অনলাইন ডেস্ক
ভিনদেশে পাড়ি জমাতে চান বসবাসের জন্য? তারপরই নিশ্চয় মনে হতে পারে, যে দেশটা বেছে নেবেন, সেখানে জীবনযাত্রার ব্যয় কেমন। সে অনুযায়ী আয়ই-বা কেমন। এখানেই আপনাকে সুবিবেচনার পরিচয় দিতে হবে। সঠিক জায়গা বাছাই করলে দুশ্চিন্তায় ভুগতে হবে না মোটেই। এ ক্ষেত্রে মনে হয়, লেখাটিও সাহায্য করতে পারে আপনাকে।
কিন্তু সেটা কোন দেশ? শুনে অবাক হবেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ভিয়েতনাম সবচেয়ে সাশ্রয়ী বসবাসের স্থান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। ইন্টারনেশনসের এক্সপ্যাট ইনসাইডার ২০২৪ থেকে জানা যায়, টানা চতুর্থবারের মতো এ কৃতিত্ব দেখাল তারা।
তালিকাটি তৈরি করতে গিয়ে তিনটি বিষয় বিবেচনায় এনে ১ থেকে ৭-র মধ্যে নম্বর দেওয়া হয়। ১ পাওয়ার অর্থ খুব খারাপ, আর ৭ খুব ভালো। যে তিনটি বিষয় বিবেচনায় আনা হয়, সেগুলো হলো জীবনযাত্রার ব্যয়, আর্থিক অবস্থা অনুযায়ী সন্তুষ্টি এবং সেই দেশে আরামদায়ক জীবনযাপনের জন্য পারিবারিক আয় যথেষ্ট কি না।
ভিয়েতনামের তালিকায় সবচেয়ে ওপরে থাকাটা মোটেই অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। ৮৬ শতাংশ প্রবাসী দেশটিতে জীবনযাত্রার ব্যয় ঠিক আছে বলে জানিয়েছে; যা বিশ্বের গড়ের (৪০ শতাংশ) দুই গুণের বেশি। জরিপে অংশ নেওয়া প্রবাসীদের অর্ধেক ভিয়েতনামে জীবনযাত্রার ব্যয় ‘খুব ভালো’ বা ‘খুব সন্তোষজনক’ বলে জানিয়েছেন। যেখানে বিশ্বের গড় কেবল ১২ শতাংশ।
‘এখানকার লোকেরা খুব বন্ধুভাবাপন্ন। জীবনযাত্রারও ব্যয় একেবারেই কম।’ ইন্টারন্যাশনসের রিপোর্টে ভিয়েতনামের বিষয়ে বলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশটিতে এসে বাস করা এক প্রবাসী।
ভিয়েতনাম সাধ্যের মধ্যে বসবাসের জন্য শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করলেও সেখানে যাওয়ার একমাত্র কারণ এটি নয়। প্রকৃতপক্ষে, শুধু ৩ শতাংশ প্রবাসী দেশটিতে বসবাসের জন্য আর্থিক কারণ উল্লেখ করেন। ভিয়েতনামে কাজ ও জীবনের ভারসাম্যও চমৎকার; যা প্রবাসীদের কাছে একে আকর্ষণীয় করে তুলেছে। চাকরির সন্তুষ্টির জন্যও দেশটি তার র্যাঙ্কিংয়ে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে। আগের বছরে যেখানে অবস্থান ২৪ ছিল, এবার ২১ ধাপ এগিয়ে চলে এসেছে তিনে। পাশাপাশি এখানে বাস করা প্রবাসীদের অর্ধেকের কম পূর্ণকালীন চাকরি করেন।
তার মানে এই নয় যে ভিয়েতনামে বসবাস করা একেবারেই চ্যালেঞ্জ ছাড়া; বিশেষ করে জীবনমানের সূচকে ৫৩টি গন্তব্যের মধ্যে দেশটি ৪০তম স্থানে রয়েছে। পরিবেশ ও জলবায়ু উপবিভাগেও তাদের স্কোর গর্ব করার মতো নয়। প্রবাসীরা বায়ুর মান, শহরের পরিবেশ এবং সবুজ পণ্য ও পরিষেবার প্রাপ্যতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
ভিয়েতনাম ছাড়াও এক্সপ্যাট ইনসাইডার ২০২৪ রিপোর্টে আরও ৯টি দেশকে তালিকায় রাখা হয়েছে, যেখানে আপনি ততটা আর্থিক চাপ ছাড়াই স্বচ্ছন্দে বসবাস করতে পারেন। তালিকায় ১০টি দেশের মধ্যে ৬টিই এশিয়ার।
ভিয়েতনামের পরের স্থানটি দক্ষিণ আফ্রিকার দেশ কলম্বিয়ার, আর তিনে আছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরেক দেশ ইন্দোনেশিয়া। পরের স্থান দুটি যথাক্রমে মধ্য আমেরিকার দেশ পানামা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরেক দেশ ফিলিপাইনের।
তালিকায় ছয়ে আছে ভারত। তারপরের চারটি স্থান মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, ব্রাজিল ও চীন।
ভিনদেশে পাড়ি জমাতে চান বসবাসের জন্য? তারপরই নিশ্চয় মনে হতে পারে, যে দেশটা বেছে নেবেন, সেখানে জীবনযাত্রার ব্যয় কেমন। সে অনুযায়ী আয়ই-বা কেমন। এখানেই আপনাকে সুবিবেচনার পরিচয় দিতে হবে। সঠিক জায়গা বাছাই করলে দুশ্চিন্তায় ভুগতে হবে না মোটেই। এ ক্ষেত্রে মনে হয়, লেখাটিও সাহায্য করতে পারে আপনাকে।
কিন্তু সেটা কোন দেশ? শুনে অবাক হবেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ভিয়েতনাম সবচেয়ে সাশ্রয়ী বসবাসের স্থান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। ইন্টারনেশনসের এক্সপ্যাট ইনসাইডার ২০২৪ থেকে জানা যায়, টানা চতুর্থবারের মতো এ কৃতিত্ব দেখাল তারা।
তালিকাটি তৈরি করতে গিয়ে তিনটি বিষয় বিবেচনায় এনে ১ থেকে ৭-র মধ্যে নম্বর দেওয়া হয়। ১ পাওয়ার অর্থ খুব খারাপ, আর ৭ খুব ভালো। যে তিনটি বিষয় বিবেচনায় আনা হয়, সেগুলো হলো জীবনযাত্রার ব্যয়, আর্থিক অবস্থা অনুযায়ী সন্তুষ্টি এবং সেই দেশে আরামদায়ক জীবনযাপনের জন্য পারিবারিক আয় যথেষ্ট কি না।
ভিয়েতনামের তালিকায় সবচেয়ে ওপরে থাকাটা মোটেই অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। ৮৬ শতাংশ প্রবাসী দেশটিতে জীবনযাত্রার ব্যয় ঠিক আছে বলে জানিয়েছে; যা বিশ্বের গড়ের (৪০ শতাংশ) দুই গুণের বেশি। জরিপে অংশ নেওয়া প্রবাসীদের অর্ধেক ভিয়েতনামে জীবনযাত্রার ব্যয় ‘খুব ভালো’ বা ‘খুব সন্তোষজনক’ বলে জানিয়েছেন। যেখানে বিশ্বের গড় কেবল ১২ শতাংশ।
‘এখানকার লোকেরা খুব বন্ধুভাবাপন্ন। জীবনযাত্রারও ব্যয় একেবারেই কম।’ ইন্টারন্যাশনসের রিপোর্টে ভিয়েতনামের বিষয়ে বলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশটিতে এসে বাস করা এক প্রবাসী।
ভিয়েতনাম সাধ্যের মধ্যে বসবাসের জন্য শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করলেও সেখানে যাওয়ার একমাত্র কারণ এটি নয়। প্রকৃতপক্ষে, শুধু ৩ শতাংশ প্রবাসী দেশটিতে বসবাসের জন্য আর্থিক কারণ উল্লেখ করেন। ভিয়েতনামে কাজ ও জীবনের ভারসাম্যও চমৎকার; যা প্রবাসীদের কাছে একে আকর্ষণীয় করে তুলেছে। চাকরির সন্তুষ্টির জন্যও দেশটি তার র্যাঙ্কিংয়ে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে। আগের বছরে যেখানে অবস্থান ২৪ ছিল, এবার ২১ ধাপ এগিয়ে চলে এসেছে তিনে। পাশাপাশি এখানে বাস করা প্রবাসীদের অর্ধেকের কম পূর্ণকালীন চাকরি করেন।
তার মানে এই নয় যে ভিয়েতনামে বসবাস করা একেবারেই চ্যালেঞ্জ ছাড়া; বিশেষ করে জীবনমানের সূচকে ৫৩টি গন্তব্যের মধ্যে দেশটি ৪০তম স্থানে রয়েছে। পরিবেশ ও জলবায়ু উপবিভাগেও তাদের স্কোর গর্ব করার মতো নয়। প্রবাসীরা বায়ুর মান, শহরের পরিবেশ এবং সবুজ পণ্য ও পরিষেবার প্রাপ্যতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
ভিয়েতনাম ছাড়াও এক্সপ্যাট ইনসাইডার ২০২৪ রিপোর্টে আরও ৯টি দেশকে তালিকায় রাখা হয়েছে, যেখানে আপনি ততটা আর্থিক চাপ ছাড়াই স্বচ্ছন্দে বসবাস করতে পারেন। তালিকায় ১০টি দেশের মধ্যে ৬টিই এশিয়ার।
ভিয়েতনামের পরের স্থানটি দক্ষিণ আফ্রিকার দেশ কলম্বিয়ার, আর তিনে আছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরেক দেশ ইন্দোনেশিয়া। পরের স্থান দুটি যথাক্রমে মধ্য আমেরিকার দেশ পানামা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরেক দেশ ফিলিপাইনের।
তালিকায় ছয়ে আছে ভারত। তারপরের চারটি স্থান মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, ব্রাজিল ও চীন।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে