নাহিন আশরাফ
বর্ষার অর্ধেক প্রায় পার হয়ে গেছে। তবে আবহাওয়া দেখে বোঝার সুযোগ নেই। এই মুষলধারে বৃষ্টি তো পরক্ষণেই ঝলমলে রোদ। আবহাওয়া যেমনই হোক, কর্মস্থলে যেতে হলে বের হতেই হবে। আর ঘর থেকে বের হওয়ার সময় সঙ্গী হয় বাহারি ব্যাগ। তবে বৃষ্টির দিনে অফিস ব্যাগ বাছাইয়ে যেমন সতর্ক হওয়া প্রয়োজন, তেমনি ব্যাগে রাখা চাই দরকারি কিছু জিনিসপত্র।
ব্যাগ বাছাইয়ের ক্ষেত্রে
চামড়ার ব্যাগ এড়িয়ে চলুন
বর্ষাকালে ব্যবহার করা ব্যাগ তৈরির উপকরণের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। যেমন বেশির ভাগ নারী অফিসের জন্য চামড়ার বড় ব্যাগ ব্যবহার করেন। কিন্তু এমন ব্যাগ বৃষ্টির পানিতে ভিজে নষ্ট হয়ে যায়। এ ছাড়া সুতি কাপড়ের তৈরি ব্যাগও এড়িয়ে চলা উচিত। তবে সুতি ও পলিয়েস্টারের মিশ্রণে তৈরি ব্যাগ বর্ষাকালে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ট্রেন্ডে আছে
ফ্যাশনসচেতন নারীরা বর্ষায় একধরনের স্বচ্ছ পিভিসি ব্যাগ বেছে নিচ্ছেন। এসব ব্যাগ ওয়াটারপ্রুফ বলে ভেতরের জিনিসপত্র নিরাপদ থাকে।
টোট ব্যাগই সেরা
কর্মজীবী নারীরা সাধারণত বড় টোট ব্যাগ ব্যবহার করেন, যাতে সব ধরনের প্রয়োজনীয় জিনিস একসঙ্গে এঁটে যায়। বাজারে এখন বড় আকারের র্যাক্সিনের টোট ব্যাগ পাওয়া যায়। এ ধরনের ব্যাগ বেছে নিলে বৃষ্টিতে ঝামেলায় পড়বেন না।
বর্ষাকালে কালার অথবা প্লাস্টিকের কোটিং বা আবরণ দেওয়া ফ্যাব্রিকসের ব্যাগ ব্যবহার করা উচিত। ব্যাগের আকার তুলনামূলক একটু বড় হবে সাধারণ সময়ের থেকে। কারণ, নিয়মিত জিনিস ছাড়াও এই সময়ে ব্যাগে ছাতা বা রেইনকোট রাখতে হয়। সে ক্ষেত্রে বড় টোট ব্যাগ বেছে নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া নেওয়া যেতে পারে ব্যাকপ্যাক, শোল্ডার বা মেসেঞ্জার ব্যাগ। হাতে নেওয়ার ব্যাগ বৃষ্টির সময় ব্যবহার করা একটু অসুবিধাজনক। কারণ অনেক সময় ছাতা ও ব্যাগ একসঙ্গে হাতে রাখা কষ্টকর হয়ে যায়।
সৌমিক দাস, প্রধান নির্বাহী, রঙ বাংলাদেশ
ব্যাকপ্যাক
আকারে বড় ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করলে তাতে সব ধরনের জিনিস বহন করা সম্ভব। বর্ষাকালে যে ধরনের ব্যাগই ব্যবহার করা হোক না কেন, তা পানিরোধক কি না, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্লাস্টিক, নাইলন, সিনথেটিক ইত্যাদি উপকরণে তৈরি পানিরোধক ব্যাকপ্যাক এখন বাজারে পাওয়া যায়।
বর্ষায় নিয়মিত ব্যবহারের জন্য কালো কিংবা গাঢ় বাদামি রঙের ব্যাগ বেছে নেওয়া উচিত। হালকা রঙের ব্যাগ ব্যবহার করলে কাদাপানি লেগে তা ময়লা হয়ে যেতে পারে।
বর্ষার অর্ধেক প্রায় পার হয়ে গেছে। তবে আবহাওয়া দেখে বোঝার সুযোগ নেই। এই মুষলধারে বৃষ্টি তো পরক্ষণেই ঝলমলে রোদ। আবহাওয়া যেমনই হোক, কর্মস্থলে যেতে হলে বের হতেই হবে। আর ঘর থেকে বের হওয়ার সময় সঙ্গী হয় বাহারি ব্যাগ। তবে বৃষ্টির দিনে অফিস ব্যাগ বাছাইয়ে যেমন সতর্ক হওয়া প্রয়োজন, তেমনি ব্যাগে রাখা চাই দরকারি কিছু জিনিসপত্র।
ব্যাগ বাছাইয়ের ক্ষেত্রে
চামড়ার ব্যাগ এড়িয়ে চলুন
বর্ষাকালে ব্যবহার করা ব্যাগ তৈরির উপকরণের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। যেমন বেশির ভাগ নারী অফিসের জন্য চামড়ার বড় ব্যাগ ব্যবহার করেন। কিন্তু এমন ব্যাগ বৃষ্টির পানিতে ভিজে নষ্ট হয়ে যায়। এ ছাড়া সুতি কাপড়ের তৈরি ব্যাগও এড়িয়ে চলা উচিত। তবে সুতি ও পলিয়েস্টারের মিশ্রণে তৈরি ব্যাগ বর্ষাকালে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ট্রেন্ডে আছে
ফ্যাশনসচেতন নারীরা বর্ষায় একধরনের স্বচ্ছ পিভিসি ব্যাগ বেছে নিচ্ছেন। এসব ব্যাগ ওয়াটারপ্রুফ বলে ভেতরের জিনিসপত্র নিরাপদ থাকে।
টোট ব্যাগই সেরা
কর্মজীবী নারীরা সাধারণত বড় টোট ব্যাগ ব্যবহার করেন, যাতে সব ধরনের প্রয়োজনীয় জিনিস একসঙ্গে এঁটে যায়। বাজারে এখন বড় আকারের র্যাক্সিনের টোট ব্যাগ পাওয়া যায়। এ ধরনের ব্যাগ বেছে নিলে বৃষ্টিতে ঝামেলায় পড়বেন না।
বর্ষাকালে কালার অথবা প্লাস্টিকের কোটিং বা আবরণ দেওয়া ফ্যাব্রিকসের ব্যাগ ব্যবহার করা উচিত। ব্যাগের আকার তুলনামূলক একটু বড় হবে সাধারণ সময়ের থেকে। কারণ, নিয়মিত জিনিস ছাড়াও এই সময়ে ব্যাগে ছাতা বা রেইনকোট রাখতে হয়। সে ক্ষেত্রে বড় টোট ব্যাগ বেছে নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া নেওয়া যেতে পারে ব্যাকপ্যাক, শোল্ডার বা মেসেঞ্জার ব্যাগ। হাতে নেওয়ার ব্যাগ বৃষ্টির সময় ব্যবহার করা একটু অসুবিধাজনক। কারণ অনেক সময় ছাতা ও ব্যাগ একসঙ্গে হাতে রাখা কষ্টকর হয়ে যায়।
সৌমিক দাস, প্রধান নির্বাহী, রঙ বাংলাদেশ
ব্যাকপ্যাক
আকারে বড় ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করলে তাতে সব ধরনের জিনিস বহন করা সম্ভব। বর্ষাকালে যে ধরনের ব্যাগই ব্যবহার করা হোক না কেন, তা পানিরোধক কি না, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্লাস্টিক, নাইলন, সিনথেটিক ইত্যাদি উপকরণে তৈরি পানিরোধক ব্যাকপ্যাক এখন বাজারে পাওয়া যায়।
বর্ষায় নিয়মিত ব্যবহারের জন্য কালো কিংবা গাঢ় বাদামি রঙের ব্যাগ বেছে নেওয়া উচিত। হালকা রঙের ব্যাগ ব্যবহার করলে কাদাপানি লেগে তা ময়লা হয়ে যেতে পারে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৭ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৮ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৮ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে