু ব্যবস্থা না থাকলে মল দিয়ে খাওয়ার পানি দূষিত হলে ডায়রিয়া, কলেরা প্রভৃতি রোগ হওয়ার আশঙ্কা আছে। এ ছাড়া দূষিত পানি টাইফয়েড, হেপাটাইটিসজনিত জন্ডিস ও নানা চর্মরোগের জন্য দায়ী। পানির স্তর নেমে যাওয়ায় হতে পারে আর্সেনিকের প্রভাবে বিভিন্ন রোগ।
খাদ্যদূষণ
ফলমূল, শাকসবজি, মাছসহ বিভিন্ন খাবারে কীটনাশক, প্রিজারভেটিভ হিসেবে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ, যেমন ফরমালিন, কারবাইড, কৃত্রিম রং ইত্যাদি মেশালে খাদ্য দূষিত হয়। এ ছাড়া খাবারে অনিরাপদ পানির ব্যবহারও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
খাদ্যদূষণের কারণে অন্ত্রের নানা রোগসহ, লিভার, কিডনির কার্যক্ষমতাও হ্রাস পায়। গ্যাস্ট্রিক আলসারসহ নানা সমস্যা তৈরি হয়। কখনো কখনো এসব কারণে ক্যানসারও হতে পারে।
সংক্রামক রোগ
দূষিত পরিবেশ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াসহ সব রকম জীবাণুর উৎস। দূষিত খাবার, পানি ও বাতাসের মাধ্যমে যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। দূষিত পরিবেশের কারণে টাইফয়েড, কলেরা, যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, বসন্ত হতে পারে। অন্যদিকে, পরিবেশগত কারণে আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে সংক্রামক রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
তাপমাত্রার প্রভাব
পরিবেশদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে আবহাওয়া ও জলবায়ুর ওপর। ফলে অতিউচ্চ বা নিম্ন তাপমাত্রার সৃষ্টি হয়। আমাদের দেশে উচ্চ তাপমাত্রার জন্য হিট ক্র্যাম্প থেকে হিট স্ট্রোক খুব সাধারণ একটি ঘটনায় পরিণত হয়েছে। হিট স্ট্রোক মৃত্যু ডেকে আনতে পারে। পরিবেশকে প্রেক্ষাপট থেকে বাদ দিয়ে জীবন ধারণের কথা কল্পনা করা অসম্ভব। ফলে নিজেদের সুস্থ, স্বাভাবিক, নিরাপদ জীবনের স্বার্থে পরিবেশের প্রতি যত্নবান হওয়া প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, দূষিত পরিবেশ রোগের আঁতুড়ঘর।
লেখক: মেডিকেল অফিসার, কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল, ঢাকা

বায়ুদূষণ
যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া বায়ুদূষণের প্রধান কারণ। শহরাঞ্চলে, বিশেষ করে ঢাকা শহরে বায়ুদূষণের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি। যানবাহন, শিল্পকারখানা ও ইটের ভাটায় কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গত ধোঁয়া বিভিন্ন ধরনের পার্টিকুলেট ম্যাটার, ধূলিকণা, সিসা, কার্বন, কার্বন মনোক্সাইড, সালফার অক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড এবং কার্বন ডাই-অক্সাইডের উৎস, যা প্রতিনিয়তই দূষিত করছে বায়ু। রাস্তার পাশে খোলা জায়গায় ময়লা-আবর্জনার স্তূপ
থেকে শুরু করে অফিস-আদালত এবং ঘরে ব্যবহৃত এসি, মশার কয়েলের বিষাক্ত ধোঁয়া–সবই বায়ুদূষণের উৎস।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া
বায়ুদূষণের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার মধ্যে নাক-মুখ জ্বালাপোড়া করা, মাথা ঝিমঝিম করা, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, অ্যালার্জি অন্যতম।
রোগ
দীর্ঘ মেয়াদে বায়ুদূষণ ফুসফুসের ক্যানসার, শ্বাসকষ্ট, ব্রংকাইটিস রোগের কারণ হতে পারে। এ ছাড়া বায়ুদূষণ বিভিন্ন চর্মরোগও তৈরি করতে পারে।
শব্দদূষণ
যেসব উচ্চমাত্রার শব্দের কারণে আমাদের কানের স্বাভাবিক শ্রবণক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তা-ই শব্দদূষণ। যেমন যানবাহনের উচ্চ মাত্রার হর্ন, মেশিনের যান্ত্রিক শব্দ,
মাইকের উচ্চ শব্দ, ভবন নির্মাণের শব্দ, জেনারেটরের শব্দ, কারখানা থেকে নির্গত উচ্চ শব্দ দূষণের জন্য দায়ী। উচ্চ শব্দ হাসপাতাল ও
বাড়িতে থাকা বয়স্ক মানুষ ও রোগীদের জন্য গুরুতর একটি সমস্যা।
রোগ
শব্দদূষণের কারণে মানসিক ও শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর কারণে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ ও স্নায়বিক সমস্যা হতে পারে। দীর্ঘদিন উচ্চ আওয়াজ শুনলে ধীরে ধীরে শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া এবং একপর্যায়ে বধির হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
মাটিদূষণ
বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর জিনিস মাটিতে মিশে মাটি দূষিত হয়। রাসায়নিক সার, কীটনাশক, বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ মাটিকে দূষিত করছে। ফলে জমির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হচ্ছে, দূষিত মাটিতে উৎপন্ন খাদ্যদ্রব্য খেয়ে মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগ হচ্ছে। এ কারণেই মাটিদূষণ মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
শাকসবজিতে লেগে থাকা দূষিত মাটি বমি বমি ভাব, ক্লান্তি ও মাথা ধরার কারণ হতে পারে। এ ছাড়া দূষিত মাটি ত্বকে লাগলে ফুসকুড়ি, চুলকানি, ঘাসহ বিভিন্ন চর্মরোগ হতে পারে।
রোগ
বালাইনাশক ও রাসায়নিক সারের মধ্যে থাকা বেনজিন, ক্রমিয়াম এবং অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থের জন্য ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পারদ ও সাইক্লোডাইনসের জন্য হতে পারে কিডনি ও লিভারের রোগ।
পানিদূষণ
কলকারখানার বর্জ্য, মানুষের বর্জ্য, ময়লা-আবর্জনা, মৃত জীবজন্তু, রাসায়নিক সার ও কীটনাশক পানিতে মিশে পানি দূষিত হয়।
রোগ
পয়োনিষ্কাশনের সুষ্ঠু ব্যবস্থা না থাকলে মল দিয়ে খাওয়ার পানি দূষিত হলে ডায়রিয়া, কলেরা প্রভৃতি রোগ হওয়ার আশঙ্কা আছে। এ ছাড়া দূষিত পানি টাইফয়েড, হেপাটাইটিসজনিত জন্ডিস ও নানা চর্মরোগের জন্য দায়ী। পানির স্তর নেমে যাওয়ায় হতে পারে আর্সেনিকের প্রভাবে বিভিন্ন রোগ।
খাদ্যদূষণ
ফলমূল, শাকসবজি, মাছসহ বিভিন্ন খাবারে কীটনাশক, প্রিজারভেটিভ হিসেবে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ, যেমন ফরমালিন, কারবাইড, কৃত্রিম রং ইত্যাদি মেশালে খাদ্য দূষিত হয়। এ ছাড়া খাবারে অনিরাপদ পানির ব্যবহারও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
খাদ্যদূষণের কারণে অন্ত্রের নানা রোগসহ, লিভার, কিডনির কার্যক্ষমতাও হ্রাস পায়। গ্যাস্ট্রিক আলসারসহ নানা সমস্যা তৈরি হয়। কখনো কখনো এসব কারণে ক্যানসারও হতে পারে।
সংক্রামক রোগ
দূষিত পরিবেশ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াসহ সব রকম জীবাণুর উৎস। দূষিত খাবার, পানি ও বাতাসের মাধ্যমে যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। দূষিত পরিবেশের কারণে টাইফয়েড, কলেরা, যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, বসন্ত হতে পারে। অন্যদিকে, পরিবেশগত কারণে আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে সংক্রামক রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
তাপমাত্রার প্রভাব
পরিবেশদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে আবহাওয়া ও জলবায়ুর ওপর। ফলে অতিউচ্চ বা নিম্ন তাপমাত্রার সৃষ্টি হয়। আমাদের দেশে উচ্চ তাপমাত্রার জন্য হিট ক্র্যাম্প থেকে হিট স্ট্রোক খুব সাধারণ একটি ঘটনায় পরিণত হয়েছে। হিট স্ট্রোক মৃত্যু ডেকে আনতে পারে। পরিবেশকে প্রেক্ষাপট থেকে বাদ দিয়ে জীবন ধারণের কথা কল্পনা করা অসম্ভব। ফলে নিজেদের সুস্থ, স্বাভাবিক, নিরাপদ জীবনের স্বার্থে পরিবেশের প্রতি যত্নবান হওয়া প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, দূষিত পরিবেশ রোগের আঁতুড়ঘর।
লেখক: মেডিকেল অফিসার, কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল, ঢাকা

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩১ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
৯ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
মেকআপ রিমুভার হিসেবে
বাড়িতে মেকআপ রিমুভার না থাকলে পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে দারুণভাবে মেকআপ তোলার কাজটি সেরে নিতে পারেন। পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন। এরপর তুলা দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। চোখের মতো স্পর্শকাতর ত্বকের মেকআপ তুলতেও এটি ব্যবহার করা যায়।
নখের সুস্থতায়
নখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং ভঙ্গুরতা কমাতে জাদুকরি সমাধান পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি ব্যবহারে নখ সুস্থ থাকে।
সুগন্ধি দীর্ঘস্থায়ী করতে
যেখানে সুগন্ধি দেবেন, সেই জায়গায় আগে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি মালিশ করে নিন। এরপর সেখানে সুগন্ধি স্প্রে করুন। এতে দীর্ঘ সময় ত্বকে ঘ্রাণ স্থায়ী হবে।
ভ্রু ঘন করতে
অনেকের ভ্রু ঝরে পড়ে। এর ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে পেট্রোলিয়াম জেলি। রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইব্রো ব্রাশে কিছুটা জেলি নিয়ে ভ্রু যুগলে লাগিয়ে নিন। ধীরে ধীরে ভ্রু ঘন হবে।

হাইলাইটার হিসেবে
মেকআপের পূর্ণতায় এখন প্রায় সবাই হাইলাইটার ব্যবহার করেন। গালে এবং ভ্রুর নিচের ত্বকে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করলে সেটা হাইলাইটার হিসেবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে
ত্বকে আঘাত পেলে বা ঘা হলে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির ব্যবহারে ক্ষত দ্রুততম সময়ে শুকিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া এটি তেলতেলে হওয়ায় ত্বক আর্দ্র থাকে। তাই ক্ষত শুকিয়ে ফেটে যায় না।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
মেকআপ রিমুভার হিসেবে
বাড়িতে মেকআপ রিমুভার না থাকলে পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে দারুণভাবে মেকআপ তোলার কাজটি সেরে নিতে পারেন। পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন। এরপর তুলা দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। চোখের মতো স্পর্শকাতর ত্বকের মেকআপ তুলতেও এটি ব্যবহার করা যায়।
নখের সুস্থতায়
নখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং ভঙ্গুরতা কমাতে জাদুকরি সমাধান পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি ব্যবহারে নখ সুস্থ থাকে।
সুগন্ধি দীর্ঘস্থায়ী করতে
যেখানে সুগন্ধি দেবেন, সেই জায়গায় আগে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি মালিশ করে নিন। এরপর সেখানে সুগন্ধি স্প্রে করুন। এতে দীর্ঘ সময় ত্বকে ঘ্রাণ স্থায়ী হবে।
ভ্রু ঘন করতে
অনেকের ভ্রু ঝরে পড়ে। এর ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে পেট্রোলিয়াম জেলি। রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইব্রো ব্রাশে কিছুটা জেলি নিয়ে ভ্রু যুগলে লাগিয়ে নিন। ধীরে ধীরে ভ্রু ঘন হবে।

হাইলাইটার হিসেবে
মেকআপের পূর্ণতায় এখন প্রায় সবাই হাইলাইটার ব্যবহার করেন। গালে এবং ভ্রুর নিচের ত্বকে কিছুটা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করলে সেটা হাইলাইটার হিসেবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে
ত্বকে আঘাত পেলে বা ঘা হলে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির ব্যবহারে ক্ষত দ্রুততম সময়ে শুকিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া এটি তেলতেলে হওয়ায় ত্বক আর্দ্র থাকে। তাই ক্ষত শুকিয়ে ফেটে যায় না।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া বায়ুদূষণের প্রধান কারণ। শহরাঞ্চলে, বিশেষ করে ঢাকা শহরে বায়ুদূষণের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি। যানবাহন, শিল্পকারখানা ও ইটের ভাটায় কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গত ধোঁয়া বিভিন্ন ধরনের পার্টিকুলেট ম্যাটার, ধূলিকণা, সিসা, কার্বন, কার্বন মনোক্সাইড,
০৫ জুন ২০২২
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
৯ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়। ফলে রং করা চুল অনেকটাই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। যাঁরা বাড়িতেই চুল রাঙান তাঁদের রং করার পর চুল ধোয়া থেকে শুরু করে শুকানোর পদ্ধতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি।
সঠিক শ্যাম্পু বাছাই
চুলে রং করার পর প্রথমে কালার প্রোটেকটিভ শ্যাম্পু বাছাই করুন। এই শ্যাম্পুগুলো দীর্ঘদিন চুলে রং বজায় রাখতে সহায়তা করে।
চুলে ঘন ঘন শ্যাম্পু নয়
চুলে রং করার পর সপ্তাহে দু-তিনবার শ্যাম্পু করুন। তবে রোজ বাইরে গেলে প্রয়োজনে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত তেল ব্যবহার
রং করার পর; বিশেষ করে চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই সপ্তাহে অন্তত দুদিন চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত তেল ম্যাসাজ করে নিন।
স্টাইলিং কম করুন
রং করা চুলে স্ট্রেটনার কিংবা কার্লার যত কম ব্যবহার করা যায়, ততই ভালো। কারণ, এর ফলে চুল আরও বেশি রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।
নিয়ম করে প্যাক মাখুন
পাকা কলা ও মধু পেস্ট করে সপ্তাহে দুদিন চুলে মেখে রাখুন ২০ মিনিট করে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল হবে মসৃণ।
সূত্র: ল’রিয়েল প্যারিস ইউকে ও অন্যান্য

চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়। ফলে রং করা চুল অনেকটাই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। যাঁরা বাড়িতেই চুল রাঙান তাঁদের রং করার পর চুল ধোয়া থেকে শুরু করে শুকানোর পদ্ধতিতেও কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি।
সঠিক শ্যাম্পু বাছাই
চুলে রং করার পর প্রথমে কালার প্রোটেকটিভ শ্যাম্পু বাছাই করুন। এই শ্যাম্পুগুলো দীর্ঘদিন চুলে রং বজায় রাখতে সহায়তা করে।
চুলে ঘন ঘন শ্যাম্পু নয়
চুলে রং করার পর সপ্তাহে দু-তিনবার শ্যাম্পু করুন। তবে রোজ বাইরে গেলে প্রয়োজনে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত তেল ব্যবহার
রং করার পর; বিশেষ করে চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই সপ্তাহে অন্তত দুদিন চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত তেল ম্যাসাজ করে নিন।
স্টাইলিং কম করুন
রং করা চুলে স্ট্রেটনার কিংবা কার্লার যত কম ব্যবহার করা যায়, ততই ভালো। কারণ, এর ফলে চুল আরও বেশি রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।
নিয়ম করে প্যাক মাখুন
পাকা কলা ও মধু পেস্ট করে সপ্তাহে দুদিন চুলে মেখে রাখুন ২০ মিনিট করে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল হবে মসৃণ।
সূত্র: ল’রিয়েল প্যারিস ইউকে ও অন্যান্য

যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া বায়ুদূষণের প্রধান কারণ। শহরাঞ্চলে, বিশেষ করে ঢাকা শহরে বায়ুদূষণের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি। যানবাহন, শিল্পকারখানা ও ইটের ভাটায় কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গত ধোঁয়া বিভিন্ন ধরনের পার্টিকুলেট ম্যাটার, ধূলিকণা, সিসা, কার্বন, কার্বন মনোক্সাইড,
০৫ জুন ২০২২
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩১ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
৯ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা।
অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
অশ্রু আর্কাইভের এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল কুষ্টিয়ার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সাইনোটাইপ মাধ্যমে নতুনভাবে উপস্থাপন করা এবং স্থানীয় শিল্পচর্চাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা। কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে আসা বর্তমান, সাবেক শিক্ষার্থীসহ দেশবরেণ্য গুণী শিল্পীরা অংশ নেন।
তিন দিনব্যাপী এই নিবিড় কর্মশালায় মেন্টর ও প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন স্টুডিও শব্দর কর্ণধার শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন। অশ্রু আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ কর্মশালা কিউরেট করেন।
কর্মশালার প্রথম দিনে সাইনোটাইপ শিল্পের ইতিহাস ও তাত্ত্বিক দিক তুলে ধরা হয়। পরবর্তী দিনগুলোতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেরাই সাইনোটাইপ প্রিন্ট তৈরি করার সুযোগ পান। আলো, কেমিক্যাল ও নকশার সঠিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন বলেন, ‘সাইনোটাইপ শুধু একটি বিকল্প ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সময়, স্মৃতি ও স্থানকে ধারণ করার একধরনের নীরব ভাষা।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিল্পী তানজুম নাহার পর্ণা বলেন, ‘তিন দিনব্যাপী কর্মশালাটি আমাদের জন্য শুধু একটি কারিগরি প্রশিক্ষণই ছিল না; বরং এটি ছিল সময়, স্মৃতি এবং স্থানের সঙ্গে এক গভীর শিল্পভাষার সংযোগ। সাইনোটাইপের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ইতিহাস, লোকজ সংস্কৃতি ও সামাজিক বাস্তবতাকে নতুনভাবে অনুধাবন করার সুযোগ পেয়েছি; বিশেষ করে রাসায়নিকের অনুপাত নির্ধারণ, কোটিং, এক্সপোজার, ওয়াশিং, টোনিং ও ড্রয়িং—প্রতিটি ধাপ হাতেকলমে শেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অ্যানালগ ফটোগ্রাফির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও গভীর করেছে।’
কিউরেটর শাওন আকন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি এ ধরনের সৃজনশীল এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফিক কার্যক্রম নিয়ে ভবিষ্যতেও নিয়মিতভাবে কর্মশালা আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৮৪২ সালে স্যার জন হার্শেল আবিষ্কৃত সাইনোটাইপ বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও ক্যামেরাবিহীন ফটোগ্রাফিক মুদ্রণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় অতিবেগুনি রশ্মি বা সূর্যালোকের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ে গাঢ় নীল রঙের (প্রুশিয়ান ব্লু) নান্দনিক ছাপ তৈরি করা হয়

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা।
অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
অশ্রু আর্কাইভের এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল কুষ্টিয়ার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সাইনোটাইপ মাধ্যমে নতুনভাবে উপস্থাপন করা এবং স্থানীয় শিল্পচর্চাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা। কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে আসা বর্তমান, সাবেক শিক্ষার্থীসহ দেশবরেণ্য গুণী শিল্পীরা অংশ নেন।
তিন দিনব্যাপী এই নিবিড় কর্মশালায় মেন্টর ও প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন স্টুডিও শব্দর কর্ণধার শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন। অশ্রু আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ কর্মশালা কিউরেট করেন।
কর্মশালার প্রথম দিনে সাইনোটাইপ শিল্পের ইতিহাস ও তাত্ত্বিক দিক তুলে ধরা হয়। পরবর্তী দিনগুলোতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেরাই সাইনোটাইপ প্রিন্ট তৈরি করার সুযোগ পান। আলো, কেমিক্যাল ও নকশার সঠিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন বলেন, ‘সাইনোটাইপ শুধু একটি বিকল্প ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সময়, স্মৃতি ও স্থানকে ধারণ করার একধরনের নীরব ভাষা।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিল্পী তানজুম নাহার পর্ণা বলেন, ‘তিন দিনব্যাপী কর্মশালাটি আমাদের জন্য শুধু একটি কারিগরি প্রশিক্ষণই ছিল না; বরং এটি ছিল সময়, স্মৃতি এবং স্থানের সঙ্গে এক গভীর শিল্পভাষার সংযোগ। সাইনোটাইপের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ইতিহাস, লোকজ সংস্কৃতি ও সামাজিক বাস্তবতাকে নতুনভাবে অনুধাবন করার সুযোগ পেয়েছি; বিশেষ করে রাসায়নিকের অনুপাত নির্ধারণ, কোটিং, এক্সপোজার, ওয়াশিং, টোনিং ও ড্রয়িং—প্রতিটি ধাপ হাতেকলমে শেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অ্যানালগ ফটোগ্রাফির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও গভীর করেছে।’
কিউরেটর শাওন আকন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি এ ধরনের সৃজনশীল এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফিক কার্যক্রম নিয়ে ভবিষ্যতেও নিয়মিতভাবে কর্মশালা আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৮৪২ সালে স্যার জন হার্শেল আবিষ্কৃত সাইনোটাইপ বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও ক্যামেরাবিহীন ফটোগ্রাফিক মুদ্রণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় অতিবেগুনি রশ্মি বা সূর্যালোকের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ে গাঢ় নীল রঙের (প্রুশিয়ান ব্লু) নান্দনিক ছাপ তৈরি করা হয়

যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া বায়ুদূষণের প্রধান কারণ। শহরাঞ্চলে, বিশেষ করে ঢাকা শহরে বায়ুদূষণের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি। যানবাহন, শিল্পকারখানা ও ইটের ভাটায় কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গত ধোঁয়া বিভিন্ন ধরনের পার্টিকুলেট ম্যাটার, ধূলিকণা, সিসা, কার্বন, কার্বন মনোক্সাইড,
০৫ জুন ২০২২
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩১ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
২০ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান

ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
নতুন বছরে আপনি কী কী করতে চান, তা এখনই ভেবে ফেলুন। একটু স্থির হয়ে বসে খাতা-কলমে লিখে আপনার নতুন বছরের উদ্দেশ্য স্থির করে নিন। লিখে রাখলে তা বিভিন্নভাবে উদ্দেশ্য পূরণে সহায়তা করবে।
পুরোনো বছরকে সুন্দর করে বিদায় দিতেই হোক বা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে—ঘর সাজান সুন্দর করে। কিছু ওয়ার্ম লাইট ও জানালা বা টেবিলে কিছু গাছ রেখে ঘরে দিন একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। সঙ্গে পুরোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্য কাউকে দিয়ে দিন। দেখবেন বাসায় একটা শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ভাব আসবে।
পিঠা সংস্কৃতির অংশ। তাই ঐতিহ্য ধরে রাখাতে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় করে একদিন বিভিন্ন রকম পিঠা বানাতে পারেন। বড় আয়োজন নয়, বরং চা-বিস্কুট আর পিঠা নিয়ে একটি ঘরোয়া আড্ডা জমান। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণা করুন। দেখবেন, মন থেকে অনেকখানি ভার নেমে গেছে।
ডিসেম্বরের আবহাওয়া বই পড়ার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে দুপুরগুলো কাজে লাগান। গায়ে হালকা কাঁথা জড়িয়ে একটা অলস দুপুর বই পড়ে দেখুন। অথবা একটা ভালো উপন্যাস নিয়ে শীতের মিষ্টি রোদে বসে পড়ুন। সঙ্গে রাখুন এক কাপ চা। দেখবেন, খুব ভালো লাগবে।
বছরের এই শেষ সময় এসেও নিজের জন্য সময় বের করুন। নিজের যত্ন নিন, নিজেকে নিজেই কিছু উপহার দিন। দেখবেন নিজেকে মূল্যবান ও যোগ্য মনে হবে। তা ছাড়া কাউকে কিছু উপহার দিতে চাইলেও দিতে পারেন। সেটাও কিন্তু নিজেকে সময় দেওয়ার কাজ করবে।

শীতকালে অনেক জায়গায় পিঠা মেলা বা হস্তশিল্প মেলা বসে। এই মেলাগুলোতে ঘুরে বেড়ান। উৎসবের কেনাকাটায় বড় শপিং মল এড়িয়ে স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে কিছু কিনুন এবং শীতের খাবার চেখে দেখুন। এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপকৃত হবেন। মনে রাখবেন, উদ্যোক্তাদের সহায়তা না করলে তারা বড় হতে পারবে না। তাদের বড় করতে সহায়তা করাও একটা উদ্যোগ বটে।
শীতকালে অসহায় মানুষদের কষ্ট কমাতে গরম কাপড় ও কম্বল দান করুন। ছোট ছোট কাজ করে অন্যের মুখে হাসি ফোটান; যেমন কাউকে চা বা কফি খাওয়ান, বাসে বয়স্ক কারও জন্য আসন ছেড়ে দিন, কাউকে রাস্তা পার করিয়ে দিন। ছোট একটি মানবিক কাজ আপনার জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে।

পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে অথবা একা বসে এই বছর কী কী ভালো ও খারাপ হয়েছে, তা নিয়ে ভাবুন। কী কী ভুল করেছেন, সেগুলো ভেবে দেখুন। সামনের বছরগুলোতে এসব ভুল যেন না হয়, সে জন্য সতর্ক হোন। এই বছর যা কিছু ইতিবাচক হয়েছে, সেগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে সৃষ্টিকর্তাকে কৃতজ্ঞতা জানান। কারও সঙ্গে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তা মিটিয়ে নিন। অযথা মনে রাগ পুষে রেখে নিজেকে কষ্ট দেবেন না।
পুরোনো বন্ধুরা আসলে মানুষের ব্রিদিং স্পেস বা নিশ্বাস ফেলার জায়গা। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সবার সঙ্গে সম্ভব না হলেও যাঁদের বা যাঁর সঙ্গে সম্ভব, তাঁদের বা তাঁর সঙ্গে দেখা করে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন। মন খুলে হাসুন। স্মৃতিচারণা করুন। অন্তত এক বেলা একসঙ্গে বসে খেয়ে ফেলুন মনের মতো কোনো খাবার। দেখবেন নতুন বছর অন্য রকমভাবে শুরু হবে।
সূত্র: ক্যামিলিস্টাইল ও অন্যান্য

ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
নতুন বছরে আপনি কী কী করতে চান, তা এখনই ভেবে ফেলুন। একটু স্থির হয়ে বসে খাতা-কলমে লিখে আপনার নতুন বছরের উদ্দেশ্য স্থির করে নিন। লিখে রাখলে তা বিভিন্নভাবে উদ্দেশ্য পূরণে সহায়তা করবে।
পুরোনো বছরকে সুন্দর করে বিদায় দিতেই হোক বা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে—ঘর সাজান সুন্দর করে। কিছু ওয়ার্ম লাইট ও জানালা বা টেবিলে কিছু গাছ রেখে ঘরে দিন একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। সঙ্গে পুরোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্য কাউকে দিয়ে দিন। দেখবেন বাসায় একটা শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ভাব আসবে।
পিঠা সংস্কৃতির অংশ। তাই ঐতিহ্য ধরে রাখাতে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় করে একদিন বিভিন্ন রকম পিঠা বানাতে পারেন। বড় আয়োজন নয়, বরং চা-বিস্কুট আর পিঠা নিয়ে একটি ঘরোয়া আড্ডা জমান। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণা করুন। দেখবেন, মন থেকে অনেকখানি ভার নেমে গেছে।
ডিসেম্বরের আবহাওয়া বই পড়ার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে দুপুরগুলো কাজে লাগান। গায়ে হালকা কাঁথা জড়িয়ে একটা অলস দুপুর বই পড়ে দেখুন। অথবা একটা ভালো উপন্যাস নিয়ে শীতের মিষ্টি রোদে বসে পড়ুন। সঙ্গে রাখুন এক কাপ চা। দেখবেন, খুব ভালো লাগবে।
বছরের এই শেষ সময় এসেও নিজের জন্য সময় বের করুন। নিজের যত্ন নিন, নিজেকে নিজেই কিছু উপহার দিন। দেখবেন নিজেকে মূল্যবান ও যোগ্য মনে হবে। তা ছাড়া কাউকে কিছু উপহার দিতে চাইলেও দিতে পারেন। সেটাও কিন্তু নিজেকে সময় দেওয়ার কাজ করবে।

শীতকালে অনেক জায়গায় পিঠা মেলা বা হস্তশিল্প মেলা বসে। এই মেলাগুলোতে ঘুরে বেড়ান। উৎসবের কেনাকাটায় বড় শপিং মল এড়িয়ে স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে কিছু কিনুন এবং শীতের খাবার চেখে দেখুন। এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপকৃত হবেন। মনে রাখবেন, উদ্যোক্তাদের সহায়তা না করলে তারা বড় হতে পারবে না। তাদের বড় করতে সহায়তা করাও একটা উদ্যোগ বটে।
শীতকালে অসহায় মানুষদের কষ্ট কমাতে গরম কাপড় ও কম্বল দান করুন। ছোট ছোট কাজ করে অন্যের মুখে হাসি ফোটান; যেমন কাউকে চা বা কফি খাওয়ান, বাসে বয়স্ক কারও জন্য আসন ছেড়ে দিন, কাউকে রাস্তা পার করিয়ে দিন। ছোট একটি মানবিক কাজ আপনার জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে।

পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে অথবা একা বসে এই বছর কী কী ভালো ও খারাপ হয়েছে, তা নিয়ে ভাবুন। কী কী ভুল করেছেন, সেগুলো ভেবে দেখুন। সামনের বছরগুলোতে এসব ভুল যেন না হয়, সে জন্য সতর্ক হোন। এই বছর যা কিছু ইতিবাচক হয়েছে, সেগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে সৃষ্টিকর্তাকে কৃতজ্ঞতা জানান। কারও সঙ্গে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তা মিটিয়ে নিন। অযথা মনে রাগ পুষে রেখে নিজেকে কষ্ট দেবেন না।
পুরোনো বন্ধুরা আসলে মানুষের ব্রিদিং স্পেস বা নিশ্বাস ফেলার জায়গা। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সবার সঙ্গে সম্ভব না হলেও যাঁদের বা যাঁর সঙ্গে সম্ভব, তাঁদের বা তাঁর সঙ্গে দেখা করে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন। মন খুলে হাসুন। স্মৃতিচারণা করুন। অন্তত এক বেলা একসঙ্গে বসে খেয়ে ফেলুন মনের মতো কোনো খাবার। দেখবেন নতুন বছর অন্য রকমভাবে শুরু হবে।
সূত্র: ক্যামিলিস্টাইল ও অন্যান্য

যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া বায়ুদূষণের প্রধান কারণ। শহরাঞ্চলে, বিশেষ করে ঢাকা শহরে বায়ুদূষণের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি। যানবাহন, শিল্পকারখানা ও ইটের ভাটায় কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গত ধোঁয়া বিভিন্ন ধরনের পার্টিকুলেট ম্যাটার, ধূলিকণা, সিসা, কার্বন, কার্বন মনোক্সাইড,
০৫ জুন ২০২২
সারা বছর সবার ঘরে, ভ্যানিটি ব্যাগে এমনকি অফিসের ডেস্কে যে প্রসাধনী থাকে, তা হলো পেট্রোলিয়াম জেলি। এটি শুধু ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, তা-ই নয়, রূপচর্চায় আরও নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।
৩১ মিনিট আগে
চুলে রং করতে ভালোবাসলেও সবাই পারলারে গিয়ে চুল রং করান না। রং কিনে এনে বাড়িতেই তাঁরা কাজটি সেরে ফেলেন। কিন্তু বাড়িতে রং করলে প্রতিবার চুল ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ রংও ধুয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
৯ ঘণ্টা আগে